চোখের পানি কোনো সাধারণ পানি নয়
প্রিয় যুবক ভাই!
★চোখের পানি দয়াময় প্রভুর পক্ষ হতে পাপাত্মা বান্দার জন্য অসাধারণ এক নিরাময়ক। মাজলুম সাজিদুন, সায়িমুন, মারীদুন ব্যক্তির জন্য নাজিলকৃত এক অসাধারণ নিয়ামক। যুগ যুগের বিনীদ্র(বিনিদ্র) রজনীর কিছু সাধক ঝরিয়েছেন অশ্রু, পেয়েছেন সাহায্য সাস্থ্যে(স্বাস্থ্যে)। পেয়েছেন নুসরত যুদ্ধে। পেয়েছেন বরকত অস্ত্রে। পরিষ্কার হয়েছে কলব, শানিত হয়েছে তলোয়ার, ধারালো হয়েছে তরবারি। তাহলে হবে না কেন শত্রুর সাথে কারসাজি?
যুদ্ধের ময়দানের আঁধার ঝোপে রাসূল ঝরিয়েছেন অশ্রু। আর বলেছেন মাতা নাসরুল্লাহ? মাতা নাসরুল্লাহ? রব উত্তরে বলেছেন। ইন্না নাসরাল্লাহি করিব।[১]
সন্তানহারা পিতা শোকে কাতর। অশ্রু ঝরাতে ঝরাতে তিনি এখন অন্ধ।এরপরও বাবা ইয়াকুব নিথর দেহে পড়ে থাকেন আর কাঁদেন ছেলে ইউসুফের জন্য। আর বলেন-ধৈর্য্যধারণ(ধৈর্যধারণ) করেছি। রব উত্তরে বলেন-আমিও তোমার জন্য মহাপ্রতিদান রেখে দিয়েছি। ছেলে ইউসুফকে নবী বানালেন আর বাবা ইয়াকুবকে ছেলের সম্মানিত চেয়ারে বসিয়ে মর্যাদায় ভূষিত করলেন।[২]
★তায়েফের ময়দান থেকে রক্ষাক্ত্ব(রক্তাক্ত) শরীর নিয়ে ফিরে এসেছেন রাসূল। কাঁদেন আর বলেন আমার উম্মত অবুঝ! তারা বুঝে না। ফেরেশতা জিবরাইল আলাইহিস সালামের প্রতিউত্তরে তিনি বললেন আমি তাদের ক্ষমা করে দিয়েছি। আল্লাহ এর বদলা হিসেবে দিয়েছেন বিশাল এক ইমানওয়ালা জাতি।[৩]
নবী ইউনুস আলাইহিস সালাম মাছের পেটে কাঁদেন আর বলেন-রব আপনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই! আপনি পূত-পবিত্র। এর প্রতিদান ছিলো আকষ্মিক(আকস্মিক) মুক্তি। সুবহানাল্লাহ!![৪]
বাবা আদম ও মা হাওয়া আলাইহিস সালামের দীর্ঘ ক্রন্দনের পর আল্লাহ তাদের একত্র করেছেন। তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। দুনিয়ার ভোগ-বিলাসকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। তাঁদের ওরশ(ঔরস) থেকে ঝারি(জারি) করেছেন নবুয়্যাতের অপূর্ব এক ঝর্ণার বহমান ধারা। [৫]
★প্রিয় ভাই ও বোন!
চোখের ফোঁটা ফোঁটা অশ্রু কবুলিয়্যাতের পাত্রের সাথে প্রাপ্তির বন্ধন গড়ে তুলে। গোনাহের কালো দাগগুলোকে মূলৎপাটন(মূলোৎপাটন) করে ফেলে। যার দরুন ভ্রাতৃত্ব-বন্ধন গড়ে উঠে আল্লাহর বিধানের সাথে। আল্লাহর ফায়সালার সাথে। প্রিয় রাসূলের সুন্নাহের সাথে। সৎ ইচ্ছা জাগে অসৎ ইচ্ছা অন্তরে চাপা পড়ে যায়। ভালো কাজের আগ্রহ বাড়ে খারাপ কাজের খায়েশাত(খাহেশাত) কমে যায়।
পাশ্চাত্য তথ্য গবেষক উইলিয়াম ফ্রে নামে একজন নাইরো বিজ্ঞানী প্রায় ১৫ বছর ধরে মানুষের চোখের পানি নিয়ে গবেষণা করেছেন। বেশ তিক্ততা ও বিরক্তির মাঝে কষে কষে তথ্য গবেষণা করা তার বাল্যকালের বন্ধু। কিশোর কালের নিত্যনিদের(নিত্যদিনের) সাথী। যুবক বয়সের মূল টপিক। বৃদ্ধ বয়সের কর্ম-পেশা।[৬]
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার ফলাফল। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাঁচাই(যাচাই) মানদন্ডের(মানদণ্ডের) কিছু থিউরি। চোখের পানি কোনো সাধারণ কিছু নয়। এটি পানি, শ্লেষ্মা, তেল, ইলেক্ট্রোলাইট-এর এক জটিল সংমিশ্রণ।
★এটি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক, যা চোখকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে। এটি কর্নিয়াকে মসৃণ করে যা পরিষ্কার দৃষ্টির জন্য আবশ্যকীয়।
এটি কর্নিয়াকে যথেষ্ট আদ্র রাখে যা অক্সিজেন সরবরাহ করার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। এটি চোখের জন্য ওয়াইপার হিসেবে কাজ করে যা চোখকে ধুয়ে ধুলোবালি থেকে পরিষ্কার করে।
চোখের পানি যদি শুধুই পানি হতো তাহলে তা ঘর্ষণের কারণে চোখ শুকিয়ে জ্বালা পোড়া শুরু হতো! শীতকালে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি হলে পানি শুকিয়ে জমে বরফ হয়ে যেতো! আবার চোখের পানি যদি শুধুই এক ধরনের তেল হতো তাহলে তা চোখের ধুলাবালি পরিষ্কার না করে উল্টো আরো ঘোলা করে দিতো।
চোখের পানির মধ্যে প্রকৃতির লক্ষ্য উপাদান থেকে এমন বিশেষ কিছু উপাদান হয়েছে, যার এক বিশেষ মিশ্রণ একই সাথে পরিষ্কার-মসৃণ এবং জীবাণুমুক্ত করতে পারে এবং অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে। চোখের পানির এই রহস্যের কথা চিন্তা করলেই আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মস্তক অবনত হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ!
★দয়াময়! তুমি কত বড় সুক্ষ্মদর্শী! তুমি কত বড় দূরদর্শী! তুমি কত বড় পারদর্শী! আল্লাহ আকবার!! আল্লাহু আকবার কাবি'রা। তোমার জ্ঞানের সামনে, তোমার রহস্যের সামনে, তোমার উদারতার সাগরে আমরা তুচ্ছ, একেবারেই তুচ্ছ। নগন্য(নগণ্য)-নাদান বান্দা মোরা। রব তোমার ঘোষণা তো সত্যিই-
ﻓَﺒِﺄَﻯِّ ﺀَﺍﻟَﺎٓﺀِ ﺭَﺑِّﻜُﻤَﺎ ﺗُﻜَﺬِّﺑَﺎﻥِ
অতএব তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?
প্রিয় ভাই ও বোন!
শুকর-গুজার বান্দা না হয়ে লাভ কি? কদরদার না হয়ে উপাই বা কি? ফিরতে তো হবে তাঁর কাছেই। যেতে তো হবে তাঁর আদেশই। দুনিয়ায় থাকা না থাকা, ভোগ করা বা না করা সবকিছুই তো হবে তাঁর উপর নির্ভর করেই। সুতরাং দুনিয়ার এ তামাশায় মত্ত হয়ে কেন হারাবো আমার ঐ আসল ঠিকানা?
★একটু আধটু কাঁদুন- মন খোলে-প্রাণ ভরে। একান্ত গহীন নির্জন আঁধারের সমমান রক্ষা করে। চোখের ইবাদত একটু তো করবেন। সেটাই হলো দুচোখ দিয়ে অশ্রু ঝরিয়ে প্রভুর রহমতের সাগরে কম্পন করে তোলা। পাপের দরিয়ায় ঝাঁকুনির পরিবেশ তৈরি করা। এ ইবাদাত কজন করতে পারে? তাঁর লাজ্জাত কজন চাখতে পারে?
যারাই চেখেছেন এর স্বাধ(সাধ) তাঁরাই পেয়েছেন ওলী হওয়ার নির্মল ছোঁয়া। কন্ঠকাকীর্ণ পথের অদৃশ্য দুআ। রহিম রহমানের পক্ষ হতে চির মুক্তির ঘোষণা।
প্রমাণাদি
১.পবিত্র কুরআন
২.সূরা ইউসুফ
৩.সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ ২য়।
৪.কাসাসুন নাবিয়্যিন
৫.কাসাসুন নাবিয়্যিন
৬.প্রাচীন তথ্যের ভিত্তি
৭.সূরা আর-রহমান,আয়াত-১৩
প্রিয় যুবক ভাই!
★চোখের পানি দয়াময় প্রভুর পক্ষ হতে পাপাত্মা বান্দার জন্য অসাধারণ এক নিরাময়ক। মাজলুম সাজিদুন, সায়িমুন, মারীদুন ব্যক্তির জন্য নাজিলকৃত এক অসাধারণ নিয়ামক। যুগ যুগের বিনীদ্র(বিনিদ্র) রজনীর কিছু সাধক ঝরিয়েছেন অশ্রু, পেয়েছেন সাহায্য সাস্থ্যে(স্বাস্থ্যে)। পেয়েছেন নুসরত যুদ্ধে। পেয়েছেন বরকত অস্ত্রে। পরিষ্কার হয়েছে কলব, শানিত হয়েছে তলোয়ার, ধারালো হয়েছে তরবারি। তাহলে হবে না কেন শত্রুর সাথে কারসাজি?
যুদ্ধের ময়দানের আঁধার ঝোপে রাসূল ঝরিয়েছেন অশ্রু। আর বলেছেন মাতা নাসরুল্লাহ? মাতা নাসরুল্লাহ? রব উত্তরে বলেছেন। ইন্না নাসরাল্লাহি করিব।[১]
সন্তানহারা পিতা শোকে কাতর। অশ্রু ঝরাতে ঝরাতে তিনি এখন অন্ধ।এরপরও বাবা ইয়াকুব নিথর দেহে পড়ে থাকেন আর কাঁদেন ছেলে ইউসুফের জন্য। আর বলেন-ধৈর্য্যধারণ(ধৈর্যধারণ) করেছি। রব উত্তরে বলেন-আমিও তোমার জন্য মহাপ্রতিদান রেখে দিয়েছি। ছেলে ইউসুফকে নবী বানালেন আর বাবা ইয়াকুবকে ছেলের সম্মানিত চেয়ারে বসিয়ে মর্যাদায় ভূষিত করলেন।[২]
★তায়েফের ময়দান থেকে রক্ষাক্ত্ব(রক্তাক্ত) শরীর নিয়ে ফিরে এসেছেন রাসূল। কাঁদেন আর বলেন আমার উম্মত অবুঝ! তারা বুঝে না। ফেরেশতা জিবরাইল আলাইহিস সালামের প্রতিউত্তরে তিনি বললেন আমি তাদের ক্ষমা করে দিয়েছি। আল্লাহ এর বদলা হিসেবে দিয়েছেন বিশাল এক ইমানওয়ালা জাতি।[৩]
নবী ইউনুস আলাইহিস সালাম মাছের পেটে কাঁদেন আর বলেন-রব আপনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই! আপনি পূত-পবিত্র। এর প্রতিদান ছিলো আকষ্মিক(আকস্মিক) মুক্তি। সুবহানাল্লাহ!![৪]
বাবা আদম ও মা হাওয়া আলাইহিস সালামের দীর্ঘ ক্রন্দনের পর আল্লাহ তাদের একত্র করেছেন। তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। দুনিয়ার ভোগ-বিলাসকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। তাঁদের ওরশ(ঔরস) থেকে ঝারি(জারি) করেছেন নবুয়্যাতের অপূর্ব এক ঝর্ণার বহমান ধারা। [৫]
★প্রিয় ভাই ও বোন!
চোখের ফোঁটা ফোঁটা অশ্রু কবুলিয়্যাতের পাত্রের সাথে প্রাপ্তির বন্ধন গড়ে তুলে। গোনাহের কালো দাগগুলোকে মূলৎপাটন(মূলোৎপাটন) করে ফেলে। যার দরুন ভ্রাতৃত্ব-বন্ধন গড়ে উঠে আল্লাহর বিধানের সাথে। আল্লাহর ফায়সালার সাথে। প্রিয় রাসূলের সুন্নাহের সাথে। সৎ ইচ্ছা জাগে অসৎ ইচ্ছা অন্তরে চাপা পড়ে যায়। ভালো কাজের আগ্রহ বাড়ে খারাপ কাজের খায়েশাত(খাহেশাত) কমে যায়।
পাশ্চাত্য তথ্য গবেষক উইলিয়াম ফ্রে নামে একজন নাইরো বিজ্ঞানী প্রায় ১৫ বছর ধরে মানুষের চোখের পানি নিয়ে গবেষণা করেছেন। বেশ তিক্ততা ও বিরক্তির মাঝে কষে কষে তথ্য গবেষণা করা তার বাল্যকালের বন্ধু। কিশোর কালের নিত্যনিদের(নিত্যদিনের) সাথী। যুবক বয়সের মূল টপিক। বৃদ্ধ বয়সের কর্ম-পেশা।[৬]
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার ফলাফল। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাঁচাই(যাচাই) মানদন্ডের(মানদণ্ডের) কিছু থিউরি। চোখের পানি কোনো সাধারণ কিছু নয়। এটি পানি, শ্লেষ্মা, তেল, ইলেক্ট্রোলাইট-এর এক জটিল সংমিশ্রণ।
★এটি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক, যা চোখকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে। এটি কর্নিয়াকে মসৃণ করে যা পরিষ্কার দৃষ্টির জন্য আবশ্যকীয়।
এটি কর্নিয়াকে যথেষ্ট আদ্র রাখে যা অক্সিজেন সরবরাহ করার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। এটি চোখের জন্য ওয়াইপার হিসেবে কাজ করে যা চোখকে ধুয়ে ধুলোবালি থেকে পরিষ্কার করে।
চোখের পানি যদি শুধুই পানি হতো তাহলে তা ঘর্ষণের কারণে চোখ শুকিয়ে জ্বালা পোড়া শুরু হতো! শীতকালে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি হলে পানি শুকিয়ে জমে বরফ হয়ে যেতো! আবার চোখের পানি যদি শুধুই এক ধরনের তেল হতো তাহলে তা চোখের ধুলাবালি পরিষ্কার না করে উল্টো আরো ঘোলা করে দিতো।
চোখের পানির মধ্যে প্রকৃতির লক্ষ্য উপাদান থেকে এমন বিশেষ কিছু উপাদান হয়েছে, যার এক বিশেষ মিশ্রণ একই সাথে পরিষ্কার-মসৃণ এবং জীবাণুমুক্ত করতে পারে এবং অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে। চোখের পানির এই রহস্যের কথা চিন্তা করলেই আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মস্তক অবনত হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ!
★দয়াময়! তুমি কত বড় সুক্ষ্মদর্শী! তুমি কত বড় দূরদর্শী! তুমি কত বড় পারদর্শী! আল্লাহ আকবার!! আল্লাহু আকবার কাবি'রা। তোমার জ্ঞানের সামনে, তোমার রহস্যের সামনে, তোমার উদারতার সাগরে আমরা তুচ্ছ, একেবারেই তুচ্ছ। নগন্য(নগণ্য)-নাদান বান্দা মোরা। রব তোমার ঘোষণা তো সত্যিই-
ﻓَﺒِﺄَﻯِّ ﺀَﺍﻟَﺎٓﺀِ ﺭَﺑِّﻜُﻤَﺎ ﺗُﻜَﺬِّﺑَﺎﻥِ
অতএব তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?
প্রিয় ভাই ও বোন!
শুকর-গুজার বান্দা না হয়ে লাভ কি? কদরদার না হয়ে উপাই বা কি? ফিরতে তো হবে তাঁর কাছেই। যেতে তো হবে তাঁর আদেশই। দুনিয়ায় থাকা না থাকা, ভোগ করা বা না করা সবকিছুই তো হবে তাঁর উপর নির্ভর করেই। সুতরাং দুনিয়ার এ তামাশায় মত্ত হয়ে কেন হারাবো আমার ঐ আসল ঠিকানা?
★একটু আধটু কাঁদুন- মন খোলে-প্রাণ ভরে। একান্ত গহীন নির্জন আঁধারের সমমান রক্ষা করে। চোখের ইবাদত একটু তো করবেন। সেটাই হলো দুচোখ দিয়ে অশ্রু ঝরিয়ে প্রভুর রহমতের সাগরে কম্পন করে তোলা। পাপের দরিয়ায় ঝাঁকুনির পরিবেশ তৈরি করা। এ ইবাদাত কজন করতে পারে? তাঁর লাজ্জাত কজন চাখতে পারে?
যারাই চেখেছেন এর স্বাধ(সাধ) তাঁরাই পেয়েছেন ওলী হওয়ার নির্মল ছোঁয়া। কন্ঠকাকীর্ণ পথের অদৃশ্য দুআ। রহিম রহমানের পক্ষ হতে চির মুক্তির ঘোষণা।
প্রমাণাদি
১.পবিত্র কুরআন
২.সূরা ইউসুফ
৩.সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ ২য়।
৪.কাসাসুন নাবিয়্যিন
৫.কাসাসুন নাবিয়্যিন
৬.প্রাচীন তথ্যের ভিত্তি
৭.সূরা আর-রহমান,আয়াত-১৩
Comment