প্রকৃতি সাধনে পারদর্শী হতে হবে
প্রিয় ভাই ও বোন!
এক সময় মানুষ প্রকৃতির বিভিন্ন শক্তির হাতে বড় অসহায় ছিলো।সে বাস করত গুহার অন্ধকারে। পাহাড়ের নির্জন উপত্যকায়। মরুভূমির ছোট্ট জাওলাতলায়। জানতো না আগুন কিভাবে জ্বলে। বুঝতো না কাঠাল কিভাবে খায়। বনের পশু কেন হঠাৎ আক্রমণ করে। পোশাক আবার কি জিনিস? এটা পড়ে না খায়? লজ্জাসরম ছিলো কপালের উপরিভাগে। সৃষ্টিগত পোশাকই ছিলো তাদের নিত্যদিনের পরিধেয়। তবে স্রষ্টা বলতে একজন আছেন এটা জানা ছিলো। তাঁর ইবাদত করতে হবে কেউ জানতো কেউ বুঝতো আর কেউ উপলব্ধি করতো। কারণ তাদেরকে আল্লাহ তাআলা বিবেক দিয়েছেন। আর কিছু ছিলো সৃষ্টিগত মানসিক পাগল। তাদের তো বালাই নেই। তারা তাদের মত। বুঝতো না দুনিয়ায় তাদের বিচরণ পরকালের জন্য।
মাছেরা হেসে খেলে পানিতে বিচরণ করতো আর তারা অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতো। ভাবতো মাছগুলো খুব সুন্দর। রং বেরংয়ের মাছ। খাওয়া তো দূরের কথা ধরারই কল্পনা করতো না। জানতো না পানিতে রবের এ আয়োজন তাদের জন্যই।
পাহাড়ের ফলগুলো বাড়ন্ত যৌবন পার করে তাদের দিকে চেয়ে থাকতো। কিছু কাঁচা, কিছু পাঁকা,আবার কিছুতে হলদে আকার ধারণ করেছে, লালছে লালছে ভাব এসেছে। অনুধাবনই করতো না ফলের এ বাহারি সমাহার তাদের জন্য।
নরম ঘাস আর কচি পুষ্প ফুলের কথা বলছেন? আর বইলেন না ভাই! গিবত না হলেও শুনে তাদের আত্মা দারুণ কষ্ট পাবে। মর্মাহত হবে। শোকাহত হবে। কারণ কচি নরম ঘাসের উষ্ণ ছুঁয়া আর পুষ্প কলির সুরভিত সুভাস তাদের জন্যই বরাদ্দ ছিলো এটা তারা আচ করতে পারেনি। তাতে তো ক্ষতিও হয়নি।
কিন্তু আপনি বলবেন হয়েছে! কিভাবে? তারা নরম ঘাসের উষ্ণ ছোঁয়া আর পুষ্প কুঁড়ির সুরভিত সুভাসও নেয়নি আর মহামহিয়ান রবের পরিচয়ও পায়নি। কিন্তু আমি আপনি নিচ্ছি তো? তাহলে দেখা যাবে কাল হাশরে কে কতটুকু রবের পরিচয় পেয়েছি। প্রাপ্তিই বলে দিবে। ফলাফলই সঠিক রাস্তা খোঁজে দিবে। অপর মুমিন ভাইয়ের প্রতি খারাপ ধারণা পোষণ করতে হাদিসে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই সর্বোচ্চ ভালোটার আশাপোষণ করছি। কল্যাণের ইচ্ছাপোষণ করছি।
মানুষ সাগরের ঢেউ দেখে ভয় পেয়ে যেতো। জোয়ারের উচ্ছ্বাস দেখে পেছনে পালাতো। ঝর্ণার কলকলানি আর ছলছলানির সুমিষ্ট পানির সুর তাদের অন্তরে কোন রেখাপাত তৈরি করতো না। এ সৃষ্টির সৌন্দর্যের রহস্যের পেছনে যে একজন স্রষ্টা রয়েছেন তা ভুলেই বসেছিলো।
উড়ন্ত পাখিরা ডানা মেলে আকাশে ঘুরে বেড়াতো। অতিথি পাখিরা তাদের মাঝেই সফর করতে আসতো। কে বোঝে কার আকুতি! কে খোঁজে সৃষ্টির মাধুরি! চোখের চাহনি আর দেহের গঠনে বলে না তারা রবের শুকরগুজারী!!
মানুষ বিদ্যুতের চমক দেখে ঘাবড়ে যেতো। বিজলির ধমক শুনে জ্ঞান হারিয়ে ফেলতো। ঝড়ের ভাব বুঝে লোকালয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়তো। তবে এটা মনে হতো না যে একজন মালিকের পক্ষ থেকেই এ সতর্ক সাইরেন। তাঁর সান্নিধ্যের পায়রুবি করার প্রয়োজন।
কিন্তু আজ!
মানুষ প্রকৃতির কাছে পরাজয় স্বীকার করেনি বরং প্রকৃতির বিভিন্ন শক্তিকে জয় করার সংগ্রাম করেছে এবং সফলও হয়েছে। এ যাত্রার শুভউদ্ভোদন প্রিয় রাসূলের হাতে। নিজ সাথিদের ধরে ধরে-তিলে তিলে-শিখিয়েছেন প্রকৃতিকে জয় করার রুপরেখা। কারণ প্রকৃতি জয় করার মনোবলই পথ দেখাবে প্রকৃতির স্রষ্টার আনুগত্য করার। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচারণকারীদের হাতকে গুড়িয়ে দেবার। তার চোখে অতিষ্ঠকারীদের কাঁধকে দিখন্ডিত করে দেবার।
রাসূলের প্রিয় সাহাবীরা পাথর খোদাই করাতে পারদর্শী ছিলো। বাংকার তৈরি করাতে দূরদর্শীপূর্ণ ছিলো। ক্ষুধার যন্ত্রণায় পেটের মধ্যে কংকর বেঁধে রাখার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে ছিলো। হুংকার দেয়ার ক্ষেত্রে সিংহের গর্জনের সাদৃশ্য খোঁজে পাওয়া যেতো। তীর তলোয়ার চালানোর ভূমিকায় শ্রেষ্ঠদের শ্রেষ্ঠ ছিলো। যোদ্ধা বা-বীর বাহাদুর হওয়া ছিলো তাদের বংশীয় গুণ। অসাধ্যকে সাধ্য করা ছিলো তাদের শক্তির জোর। কট্টরদের মাঝে অধিক কট্টর ছিলো তাদের গোত্রেই। কোমলদের মাঝে সেরা কোমল ছিলো তাদের বংশেই। বিনয়ীদের বুকে টানা আর অহংকারীদের দূরে সরানোর উপকরণ ছিলো তাদের অন্তরেই।
এ সবই তারা প্রকৃতির রহস্য থেকে অর্জন করেছে।
স্রষ্টার সৃষ্টির সৌন্দর্যের প্রতি বিনয়ী হয়ে পেয়েছে। প্রকৃতিকে জয় করার সব সাধনাই তারা করেছে। প্রকৃতির ধোঁকায় রবকে ভুলে যায়নি। রবের আদেশ উপেক্ষা করে চলেনি। আল্লাহ জানিয়েছেন তাঁর বন্ধুকে। তিনি তাঁদের আদেশ করেছেন তাঁরা মেনে নিয়েছেন। নিষেধ করেছেন অমান্য করেনি। চলতে বলেছেন-কেন জিজ্ঞাসা করেন নি। তাই প্রকৃতিও গতকাল তাদের মাথায় নিয়ে রেখেছিলো।
সেই বরকতময় যাত্রা এখনো অব্যাহত। তবে মাঝে মধ্যে এর বিচ্যুতি ঘটেছে যেই এর অমান্য করেছে। হোক সে আলেম বা সাধারণ মানুষ। হোক সে হাজী বা গাজী। হোক তা জাতি বা গোষ্ঠী।
আজ সমুদ্রের তলদেশেও মানুষের অবাধ বিচরণ এবং গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে চলছে তার নব নব অভিযান। দিক দিগন্তে লোহা দিয়ে তৈরি সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী অস্ত্রের সমাহার। কিন্তু এটা সীমিত। নিজেদের চাহিদা পূরণের স্বপ্নে। রবের পরিচয় পাওয়ার ছাঁয়াতলে নয়।
প্রকৃতির সকল শক্তি মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকার অনুগত। কিন্তু সেখানে মানুষ প্রকৃতিকে সাধন করতে পারেনি। তার মোহভঙ্গ ভালোবাসায় মুগ্ধ। তার পেছনে পেছনে ছুঁটে পায় কিছু অভিশাপের খোরাক। লানতের কিছু কলকাঠি। যেগুলো ব্যবহার করে হয়ে উঠে সে ফাসাদকারী। মানুষ তার নিজের লোভ লালসার কাছে, হিংসা-বিদ্বেষের কাছে এবং হিংস্রতা ও পাশবিকতার কাছে, প্রকৃতির ভালোবাসার কাছে এখনো পরাজিত।মানুষ যদি মানুষ হতে চায় তাহলে প্রকৃতিকে জয় করার সাধনা করতেই হবে। যেমন করেছেন নববী আদর্শবহনকারী প্রিয় সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম।
প্রিয় ভাই ও বোন!
এক সময় মানুষ প্রকৃতির বিভিন্ন শক্তির হাতে বড় অসহায় ছিলো।সে বাস করত গুহার অন্ধকারে। পাহাড়ের নির্জন উপত্যকায়। মরুভূমির ছোট্ট জাওলাতলায়। জানতো না আগুন কিভাবে জ্বলে। বুঝতো না কাঠাল কিভাবে খায়। বনের পশু কেন হঠাৎ আক্রমণ করে। পোশাক আবার কি জিনিস? এটা পড়ে না খায়? লজ্জাসরম ছিলো কপালের উপরিভাগে। সৃষ্টিগত পোশাকই ছিলো তাদের নিত্যদিনের পরিধেয়। তবে স্রষ্টা বলতে একজন আছেন এটা জানা ছিলো। তাঁর ইবাদত করতে হবে কেউ জানতো কেউ বুঝতো আর কেউ উপলব্ধি করতো। কারণ তাদেরকে আল্লাহ তাআলা বিবেক দিয়েছেন। আর কিছু ছিলো সৃষ্টিগত মানসিক পাগল। তাদের তো বালাই নেই। তারা তাদের মত। বুঝতো না দুনিয়ায় তাদের বিচরণ পরকালের জন্য।
মাছেরা হেসে খেলে পানিতে বিচরণ করতো আর তারা অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতো। ভাবতো মাছগুলো খুব সুন্দর। রং বেরংয়ের মাছ। খাওয়া তো দূরের কথা ধরারই কল্পনা করতো না। জানতো না পানিতে রবের এ আয়োজন তাদের জন্যই।
পাহাড়ের ফলগুলো বাড়ন্ত যৌবন পার করে তাদের দিকে চেয়ে থাকতো। কিছু কাঁচা, কিছু পাঁকা,আবার কিছুতে হলদে আকার ধারণ করেছে, লালছে লালছে ভাব এসেছে। অনুধাবনই করতো না ফলের এ বাহারি সমাহার তাদের জন্য।
নরম ঘাস আর কচি পুষ্প ফুলের কথা বলছেন? আর বইলেন না ভাই! গিবত না হলেও শুনে তাদের আত্মা দারুণ কষ্ট পাবে। মর্মাহত হবে। শোকাহত হবে। কারণ কচি নরম ঘাসের উষ্ণ ছুঁয়া আর পুষ্প কলির সুরভিত সুভাস তাদের জন্যই বরাদ্দ ছিলো এটা তারা আচ করতে পারেনি। তাতে তো ক্ষতিও হয়নি।
কিন্তু আপনি বলবেন হয়েছে! কিভাবে? তারা নরম ঘাসের উষ্ণ ছোঁয়া আর পুষ্প কুঁড়ির সুরভিত সুভাসও নেয়নি আর মহামহিয়ান রবের পরিচয়ও পায়নি। কিন্তু আমি আপনি নিচ্ছি তো? তাহলে দেখা যাবে কাল হাশরে কে কতটুকু রবের পরিচয় পেয়েছি। প্রাপ্তিই বলে দিবে। ফলাফলই সঠিক রাস্তা খোঁজে দিবে। অপর মুমিন ভাইয়ের প্রতি খারাপ ধারণা পোষণ করতে হাদিসে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই সর্বোচ্চ ভালোটার আশাপোষণ করছি। কল্যাণের ইচ্ছাপোষণ করছি।
মানুষ সাগরের ঢেউ দেখে ভয় পেয়ে যেতো। জোয়ারের উচ্ছ্বাস দেখে পেছনে পালাতো। ঝর্ণার কলকলানি আর ছলছলানির সুমিষ্ট পানির সুর তাদের অন্তরে কোন রেখাপাত তৈরি করতো না। এ সৃষ্টির সৌন্দর্যের রহস্যের পেছনে যে একজন স্রষ্টা রয়েছেন তা ভুলেই বসেছিলো।
উড়ন্ত পাখিরা ডানা মেলে আকাশে ঘুরে বেড়াতো। অতিথি পাখিরা তাদের মাঝেই সফর করতে আসতো। কে বোঝে কার আকুতি! কে খোঁজে সৃষ্টির মাধুরি! চোখের চাহনি আর দেহের গঠনে বলে না তারা রবের শুকরগুজারী!!
মানুষ বিদ্যুতের চমক দেখে ঘাবড়ে যেতো। বিজলির ধমক শুনে জ্ঞান হারিয়ে ফেলতো। ঝড়ের ভাব বুঝে লোকালয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়তো। তবে এটা মনে হতো না যে একজন মালিকের পক্ষ থেকেই এ সতর্ক সাইরেন। তাঁর সান্নিধ্যের পায়রুবি করার প্রয়োজন।
কিন্তু আজ!
মানুষ প্রকৃতির কাছে পরাজয় স্বীকার করেনি বরং প্রকৃতির বিভিন্ন শক্তিকে জয় করার সংগ্রাম করেছে এবং সফলও হয়েছে। এ যাত্রার শুভউদ্ভোদন প্রিয় রাসূলের হাতে। নিজ সাথিদের ধরে ধরে-তিলে তিলে-শিখিয়েছেন প্রকৃতিকে জয় করার রুপরেখা। কারণ প্রকৃতি জয় করার মনোবলই পথ দেখাবে প্রকৃতির স্রষ্টার আনুগত্য করার। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচারণকারীদের হাতকে গুড়িয়ে দেবার। তার চোখে অতিষ্ঠকারীদের কাঁধকে দিখন্ডিত করে দেবার।
রাসূলের প্রিয় সাহাবীরা পাথর খোদাই করাতে পারদর্শী ছিলো। বাংকার তৈরি করাতে দূরদর্শীপূর্ণ ছিলো। ক্ষুধার যন্ত্রণায় পেটের মধ্যে কংকর বেঁধে রাখার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে ছিলো। হুংকার দেয়ার ক্ষেত্রে সিংহের গর্জনের সাদৃশ্য খোঁজে পাওয়া যেতো। তীর তলোয়ার চালানোর ভূমিকায় শ্রেষ্ঠদের শ্রেষ্ঠ ছিলো। যোদ্ধা বা-বীর বাহাদুর হওয়া ছিলো তাদের বংশীয় গুণ। অসাধ্যকে সাধ্য করা ছিলো তাদের শক্তির জোর। কট্টরদের মাঝে অধিক কট্টর ছিলো তাদের গোত্রেই। কোমলদের মাঝে সেরা কোমল ছিলো তাদের বংশেই। বিনয়ীদের বুকে টানা আর অহংকারীদের দূরে সরানোর উপকরণ ছিলো তাদের অন্তরেই।
এ সবই তারা প্রকৃতির রহস্য থেকে অর্জন করেছে।
স্রষ্টার সৃষ্টির সৌন্দর্যের প্রতি বিনয়ী হয়ে পেয়েছে। প্রকৃতিকে জয় করার সব সাধনাই তারা করেছে। প্রকৃতির ধোঁকায় রবকে ভুলে যায়নি। রবের আদেশ উপেক্ষা করে চলেনি। আল্লাহ জানিয়েছেন তাঁর বন্ধুকে। তিনি তাঁদের আদেশ করেছেন তাঁরা মেনে নিয়েছেন। নিষেধ করেছেন অমান্য করেনি। চলতে বলেছেন-কেন জিজ্ঞাসা করেন নি। তাই প্রকৃতিও গতকাল তাদের মাথায় নিয়ে রেখেছিলো।
সেই বরকতময় যাত্রা এখনো অব্যাহত। তবে মাঝে মধ্যে এর বিচ্যুতি ঘটেছে যেই এর অমান্য করেছে। হোক সে আলেম বা সাধারণ মানুষ। হোক সে হাজী বা গাজী। হোক তা জাতি বা গোষ্ঠী।
আজ সমুদ্রের তলদেশেও মানুষের অবাধ বিচরণ এবং গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে চলছে তার নব নব অভিযান। দিক দিগন্তে লোহা দিয়ে তৈরি সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী অস্ত্রের সমাহার। কিন্তু এটা সীমিত। নিজেদের চাহিদা পূরণের স্বপ্নে। রবের পরিচয় পাওয়ার ছাঁয়াতলে নয়।
প্রকৃতির সকল শক্তি মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকার অনুগত। কিন্তু সেখানে মানুষ প্রকৃতিকে সাধন করতে পারেনি। তার মোহভঙ্গ ভালোবাসায় মুগ্ধ। তার পেছনে পেছনে ছুঁটে পায় কিছু অভিশাপের খোরাক। লানতের কিছু কলকাঠি। যেগুলো ব্যবহার করে হয়ে উঠে সে ফাসাদকারী। মানুষ তার নিজের লোভ লালসার কাছে, হিংসা-বিদ্বেষের কাছে এবং হিংস্রতা ও পাশবিকতার কাছে, প্রকৃতির ভালোবাসার কাছে এখনো পরাজিত।মানুষ যদি মানুষ হতে চায় তাহলে প্রকৃতিকে জয় করার সাধনা করতেই হবে। যেমন করেছেন নববী আদর্শবহনকারী প্রিয় সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম।
Comment