মানুষ যে জিনিসটার জন্য বেশী কষ্ট করে সে জিনিসটার প্রতি মানুষের একটু বেশী ভালোবাসা থাকে।যেমনঃএই পৃথিবীতে একটা সন্তানকে অন্য সবার চেয়ে মা বেশী ভালোবাসে।কারন(কারণ) সন্তানের জন্য মা সবচেয়ে বেশী কষ্ট করে।তাই সন্তানের প্রতি মায়ের আদরটা একটু বেশী থাকে।
অনেক সময় দেখা যায় বাবা অনেক কষ্ট করে সম্পদ যোগাড় করে।তাই বাবার মনে যোগাড়কৃত সম্পদের ভালোবাসা বেশী থাকে।কিন্তু বাবা মারা যাওয়ার পর সন্তানের মনে বাবার যোগাড়কৃত সম্পদের প্রতি অত ভালোবাসা থাকে না।কারন সন্তান তো বিনা শ্রমে সম্পদ পেয়েছে।
মোটকথা যেটা প্রতি মানুষে কষ্ট যত বেশী হয় ত্যাগ যত বেশী হয় সেটা নিয়ে মানুষের ভালোবাসা থাকেও ততবেশী।
যারা মহান রবের জন্য কষ্ট যত বেশী করে।ইসলামের জন্য কষ্ট যত বেশী করে।তাদের অন্তরে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা ততইবেশী হয়।ইসলামের প্রতি কুরআনের প্রতি ভালোবাসা তত বেশী হয়।
সাহাবারা যখন ইসলাম কবুল করেছেন।তখন সাহাবায়ে কেরামের উপর আপতিত হয় অবর্ননীয় নির্যাতন। কিন্তু শত নির্যাতন ও কষ্টের মাঝেও তারা দ্বীনকে আকড়ে ছিলেন।এমনকি দ্বীনের জন্য নিজের জান দিতে সর্বদা প্রস্তুত ছিলেন। আর তাই তাদের অন্তরে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি সবকিছুর চেয়ে বেশী ভালোবাসা। আপনি আল্লাহর জন্য যতবেশী কষ্ট করবেন ততবেশী আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বাড়বে।আপনি যদি শুধু পাচ ওয়াক্ত নামায পড়েন তাহলে আল্লাহ প্রতি আপনার ভালোবাসা হবে একরকম।আর যদি সাথে তাহাজ্জুদ পড়েন। তাহলে ভালোবাসা আর একটু বাড়বে।যদি নফল রোযা রাখেন তাহলে হবে আরো বেশী। এভাবে আপনি যদি আল্লাহর জন্য জান মাল কুরবান করেন তাহলে আপনি আল্লাহ সবথেকে বেশী ভালোবাসতে পারবেন।
একটা বিষয় চিন্তা করুন রোযার সময় আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা যেমন থাকে।বছরের অন্যদিন কি ভালোবাসা তেমন থাকে?
কারন রোযার সময় আমরা আল্লাহকে পাওয়ার জন্য কষ্ট একটু বেশী করি।তাই তখন ইমান থাকে বেশী।ভালোবাসা ও থাকে বেশী।
তবে আল্লাহর জন্য আমরা বেশী কষ্ট করলে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বাড়বে তার মানে এটা নয় যে আমরা নিজেদের জালিমদের হাতে সপে দেব।যেন তারা আমাদের উপর অনবরত নির্যাতন করে।
বরং আমরা সবসময় নিরাপত্তার জন্য দোয়া করবো।
আমরা বেশী ইবাদাত করার চেষ্টা করবো।বেশী ইলম অর্জন করবো।বেশী দাওয়াত দিবো।তাহলে ইনশাআল্লাহ আমরা আল্লাহকে বেশী বেশী ভালোবাসতে পারবো।
অনেক সময় দেখা যায় বাবা অনেক কষ্ট করে সম্পদ যোগাড় করে।তাই বাবার মনে যোগাড়কৃত সম্পদের ভালোবাসা বেশী থাকে।কিন্তু বাবা মারা যাওয়ার পর সন্তানের মনে বাবার যোগাড়কৃত সম্পদের প্রতি অত ভালোবাসা থাকে না।কারন সন্তান তো বিনা শ্রমে সম্পদ পেয়েছে।
মোটকথা যেটা প্রতি মানুষে কষ্ট যত বেশী হয় ত্যাগ যত বেশী হয় সেটা নিয়ে মানুষের ভালোবাসা থাকেও ততবেশী।
যারা মহান রবের জন্য কষ্ট যত বেশী করে।ইসলামের জন্য কষ্ট যত বেশী করে।তাদের অন্তরে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা ততইবেশী হয়।ইসলামের প্রতি কুরআনের প্রতি ভালোবাসা তত বেশী হয়।
সাহাবারা যখন ইসলাম কবুল করেছেন।তখন সাহাবায়ে কেরামের উপর আপতিত হয় অবর্ননীয় নির্যাতন। কিন্তু শত নির্যাতন ও কষ্টের মাঝেও তারা দ্বীনকে আকড়ে ছিলেন।এমনকি দ্বীনের জন্য নিজের জান দিতে সর্বদা প্রস্তুত ছিলেন। আর তাই তাদের অন্তরে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি সবকিছুর চেয়ে বেশী ভালোবাসা। আপনি আল্লাহর জন্য যতবেশী কষ্ট করবেন ততবেশী আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বাড়বে।আপনি যদি শুধু পাচ ওয়াক্ত নামায পড়েন তাহলে আল্লাহ প্রতি আপনার ভালোবাসা হবে একরকম।আর যদি সাথে তাহাজ্জুদ পড়েন। তাহলে ভালোবাসা আর একটু বাড়বে।যদি নফল রোযা রাখেন তাহলে হবে আরো বেশী। এভাবে আপনি যদি আল্লাহর জন্য জান মাল কুরবান করেন তাহলে আপনি আল্লাহ সবথেকে বেশী ভালোবাসতে পারবেন।
একটা বিষয় চিন্তা করুন রোযার সময় আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা যেমন থাকে।বছরের অন্যদিন কি ভালোবাসা তেমন থাকে?
কারন রোযার সময় আমরা আল্লাহকে পাওয়ার জন্য কষ্ট একটু বেশী করি।তাই তখন ইমান থাকে বেশী।ভালোবাসা ও থাকে বেশী।
তবে আল্লাহর জন্য আমরা বেশী কষ্ট করলে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বাড়বে তার মানে এটা নয় যে আমরা নিজেদের জালিমদের হাতে সপে দেব।যেন তারা আমাদের উপর অনবরত নির্যাতন করে।
বরং আমরা সবসময় নিরাপত্তার জন্য দোয়া করবো।
আমরা বেশী ইবাদাত করার চেষ্টা করবো।বেশী ইলম অর্জন করবো।বেশী দাওয়াত দিবো।তাহলে ইনশাআল্লাহ আমরা আল্লাহকে বেশী বেশী ভালোবাসতে পারবো।
Comment