তাওহীদের পথ সে-তো রক্ত পিচ্ছল পথ। এই পথে যেমন রয়েছে সুখ, ঠিক তেমনি রয়েছে দুনিয়াবি বালা,মুসিবত। আরো আছে জালেমের জুলম। এই পথে যারাই চলেছেন, তারাই জীবনের সব ভয়কে জয় করেছেন। হাজারো বাধা, বিপত্তি উপেক্ষা করে যোগ দিয়েছেন একত্ববাদের কাফেলায় । কখনো কারাগারের অন্ধ কক্ষে আবার কখনো ফাঁসি মঞ্চে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। ঘর,পরিবার বন্ধু ছেড়ে কাফেলা গড়েছেন পাহারের গুহায়। বিলাসিতা ত্যাগ করে বরণ করেছেন কষ্টের জীবন। যে যতবড় একত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন, তার উপর এসেছে ততবড় পরীক্ষা।
* আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্যদানে নিঃস্ব বেলাল (রাকে-ও এই কষ্ট থেকে মক্কার মুশরিকরা মুক্তি দেয়নি। অথচ তিনি ছিলেন একজন দাস। আর তাগুতের লড়াই কোনো ব্যক্তির সাথে নয়, তাগুতের লড়াই ঈমান ও তাওহীদের সাথে হয়ে থাকে। তাকে পাথর চাপা দিয়ে শুইয়ে রাখা হতো উত্তপ্ত বালুচরে। কখনো বা টানা-টানি করা হতো উটের লাগামে বেঁধে। আবার কখনো করা হতো বেত্রাঘাত। তখনো মুখে উচ্চারিত হতো আহাদ,আহাদ তথা আল্লাহ এক, আল্লাহ এক। যার ফলে পেয়েছেন দুনিয়াতে শ্রেষ্ঠ মর্যাদা, আখেরাতে মুক্তির সুসংবাদ, আরো পাবেন রবের দেওয়া সেরা জান্নাত। অমর হয় আছেন প্রতিটি মুমিনের হৃদয়ে।
= মুশরিকদের এই নখর থাবা থেকে পরিত্রাণ পাননি দাসী সুমাইয়া বিনতে খাব্বাত(রা। প্রতিনিয়ত অত্যাচারের স্বীকার হতেন তিনি। শত কষ্ট সহ্য করে বুকে ধারণ করেছিলেন তাওহীদের বাণী। শেষ পর্যন্ত লজ্জাস্থানে বর্শার আঘাতে পান করতে হলো শাহাদাতের পেয়ালা। তিনিই ইসলামের প্রথম শহীদ।
=এমন কি তাওহীদের বাণী প্রচার-প্রসারের ফলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানব, মানবতার মুক্তির দূত, সত্যের বার্তা বাহক মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিসালাম স্বীকার হয়েছেন জালেমের জুলুমে। বন্ধী হয়েছেন তাগুতের কারাগারে। রক্ত ঝরিয়েছেন তায়েফের ময়দানে। শুনেছেন কত গালি। তবুও সবার মাঝে প্রচার করেছেন তাওহীদের বাণী।
তাওহীদের পথে বিচরণকারী ভাইয়েরা! আমরাতো তাদেরই অনুসারী, যারা এই বাণী বিশ্বাসের ফলে ছাড়তে হলো ঘর, বাড়ি। দিতে হলো দূর্গম পথ পাড়ি। যেখানে আমাদের নবী (সাস্বীকার হয়েছেন অত্যাচারের,ফাঁদে পড়েছেন কাফেরের। তাহলে আমারা তার উম্মত হয়ে কীভাবে নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে পারি? আমরা-তো ইবরাহীম(আ এর সন্তান। যিনি একত্ববাদে বিশ্বাসী হওয়ার ফলে জনমানবহীন প্রান্তরে করেছেন হিজরত, তাগুতের আগুণে হয়েছেন নিক্ষিপ্ত। আমরা-তো ইউসুফ,মুসা,জাকারিয়া (আএর পথের পথিক। আমরা-তো ইমাম আবু হানিফা,শাফেয়ী,মালেক,আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) এর পথের অনুগামী। ইবনে তাইমিয়া,ইবনে কাসীর,ইবনে কাইয়ূম (রাহ) আমরা-তো তাদেরই উওরসূরী। আমরা-তো আসহাবে কাহাফ,আসহাবে উখদুদের রবেই বিশ্বাসী। তাহলে পরীক্ষা না আসার কারণ কী?
প্রিয় ভাই! মনে রেখো, কষ্টের পরই রয়েছে সুখ। জেনে রেখো, অন্ধকার কেটে গেলেই আসে নতুন ভোর। ধৈর্যের ফলেই পাবে মহা সাফল্য। তাওহীদের পথে চলতে গিয়ে যে পরীক্ষা আসবে , এটা তোমার ঈমানকে খাঁটি করতে আসবে। স্বর্ণকে তো আগুণে পুড়ে খাঁটি করা হয়।
আর হ্যাঁ! মনে রেখো, তোমার কালিমা যেন জেলখানার ইমামের মত রুটি না যোগায়, তোমার কালিমা যেন সাইয়িদ কুতুবের(রহ মত ফাঁসিতে ঝুলায়।
মেঘ দেখে তুই করিসনে ভয়,
আড়ালে তার সূর্য হাসে।
(আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাওহীদের পথে অটল -অবিচল রাখুন, আমীন)
* আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্যদানে নিঃস্ব বেলাল (রাকে-ও এই কষ্ট থেকে মক্কার মুশরিকরা মুক্তি দেয়নি। অথচ তিনি ছিলেন একজন দাস। আর তাগুতের লড়াই কোনো ব্যক্তির সাথে নয়, তাগুতের লড়াই ঈমান ও তাওহীদের সাথে হয়ে থাকে। তাকে পাথর চাপা দিয়ে শুইয়ে রাখা হতো উত্তপ্ত বালুচরে। কখনো বা টানা-টানি করা হতো উটের লাগামে বেঁধে। আবার কখনো করা হতো বেত্রাঘাত। তখনো মুখে উচ্চারিত হতো আহাদ,আহাদ তথা আল্লাহ এক, আল্লাহ এক। যার ফলে পেয়েছেন দুনিয়াতে শ্রেষ্ঠ মর্যাদা, আখেরাতে মুক্তির সুসংবাদ, আরো পাবেন রবের দেওয়া সেরা জান্নাত। অমর হয় আছেন প্রতিটি মুমিনের হৃদয়ে।
= মুশরিকদের এই নখর থাবা থেকে পরিত্রাণ পাননি দাসী সুমাইয়া বিনতে খাব্বাত(রা। প্রতিনিয়ত অত্যাচারের স্বীকার হতেন তিনি। শত কষ্ট সহ্য করে বুকে ধারণ করেছিলেন তাওহীদের বাণী। শেষ পর্যন্ত লজ্জাস্থানে বর্শার আঘাতে পান করতে হলো শাহাদাতের পেয়ালা। তিনিই ইসলামের প্রথম শহীদ।
=এমন কি তাওহীদের বাণী প্রচার-প্রসারের ফলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানব, মানবতার মুক্তির দূত, সত্যের বার্তা বাহক মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিসালাম স্বীকার হয়েছেন জালেমের জুলুমে। বন্ধী হয়েছেন তাগুতের কারাগারে। রক্ত ঝরিয়েছেন তায়েফের ময়দানে। শুনেছেন কত গালি। তবুও সবার মাঝে প্রচার করেছেন তাওহীদের বাণী।
তাওহীদের পথে বিচরণকারী ভাইয়েরা! আমরাতো তাদেরই অনুসারী, যারা এই বাণী বিশ্বাসের ফলে ছাড়তে হলো ঘর, বাড়ি। দিতে হলো দূর্গম পথ পাড়ি। যেখানে আমাদের নবী (সাস্বীকার হয়েছেন অত্যাচারের,ফাঁদে পড়েছেন কাফেরের। তাহলে আমারা তার উম্মত হয়ে কীভাবে নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে পারি? আমরা-তো ইবরাহীম(আ এর সন্তান। যিনি একত্ববাদে বিশ্বাসী হওয়ার ফলে জনমানবহীন প্রান্তরে করেছেন হিজরত, তাগুতের আগুণে হয়েছেন নিক্ষিপ্ত। আমরা-তো ইউসুফ,মুসা,জাকারিয়া (আএর পথের পথিক। আমরা-তো ইমাম আবু হানিফা,শাফেয়ী,মালেক,আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) এর পথের অনুগামী। ইবনে তাইমিয়া,ইবনে কাসীর,ইবনে কাইয়ূম (রাহ) আমরা-তো তাদেরই উওরসূরী। আমরা-তো আসহাবে কাহাফ,আসহাবে উখদুদের রবেই বিশ্বাসী। তাহলে পরীক্ষা না আসার কারণ কী?
প্রিয় ভাই! মনে রেখো, কষ্টের পরই রয়েছে সুখ। জেনে রেখো, অন্ধকার কেটে গেলেই আসে নতুন ভোর। ধৈর্যের ফলেই পাবে মহা সাফল্য। তাওহীদের পথে চলতে গিয়ে যে পরীক্ষা আসবে , এটা তোমার ঈমানকে খাঁটি করতে আসবে। স্বর্ণকে তো আগুণে পুড়ে খাঁটি করা হয়।
আর হ্যাঁ! মনে রেখো, তোমার কালিমা যেন জেলখানার ইমামের মত রুটি না যোগায়, তোমার কালিমা যেন সাইয়িদ কুতুবের(রহ মত ফাঁসিতে ঝুলায়।
মেঘ দেখে তুই করিসনে ভয়,
আড়ালে তার সূর্য হাসে।
(আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাওহীদের পথে অটল -অবিচল রাখুন, আমীন)
Comment