শীতকাল হলো মুমিনের বসন্তকাল। কারন শীতকালে ইবাদাত করা যায় বেশি।দিন ছোট ও ঠান্ডা একারনে রোজা রাখা যায়।তৃষ্ণা ও ক্লান্তি কম লাগে।রাত বড় তাই তাহাজ্জুদ পড়া যায়।
যে সকল মাসুল ভাইরা কর্মব্যাস্ততার কারনে ব্যাক্তিগত নফল আমল কম করা হয় তাদের জন্য শীতকাল হলো বেশি বেশি আমল করার ভালো সুযোগ।তাই এই সুযোগকে কাজে লাগানো উচিত।
আমরা কেউ কি বলতে পারবো যে, আমরা শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম রহঃ চেয়ে বেশি কাজ করি।অবশ্যই না।কেননা তিনি সরাসরি জিহাদের ময়দানে কাজ করেছেন।
নানা ব্যাস্ততার পরেও তিনি একদিন পরপর রোজা রাখতেন। সুবহানাল্লাহ।
বেশি বেশি রোযা রাখলে তাকওয়া বৃদ্বী পায়।যার ফলে কথা বার্তায় অনেক সতর্ক থাকা যায়।
কেননা যিনি কথা বেশি বলতে হয় তার কথায় ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি।
বেশি বেশি রোযা রাখার ফলে অন্তর আলোকিত হবে, নরম হবে।
যার ফলে দাওয়াতে কাজে ভালো সুফল পাওয়া যাবে।হয়ত কথা বলার সময় শাইখ খালিদ আর রশিদের মত অশ্রু চলে আসবে।
রোযা রাখলে মাসুল ভাইদের কাজ গুলো আল্লাহ আরো সহজ করে দিবেন।কেননা রোজা রাখলে আল্লাহর ভয় বাড়ে।
আর যে আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
ইনশাআল্লাহ কম সময়ে অনেক কঠিন কাজ আল্লাহ সহজ দিবেন।
শুধু তাই না আল্লাহ অনেক সমস্যাও দূর করে দিবেন।
কেননা আল্লাহ তা'আলা বলেছেন-
.
وَمَن یَتَّقِ ٱللَّهَ یَجۡعَل لَّهُۥ مَخۡرَجࣰا ٢ وَیَرۡزُقۡهُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَحۡتَسِبُۚ
.
'যে আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার জন্য বের হবার পথ করে দেন৷ আর তাকে এমন স্থান থেকে রিযক দেন যা সে ভাবতেও পারেনা'
(সুরা তালাক ২-৩)
তাই বেশি বেশি রোযা রাখুন। তাকওয়া বাড়বে। আর অনেক সমস্যা আল্লাহ দুর করে দিবেন।
সোম ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখুন। পারলে একদিন পরপর রাখুন।
সাহাবীরা রোযা রাখার প্রতি কত আগ্রহী ছিলেন।
এক সাহাবীর ঘটনা অনেকেই জানে যে, তিনি রাসুল সাঃ কে রোযা বেশি রাখার বিষয় কিভাবে প্রশ্ন করেছেন।
আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি ইবাদাত করার তাওফিক দান করুন।
যে সকল মাসুল ভাইরা কর্মব্যাস্ততার কারনে ব্যাক্তিগত নফল আমল কম করা হয় তাদের জন্য শীতকাল হলো বেশি বেশি আমল করার ভালো সুযোগ।তাই এই সুযোগকে কাজে লাগানো উচিত।
আমরা কেউ কি বলতে পারবো যে, আমরা শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম রহঃ চেয়ে বেশি কাজ করি।অবশ্যই না।কেননা তিনি সরাসরি জিহাদের ময়দানে কাজ করেছেন।
নানা ব্যাস্ততার পরেও তিনি একদিন পরপর রোজা রাখতেন। সুবহানাল্লাহ।
বেশি বেশি রোযা রাখলে তাকওয়া বৃদ্বী পায়।যার ফলে কথা বার্তায় অনেক সতর্ক থাকা যায়।
কেননা যিনি কথা বেশি বলতে হয় তার কথায় ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি।
বেশি বেশি রোযা রাখার ফলে অন্তর আলোকিত হবে, নরম হবে।
যার ফলে দাওয়াতে কাজে ভালো সুফল পাওয়া যাবে।হয়ত কথা বলার সময় শাইখ খালিদ আর রশিদের মত অশ্রু চলে আসবে।
রোযা রাখলে মাসুল ভাইদের কাজ গুলো আল্লাহ আরো সহজ করে দিবেন।কেননা রোজা রাখলে আল্লাহর ভয় বাড়ে।
আর যে আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
ইনশাআল্লাহ কম সময়ে অনেক কঠিন কাজ আল্লাহ সহজ দিবেন।
শুধু তাই না আল্লাহ অনেক সমস্যাও দূর করে দিবেন।
কেননা আল্লাহ তা'আলা বলেছেন-
.
وَمَن یَتَّقِ ٱللَّهَ یَجۡعَل لَّهُۥ مَخۡرَجࣰا ٢ وَیَرۡزُقۡهُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَحۡتَسِبُۚ
.
'যে আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার জন্য বের হবার পথ করে দেন৷ আর তাকে এমন স্থান থেকে রিযক দেন যা সে ভাবতেও পারেনা'
(সুরা তালাক ২-৩)
তাই বেশি বেশি রোযা রাখুন। তাকওয়া বাড়বে। আর অনেক সমস্যা আল্লাহ দুর করে দিবেন।
সোম ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখুন। পারলে একদিন পরপর রাখুন।
সাহাবীরা রোযা রাখার প্রতি কত আগ্রহী ছিলেন।
এক সাহাবীর ঘটনা অনেকেই জানে যে, তিনি রাসুল সাঃ কে রোযা বেশি রাখার বিষয় কিভাবে প্রশ্ন করেছেন।
আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি ইবাদাত করার তাওফিক দান করুন।
Comment