আল্লাহর ক্ষেত্রে লজ্জাশীল না হওয়ার পরিনতি!!
হযরত আদী বিন হাতেম(রাদিয়াল্লহু তাআ’লা আনহু) রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, তিনি এরশাদ করেছেনঃ কিয়ামত দিবসে কয়েক ব্যক্তিকে জান্নাত অভিমুখে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ প্রদান করা হবে। যখন তারা তাঁর নিকটবর্তী হবে, এমনকি জান্নাতের সুঘ্রাণ পাবে, দেখতে পাবে তাঁর প্রাসাদসমূহ এবং সেই সব নেয়ামত যা আল্লাহ্* সুবহানাহু ওয়া তায়ালা জান্নাতবাসীদের জন্য প্রস্তুত করেছেন, তখন ডেকে বলা হবে, তাদেরকে জান্নাত থেকে ফিরিয়ে আন, এতে তাদের কোন অংশ নেই। ফলে তারা নিদারুণ হতাশা-দুঃখ-লাঞ্ছনা নিয়ে ফিরে যাবে, যেরূপ হতাশা-দুঃখ-লাঞ্ছনা পূর্বাপর কেউ ভোগ করেনি।
তারা বলবে, হে রব! আপনি আপনার বন্দুদের জন্য যা প্রস্তুত করেছেন, তা দেখানোর পূর্বেই আমাদেরকে আগুনে দিয়ে দিতেন!
আল্লাহ্* সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলবেন, আমি তোমাদের সঙ্গে এইরুপ করেছি, কারন যখন তোমরা নিভৃতে আমার সাথে মিলিত হতে, তখন বড় বড় পাপ নিয়ে হাজির হতে। আর যখন লোকদের সাথে সাথে মিলিত হতে তখন বিনয়ে বিগলিত হয়ে যেতে। তোমরা প্রকাশ্যে এমন আমল দেখিয়ে বেড়াতে, যা তোমাদের অন্তরে নেই। তোমরা লোকদেরকে ভয় করেছ,আমাকে করনি। তোমাদের অন্তর জুড়ে ছিল লোকদের মর্যাদা ও ভীতি, আমার মর্যাদা ও ভয় তমাদেরকে স্পর্শ করেনি। যা ত্যাগ করেছ তা করেছ মানুষের জন্য, আমার জন্য নয়। আজ আমি তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আজাব ভোগ করাবো এবং বঞ্চিত করব আমার বিপুল সওয়াবের ঐশ্বর্য থেকে।
রিয়াকারের আলামতঃ
হযরত আলী ইবনে আবু তালিব(রাদিয়াল্লহু তাআ’লা আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, রিয়াদুষ্ট ব্যক্তির চার আলামতঃ
১।যখন একাকী থাকে, তখন অলসতা করে
২।মানুষের সঙ্গ পেলে তাঁর উদ্যম মাথা চারা দিয়ে উঠে
৩।যখন প্রসংশা করা হয়, তখন বিপুল করমে লিপ্ত হয়
৪।আর যখন নিন্দা করা হয়, তখন তাঁর কর্মে ঘাটতি দেখা দেয়।
[তাম্বিহুল গাফেলিন-ইমাম আবু লাইস সমরকন্দি(র.)-কিতাব থেকে সংগৃহীত]
আল্লাহ্* আমাদের সকল কে রিয়ামুক্ত জীবনযাপন(ইমান এবং আমল এর সমষ্টি) করার তাওফিক দান করুন।
হযরত আদী বিন হাতেম(রাদিয়াল্লহু তাআ’লা আনহু) রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, তিনি এরশাদ করেছেনঃ কিয়ামত দিবসে কয়েক ব্যক্তিকে জান্নাত অভিমুখে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ প্রদান করা হবে। যখন তারা তাঁর নিকটবর্তী হবে, এমনকি জান্নাতের সুঘ্রাণ পাবে, দেখতে পাবে তাঁর প্রাসাদসমূহ এবং সেই সব নেয়ামত যা আল্লাহ্* সুবহানাহু ওয়া তায়ালা জান্নাতবাসীদের জন্য প্রস্তুত করেছেন, তখন ডেকে বলা হবে, তাদেরকে জান্নাত থেকে ফিরিয়ে আন, এতে তাদের কোন অংশ নেই। ফলে তারা নিদারুণ হতাশা-দুঃখ-লাঞ্ছনা নিয়ে ফিরে যাবে, যেরূপ হতাশা-দুঃখ-লাঞ্ছনা পূর্বাপর কেউ ভোগ করেনি।
তারা বলবে, হে রব! আপনি আপনার বন্দুদের জন্য যা প্রস্তুত করেছেন, তা দেখানোর পূর্বেই আমাদেরকে আগুনে দিয়ে দিতেন!
আল্লাহ্* সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলবেন, আমি তোমাদের সঙ্গে এইরুপ করেছি, কারন যখন তোমরা নিভৃতে আমার সাথে মিলিত হতে, তখন বড় বড় পাপ নিয়ে হাজির হতে। আর যখন লোকদের সাথে সাথে মিলিত হতে তখন বিনয়ে বিগলিত হয়ে যেতে। তোমরা প্রকাশ্যে এমন আমল দেখিয়ে বেড়াতে, যা তোমাদের অন্তরে নেই। তোমরা লোকদেরকে ভয় করেছ,আমাকে করনি। তোমাদের অন্তর জুড়ে ছিল লোকদের মর্যাদা ও ভীতি, আমার মর্যাদা ও ভয় তমাদেরকে স্পর্শ করেনি। যা ত্যাগ করেছ তা করেছ মানুষের জন্য, আমার জন্য নয়। আজ আমি তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আজাব ভোগ করাবো এবং বঞ্চিত করব আমার বিপুল সওয়াবের ঐশ্বর্য থেকে।
রিয়াকারের আলামতঃ
হযরত আলী ইবনে আবু তালিব(রাদিয়াল্লহু তাআ’লা আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, রিয়াদুষ্ট ব্যক্তির চার আলামতঃ
১।যখন একাকী থাকে, তখন অলসতা করে
২।মানুষের সঙ্গ পেলে তাঁর উদ্যম মাথা চারা দিয়ে উঠে
৩।যখন প্রসংশা করা হয়, তখন বিপুল করমে লিপ্ত হয়
৪।আর যখন নিন্দা করা হয়, তখন তাঁর কর্মে ঘাটতি দেখা দেয়।
[তাম্বিহুল গাফেলিন-ইমাম আবু লাইস সমরকন্দি(র.)-কিতাব থেকে সংগৃহীত]
আল্লাহ্* আমাদের সকল কে রিয়ামুক্ত জীবনযাপন(ইমান এবং আমল এর সমষ্টি) করার তাওফিক দান করুন।
Comment