যখন থেকে জান-মাল কোরবান করার নিয়ত করেছেন আল্লাহর জন্য,তখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে.....
বালির উপর লাঠির মাধ্যমে লম্বা একটি চিহ্ন,যা আপনার চুরান্ত সফলতার পথ,পরীক্ষার পথ, ফেতনার পথ,কষ্টের পথ,তৈরি হওয়ার পথ,শিক্ষার পথ, ইমানের পথ,চির শান্তির পথ।তো আপনি কি সেই পথ দিয়ে যেতে ইচ্ছুক?
আপনি এগিয়ে যান, অনুভব করবেন পথটি দৈর্গ্য-প্রস্থ বৃদ্ধি পাচ্ছে।আপনার আত্তা মহান ক্ষমতাবান আল্লাহ কে ভয় পাচ্ছে। মানুষ আপনার দিকে বাঁকা চোখে তাকাচ্ছে।কেহ বলছে ভাই বলতে থাকুন, শুনতে ভাল লাগছে। কেহ বলছে বন্দ করুন, পুলিশ আসছে।
আর আপনার মন বলছে,আমার মন শান্তি পাচ্ছে।
ইহা এমন একটি পথ, যে পথের প্রতিটি ধাপে ফেতনা আপনাকে ঘিরে ধরবে। সাহায্য করার কেহ থাকবে না শুধু আল্লাহ ছাড়া।
আপনি দেখতে পারবেন, প্রতি মূহুর্তে বিপদে পরছেন,কিন্তু অটল থাকবেন, আল্লাহর উপর ভরসা রাখবেন,যখন দেখবেন আর কোন উপাই নায়,তখন'ই আল্লাহর সাহায্য আসবে। মনে রাখবেন, কারো উপর বা কোন মাধ্যমের উপর আশা রাখবেন না, শুধু মাত্র আল্লাহ ছাড়া।
আর সাহায্য শুধু আল্লাহর পক্ষ থেকে'ই আসে।
এগুলো'ই হল ফেতনা। ফেতনা বিভিন্ন চেহারাতে আসতে পারে। অনেক সময় সুযোগ,বিপদ,কষ্টের বেশে আসতে পারে।প্রথম প্রথম ফেতনা গুলো পার হতে সহজ'ই মনে হবে এবং ফেতনা গুলো হবে ছোট ছোট ।এক সময় ফেতনা গুলো দীর্গ মেয়াদী ও কষ্টকর হবে।
সকল পরীক্ষাতে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে। তখন'ই ফেতনা গুলো পাশ করতে পারবেন, যখন শুধু মাত্র আল্লাহর উপর ভরসা রাখবেন। এই ফেতনা গুলোতে এমন সব আল্লাহর কুদরত ও রহমত দেখতে পারবেন যা শুধু অনুভব করবেন এবং আপনার ইমান বহু গুন বৃদ্ধি পাবে। বৃদ্ধি পাওয়া ইমান নিয়ে পরবর্তি ফেতনাতে পতিত হবেন।
আল্লাহ'তাআলা আপনার উপর এমন কোন ফেতনা দিবেন না, যা বহন করার ক্ষমতা আপনার নায়।
এভাবে আল্লাহ তা'আলা আপনাকে পরীক্ষা করবেন ও ইমান বৃদ্ধি করবেন।
আপনি মনে করতে পারেন, জিহাদে কিভাবে যুক্ত হতে পারব, কিতালে কিভাবে যুক্ত হতে পারব?
আমি কোন জিহাদী তানজিম এর সাথে যুক্ত হতে পারিনি।
ভাই,আপনাকে কোন তানজিমের সাথে যুক্ত হওয়ার চিন্তা করতে হবেনা। আপনি শুধু আল কায়দার পক্ষ থেকে আপনার জন্য যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তাই মেনে চলুন।
জিহাদে যুক্ত হওয়ার মত দৃঢ ইমান যখন আপনার হবে, আল্লাহ'তাআলা'ই আপনাকে যুক্ত করে দিবেন।
নিচের আমল গুলো করবেন।
১/ শুধু মাত্র আল্লাহর কাছে'ই চাইবেন।
২/ শুধু আল্লাহর উপর'ই আশা রাখবেন।
৩/ সবর করবেন।
৪/ কঠুর পরিশ্রম করবেন।
৫/ শুধু আল্লাহকে ভয় করবেন।
৬/ আল্লাহর নিকট সব সময় ক্ষমা চাইবেন।
৭/ পাপ কাজ করা থেকে সাবধান থাকবেন।পাপ কাজ করার ইচ্ছা জাগ্রত হলে অর্থসহ কোরআন পড়া শুরু করবেন বা শুনবেন বা নামাজে দাড়িয়ে যাবেন।
৮ / সৎ পথের আদেশ অসৎ পথের নিষেদ করবেন।
৯/ যে কোন কাজ বিসমিল্লাহ বলে শুরু করবেন এবং কাজ শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলে শুকরিয়া আদায় করবেন ।
১০/ সব সময় মহান ক্ষমতার মালিক আল্লাহকে সরন করবেন, যিনি পরম দয়ালো ও কঠুর শাস্তি দাতা।
বালির উপর লাঠির মাধ্যমে লম্বা একটি চিহ্ন,যা আপনার চুরান্ত সফলতার পথ,পরীক্ষার পথ, ফেতনার পথ,কষ্টের পথ,তৈরি হওয়ার পথ,শিক্ষার পথ, ইমানের পথ,চির শান্তির পথ।তো আপনি কি সেই পথ দিয়ে যেতে ইচ্ছুক?
আপনি এগিয়ে যান, অনুভব করবেন পথটি দৈর্গ্য-প্রস্থ বৃদ্ধি পাচ্ছে।আপনার আত্তা মহান ক্ষমতাবান আল্লাহ কে ভয় পাচ্ছে। মানুষ আপনার দিকে বাঁকা চোখে তাকাচ্ছে।কেহ বলছে ভাই বলতে থাকুন, শুনতে ভাল লাগছে। কেহ বলছে বন্দ করুন, পুলিশ আসছে।
আর আপনার মন বলছে,আমার মন শান্তি পাচ্ছে।
ইহা এমন একটি পথ, যে পথের প্রতিটি ধাপে ফেতনা আপনাকে ঘিরে ধরবে। সাহায্য করার কেহ থাকবে না শুধু আল্লাহ ছাড়া।
আপনি দেখতে পারবেন, প্রতি মূহুর্তে বিপদে পরছেন,কিন্তু অটল থাকবেন, আল্লাহর উপর ভরসা রাখবেন,যখন দেখবেন আর কোন উপাই নায়,তখন'ই আল্লাহর সাহায্য আসবে। মনে রাখবেন, কারো উপর বা কোন মাধ্যমের উপর আশা রাখবেন না, শুধু মাত্র আল্লাহ ছাড়া।
আর সাহায্য শুধু আল্লাহর পক্ষ থেকে'ই আসে।
এগুলো'ই হল ফেতনা। ফেতনা বিভিন্ন চেহারাতে আসতে পারে। অনেক সময় সুযোগ,বিপদ,কষ্টের বেশে আসতে পারে।প্রথম প্রথম ফেতনা গুলো পার হতে সহজ'ই মনে হবে এবং ফেতনা গুলো হবে ছোট ছোট ।এক সময় ফেতনা গুলো দীর্গ মেয়াদী ও কষ্টকর হবে।
সকল পরীক্ষাতে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে। তখন'ই ফেতনা গুলো পাশ করতে পারবেন, যখন শুধু মাত্র আল্লাহর উপর ভরসা রাখবেন। এই ফেতনা গুলোতে এমন সব আল্লাহর কুদরত ও রহমত দেখতে পারবেন যা শুধু অনুভব করবেন এবং আপনার ইমান বহু গুন বৃদ্ধি পাবে। বৃদ্ধি পাওয়া ইমান নিয়ে পরবর্তি ফেতনাতে পতিত হবেন।
আল্লাহ'তাআলা আপনার উপর এমন কোন ফেতনা দিবেন না, যা বহন করার ক্ষমতা আপনার নায়।
এভাবে আল্লাহ তা'আলা আপনাকে পরীক্ষা করবেন ও ইমান বৃদ্ধি করবেন।
আপনি মনে করতে পারেন, জিহাদে কিভাবে যুক্ত হতে পারব, কিতালে কিভাবে যুক্ত হতে পারব?
আমি কোন জিহাদী তানজিম এর সাথে যুক্ত হতে পারিনি।
ভাই,আপনাকে কোন তানজিমের সাথে যুক্ত হওয়ার চিন্তা করতে হবেনা। আপনি শুধু আল কায়দার পক্ষ থেকে আপনার জন্য যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তাই মেনে চলুন।
জিহাদে যুক্ত হওয়ার মত দৃঢ ইমান যখন আপনার হবে, আল্লাহ'তাআলা'ই আপনাকে যুক্ত করে দিবেন।
নিচের আমল গুলো করবেন।
১/ শুধু মাত্র আল্লাহর কাছে'ই চাইবেন।
২/ শুধু আল্লাহর উপর'ই আশা রাখবেন।
৩/ সবর করবেন।
৪/ কঠুর পরিশ্রম করবেন।
৫/ শুধু আল্লাহকে ভয় করবেন।
৬/ আল্লাহর নিকট সব সময় ক্ষমা চাইবেন।
৭/ পাপ কাজ করা থেকে সাবধান থাকবেন।পাপ কাজ করার ইচ্ছা জাগ্রত হলে অর্থসহ কোরআন পড়া শুরু করবেন বা শুনবেন বা নামাজে দাড়িয়ে যাবেন।
৮ / সৎ পথের আদেশ অসৎ পথের নিষেদ করবেন।
৯/ যে কোন কাজ বিসমিল্লাহ বলে শুরু করবেন এবং কাজ শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলে শুকরিয়া আদায় করবেন ।
১০/ সব সময় মহান ক্ষমতার মালিক আল্লাহকে সরন করবেন, যিনি পরম দয়ালো ও কঠুর শাস্তি দাতা।
Comment