নিজের দোষ জেনে গোনাহ থেকে বেচে থাকার উপায়।
সাধারণত আমরা চারটি উপায়ে নিজেদের দোষ জানতে পারি।
১/ নিজেকে কামেল ও পরিপক্ক পিরের নিকট সোপর্দ করেদিয়ে। পিরের সোহবতে দিন কাটালে। পির তার যাবতীয় দোষ অনুসন্ধান করে দেখবেন এবং তাকে দেখিয়ে দিবেন। কিন্তু এ উপায়ে নিজের দোষ জানার সুযোগ বর্তমান সময়ে অতি দূরলভ।
২/ এমন কোন দয়ালু ধর্মীয় বন্ধুকে নিজের রক্ষণাবেক্ষণ নিযুক্ত করা, যিনি অনুরাগের বশে মিষ্টি কথায় বন্ধুর দোষ গোপন না করেন কিংবা বিদ্বেষ পরবশ হয়ে সামান্য দোষকে বড় করে না দেখেন। কিন্তু এরূপ বন্ধু লাভ করাও এখানকার সময়ে কঠিন ব্যাপার। হযরত দাউদ তায়ীকে লোকজন জিজ্ঞেস করত, আপনি লোক সমাযে উঠা বসা করেননা কেন? । জবাবে তিনি বলেছিলেন, এমন লোকের সঙ্গে উঠা বসা করলে কি লাভ হবে যারা আমার দোষ দেখলে আমার কাছে প্রকাশ করেনা। বরং গোপন করে।
৩/ নিজের দোষ প্রসঙ্গে শত্রুদের সমালোচনামূলক কথায় করণপাত করা। কেননা , শত্রুদের দৃষ্টি কেবল দোষের উপর পরে থাকে। যদিও শত্রুতাবশত :তারা দোষ বাড়িয়ে বলবে, তাথাপি তাদের উক্তি তোমার দোষ সম্বন্দ্বে সম্পূর্ণ মিথ্যা হবেনা, এতে কিছু না কিছু সথ্য অবশ্য হবে। ৪/সব সময় অন্যান্য লোকের প্রতি দৃষ্টি রাখবে। তাদের মধ্যে যে দোষ প্রকাশ পায় তা থেকে নিজে বিরত রাখবে। (তবে পরের দোষ তালাশ করবেনা) এবং এরূপ ধারনা করবেযে আমার মধ্যেও এরকম দোষ আছে। অতএব, বিশেষ ভাবে সতর্ক তাকবে যাতে উই জাতিয় দোষ আমার মধ্যে না আসে। হযরত ঈসা আ:কে লোকেরা জিজ্ঞেস করেছিলো আপনার মধ্যে এমন উত্তম আদব কায়দা ও শিষ্টাচার কে শিখালো জবাবে উনি বলেছিলেন ''কেও আমাকে শিখায় নাই। তবে আমি অন্যের মধ্যে যে দোষ -ত্রুটি লক্ষ করেছি তা থেকে সযত্নে নিজেকে রক্ষা করেছি।
সাধারণত আমরা চারটি উপায়ে নিজেদের দোষ জানতে পারি।
১/ নিজেকে কামেল ও পরিপক্ক পিরের নিকট সোপর্দ করেদিয়ে। পিরের সোহবতে দিন কাটালে। পির তার যাবতীয় দোষ অনুসন্ধান করে দেখবেন এবং তাকে দেখিয়ে দিবেন। কিন্তু এ উপায়ে নিজের দোষ জানার সুযোগ বর্তমান সময়ে অতি দূরলভ।
২/ এমন কোন দয়ালু ধর্মীয় বন্ধুকে নিজের রক্ষণাবেক্ষণ নিযুক্ত করা, যিনি অনুরাগের বশে মিষ্টি কথায় বন্ধুর দোষ গোপন না করেন কিংবা বিদ্বেষ পরবশ হয়ে সামান্য দোষকে বড় করে না দেখেন। কিন্তু এরূপ বন্ধু লাভ করাও এখানকার সময়ে কঠিন ব্যাপার। হযরত দাউদ তায়ীকে লোকজন জিজ্ঞেস করত, আপনি লোক সমাযে উঠা বসা করেননা কেন? । জবাবে তিনি বলেছিলেন, এমন লোকের সঙ্গে উঠা বসা করলে কি লাভ হবে যারা আমার দোষ দেখলে আমার কাছে প্রকাশ করেনা। বরং গোপন করে।
৩/ নিজের দোষ প্রসঙ্গে শত্রুদের সমালোচনামূলক কথায় করণপাত করা। কেননা , শত্রুদের দৃষ্টি কেবল দোষের উপর পরে থাকে। যদিও শত্রুতাবশত :তারা দোষ বাড়িয়ে বলবে, তাথাপি তাদের উক্তি তোমার দোষ সম্বন্দ্বে সম্পূর্ণ মিথ্যা হবেনা, এতে কিছু না কিছু সথ্য অবশ্য হবে। ৪/সব সময় অন্যান্য লোকের প্রতি দৃষ্টি রাখবে। তাদের মধ্যে যে দোষ প্রকাশ পায় তা থেকে নিজে বিরত রাখবে। (তবে পরের দোষ তালাশ করবেনা) এবং এরূপ ধারনা করবেযে আমার মধ্যেও এরকম দোষ আছে। অতএব, বিশেষ ভাবে সতর্ক তাকবে যাতে উই জাতিয় দোষ আমার মধ্যে না আসে। হযরত ঈসা আ:কে লোকেরা জিজ্ঞেস করেছিলো আপনার মধ্যে এমন উত্তম আদব কায়দা ও শিষ্টাচার কে শিখালো জবাবে উনি বলেছিলেন ''কেও আমাকে শিখায় নাই। তবে আমি অন্যের মধ্যে যে দোষ -ত্রুটি লক্ষ করেছি তা থেকে সযত্নে নিজেকে রক্ষা করেছি।
Comment