কোন সুন্দরী মহিলার প্রতি হঠাৎ দৃষ্টি পতিত হলে দ্বিতীয়বারে তা থেকে দৃষ্টিকে অতি সহজেই ফিরে রাখা যায়। কিন্তু প্রথম থেকে চক্ষুকে স্বাধীনভাবে ছেড়ে দিলে পরিশেষে তাকে আয়ত্তে আনা দুষ্কর হয়ে পরে। এবিষয়ে আত্নাকে চতুষ্পথ পশুর সাথে তুলনা করাযেতে পারে। এদেরকে কোনদিকে ফিরানোর ইচ্ছা করলে প্রথমে উহার লাগাম ধরে তাকে যতেচ্ছা ঘুরানো ফিরানো সহজ হয়। কিন্তু হাত লাগাম ছেড়েদিয়ে তাকে বল্গাহীন অবস্তায় ছেড়েদিলে পরে লেজ ধরে টানা টানি করলেও তার গতিরোধ কঠিন হয়ে দাঁড়ায় ।
মোঠ কথা, চক্ষুকে সংযত রাখাই প্রেমের বেড়াজাল থেকে রক্ষা পাওয়ার আসল উপায়। হজরত সায়ীদ ইবনে জুবাইর রা:বলেছেন :চক্ষুর কারণেই হযরত দাউদ আ: বিপদে পরেছিলেন। হযরত দাউদ আ: স্বিয় পুত্রকে উপদেষচলে বলেছেন : বাগ এবং অজগরের পশ্চাদানুশারন করা বরং সহজ ;কিন্তু নারীর পশ্চাদানুশারন কখনো সহজ নয়।
হযরত ইয়াহিয়া আ:কে জিজ্ঞেস করা হলো ; ব্যভিচার (পরস্ত্রী) এর লিপ্সা কোথ থেকে উৎপন্ন হয়ে থাকে। জবাবে উনি বলেছেন ""চক্ষু থেকে""
হযরত রাসূলে মাক্ববুল আ: বলেছেন । শয়তানের তীর সমূহের মধ্যে চক্ষু -দৃষ্টি একটি বিষাক্ত তীর। যে ব্যক্তি আল্লার ভয়ে নিজেত চক্ষুকে সংযত রাখে, আল্লাহ তা'লা তাকে এমন পতিপক্ষ ঈমান দান করবেন। যার মিষ্টতা যার মিষ্টতা সে ব্যক্তি নিজেই অন্ত্রে আস্বাদন করে থাকে।
আল্লার রাসূল আ: আরো বলেছেন। আমার তিড়োধানের পরে আমার উম্মতের নিকট নারী জাতীর ন্যয় কটিন বিপধ আর কিছু থাকবেনা।
আল্লার রাসূল সাল্লাল্লাহু আ: আরো বলেছেন। গুপ্ত অঙ্গের ন্যয় চক্ষুও জেনা করে থাকে কামভাবের সাথে দৃষ্টিপাত করাই যেনা। যে ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত রাখতে সক্ষম না হন। তার পক্ষে অবিলম্বে সাধনা ও পরিশ্রমের সাহায্যে কামপুরিকে দমিয়ে দেওয়াই ওয়াজিব। রোজা রাখা কামপুরিকে দমন করার শ্রেষ্ট উপায়। রোজা রেখেও যদি কামঅভাবের প্রখরতা লাগব করা না যায়। তবে তার উপর বিবাহ করা ওয়াজিব।
মোঠ কথা, চক্ষুকে সংযত রাখাই প্রেমের বেড়াজাল থেকে রক্ষা পাওয়ার আসল উপায়। হজরত সায়ীদ ইবনে জুবাইর রা:বলেছেন :চক্ষুর কারণেই হযরত দাউদ আ: বিপদে পরেছিলেন। হযরত দাউদ আ: স্বিয় পুত্রকে উপদেষচলে বলেছেন : বাগ এবং অজগরের পশ্চাদানুশারন করা বরং সহজ ;কিন্তু নারীর পশ্চাদানুশারন কখনো সহজ নয়।
হযরত ইয়াহিয়া আ:কে জিজ্ঞেস করা হলো ; ব্যভিচার (পরস্ত্রী) এর লিপ্সা কোথ থেকে উৎপন্ন হয়ে থাকে। জবাবে উনি বলেছেন ""চক্ষু থেকে""
হযরত রাসূলে মাক্ববুল আ: বলেছেন । শয়তানের তীর সমূহের মধ্যে চক্ষু -দৃষ্টি একটি বিষাক্ত তীর। যে ব্যক্তি আল্লার ভয়ে নিজেত চক্ষুকে সংযত রাখে, আল্লাহ তা'লা তাকে এমন পতিপক্ষ ঈমান দান করবেন। যার মিষ্টতা যার মিষ্টতা সে ব্যক্তি নিজেই অন্ত্রে আস্বাদন করে থাকে।
আল্লার রাসূল আ: আরো বলেছেন। আমার তিড়োধানের পরে আমার উম্মতের নিকট নারী জাতীর ন্যয় কটিন বিপধ আর কিছু থাকবেনা।
আল্লার রাসূল সাল্লাল্লাহু আ: আরো বলেছেন। গুপ্ত অঙ্গের ন্যয় চক্ষুও জেনা করে থাকে কামভাবের সাথে দৃষ্টিপাত করাই যেনা। যে ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত রাখতে সক্ষম না হন। তার পক্ষে অবিলম্বে সাধনা ও পরিশ্রমের সাহায্যে কামপুরিকে দমিয়ে দেওয়াই ওয়াজিব। রোজা রাখা কামপুরিকে দমন করার শ্রেষ্ট উপায়। রোজা রেখেও যদি কামঅভাবের প্রখরতা লাগব করা না যায়। তবে তার উপর বিবাহ করা ওয়াজিব।
Comment