এ গুণাবলির মধ্যে সর্বপ্রথম উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ও আন্তরিকতা।
দুনিয়ার অন্যান্য কাজ ব্যক্তি,পরিবার,গোত্র, জাতি বা দেশের জন্যে করা যেতে পারে, ব্যক্তিস্বার্থ ও ব্যক্তিগত লাভের যাবতীয় দিক সম্ভাবনা সহকারে সম্পাদনা করা যেতে পারে, আল্লাহ বিশ্বাসই নয়, আল্লাহকে অস্বীকার করেও করা যেতে পারে এবং এর বেতর সব রকম পার্থিব সাফল্য লাভের সম্ভাবনাও রয়েছে । কিন্ত ইসলামী জীবনব্যবস্হা কায়েম করা একটি সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী কাজ। যে পর*্+যন্ত মানুষের সম্পর্ক আল্লাহর সাথে যথার্থ শক্তিশালী ও গভীর না হয় এনং সে একমাত্র আল্লাহর জন্যে কাজ করতে মনস্হ না করে সে পর্+যন্ত এ কাজে কোন প্রকার সাফল্য সম্ভব নয় । কারন এখানে মানুষ আল্লাহর দ্বীনকে কায়েম করতে চায় । আর এ জন্যে সবকিছু আল্লাহর করার প্রয়োজন দেখাদেয় । এ কাজে একমাত্র আল্লাহর সন্তুস্টিই কাম্য হতে হবে। একমাত্র আল্লাহপ্রীতিই এ কর্মের প্রেরনা হতে হবে । তার সাহায্য ও সমর্থনের উপর পূর্ণ আস্হা থাকতে হবে। তারই নিকট থেকে পুরস্কারের আশা রাখতে হবে। তারই হেদায়াত এবং তারই আদেশ নিষেধের আনুগত্য করতে হবে এবং তারই নিকট জবাবদিহির ভয়ে সমগ্র মন আচ্ছান্ন থাকতে হবে । এছাড়া আর কোন ভয় ও লোভ-লালসা প্রীতি ও আনুগত্যের মিশ্রণ এবং অন্য যে কোন স্বার্থের অন্তর্ভুক্তি এ কাজকে যথার্থ পথ থেকে বিচ্যুত করবে এবং এর ফলে অন্যকিছু কায়েম হতে পারে কিন্ত আল্লাহর দ্বীন কায়েম হতে পারেনা।
তাই প্রয় ভায়েরা চলোন আমারা একনিস্ট ভাবে আল্লাহর জন্যে কাজ করেযায় , আল্লাহ আমাদের সহায়হোন আমীন
দুনিয়ার অন্যান্য কাজ ব্যক্তি,পরিবার,গোত্র, জাতি বা দেশের জন্যে করা যেতে পারে, ব্যক্তিস্বার্থ ও ব্যক্তিগত লাভের যাবতীয় দিক সম্ভাবনা সহকারে সম্পাদনা করা যেতে পারে, আল্লাহ বিশ্বাসই নয়, আল্লাহকে অস্বীকার করেও করা যেতে পারে এবং এর বেতর সব রকম পার্থিব সাফল্য লাভের সম্ভাবনাও রয়েছে । কিন্ত ইসলামী জীবনব্যবস্হা কায়েম করা একটি সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী কাজ। যে পর*্+যন্ত মানুষের সম্পর্ক আল্লাহর সাথে যথার্থ শক্তিশালী ও গভীর না হয় এনং সে একমাত্র আল্লাহর জন্যে কাজ করতে মনস্হ না করে সে পর্+যন্ত এ কাজে কোন প্রকার সাফল্য সম্ভব নয় । কারন এখানে মানুষ আল্লাহর দ্বীনকে কায়েম করতে চায় । আর এ জন্যে সবকিছু আল্লাহর করার প্রয়োজন দেখাদেয় । এ কাজে একমাত্র আল্লাহর সন্তুস্টিই কাম্য হতে হবে। একমাত্র আল্লাহপ্রীতিই এ কর্মের প্রেরনা হতে হবে । তার সাহায্য ও সমর্থনের উপর পূর্ণ আস্হা থাকতে হবে। তারই নিকট থেকে পুরস্কারের আশা রাখতে হবে। তারই হেদায়াত এবং তারই আদেশ নিষেধের আনুগত্য করতে হবে এবং তারই নিকট জবাবদিহির ভয়ে সমগ্র মন আচ্ছান্ন থাকতে হবে । এছাড়া আর কোন ভয় ও লোভ-লালসা প্রীতি ও আনুগত্যের মিশ্রণ এবং অন্য যে কোন স্বার্থের অন্তর্ভুক্তি এ কাজকে যথার্থ পথ থেকে বিচ্যুত করবে এবং এর ফলে অন্যকিছু কায়েম হতে পারে কিন্ত আল্লাহর দ্বীন কায়েম হতে পারেনা।
তাই প্রয় ভায়েরা চলোন আমারা একনিস্ট ভাবে আল্লাহর জন্যে কাজ করেযায় , আল্লাহ আমাদের সহায়হোন আমীন
Comment