আমরা স্বপ্ন দেখি একটি ভোরের, এমন একটি সূযর্দয়ের;যার আলোকরশ্মিতে কেটে যাবে কুফুরের কালো অমানিষা রাত্রি।
সেই প্রভাতের অপেক্ষায় আমরা অপেক্ষমান;যে প্রভাত বিলিন করে দিবে জুলুমের অস্তিত্ব,মুছে দিবে মাজলুমানের কস্টের সব ঘ্লানি।
আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজন একটি বিপ্লবের।মহা বিপ্লব!যে বিপ্লবে উদিত খিলাফাতের সূর্য।যে সূর্য চামচিকা আর হুতুম পেঁচাদের গাজ্বালার কারণ হবে।
এই বিপ্লব আসমানের কোন এন্জেল এসে ঘটাবেনা। আমাদেরই মাঠে নামতে হবে ।
আর আমাদের এই বিপ্লব ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ভূখন্ডে সফলতার মুখ দেখবেনা যতক্ষণ না আমরা আমাদের নিজের মাঝে বিপ্লবের মূল বিষয় বাস্তবায়ন কর*তে পারছি।
আল্লাহর বিধান আমরা আল্লাহর জমিনে কায়েম করতে চাই কিন্তু যদি আমার নিজের মাঝেই খোদার বিধান কায়েম না থাকে তাহলে কোন শক্তিতে আমি এই বিপ্লব ঘটাবো!
শরীয়ত প্রতিষ্ঠা আমাদের উদ্দেশ্য এবং দায়িত্ব। এখন আমি নিজেই যদি শরীয়ত অনুযায়ী জীবন যাপন না করি তাহলে পারবো কি আমি আমার মানযিলে মাকসাদে পৌছতে?
জাতির মাঝে বিপ্লব ঘটানোর পূর্বে নিজের মাঝে বিপ্লব ঘটানোর উত্তম দৃষ্টান্ত আমাদের বড়দের মাঝে রয়েছে।
আমাদের নিকটবর্তী আকাবির হাসানুল বান্না,সায়্যিদ কুতুব,শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম,ইমাম আনওয়ার আল আওলাকি,আমীরুল মুমিনিন মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর মুজাহিদ,মুজাদ্দিদে জামান শায়েখ ওসামা বিন লাদেন (রহিমাহুমুল্লাহ) প্রমুখের জীবনীতে রয়েছে নিজ দেহে বিপ্লব ঘটানোর আশ্চর্য দৃষ্টান্ত।
হাকীমুল উম্মাত আইমান আয জাওয়াহিরি (হাঃ) ভারত উপমহাদেশে আল কায়দার শাখা ঘোষণা কালিন ভিডিও বক্তব্যে মুজাহিদদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেনঃ"হে আমার ভাইয়েরা! উম্মাহকে জুলুমের হাত থেকে বাঁচানোর পূর্বে নিজের উপর জুলুম(পাপ) বন্ধ করুন"।
মানব দেহে বিপ্লব ঘটানোর সবশ্রেষ্ঠ মাধ্যম হল "তাক্বওয়া" (আল্লাহর ভয়)।
মানুষকে মানুষের দাসত্ব থেকে মুক্ত করতে হলে নিজেকে রবের দাসত্বে বিলিন করে দিতে হবে।
হে আল্লাহ ! আমাদেরকে সিরাতুল মুসতাকিমের পথ দেখান।তাঁদের পথ যাদের উপর আপনি নেয়ামত বর্ষণ করেছেন।
সেই প্রভাতের অপেক্ষায় আমরা অপেক্ষমান;যে প্রভাত বিলিন করে দিবে জুলুমের অস্তিত্ব,মুছে দিবে মাজলুমানের কস্টের সব ঘ্লানি।
আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজন একটি বিপ্লবের।মহা বিপ্লব!যে বিপ্লবে উদিত খিলাফাতের সূর্য।যে সূর্য চামচিকা আর হুতুম পেঁচাদের গাজ্বালার কারণ হবে।
এই বিপ্লব আসমানের কোন এন্জেল এসে ঘটাবেনা। আমাদেরই মাঠে নামতে হবে ।
আর আমাদের এই বিপ্লব ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ভূখন্ডে সফলতার মুখ দেখবেনা যতক্ষণ না আমরা আমাদের নিজের মাঝে বিপ্লবের মূল বিষয় বাস্তবায়ন কর*তে পারছি।
আল্লাহর বিধান আমরা আল্লাহর জমিনে কায়েম করতে চাই কিন্তু যদি আমার নিজের মাঝেই খোদার বিধান কায়েম না থাকে তাহলে কোন শক্তিতে আমি এই বিপ্লব ঘটাবো!
শরীয়ত প্রতিষ্ঠা আমাদের উদ্দেশ্য এবং দায়িত্ব। এখন আমি নিজেই যদি শরীয়ত অনুযায়ী জীবন যাপন না করি তাহলে পারবো কি আমি আমার মানযিলে মাকসাদে পৌছতে?
জাতির মাঝে বিপ্লব ঘটানোর পূর্বে নিজের মাঝে বিপ্লব ঘটানোর উত্তম দৃষ্টান্ত আমাদের বড়দের মাঝে রয়েছে।
আমাদের নিকটবর্তী আকাবির হাসানুল বান্না,সায়্যিদ কুতুব,শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম,ইমাম আনওয়ার আল আওলাকি,আমীরুল মুমিনিন মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর মুজাহিদ,মুজাদ্দিদে জামান শায়েখ ওসামা বিন লাদেন (রহিমাহুমুল্লাহ) প্রমুখের জীবনীতে রয়েছে নিজ দেহে বিপ্লব ঘটানোর আশ্চর্য দৃষ্টান্ত।
হাকীমুল উম্মাত আইমান আয জাওয়াহিরি (হাঃ) ভারত উপমহাদেশে আল কায়দার শাখা ঘোষণা কালিন ভিডিও বক্তব্যে মুজাহিদদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেনঃ"হে আমার ভাইয়েরা! উম্মাহকে জুলুমের হাত থেকে বাঁচানোর পূর্বে নিজের উপর জুলুম(পাপ) বন্ধ করুন"।
মানব দেহে বিপ্লব ঘটানোর সবশ্রেষ্ঠ মাধ্যম হল "তাক্বওয়া" (আল্লাহর ভয়)।
মানুষকে মানুষের দাসত্ব থেকে মুক্ত করতে হলে নিজেকে রবের দাসত্বে বিলিন করে দিতে হবে।
হে আল্লাহ ! আমাদেরকে সিরাতুল মুসতাকিমের পথ দেখান।তাঁদের পথ যাদের উপর আপনি নেয়ামত বর্ষণ করেছেন।
Comment