আসসালামু আলাইকুম।
দয়া করে সাড়া দিবেন আলেম ভাই আমার।
আজ সকাল ফজর পড়ে ঘুমাই কিছুক্ষণ। সপ্নে দেখছি ফরজ নামাজ শুরু হয়েছে। নামাজ পড়তে পড়তে আমাদের কিবলা ঘুরে যাচ্ছিলো, ফলে মুসল্লি দের মনোযোগ একদম নষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো বিশেষ করে আমাদের ইমাম সাহেবের।
এক পর্যায়ে পুলিশের ভয়ে মানুষ ফরয নামাজ চলাকালীন অবস্থায় নামাজ ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলো। আস্তে আস্তে মুসল্লি কমে মসজিদ ফাকা হতে থাকে, আর এগুলো নামাযের মধ্যেই হচ্ছিলো। এক পর্যায়ে হুজুর রুকু থেকে সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদাহ না বলে ভুলে আল্লাহু আকবর বলে দাঁড়ান, কিন্তু পড়ে বলে নেন। যাই হোক পড়ে তিনি বলেন যে নামাজে আরো কিছু ভুল হয়েছে, দহরাতে হবে। কিন্তু মুসল্লিএত কমে গেছে যে আর পুণরায় ঠিক করে পড়ানো হয় নি। আবার নামাজের পড় একটি জানাযা ও বাকি ছিলো। কিন্তু লাশটি খাটিয়াসহ মসজিদের ভেতর রাখা। আর লাশটি ছিলো একজন লেখক ভাইয়ের এর। নামটি বললাম না। বলা যদি ঠিক না হয়। অনেকেই তার বই পড়েছেন। আমি আমার এক মুসল্লি ভাইকে লাশের পাশে নিয়ে গিয়ে বললাম আরে! উনাকে তো চিনি! কিন্তু ভাই সাবধান করে বললো যে এত জোরে বইলো না, পুলিশ ধরবে নাইলে। কেননা যতটুক বোঝা গেল পুলিশ রাই তাকে মেরে ফেলছে। আর লশ রেখেছে এরকম আরো দ্বীনি ভাইদের পাকড়াও এর জন্যে। যদি ওই লাশের পরিচিত কেউ হয়ে থাকে তবে।
এরপর দেখছি একজন পুলিশ ফোনে কথা বলছে, " এদের (মানে আমাদের মুসলিম দের) এবার ধরা হইলে তো একেবারে মেরে ফেলা হবে। এক পর্যায়ে আমাকে দেখে বললো যে" একটা হুজুর আছে অবশ্য। " এটা শোনার সাথে সাথে আমি চলে আসি ওখান থেকে।
আমি যতদুর সপ্নে অনুভব করি, আমাদের নামাজ পড়তে বাধা দেয়া হচ্ছে আর দেশের খুব খারাপ পরিস্থিতি। মুসল্লি দের ইমান ও নিভু নিভু অবস্থা। আর কিবলা ঘুরে যাওয়া নামাজের মধ্যে, মাসজিদুল আকসার কথাই মনে পড়ছে ঘুম থেকে জাগার পর। আর পুলিশদের নোংরা কার্যক্রম অর্থাৎ মানুষদের ধরে ধরে নিয়ে যাওয়া খুব খারাপ অনুভুতির যোগান দিচ্ছিলো সপ্নে।
একজন আলেম ভাই এর ব্যাখ্যা দিলে খুশি হবো, আর অগোছালো লিখার জন্য মাফ করে দিবেন।
দয়া করে সাড়া দিবেন আলেম ভাই আমার।
আজ সকাল ফজর পড়ে ঘুমাই কিছুক্ষণ। সপ্নে দেখছি ফরজ নামাজ শুরু হয়েছে। নামাজ পড়তে পড়তে আমাদের কিবলা ঘুরে যাচ্ছিলো, ফলে মুসল্লি দের মনোযোগ একদম নষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো বিশেষ করে আমাদের ইমাম সাহেবের।
এক পর্যায়ে পুলিশের ভয়ে মানুষ ফরয নামাজ চলাকালীন অবস্থায় নামাজ ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলো। আস্তে আস্তে মুসল্লি কমে মসজিদ ফাকা হতে থাকে, আর এগুলো নামাযের মধ্যেই হচ্ছিলো। এক পর্যায়ে হুজুর রুকু থেকে সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদাহ না বলে ভুলে আল্লাহু আকবর বলে দাঁড়ান, কিন্তু পড়ে বলে নেন। যাই হোক পড়ে তিনি বলেন যে নামাজে আরো কিছু ভুল হয়েছে, দহরাতে হবে। কিন্তু মুসল্লিএত কমে গেছে যে আর পুণরায় ঠিক করে পড়ানো হয় নি। আবার নামাজের পড় একটি জানাযা ও বাকি ছিলো। কিন্তু লাশটি খাটিয়াসহ মসজিদের ভেতর রাখা। আর লাশটি ছিলো একজন লেখক ভাইয়ের এর। নামটি বললাম না। বলা যদি ঠিক না হয়। অনেকেই তার বই পড়েছেন। আমি আমার এক মুসল্লি ভাইকে লাশের পাশে নিয়ে গিয়ে বললাম আরে! উনাকে তো চিনি! কিন্তু ভাই সাবধান করে বললো যে এত জোরে বইলো না, পুলিশ ধরবে নাইলে। কেননা যতটুক বোঝা গেল পুলিশ রাই তাকে মেরে ফেলছে। আর লশ রেখেছে এরকম আরো দ্বীনি ভাইদের পাকড়াও এর জন্যে। যদি ওই লাশের পরিচিত কেউ হয়ে থাকে তবে।
এরপর দেখছি একজন পুলিশ ফোনে কথা বলছে, " এদের (মানে আমাদের মুসলিম দের) এবার ধরা হইলে তো একেবারে মেরে ফেলা হবে। এক পর্যায়ে আমাকে দেখে বললো যে" একটা হুজুর আছে অবশ্য। " এটা শোনার সাথে সাথে আমি চলে আসি ওখান থেকে।
আমি যতদুর সপ্নে অনুভব করি, আমাদের নামাজ পড়তে বাধা দেয়া হচ্ছে আর দেশের খুব খারাপ পরিস্থিতি। মুসল্লি দের ইমান ও নিভু নিভু অবস্থা। আর কিবলা ঘুরে যাওয়া নামাজের মধ্যে, মাসজিদুল আকসার কথাই মনে পড়ছে ঘুম থেকে জাগার পর। আর পুলিশদের নোংরা কার্যক্রম অর্থাৎ মানুষদের ধরে ধরে নিয়ে যাওয়া খুব খারাপ অনুভুতির যোগান দিচ্ছিলো সপ্নে।
একজন আলেম ভাই এর ব্যাখ্যা দিলে খুশি হবো, আর অগোছালো লিখার জন্য মাফ করে দিবেন।
Comment