Announcement

Collapse
No announcement yet.

মালি জরিমানা করা কি জায়েয আছে?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মালি জরিমানা করা কি জায়েয আছে?

    আমরা সাধারনত ছাত্রদের কাছ থেকে মালি জরিমানা করে থাকি এটাকি জায়েয কিনা বিস্তারিত জানতে চাই

  • #2
    আমাদের হানাফি মাযহাব মতে শাস্তিরূপে কারো উপর আর্থিক জরিমানা ধার্য করা নাজায়েয। কাজেই কেউ কোন গুনাহ করলে বা নিয়ম লঙ্গন করলে তার উপর আর্থিক জরিমানা ধরা যাবে না।

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,
    (لا يحل مال امرئ مسلم إلا بطيب نفس منه)
    “কোন মুসলমানের সম্পদ তার আন্তরিক সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল নয়।” [ মুসনাদে আহমাদ: ২০৭১৪, মুসনাদে আবু ইয়ালা: ১৫৭০, সুনানে বায়হাক্বি: ১১৩২৫]

    আল্লামা শামী রহ. (১২৫২হি.) বলেন,
    والحاصل أن المذهب عدم التعزير بأخذ المال. اهـ

    “মোটকথা: শাস্তিস্বরূপ মাল নেয়া বৈধ না হওয়াই মাযহাবের ফায়সালা।” [ রদ্দুল মুহতার: ৪/৬২]


    তবে আপনাদের জরিমানা ধরার সূরত কেমন জানালে হয়তো বিস্তারিত জানানো যাবে। আর সাধারণ দারুল ইফতায় জিজ্ঞাসা করা সম্ভব হলে তাও করতে পারেন। ওয়াল্লাহু আ’লাম।

    Comment


    • #3
      মাদ্রাসায় অনেক ছাত্র বন্ধের শেষে বাড়ি থেকে দেরী করে আসে। নির্ধারিত সময়ে না আসার কারণে উস্তাদ তার থেকে ১০০/২০০ টাকা নিয়ে ক্লাশে বসার সুযোগ দেয়। এই টাকা নেওয়া কি জায়েজ হবে???
      জায়েজ হলে টাকা কোন খাতে ব্যয় করবে???
      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

      Comment


      • #4
        ইলম ও জিহাদ ভাইয়ের কাছে আমার একটি প্রশ্ন,
        শরীয়তে ছাত্রদেরকে বেত্রঘাত বা তাযীরের সীমা কতটুকো?
        বিস্তারিত জানালে উপকৃত হবো।
        শামের জন্য কাঁদো.....

        Comment


        • #5
          ছাত্ররা দেরি করে aআশলে জরিমানা করা হইইয়া থাকে

          Comment


          • #6
            ভাই,কোন ছাত্র যদি একদিন দরস না করে,অতপর দরসে আসলে যদি তাকে ৫০/১০০ টাকা জরিমানা ধরা হয়,তাহলে এই জরিমানা ধরাটা কি জায়েয হবে? আর ঐ ছাত্রের জন্য কি জরিমানা দেয়াটা আবশ্যক হবে??
            আমার নিদ্রা এক রক্তাক্ত প্রান্তরে,
            জাগরণ এক সবুজ পাখি'র অন্তরে।
            বিইযনিল্লাহ!

            Comment


            • #7
              Originally posted by ইলম ও জিহাদ View Post
              আমাদের হানাফি মাযহাব মতে শাস্তিরূপে কারো উপর আর্থিক জরিমানা ধার্য করা নাজায়েয। কাজেই কেউ কোন গুনাহ করলে বা নিয়ম লঙ্গন করলে তার উপর আর্থিক জরিমানা ধরা যাবে না।

              রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,
              (لا يحل مال امرئ مسلم إلا بطيب نفس منه)
              “কোন মুসলমানের সম্পদ তার আন্তরিক সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল নয়।” [ মুসনাদে আহমাদ: ২০৭১৪, মুসনাদে আবু ইয়ালা: ১৫৭০, সুনানে বায়হাক্বি: ১১৩২৫]

              আল্লামা শামী রহ. (১২৫২হি.) বলেন,
              والحاصل أن المذهب عدم التعزير بأخذ المال. اهـ

              “মোটকথা: শাস্তিস্বরূপ মাল নেয়া বৈধ না হওয়াই মাযহাবের ফায়সালা।” [ রদ্দুল মুহতার: ৪/৬২]


              তবে আপনাদের জরিমানা ধরার সূরত কেমন জানালে হয়তো বিস্তারিত জানানো যাবে। আর সাধারণ দারুল ইফতায় জিজ্ঞাসা করা সম্ভব হলে তাও করতে পারেন। ওয়াল্লাহু আ’লাম।
              সম্মানিত ইলম ও জিহাদ ভাই! উপরুক্ত মাসআলার মতই আরেকটি মাসআলা আমি জানতে চাচ্ছি। তা হল, মাদরাসাগুলোতে মোবাইল রাখা নিষেধ। তো অনেক মাদরাসায় এমন আইন আছে যে, কোন ছাত্রের কাছে মোবাইল পাওয়া গেলে ভেঙ্গে ফেলা হবে। আর বাস্তবেও ভেঙ্গে ফেলতে দেখেছি।
              তো আমার প্রশ্ন হল, এই মোবাইলটি একটি মাল, যার মালিক উক্ত ছাত্র। আর মোবাইলটিকে তো বৈধ কাজেও ব্যবহার করা যায়, যেমন কথা বলা। বরং কথা বলাই তো মোবাইলের মূল উদ্দেশ্য। এখন তার মাল নষ্ট করা, মানে মোবাইল ভেঙ্গে ফেলা কি মাদরাসা কর্তৃপক্ষের জন্য বৈধ হচ্ছে?
              দয়া করে উত্তর দিলে উপকৃত হতাম।

              Comment


              • #8
                Originally posted by safetyfirst View Post
                মাদ্রাসায় অনেক ছাত্র বন্ধের শেষে বাড়ি থেকে দেরী করে আসে। নির্ধারিত সময়ে না আসার কারণে উস্তাদ তার থেকে ১০০/২০০ টাকা নিয়ে ক্লাশে বসার সুযোগ দেয়। এই টাকা নেওয়া কি জায়েজ হবে???
                জায়েজ হলে টাকা কোন খাতে ব্যয় করবে???
                জ্বি না ভাই এইধরনের কাজ জায়েজ নেই।

                Comment


                • #9
                  ভাইদের প্রশ্নের জওয়াব দেওয়া হউক, হে আল্লাহ আপনি সবাইকে হিফাজত করুন আমিন।
                  রসুলের অপমানে যদি না কাদে তোর মন,
                  মুসলিম নও মুনাফিক তুই রাসুলের দুশমন।
                  কাজী নজরুল ইসলাম।

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by আবু ইয়াহইয়া View Post
                    ভাইদের প্রশ্নের জওয়াব দেওয়া হউক, হে আল্লাহ আপনি সবাইকে হিফাজত করুন আমিন।
                    vai Kazi Najrul Islam to akjon Ulta palta lok tar name ta ki na dilay noy.uni ato poriman a hidudar jonno kitton likca ja bad dile hindura onnakta ochol. dowa kore tar name ta ar babohar korban na.

                    Comment

                    Working...
                    X