আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
প্রিয় ভায়েরা, কিছুদিন পুর্বে এক মাদরাসা থেকে আরেক মাদরাসাতে একটি ইস্তেফতা পাঠালাে, যাতে লিখা ছিল-
" প্রশ্নঃ
জিহাদের অভিজ্ঞতা অর্জনের লক্ষ্যে জিহাদের ভিডিও,ট্রেনিং ইত্যাদি দেখা শরীয়তের দৃষ্টিতে গুনাহের অন্তর্ভুক্ত হবে কিনা? দলীল সহ জানালে ভালাে হবে।
পরবর্তিতে সেখান থেকে উত্তর আসলাে এরকম,(হুবহু তুলে দেওয়া হলাে):
সমাধান-
কোন প্রাণীর ছবি তোলা নাজায়েজ। কারণ,ছবি অঙ্কনকারীর ব্যাপারে হাদীস শরীফে মারাত্বক সতর্কতা এসেছে। রাসুল সাঃ বলেন ছবি অঙ্কনকারীর কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তিপ্রাপ্ত হবে। (বোখারী)
ঠিক তেমনই কোন ছবি ইচ্ছাকৃত দেখাও নাজায়েজ। কেননা, হারাম জিনিসের প্রতি লক্ষ্য করাও হারাম।
সুতরাং জিহাদ ইত্যাদির ভিডিও দেখাও নাজায়েজ। তাছাড়া এসব ভিডিও দেখার দ্বারা এমন কোন অভিজ্ঞতাও হয়না যা কাজর আসতে পারে। বরং এগুলো এক ধরনের বিনোদন মাত্র।
২য় প্রশ্নটি ছিল - জিহাদ সংক্রান্ত মাসলা মাসায়েল আমরা কাদের থেকে জিজ্ঞেস করবো, বিভিন্ন ধর্মীয় মাদরাসার মুফতিয়ানে কেরামদের নিকট না মুজাহিদদের নিকট? দলীলসহ জানালে ভালাে হয়।
সমাধান-
জিহাদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দীনি কাজ। ঠিক তেমিনভাবে মাদরাসায় ইলমে দীন শিক্ষা দেওয়াও একটি গুরুত্বপূর্ণ দীনি কাজ। আর দীনি মাসায়েল সনদপ্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য দীনদার বড় একজন মুফতি সাহেবের নিকট থেকে জিজ্ঞেস করা আবশ্যক।
সুতরাং আপনি একজন সনদপ্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য দীনদার অপক্ষপাতিত্বকারী বড় মুফতি সাহেবের নিকট যার কথা জমহুর ওলামায়ে কেরামদের বিরোধী হয়না তার কাছে জিহাদ সংক্রান্ত মাসায়েল জানতে পারেন। চাই সে জিহাদে অংশগ্রহন করেন বা মাদরাসায় পাঠদান করেন।""
ভাইদের কাছে জানতে চাই এ ফতওয়াটি কতটুকু গ্রহনযোগ্য? কারণ,তানজীমের শরিয়াহ বোর্ডের ভাইদেরকেই আমি বর্তমানকালের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের বাস্তব মুখপাত্র মনে করি। সুতরাং আশা করি ভায়েরা দলীল ভিত্তিক আলোচনা করবেন ইনশাল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা বিষয়টাকে ভাইদের জন্য সহজ করে দিউক। আমীন।।
اللهم يسّر لنا امورنا
প্রিয় ভায়েরা, কিছুদিন পুর্বে এক মাদরাসা থেকে আরেক মাদরাসাতে একটি ইস্তেফতা পাঠালাে, যাতে লিখা ছিল-
" প্রশ্নঃ
জিহাদের অভিজ্ঞতা অর্জনের লক্ষ্যে জিহাদের ভিডিও,ট্রেনিং ইত্যাদি দেখা শরীয়তের দৃষ্টিতে গুনাহের অন্তর্ভুক্ত হবে কিনা? দলীল সহ জানালে ভালাে হবে।
পরবর্তিতে সেখান থেকে উত্তর আসলাে এরকম,(হুবহু তুলে দেওয়া হলাে):
সমাধান-
কোন প্রাণীর ছবি তোলা নাজায়েজ। কারণ,ছবি অঙ্কনকারীর ব্যাপারে হাদীস শরীফে মারাত্বক সতর্কতা এসেছে। রাসুল সাঃ বলেন ছবি অঙ্কনকারীর কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তিপ্রাপ্ত হবে। (বোখারী)
ঠিক তেমনই কোন ছবি ইচ্ছাকৃত দেখাও নাজায়েজ। কেননা, হারাম জিনিসের প্রতি লক্ষ্য করাও হারাম।
সুতরাং জিহাদ ইত্যাদির ভিডিও দেখাও নাজায়েজ। তাছাড়া এসব ভিডিও দেখার দ্বারা এমন কোন অভিজ্ঞতাও হয়না যা কাজর আসতে পারে। বরং এগুলো এক ধরনের বিনোদন মাত্র।
২য় প্রশ্নটি ছিল - জিহাদ সংক্রান্ত মাসলা মাসায়েল আমরা কাদের থেকে জিজ্ঞেস করবো, বিভিন্ন ধর্মীয় মাদরাসার মুফতিয়ানে কেরামদের নিকট না মুজাহিদদের নিকট? দলীলসহ জানালে ভালাে হয়।
সমাধান-
জিহাদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দীনি কাজ। ঠিক তেমিনভাবে মাদরাসায় ইলমে দীন শিক্ষা দেওয়াও একটি গুরুত্বপূর্ণ দীনি কাজ। আর দীনি মাসায়েল সনদপ্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য দীনদার বড় একজন মুফতি সাহেবের নিকট থেকে জিজ্ঞেস করা আবশ্যক।
সুতরাং আপনি একজন সনদপ্রাপ্ত নির্ভরযোগ্য দীনদার অপক্ষপাতিত্বকারী বড় মুফতি সাহেবের নিকট যার কথা জমহুর ওলামায়ে কেরামদের বিরোধী হয়না তার কাছে জিহাদ সংক্রান্ত মাসায়েল জানতে পারেন। চাই সে জিহাদে অংশগ্রহন করেন বা মাদরাসায় পাঠদান করেন।""
ভাইদের কাছে জানতে চাই এ ফতওয়াটি কতটুকু গ্রহনযোগ্য? কারণ,তানজীমের শরিয়াহ বোর্ডের ভাইদেরকেই আমি বর্তমানকালের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের বাস্তব মুখপাত্র মনে করি। সুতরাং আশা করি ভায়েরা দলীল ভিত্তিক আলোচনা করবেন ইনশাল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা বিষয়টাকে ভাইদের জন্য সহজ করে দিউক। আমীন।।
اللهم يسّر لنا امورنا
Comment