বুদ্ধিমান মুমীন গন আল্লাহর পথে অন্য সবার চেয়ে দ্রুত গতিতে অগ্রসর হবেন,,এটিই কাম্য,,।
আল্লাহর রাস্তায় জীহাদ ফি সাবলিল্লাহ সম্পর্কে আকাবীরদের মতামত।
১/ আল্লাহ তাআলার কাছে ঈমানের পর সব চেয়ে বেশি প্রিয় আমল ও ফজিলত পূর্ণ ইবাদত হলো,, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহয় অংশগ্রহন করা।
২/ জিহাদে শরীক হওয়া নবীওয়ালা কাজ। বড়ং সমস্ত নবীওয়ালা কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কঠিন ও জটিল। তাই নবী ও সিদ্দীকদের পরের স্তরই হলো শহীদদের স্তর।
৩/ দাওয়াত ও তা'লীম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল। কিন্তু যখন জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়,, তখন জিহাদের গুরুত্ব বেড়ে যায় এবং জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহয় অংমগ্রহন করা সবার উপর আবশ্যক হয়ে যায়।
৪/ নামাজ,,রোজা,,হজ,,যাকাতের মত জিহাদ ও একটি ফরজ ইবাতদ। বড়ং বর্তমান সময়ে তা ফরজে আইন হয়ে যাওয়ার কারণে,, তাতে অংশ গ্রহন করা সমস্ত ইবাদতের উপর প্রাধান্য পাবে।
৫/ মুসলিম জাতি বিজয়ী হওয়ার একমাত্র পথ হলো,,জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ। তাই এ পদ্ধতি ছাড়া অন্য পদ্ধতিতে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করা একেবারেই অসম্ভব।
৬/ জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ অংশগ্রহন করতে পারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহ ও রহমত,,আর তা থেকে বিমুখতা প্রদর্শন করা মুনাফিকের আলামত। এ ক্ষেত্রে মুরব্বীদের বাহানা বানানো জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ থেকে বিমুখ থাকার পরিচয় বহন করে,,।
৭/ যারা নিজেদেরকে সুন্নতের অনুসারী বলে দাবী করেন। অথচ জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ থেকে বিমুখতা প্রদর্শন করেন। তাদের দাবী অগ্রহনযোগ্য হিসেবেই বিবেচিত।
৮/ ইকদামী তথা আক্রমণাত্নক এবং দাফায়ী তথা আত্তরক্ষা-মুলক,, উভয় প্রকার জিহাদই কেয়ামত পর্যন্ত ফরজ রুপে গণ্য। তাই জিহাদ করার জন্য সদা সর্বদা প্রস্তুতি গ্রহন করা ঈমানের দাবী বলেই বিবেচ্য।।।।
আল্লাহর রাস্তায় জীহাদ ফি সাবলিল্লাহ সম্পর্কে আকাবীরদের মতামত।
১/ আল্লাহ তাআলার কাছে ঈমানের পর সব চেয়ে বেশি প্রিয় আমল ও ফজিলত পূর্ণ ইবাদত হলো,, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহয় অংশগ্রহন করা।
২/ জিহাদে শরীক হওয়া নবীওয়ালা কাজ। বড়ং সমস্ত নবীওয়ালা কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কঠিন ও জটিল। তাই নবী ও সিদ্দীকদের পরের স্তরই হলো শহীদদের স্তর।
৩/ দাওয়াত ও তা'লীম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল। কিন্তু যখন জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়,, তখন জিহাদের গুরুত্ব বেড়ে যায় এবং জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহয় অংমগ্রহন করা সবার উপর আবশ্যক হয়ে যায়।
৪/ নামাজ,,রোজা,,হজ,,যাকাতের মত জিহাদ ও একটি ফরজ ইবাতদ। বড়ং বর্তমান সময়ে তা ফরজে আইন হয়ে যাওয়ার কারণে,, তাতে অংশ গ্রহন করা সমস্ত ইবাদতের উপর প্রাধান্য পাবে।
৫/ মুসলিম জাতি বিজয়ী হওয়ার একমাত্র পথ হলো,,জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ। তাই এ পদ্ধতি ছাড়া অন্য পদ্ধতিতে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করা একেবারেই অসম্ভব।
৬/ জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ অংশগ্রহন করতে পারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহ ও রহমত,,আর তা থেকে বিমুখতা প্রদর্শন করা মুনাফিকের আলামত। এ ক্ষেত্রে মুরব্বীদের বাহানা বানানো জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ থেকে বিমুখ থাকার পরিচয় বহন করে,,।
৭/ যারা নিজেদেরকে সুন্নতের অনুসারী বলে দাবী করেন। অথচ জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ থেকে বিমুখতা প্রদর্শন করেন। তাদের দাবী অগ্রহনযোগ্য হিসেবেই বিবেচিত।
৮/ ইকদামী তথা আক্রমণাত্নক এবং দাফায়ী তথা আত্তরক্ষা-মুলক,, উভয় প্রকার জিহাদই কেয়ামত পর্যন্ত ফরজ রুপে গণ্য। তাই জিহাদ করার জন্য সদা সর্বদা প্রস্তুতি গ্রহন করা ঈমানের দাবী বলেই বিবেচ্য।।।।
Comment