Announcement

Collapse
No announcement yet.

সমরকৌশল রপ্ত করা বা আমনিয়্যার স্বার্থে বিদআতি তানজিম ও দলে যোগ দেয়ার বিধান প্রশ্ন নং ২

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সমরকৌশল রপ্ত করা বা আমনিয়্যার স্বার্থে বিদআতি তানজিম ও দলে যোগ দেয়ার বিধান প্রশ্ন নং ২

    সমরকৌশল রপ্ত করা বা আমনিয়্যার স্বার্থে বিদআতি তানজিম ও দলে যোগ দেয়ার বিধান

    প্রশ্ন নং ২৫৩২

    প্রশ্ন.
    السلام عليكم ورحمة الله وبركاته

    কোনো তাওহিদবাদি ভাইয়ের জন্য কি বিদআতি দলগুলোকে বিস্ফোরক তৈরির কলাকৌশল শিক্ষা দেয়া জায়েয হবে, যখন স্বয়ং তার তাওহিদবাদি ভাইয়েরাই এর মুখাপেক্ষী? কোনো তাওহিদবাদি ভাইয়ের জন্য কি নিরাপত্তার অজুহাতে বা নিজ দলের সাথীরা দুর্বল এই অজুহাতে কোনো বিদআতি দলে যোগ দেয়া জায়েয হবে? বিস্ফোরক তৈরিতে এবং সমরবিদ্যায় অভিজ্ঞ ভাইদের প্রতি আপনাদের নসিহত কি? এটি কি ইলমি আমানত? এবং আমাদের তাওহিদবাদি ভাইদেরকে কি তা শিক্ষা দেয়া আবশ্যক?

    নিবেদক
    আবু যর আলবাগদাদি


    উত্তর:
    وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته. بسم الله الرحمن الرحيم والحمد لله رب العالمين، والصلاة والسلام على رسوله صاحب النهج القويم، وعلى آله وصحبه ومن سار على دربه إلى يوم الدين؛ وبعد…

    কোনো সন্দেহ নেই যে, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর জন্য শরয়ী দৃষ্টিকোণ থেকে ই’দাদ ফরয এবং আকলেরও দাবি এটাই। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,

    ‘তোমরা কাফেরদের (মোকাবালা করার) জন্য তোমাদের সাধ্যানুযায়ী শক্তি ও পালিত ঘোড়ার দল প্রস্তুত রাখ, যার দ্বারা তোমরা ভীত-সন্ত্রস্ত করবে আল্লাহর দুশমন ও তোমাদের দুশমনদের’।–সূরা আনফাল: ৬০

    এ ই’দাদেরই অংশ হচ্ছে: সব ধরনের অস্ত্রপাতি তৈরি এবং ব্যবহারের কৌশল শিক্ষা করা। বাস্তবে সেগুলোর ট্রেনিং দেয়া এবং নেয়া। অস্ত্রপাতির মধ্যে বিস্ফোরকও অন্তর্ভুক্ত। বিস্ফোরক যখন আদিষ্ট ই’দাদের অংশ তখন তা শিক্ষা করা এবং তাওহিদবাদি ভাইদের শিক্ষা দেয়া ফরয।

    তবে –আমার প্রিয় ভাই, বাস্তব কথা হচ্ছে সালাফি জামাতের ভাইদের কাছে আল্লাহর অনুগ্রহে পর্যাপ্ত সামরিক অভিজ্ঞতা ও রণকৌশল বিদ্যমান আছে, এ মারহালায় যা যথেষ্ট। আর আমার মনে হচ্ছে বর্তমানে আস্কারি ই’দাদের চেয়ে ভাইদের শরয়ী ই’দাদ দরকার অনেক বেশি। আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রাখুন যে, ইনশাআল্লাহ এসব বিদআতি তানজিম এড়িয়েই আল্লাহ তাআলা অচিরেই তাওহিদবাদিদের সামনে আস্কারি ময়দানে অসংখ্য রাস্তা খোলে দেবেন। বরং হতে পারে যে, এসব তানজিমের বিশেষজ্ঞদেরকে আল্লাহ তাআলা আমাদের দিকে ঘুরিয়ে দেবেন। আমরা তাদের কাছে যাওয়ার দরকার নেই, তারাই বরং আমাদের কাছে চলে আসবে।

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সিরাতে আমাদের জন্য উসওয়ায়ে হাসানা-উত্তম আদর্শ বিদ্যমান আছে। তের বছর পর্যন্ত একনিষ্টভাবে তিনি ই’দাদে ঈমানি এবং শরয়ী দাওয়াহর কাজ করেছেন, যেন এই (হকের) ঝাণ্ডবাহিরা সব ধরনের ফিতনা ও পরীক্ষার মোকাবেলায় টিকে থাকার শক্তি অর্জন করতে পারে। অবশেষে যখন পাহাড়সম আকিদার রিজাল তৈরি হয়ে গেল, আল্লাহ তাআলা তাদের সামনে আস্কারি ময়দান খোলে দিলেন। যুগের অনন্য রণকৌশলের দ্বার উন্মোক্ত করে দিলেন। আস্কারি ই’দাদ বৃদ্ধির উত্তোরোত্তর রাস্তা অবলম্বন যদিও আমাদের জন্য জরুরী, তবে মনে রাখতে হবে, অন্য দিক থেকে এটি আল্লাহর দেয়া রিযিক। তার বান্দাদের যাদের জন্য চান এ রিযিকের দরজা খোলে দেন।

    আমার কথা থেকে এমন বুঝা সমীচিন হবে না যে, আমি ই’দাদ বা আস্কারি কাজ ভণ্ডুল করে দিতে চাচ্ছি। তবে এটি জরুরী যে, শরয়ী দিকটির চেয়ে এতে অধিক মনোযোগ দেয়া ঠিক হবে না। আফসোসের ব্যাপার যে, অনেক সালাফি ভাই-ই এ বিষয়টিতে অবহেলা করেন। আমার মনে হচ্ছে, তা’লিম তাআল্লুমে জোর দেয়া দরকার। পাশাপাশি আমার ইয়াকিন যে, প্রয়োজনের সময় আল্লাহ তাআলা আস্কারি ময়দান আমাদের সামনে খোলে দেবেন; হক-বিচ্যুত বিদআতি তানজিম থেকে শিখার প্রয়োজন পড়বে না।

    আর যদি এসব তানজিমের সাথে সালাফি ভাইদের মুআমালাটাকে আরও গভীর দৃষ্টিতে দেখেতে যাই, তাহলে বলতে হবে, সালাফি ভাইদের একটা বড় অংশ এসব তানজিমে যুক্ত হয়; হয়তো সরাসরি, নয়তো সে তাদের দলে গণ্য হয় এবং তাদের রেজিস্টারে তার নাম থাকে। বিভিন্ন বাহানায় তারা এগুলোতে যুক্ত হয়। যেমন: তা’লিম নেয়া, ই’দাদ হাসিল ও অভিজ্ঞতা অর্জন; তাওহিদবাদিদের খিদমাত ও সহযোগিতা; অস্ত্রপাতি ও সাজ-সরঞ্জাম লাভ; আইড করা এবং সরকারের হাত থেকে বাঁচা; অর্থনৈকি সাপোর্ট লাভ, যে সাপোর্ট এসব তানজিম তার সদস্যদের দিয়ে থাকে, বিশেষত দুর্দিনে। এছাড়াও আরও বিভিন্ন বাহানা।

    বাস্তব কথা হচ্ছে, এরা সকলেই প্রবৃত্তির অনুসারি; একমাত্র আল্লাহ যদি বিশেষভাবে কাউকে রহম করেন তাহলে ভিন্ন কথা। তারা এ পথের কষ্ট বরদাশত করতে চায় না। কষ্ট ছাড়াই জিহাদ করতে চায়। পরীক্ষা ছাড়াই উঁচু দরজা লাভ করতে চায়। দ্বীনের জন্য কুরবানি দেয়া ছাড়াই নুসরত ও তামকিন লাভ করতে চায়। কিছুতেই না! কিছুতেই না! পরীক্ষা ছাড়া তামকিন লাভ হতে পারে না। অতএব, হক-বিচ্যুত বিদআতি দলে যোগ দেয়াও জায়েয হবে না, তাদের সারিতে কাজ করা বা তাদের দল ভারি করাও জায়েয হবে না। দুর্বলতার অজুহাতেও না, অন্য কোনো অজুহাতেও না। বিশেষত যখন সহীহ মানহাজের এবং স্বচ্ছ ও সমুন্নত টার্গেটের সালাফি জামাত বিদ্যমান আছে। কারণ, এসব জামাতে যোগ দিতে গেলে বহু রকম অনিষ্টে পতিত হতে হবে। যেমন তাদের বিদআতে শরীক হওয়া- যার আলোচনা এখানে সম্ভব হচ্ছে না। তদ্রূপ তাদের নিয়মকানুন, চুক্তি ও রাজনীতি মেনে নেয়া ইত্যাদি।

    দ্বিতীয়ত প্রশাসন মাটির মানুষ না। প্রশাসন এসব বিষয় বুঝে। তারা এটাই চায় এবং এরই চেষ্টা করে। যেন এসব তানজিমের মাধ্যমে সালাফিদের পাকড়াও করতে পারে। আর এসব তানজিমও সালাফিদের এমনসব নিয়ম নীতি ও শর্তের শিকলে আবদ্ধ করে দেয়, যেগুলোর পরিণতি দাড়ায়: জিহাদি কাজ বন্ধ।

    কাজেই যেসব ভাই এসব ধোঁয়াশাচ্ছন্ন তানজিমকে নিরাপত্তার মাধ্যম বানাতে চান তাদের বলবো, ‘আল্লাহই উত্তম হিফাজতকারী। আর তিনি সকল দয়াবানের চেয়েও দয়ালু’। শোনো হে ভাই, এসব তানজিমকে নিরাপত্তার আইডিরূপে গ্রহণ করার অর্থ আপনি এমন অনেক ক্ষেত্রে হক না বলে চুপ থাকতে যাচ্ছেন যেখানে চুপ থাকা সমীচিন নয়। যদি চুপ না থাকেন তাহলে আপনার গোঁমড় ফাঁস হয়ে যাবে এবং আপনাকে বহিষ্কার করে দেয়া হবে। এ ব্যাপারটি নফসকে ফিতনায় ফেলে দেবে। হতে পারে কোনো সংশয় আপনার অন্তরে গেঁথে যাবে। যার কারণে আপনি পিছে হটে যাবেন এবং দৃঢ়পদ হারিয়ে ফেলবেন। সংশয় যেকোনো সময় ছুঁ মারতে পারে। আর অন্তর তো দুর্বল (সংশয় গেঁড়ে বসতে পারে)।

    অধিকন্তু কথা হচ্ছে বিদআতিদের সাথে সালাফিদের সম্মিলন অনেক সময় অন্য মুসলিমদের ফিতনায় ফেলতে পারে। বিশেষত যে ভাইটি যোগ দিয়েছেন তিনি যদি দ্বীনদার এবং উত্তম আখলাখের অধিকারী হন। আর স্বাভাবিক সালাফি ভাইয়েরা এমনই হয়ে থাকেন। কাজেই হে আল্লাহর বান্দারা! আপনাদের কেউ মুসলিমদের ফিতনার কারণ হওয়া উচিৎ হবে না। শুনে রাখুন! সালাফের চরিত হচ্ছে, বিদআতিদের বর্জন করে চলা এবং তাদের সংশ্রবের ব্যাপারে সতর্ক করা। এ মূলনীতি সামনে নিয়েই আমাদের চলা উচিৎ। এ মুবারক মিম্বারে বেশ কিছু সুওয়ালে এসব তানজিমে যুক্ত হওয়া এবং তাদের সাথে মিলে কাজ করার বিধান সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আরো দেখতে চাইলে সেগুলো দেখা যেতে পারে।
    والله تعالى أعلى وأعلم، وهو الهادي إلى سواء السبيل


    উত্তর প্রদানে: শায়খ আবুল ওয়ালিদ আলমাকদিসি

    সদস্য, শরয়ী বিভাগ, মিম্বারুত তাওহিদ

    ============
    حكم دخول التنظيمات والأحزاب البدعية للحصول على الخبرة العسكرية أو التستر بها رقم السؤال: 2532

    السلام عليكم ورحمة الله وبركاته هل يجوز لموحد أن يعلم من في الاحزاب على تصنيع المتفجرات وأخوانه الموحدين بحاجة إلى ذالك؟ هل يجوز للموحد أن يتبع حزب بحجة حمايته الشخصية وأخوانه في حالة ضعف؟ وماذا تنصحنا بالنسبة لأخواننا الذين عندهم الخبرة في تصنيع المتفجرات والعمل العسكري هل هذه تعد من باب الامانة العلمية ويجب علينا تعليمها لاخوننا الموحدين
    السائل: أبو ذر البغدادي
    المجيب: اللجنة الشرعية في المنبر
    وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته. بسم الله الرحمن الرحيم والحمد لله رب العالمين، والصلاة والسلام على رسوله صاحب النهج القويم، وعلى آله وصحبه ومن سار على دربه إلى يوم الدين؛ وبعد… لا ريب أنَّ الإعداد للجهاد في سبيل الله واجب شرعي، ومطلب عقلي، قال الله تعالى: {وَأَعِدُّوا لَهُمْ مَا اسْتَطَعْتُمْ مِنْ قُوَّةٍ وَمِنْ رِبَاطِ الْخَيْلِ تُرْهِبُونَ بِهِ عَدُوَّ اللَّهِ وَعَدُوَّكُمْ} [الأنفال: 60]، ومن الإعداد تعلم صناعة الأسلحة بكل أنواعها، وتعلم كيفية استعمالها والتدرب والتدريب عليها، ويدخل في صناعة الأسلحة تصنيع المتفجرات، وما دام أنَّ تصنيع المتفجرات من الإعداد المأمور به فتعلمه وتعليمه لإخوانك الموحدين واجب.
    ولكن - أخي الحبيب - حقيقة الأمر أن الإخوة في الجماعات السلفية عندهم بفضل الله خبرة جيدة تكفيهم في الجانب العسكري في هذه المرحلة، وأرى أنهم بحاجة الآن إلى الإعداد الشرعي أكثر بكثير من الإعداد العسكري، وثق تماما أن الله سيفتح على الموحدين السبل في المجال العسكري أكثر وأكثر إن شاء الله تعالى بعيدًا عن هذه التنظيمات البدعية، بل لعل الله يقبل علينا بأصحاب الخبرات في هذه التنظيمات، فيأتون إلينا بدلا من أن نذهب إليهم.
    ولنا في سيرة النبي صلى الله عليه وسلم أسوة حسنة، حيث ظل ثلاث عشرة سنة يركز على الإعداد الإيماني والدعوي والشرعي حتى يستطيع حملة هذه الراية مواجهة الفتن والابتلاءات، ولما وُجِد رجال العقيدة الجبال فتح الله عليهم في المجال العسكري وأقبل عليه بالخبرات العسكرية الفذة، فالإعداد العسكري وإن كان لابد أن نتخذ السبل لزيادته، ولكن هو من وجهة أخرى رزق من الله تعالى، يرزق ويفتح به على من يشاء من عباده.
    ولا يفهم من كلامي أني أذهب إلى إلغاء الإعداد أو العمل العسكري، ولكن لا ينبغي التركيز عليه أكثر من الجانب الشرعي الذي للأسف يهمله كثير من الإخوة السلفيين، وأرى أنه ينبغي التركيز على التعلم والتعليم، مع يقيني أن الله سيفتح علينا في الجانب العسكري في وقته دون الحاجة إلى تعلم ذلك من التنظيمات البدعية الضالة.
    أما إن أحببنا أن نصف بدقة تعامل الإخوة السلفيين مع هذه التنظيمات فنقول: إن عددا كبيرا جدًّا من السلفيين ينخرطون في هذه التنظيمات إما مباشرة أو أنه محسوب عليها ومدون في دواوينها، ويدخلونها بذرائع شتى، منها التعلم والإعداد والخبرة، ومنها خدمة ومساعدة الموحدين، ومنها الحصول على السلاح والعتاد، ومنها التستر والغطاء عن الحكومة، ومنها الحصول على الدعم المالي الذي تمنحه هذه التنظيمات لأعضائها وخاصة في ظل الوضع المعيشي الصعب لأهل القطاع ... وغير ذلك من الذرائع، وحقيقة هذا الأمر أن كلا منهم - إلا من رحم ربي - متبع لشهوات نفسه، لا يريد أن يتحمل عناء هذه الطريق، يبحث عن الجهاد بلا مجهود، وعلو الدرجات بلا ابتلاءات، والنصر والتمكين بلا بذل لهذا الدين، وهيهات هيهات، فلا يمكّن المرء حتى يبتلى. وعليه؛ فلا يجوز الانتماء للأحزاب البدعية الضالة، ولا العمل في صفوفها، ولا تكثير سوادها، لا بذريعة الضعف ولا غيرها، خاصة في ظل وجود الجماعات السلفية ذات المنهج الصحيح والراية السنية الصافية؛ لأنَّ الانتماء لهذه التنظيمات يُوقع في محظورات كثيرة، منها: مشاركتهم في بدعهم والتي لا يتسع المقام لذكرها. وكذلك الالتزام بترتيباتهم واتفاقياتهم وسياساتهم ... وغير ذلك
    ثم إنَّ حكومة القطاع ليست ساذجة، فهي تُدرك هذا الأمر وتريده وتسعى إليه؛ لكي تسيطر على السلفيين من خلال هذه التنظيمات التي ستُقيّدهم بجملة التزامات، مؤداها وقف مشروعهم الجهادي. وعليه؛ فنقول للإخوة الذين يتخذون هذه الرايات العمّية غطاءً وستارًا: {فاللّهُ خَيْرٌ حَافِظًا وَهُوَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِينَ} , واعلم أن اتخاذك لهذه الأحزاب غطاءً وستارًا معناه أنك ستقبل بالمداهنة والسكوت عن الحق في مواطن لا ينبغي فيها السكوت, وإلا كُشف أمرك وتم طردك! وهذا مما يفتن النفس, فلعلّ شبهةً تقع في القلب تكون سببًا للانتكاس وعدم الثبات, فالشُبه خطّافة والقلوب ضعيفة.
    أضف إلى أنه قد يسبب تواجد السلفيين مع أهل البدع فتنة لبعض المسلمين، خاصّة إن كان الأخ الموحد الذي انخرط تحت هذه الرايات ظاهر الالتزام وذا خلق, وهذا سمت الشباب السلفي في العادة, فلا ينبغي أن يكون أحدكم يا عباد الله سببًا لفتنة المسلمين, واعلموا أن من هدي السلف هجر أهل البدع والتحذير من مخالطتهم, وهذا هو الأصل الذي يجب أن نسير عليه. هذا؛ وقد تكلمنا في أكثر من سؤال في هذا المنبر المبارك عن حكم دخول هذه التنظيمات والعمل معها، فيرجى الرجوع إليها والاستزادة منها. والله تعالى أعلى وأعلم، وهو الهادي إلى سواء السبيل.
    أجابه، عضو اللجنة الشرعية: الشيخ أبو الوليد المقدسي

  • #2
    মাশাআল্লাহ,,,জাযাকাল্লাহ,,,।
    অনেক সুন্দর ও উপকারী পোষ্ট করেছেন।
    আল্লাহ তা'য়ালা আমাদেরকে এই পোষ্ট থেকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করুন,আমিন।
    হে আল্লাহ আপনি বিশ্বের সকল মুজাহিদ আমির উমারাদেরকে কাফেরদের নজরদারি থেকে হিফাজত করুন,আমিন।আমাদেরকে শহিদ হিসাবে কবুল করুন,আমিন।
    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

    Comment


    • #3
      মাশা আল্লাহ, *সুন্দর পোস্ট। জাযাকাল্লাহ
      আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করুন ও আপনাকে জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন
      এমন পোস্টের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবেন বলে আশা রাখি।
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment

      Working...
      X