আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় ভাইয়েরা, খুবই জরুরী একটি বিষয়ে আপনাদের থেকে মাসআলা জানতে চাই। এটি মূলত হ্যাকিং বিষয়ে। নীচে এব্যাপারে কিছু পয়েন্ট তুলে ধরার চেস্টা করছি।
১) হ্যাকিং এর মাধ্যমে কাফির/মুশরিকদের প্রচুর অর্থ ছিনিয়ে নিয়ে মুজাহিদদের জামাতের কাছে হস্তান্তর করা কি হালাল হবে?
২)এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন কাদেরকে টার্গেট করা শরীয়াত সম্মত হবে। সীমারেখা কতটুকু। যেমনঃ আমেরিকার নাগরিক হোক/ যেকোন দেশের সাধারণ কাফির হোক/তাগুতের আন্ডারে চাকরিরত মুসলিম ইত্যাদি কাদের টার্গেট করা জায়েজ হবে/হবেনা ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত পরিষ্কার ব্যাখ্যা প্রয়োজন।
বিশেষ করে অবৈধ ব্যবসায়ী, জুয়ার সাইট অথবা বিটকয়েন রিলেটেড ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট /ইন্ডিভিজুয়াল ট্রেডারদের হ্যাকিং এর ব্যাপারে। (যেহেতু এটি হারাম এবং ভিকটিম যদি অমুসলিম হয়)
৩)যদি হালাল হয় এবং মুজাহিদদের অগ্রগতিতে সহায়ক হয় তবে কেউ কি অন্য সব পেশা বাদ দিয়ে বৃহত্তর উপকারের স্বার্থে শুধু এই কাজই করে তার কি অনুমতি আছে? এবং, এজন্য কি হ্যাকিং থেকে প্রাপ্ত অর্থ থেকে জীবিকা নির্বাহের জন্য নিজে/হ্যাকার দলের সদস্যরা কিছু অংশ ব্যবহার করা বৈধ হবে? যদি হয় তবে, প্রত্যেকে/মোট সর্বোচ্চ কত শতাংশ পর্যন্ত অনুমতি আছে?
আশা করি আমি আসলে কি বোঝাতে চাচ্ছি তা অনুভব করতে পেরেছেন।
সম্মানিত বিজ্ঞ ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং শরীয়তের আলোকে সুচিন্তিত মতামত আশা করছি। অনুগ্রহপূর্বক সবগুলো পয়েন্টই বিস্তারিতভাবে পরিষ্কার করে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।আল্লাহ তাঁর দ্বীনের নুসরতে আমাদের কবুল করুন।
জাযাকাল্লাহ।
প্রিয় ভাইয়েরা, খুবই জরুরী একটি বিষয়ে আপনাদের থেকে মাসআলা জানতে চাই। এটি মূলত হ্যাকিং বিষয়ে। নীচে এব্যাপারে কিছু পয়েন্ট তুলে ধরার চেস্টা করছি।
১) হ্যাকিং এর মাধ্যমে কাফির/মুশরিকদের প্রচুর অর্থ ছিনিয়ে নিয়ে মুজাহিদদের জামাতের কাছে হস্তান্তর করা কি হালাল হবে?
২)এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন কাদেরকে টার্গেট করা শরীয়াত সম্মত হবে। সীমারেখা কতটুকু। যেমনঃ আমেরিকার নাগরিক হোক/ যেকোন দেশের সাধারণ কাফির হোক/তাগুতের আন্ডারে চাকরিরত মুসলিম ইত্যাদি কাদের টার্গেট করা জায়েজ হবে/হবেনা ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত পরিষ্কার ব্যাখ্যা প্রয়োজন।
বিশেষ করে অবৈধ ব্যবসায়ী, জুয়ার সাইট অথবা বিটকয়েন রিলেটেড ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট /ইন্ডিভিজুয়াল ট্রেডারদের হ্যাকিং এর ব্যাপারে। (যেহেতু এটি হারাম এবং ভিকটিম যদি অমুসলিম হয়)
৩)যদি হালাল হয় এবং মুজাহিদদের অগ্রগতিতে সহায়ক হয় তবে কেউ কি অন্য সব পেশা বাদ দিয়ে বৃহত্তর উপকারের স্বার্থে শুধু এই কাজই করে তার কি অনুমতি আছে? এবং, এজন্য কি হ্যাকিং থেকে প্রাপ্ত অর্থ থেকে জীবিকা নির্বাহের জন্য নিজে/হ্যাকার দলের সদস্যরা কিছু অংশ ব্যবহার করা বৈধ হবে? যদি হয় তবে, প্রত্যেকে/মোট সর্বোচ্চ কত শতাংশ পর্যন্ত অনুমতি আছে?
আশা করি আমি আসলে কি বোঝাতে চাচ্ছি তা অনুভব করতে পেরেছেন।
সম্মানিত বিজ্ঞ ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং শরীয়তের আলোকে সুচিন্তিত মতামত আশা করছি। অনুগ্রহপূর্বক সবগুলো পয়েন্টই বিস্তারিতভাবে পরিষ্কার করে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।আল্লাহ তাঁর দ্বীনের নুসরতে আমাদের কবুল করুন।
জাযাকাল্লাহ।
Comment