আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু।
১.সামরিক বাহিনীর অধীনে ৩য় শ্রেণীর চাকরি ( কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, ক্যাটালগার, ক্লার্ক ইত্যাদি) ও ৪র্থ শ্রেণীর চাকরি ( পিয়ন, ওয়েটার, মালি, বাবুর্চি, সেবক ইত্যাদি) এর হুকুম কি? কুফর, হারাম নাকি মাকরুহ?
২. এদের বেতন হালাল নাকি হারাম ধরতে হবে।
৩. এদের সন্তানদের টিউশনি করালে প্রাপ্ত বেতন হালাল হবে নাকি হারাম।
৪. যদি বেতন হারাম হয় আর কোনো মুজাহিদ ভাইয়ের পিতা এধরণের কোনো চাকরিতে থাকলে তখন ঐ ভাইয়ের জিহাদের জন্য অনেক ফায়দাজনক কোনো জায়গায় ঢুকতে চাইলে কয়েকবছরের জন্য তার পিতার উপার্জন খাওয়া কি জায়েজ হবে। কারণ অবস্থা এরকম যে ঐ ভাইয়ের জন্য সেখানে ঢুকতে কয়েকবছর সময় লাগতে পারে।সে চেস্টায় সফলও হতে পারে আবার বিফলও হতে পারে। তবে চেষ্টা করলে একটা সম্ভাবনা থাকতেছে।
আলেম ছাড়া অন্য ভাইদের উত্তর না করার অনুরোধ রইল।
১.সামরিক বাহিনীর অধীনে ৩য় শ্রেণীর চাকরি ( কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, ক্যাটালগার, ক্লার্ক ইত্যাদি) ও ৪র্থ শ্রেণীর চাকরি ( পিয়ন, ওয়েটার, মালি, বাবুর্চি, সেবক ইত্যাদি) এর হুকুম কি? কুফর, হারাম নাকি মাকরুহ?
২. এদের বেতন হালাল নাকি হারাম ধরতে হবে।
৩. এদের সন্তানদের টিউশনি করালে প্রাপ্ত বেতন হালাল হবে নাকি হারাম।
৪. যদি বেতন হারাম হয় আর কোনো মুজাহিদ ভাইয়ের পিতা এধরণের কোনো চাকরিতে থাকলে তখন ঐ ভাইয়ের জিহাদের জন্য অনেক ফায়দাজনক কোনো জায়গায় ঢুকতে চাইলে কয়েকবছরের জন্য তার পিতার উপার্জন খাওয়া কি জায়েজ হবে। কারণ অবস্থা এরকম যে ঐ ভাইয়ের জন্য সেখানে ঢুকতে কয়েকবছর সময় লাগতে পারে।সে চেস্টায় সফলও হতে পারে আবার বিফলও হতে পারে। তবে চেষ্টা করলে একটা সম্ভাবনা থাকতেছে।
আলেম ছাড়া অন্য ভাইদের উত্তর না করার অনুরোধ রইল।
Comment