আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ.
মুহতারাম ভাইয়েরা- আশা করি আপনাদের কাছে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর পাব।
১) যদি কোনো শাসক কুফরি করে,কিন্তু অজ্ঞতার ফলে সে জানে না যে এটা কুফরি। যেমন:কুফরি আইনে শাসন, মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা ইত্যাদি। তাহলে তাকে কী হত্যা বা তাকফীর করা যাবে??
২) কোনো তাগুতের গোলাম যদি জানেইনা যে সে তাগুতের গোলাম। যেমন: পুলিশ,rab ইত্যাদি। এদের মধ্যে তো অনেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজও পড়ে। এমন ব্যক্তিদের হত্যা বা হামলার শিকার করা হলে তা কী বৈধ হবে?
৩) কাফেররা মুসলিমদের জনবসতিতে হামলা করে সীমালঘংন করেছে, এখন আমরাও কী তাদের জনবসতিতে হামলা করতে পারবো? কেননা আল্লাহ বলেন,
الشَّهْرُ الْحَرَامُ بِالشَّهْرِ الْحَرَامِ وَالْحُرُمَاتُ قِصَاصٌ فَمَنِ اعْتَدَىٰ عَلَيْكُمْ فَاعْتَدُوا عَلَيْهِ بِمِثْلِ مَا اعْتَدَىٰ عَلَيْكُمْ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ ﴿البقرة: ١٩٤﴾
অর্থ: “সম্মানিত মাসই সম্মানিত মাসের বদলা। আর সম্মান রক্ষা করারও বদলা রয়েছে। বস্তুতঃ যারা তোমাদের উপর জবর দস্তি করেছে, তোমরা তাদের উপর জবরদস্তি কর, যেমন জবরদস্তি তারা করেছে তোমাদের উপর। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ, যারা পরহেযগার, আল্লাহ তাদের সাথে রয়েছেন।” (সূরা বাকারাহ {২}: ১৯৪)
অথবা এই আয়াতটির ব্যাখ্যা কী??
৪) ইহুদি আলেমরা হারামকে হালাল বলছে,তাই সাধারণ ইহুদিরা হারামকে হালাল বিশ্বাস করতো। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের তাগুত সন্ত্রাসী শাসকরা হারামকে হালাল বলছে। যেমন সুদকে বলে হালাল। কিন্তু তারা বিশ্বাস করে যে, ইসলামে সুদ হারাম। তাহলে এই ধরণের শাসককে কী মুরতাদ বলা যাবে?
৫) বর্তমানে বাংলাদেশের তাগুত সন্ত্রাসী শাসকরা হারামকে হালাল বলছে। যেমন সুদকে বলে হালাল। এখন বর্তমানে ধরেন, বাংলাদেশে অনেক মুসলিম নামধারী সুদ খায়, যেহেতু তাগুতরা সুদকে হালাল বলে; সুদ খাওয়ার সুযোগ করেছে। কিন্তু এটা বিশ্বাস করে,সুদ হারাম। তাগুত সুদ হালাল বলে, সুদ খাওয়ার সুযোগ করেছে, তাই সাধারণ মুসলিম নামধারীরা সুদ খায়, কিন্তু জানে যে সুদ হারাম। এখন তারাও কী সেই তাগুত শাসকদের ইবাদত করছে বা ইবাদত করা হচ্ছে বলা হবে??
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম....
মুহতারাম ভাইয়েরা- আশা করি আপনাদের কাছে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর পাব।
১) যদি কোনো শাসক কুফরি করে,কিন্তু অজ্ঞতার ফলে সে জানে না যে এটা কুফরি। যেমন:কুফরি আইনে শাসন, মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা ইত্যাদি। তাহলে তাকে কী হত্যা বা তাকফীর করা যাবে??
২) কোনো তাগুতের গোলাম যদি জানেইনা যে সে তাগুতের গোলাম। যেমন: পুলিশ,rab ইত্যাদি। এদের মধ্যে তো অনেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজও পড়ে। এমন ব্যক্তিদের হত্যা বা হামলার শিকার করা হলে তা কী বৈধ হবে?
৩) কাফেররা মুসলিমদের জনবসতিতে হামলা করে সীমালঘংন করেছে, এখন আমরাও কী তাদের জনবসতিতে হামলা করতে পারবো? কেননা আল্লাহ বলেন,
الشَّهْرُ الْحَرَامُ بِالشَّهْرِ الْحَرَامِ وَالْحُرُمَاتُ قِصَاصٌ فَمَنِ اعْتَدَىٰ عَلَيْكُمْ فَاعْتَدُوا عَلَيْهِ بِمِثْلِ مَا اعْتَدَىٰ عَلَيْكُمْ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ ﴿البقرة: ١٩٤﴾
অর্থ: “সম্মানিত মাসই সম্মানিত মাসের বদলা। আর সম্মান রক্ষা করারও বদলা রয়েছে। বস্তুতঃ যারা তোমাদের উপর জবর দস্তি করেছে, তোমরা তাদের উপর জবরদস্তি কর, যেমন জবরদস্তি তারা করেছে তোমাদের উপর। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ, যারা পরহেযগার, আল্লাহ তাদের সাথে রয়েছেন।” (সূরা বাকারাহ {২}: ১৯৪)
অথবা এই আয়াতটির ব্যাখ্যা কী??
৪) ইহুদি আলেমরা হারামকে হালাল বলছে,তাই সাধারণ ইহুদিরা হারামকে হালাল বিশ্বাস করতো। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের তাগুত সন্ত্রাসী শাসকরা হারামকে হালাল বলছে। যেমন সুদকে বলে হালাল। কিন্তু তারা বিশ্বাস করে যে, ইসলামে সুদ হারাম। তাহলে এই ধরণের শাসককে কী মুরতাদ বলা যাবে?
৫) বর্তমানে বাংলাদেশের তাগুত সন্ত্রাসী শাসকরা হারামকে হালাল বলছে। যেমন সুদকে বলে হালাল। এখন বর্তমানে ধরেন, বাংলাদেশে অনেক মুসলিম নামধারী সুদ খায়, যেহেতু তাগুতরা সুদকে হালাল বলে; সুদ খাওয়ার সুযোগ করেছে। কিন্তু এটা বিশ্বাস করে,সুদ হারাম। তাগুত সুদ হালাল বলে, সুদ খাওয়ার সুযোগ করেছে, তাই সাধারণ মুসলিম নামধারীরা সুদ খায়, কিন্তু জানে যে সুদ হারাম। এখন তারাও কী সেই তাগুত শাসকদের ইবাদত করছে বা ইবাদত করা হচ্ছে বলা হবে??
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম....
Comment