বাংলাদেশ হালাল) নাম দিয়ে সকল কোমন পানিয়,,,খাওয়া,,এবং এ সকল পন্যের ও ব্যবসা করা,সম্পর্কে জানতে চাই

[Hasan lelhary]

বাংলাদেশে প্রচলিত কোমন পানীয়-সেভেনআপ- স্পাইড,মজো-স্পিড,টাইগার,ক্লেমন,ফিজআপ-প্রান আপ-জুস, আইস ললি,, এগুলা সম্পর্কে অনেক ডাক্তার এর ক্ষতিকর দিক তুলে ধরেছেন,,,তাই আমি এ গুলা খাইনা,,,তবে আমি এর পাইকারি ব্যবসার সাথে জড়িত,, এখন প্রশ্ন হলো এর ক্ষতি বুজার কারনে আমি নিজে খাইনা,,,তাহলে কি এগুলার ব্যবসাও আমার জন্য হারাম???

আমি কি এই ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে অন্য ব্যবসা করবো??


যেমন পন্যের মোড়কে উল্লেখিত হারাম উপাদান সমূহ ( e430-e478) এমন থাকার কারনে অনেক হারাম পন্য চেনা যাই,,,,,তবে বাংলাদেশে যে সকল কোমল পানিও জুস পাওয়া জাচ্চে সব গুলাতে (হালাল) লেখা আছে,,,
তাই এগুলা অনেকে ক্ষতিকর ভাবলেও হালাল লেখার কারনে খাচ্চে,,,


আমি যে যেহেতু এই ব্যবসার সাথে জড়িত,, তাই এসকল পন্য সম্পর্কে কম বেশি ধারনা রাখি,,,,বাজারে প্রচলতি অধিকাংশ কোম্পানি,,, বিভিন্ন এড এর মাদ্ধম্যে জনগনের মগজ ধোলাই করে এসকল পন্য বিক্রি করছে,,,বাজারে হাজার ও কেম্পানি শিশুদের জন্য এমন ভেজাল পন্য বিক্রি করছে দেদারসে,,,তারা অনেকেই বিএসটিআইএর লাইসেন্চ নেই নি,,,,অথচ মোড়কে বিএসটিআইএর লগে ব্যবহার করছে,,মাঝে মাঝে স্থানীয় প্রশাসন কে টাকা দিয়ে ব্যবসা ঠিক রাখে,,,আর নামি দামি কোম্পানি গুলা বিএস টিআইএর লাইসেন্চ থাকলেও তারা ঘুস দিয়ে কোমা পন্য বাজারে বিক্রি করছে ক্ষমতার জোরে,,, মাঝে মাঝে বিএস টি আই জদি কোন পন্যের লাইসেন্চ বাতিল ও করে,, তখন সেই ২-৫ লাখ টাকা ঘুস মেরে সেই পন্যয় আবার বিক্রি করে,,,সব মিলিয়ে আমার মতে এগুলা আমি ক্ষক্ষোনো খাবনা,,,তাই এর ব্যবসা করা সম্পর্কে জানতে চাই ইনশাআল্লাহ

[Munshi Abdur Rahman]

মুহতারাম-
এগুলোর ফতোয়া স্থানীয় হক্কপন্থী উলামাদের থেকে অথবা কোন নির্ভরযোগ্য দারুল ইফতা থেকে জেনে নিলে ভাল হয়।
কারণ, সার্বিক বিবেচনায় সাধারণ বিষয়ের ফতোয়াগুলো অফলাইনে নেয়াই উত্তম মনে করি। জাযাকাল্লাহু খাইরান।