Announcement

Collapse
No announcement yet.

বিক্ষোভ-মিছিল করা কি বিদআত নয়??

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বিক্ষোভ-মিছিল করা কি বিদআত নয়??

    মুহতারাম ভাইগন। আমরা জানি,,,, দীনের মধ্যে নেই এমন কাজকে দীনের কাজ মনে করে করাকে বিদআত বলে।
    এখন যারা বিক্ষোভ-মিছিল করছে, তারা এটাকে দীনের কাজ বা ধর্মীয় দায়িত্ব মনে করেই করছে, অন্যদিকে ইসলামী শরীয়তে বিক্ষোভ-মিছিল বলতে কিছু নাই।বরং এগুলো কাফের-মুশরিকদের বানানো।
    অতএব আমরা কি বিক্ষোভ-মিছিলকে বিদআত বলতে পারি???
    সম্মানিত ভাইদের কাছে উত্তর কামনা করছি।

  • #2
    ভাইদের সাড়া কামনা করছি।

    Comment


    • #3
      আসলে আমাদের তো দরকার ছিল সাহাবায়ে কেরাম কা’ব বিন আশরাফকে যেমন জাহান্নামে পাঠিয়েছিলেন সেটাই করা। সাধারণ জনগণ যতটুকু পারছেন করছেন। কিন্তু আমরা যারা দ্বীন বুঝেছি তারা কি সাহাবয়ে কেরামের ভূমিকাটা পালন করেছি? তাহলে আর অন্যদের দোষ দিয়ে লাভ কি?

      Comment


      • #4
        Originally posted by Mimbarut Tawhid View Post
        আসলে আমাদের তো দরকার ছিল সাহাবায়ে কেরাম কা’ব বিন আশরাফকে যেমন জাহান্নামে পাঠিয়েছিলেন সেটাই করা। সাধারণ জনগণ যতটুকু পারছেন করছেন। কিন্তু আমরা যারা দ্বীন বুঝেছি তারা কি সাহাবয়ে কেরামের ভূমিকাটা পালন করেছি? তাহলে আর অন্যদের দোষ দিয়ে লাভ কি?
        মাশাআল্লাহ, সুন্দর বলেছেন প্রিয় ভাই..জাযাকাল্লাহ
        আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          Originally posted by Mimbarut Tawhid View Post
          আসলে আমাদের তো দরকার ছিল সাহাবায়ে কেরাম কা’ব বিন আশরাফকে যেমন জাহান্নামে পাঠিয়েছিলেন সেটাই করা। সাধারণ জনগণ যতটুকু পারছেন করছেন। কিন্তু আমরা যারা দ্বীন বুঝেছি তারা কি সাহাবয়ে কেরামের ভূমিকাটা পালন করেছি? তাহলে আর অন্যদের দোষ দিয়ে লাভ কি?
          মুহতারাম,, প্রশ্ন করেছি, শরীয়ার একটা বিধান জানার জন্য,,, যেটা ইলমুল হালের অন্তর্ভুক্ত। কাউকে দোষারুপ করা আমার উদ্দেশ্য নয়।আশা করি দলীলভিত্তিক জবাব দিবেন।

          Comment


          • #6
            আজকের মিছিলকারীরা এটাকে দ্বীনের বিশেষ দায়িত্ব মনে করেই করছে এতে কোন সন্দেহ নাই। দেখা যাচ্ছে কোন কোন দলের মিছিলে সাবিলুনা সাবিলুনা আল জিহাদ আল জিহাদ স্লোগান দেওয়াও অপরাধ ছিলো। তাছাড়া এ-র দ্বারা প্রকৃত কাজ ভুলে যাচ্ছে মুসলিমরা। শাতিমে রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে হত্যা করা ছিলো বিধান, তা না করে মিছিল করে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব আঞ্জাম দেওয়ার এক কোন কাজ। সাধারণ মানুষ তো মনে করতেই পারে [[ মিছিল]] জিহাদ।
            ان المتقین فی جنت ونعیم
            سورة الطور

            Comment


            • #7
              একটা পর্যায় পর্যন্ত উপকারী হতে পারে কিন্তু এ-র দ্বারা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন ও আশা করা আকাশকুসুম ব্যাপার। তাই মিছিল তার স্বঅবস্থায় বজায় থাকুক, এ-ই আন্দোলনকে সিরিয়ার মতো করে জিহাদী রুপ দিতে হবে।
              আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

              Comment


              • #8
                Originally posted by আব্দুল ওয়াদুদ View Post
                মুহতারাম ভাইগন। আমরা জানি,,,, দীনের মধ্যে নেই এমন কাজকে দীনের কাজ মনে করে করাকে বিদআত বলে।
                এখন যারা বিক্ষোভ-মিছিল করছে, তারা এটাকে দীনের কাজ বা ধর্মীয় দায়িত্ব মনে করেই করছে, অন্যদিকে ইসলামী শরীয়তে বিক্ষোভ-মিছিল বলতে কিছু নাই।বরং এগুলো কাফের-মুশরিকদের বানানো।
                অতএব আমরা কি বিক্ষোভ-মিছিলকে বিদআত বলতে পারি???
                সম্মানিত ভাইদের কাছে উত্তর কামনা করছি।
                বেদয়াত দুই প্রকার ১) বেদয়াত ফিদদ্বিন অর্থাৎ দ্বিন কে বাড়ান কমান এটা না জায়েজ২)বেদয়াত লিদ্দ্বীন অর্থাৎ দ্বীনের কোন হুকুম পালনের জন্য ভিন্নভাবে কিছু করা যেমন বিমানের মাধ্যমে হজ করতে যাওয়া এটি অবস্থা ভেদে জায়েজ,ওয়াজিব ,ফরজ আর এখানে বিক্ষোভ মিছিল ২য় টির অন্তর্ভুক্ত

                Comment


                • #9
                  জাযাকুমুল্লাহ ভাই, মনের কথাটাই বলেছেন, মাশাল্লাহ, এগিয়ে যান পারবেন ইনশাআল্লাহ

                  Comment


                  • #10
                    আমার মনে হয় এটা যায়েজ না। তবে আমার কাছে কোনো দলিল নেই এটা যায়েজ নাকি না যায়েজ। আমার নিজের খেয়াল হলো এটা নাযায়েজ কারণ আমরা করি মিছিল গলা ফাটিয়ে আর তাগুতের বাহিনীরা আমাদেরকে গুলি করে হত্যা করে এবং জেলে ভরে। আমার বুঝে ধরে না এটা কিভাবে যায়েজ হতে পারে। মিছিল মিটিং হলো কুকুরকে হাড্ডি দেয়ার মতো। বকিটা আল্লাহই ভালো জানেন।
                    আমি আল্লাহর তরবারি
                    আমি খালিদ বিন ওলিদ
                    আমি পারস্য বাহিনীর মৃত্যুর দূত

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by আব্দুল ওয়াদুদ View Post
                      মুহতারাম ভাইগন। আমরা জানি,,,, দীনের মধ্যে নেই এমন কাজকে দীনের কাজ মনে করে করাকে বিদআত বলে।
                      এখন যারা বিক্ষোভ-মিছিল করছে, তারা এটাকে দীনের কাজ বা ধর্মীয় দায়িত্ব মনে করেই করছে, অন্যদিকে ইসলামী শরীয়তে বিক্ষোভ-মিছিল বলতে কিছু নাই।বরং এগুলো কাফের-মুশরিকদের বানানো।
                      অতএব আমরা কি বিক্ষোভ-মিছিলকে বিদআত বলতে পারি???
                      সম্মানিত ভাইদের কাছে উত্তর কামনা করছি।
                      তারা আসলে ইচ্ছাকৃত এমন কাজ করে যেটা করলে উম্মাহ মিছিল মিঠিং করবেন।আর তারা ইচ্ছাকৃত মিছিল মিটিংয়ে গুলি করে।এটা করার কারন হলে এত তারা তাদের বিদেশী বন্ধুদের কাছে প্রিয় হতে চায়।তারা দেখাতে চায় যে, তারা কত ইসলামবিদ্বেশী।কিন্ত যদি তাদের ইসলাম বিদ্বেশী কাজের জন্য সুন্নাহ অনুযায়ী কাজ করা যায় তবেই তারা ইসলাম নিয়ে বিদ্বেশ(বিদ্বেষ) ছড়ানো থেকে ক্ষান্ত হবে।

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by Power of Eman View Post
                        আমার মনে হয় এটা যায়েজ না। তবে আমার কাছে কোনো দলিল নেই এটা যায়েজ নাকি না যায়েজ। আমার নিজের খেয়াল হলো এটা নাযায়েজ কারণ আমরা করি মিছিল গলা ফাটিয়ে আর তাগুতের বাহিনীরা আমাদেরকে গুলি করে হত্যা করে এবং জেলে ভরে। আমার বুঝে ধরে না এটা কিভাবে যায়েজ হতে পারে। মিছিল মিটিং হলো কুকুরকে হাড্ডি দেয়ার মতো। বকিটা আল্লাহই ভালো জানেন।
                        সম্মানিত ভাই!
                        শাইখ আবু ইমরান হাফিঃ তার একটি বয়ানে ২০১৩ সালের হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে নাহি আনিল মুনকার বলেছেন। ঐ বয়ানের শিরোনাম মনে না আসলেও তিনি যে এই কথা বলেছেন সেটা শতভাগ নিশ্চিত।

                        আর এই জাতীয় আন্দোলনকে মুজাহিদ উলামা মাশায়েখ সমর্থন করেন। যার একটি প্রমাণ হলো শামের গণআন্দোলন এবং যার ফলে সেখানে জিহাদি বিপ্লব সফলতা পেয়েছিলো আলহামদুলিল্লাহ। বাংলাদেশে ২০১৩ সালের আন্দোলনকে শাইখুল হাদিস মুফতি জসিমউদদীন হাফিজাহুল্লাহ সমর্থন করেছিলেন। এই নিয়েও শাইখের বয়ান আছে। এই মাজলুম শাইখ ফাক্কাল্লাহু আসরাহু তিনি ছাত্রজীবন থেকেই শিরক-বিদয়াত এর ব্যাপারে খুব সচেতন থাকতেন।
                        দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

                        Comment


                        • #13
                          এসব সরাসরি তো জিহাদ নয়, আবার নিষেধও নয়। নিচের লেখাটি মনযোগ দিয়ে পড়লে অনেক বিষয় স্পষ্ট হবে বলে মনে করি।

                          আইসিস ও আল-ক্বা’ইদাহ্*র মধ্যে মানহাজগত পার্থক্য
                          শাইখ আহমাদ আল হামদান হাফিযাহুল্লাহ



                          Comment

                          Working...
                          X