আচ্ছালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ
আল্লাহ তা'আলা নারী-পুরুষ উভয়কেই সৃষ্টি করেছেন। উভয়ের জন্যই মনোনীত করেছেন দ্বীন ইসলাম কে। নারী-পুরুষ সকলের জন্যই ইসলামি জ্ঞান অর্জন করা ফরয।
এই ফরয পালন পুরুষের জন্য যতটা সহজ নারীর জন্য ততটাই কঠিন।
বর্তমান ফেতনার জামানায় নারীরাআসলে কোথায় থেকে সহীহ আকীদা ও বিশুদ্ধ তাওহীদ শিখবে? শিরক মুক্ত ঈমান গড়বে কিভাবে তারা?
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ নারী ফিতনায় লিপ্ত। তারা দুনিয়ার পিছনে ছুটছে। দুনিয়াকেই তারা প্রাধান্য দিয়ে বসে আছে।
এত ফিতনার মাঝেও কিছু কিছু নারী অবশিষ্ট আছে যাদের দ্বীনের বুঝ রয়েছে। কিন্তু তারাও এখন আংশিক কিছু আচার-অনুষ্ঠান, ব্যক্তিগত কিছু আমল, দান-সদাকা, আশেপাশের নারীদেরকে নামায-রোজার দাওয়াহ দেওয়াকেই পূর্ণাঙ্গ ইসলাম ভেবে নিয়েছে।
আসুন আমাদের মা-বোনেরা কোথায় থেকে কিভাবে দ্বীন শিখছে দেখি :-
=> তারা মূলত দ্বীন শিখছে তা'লিম এর মাধ্যমে। আর তা'লিম গুলোতে মূলত কুরআন, নামায,রোজা,হজ্জ, যাকাত, দান-সদাকা,নফল আমল ইত্যাদি শেখানো হয় এবং যেসব মহিলারা গাফেল তাদেরকে দাওয়াহ দিতে উৎসাহ দেয়া হয়।
সবকিছুই ঠিক আছে। নিঃসন্দেহে তারা সকলেই উত্তম কাজ করছে। তাদের মাধ্যমে অনেক গাফেল মহিলারা দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে।
কিন্তু যারা দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে তারা কি ঈমান,আকীদা ঠিক না করে শুধু আমল ই করে যাবে?? যদি তাদের ঈমান ই শিরক মুক্ত না হয় তাহলে এত আমল দিয়ে কি লাভ হবে তাদের??
যদি তাগুত না চেনে? গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, সেকুলারিজম কমিউনিজম এর কুফরি সম্পর্কে না জানে, তাহলে তারা কি করে নিজেদের ঈমানকে ঠিক করবে?
আর পরবর্তীতে তারা তাদের সন্তানকেই বা কি করে সহীহ আকিদা আর মানহাযের শিক্ষা দিবে?
যদি আজকের নারীরা জিহাদ কে জঙ্গিবাদ আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বলেই বিশ্বাস করতে থাকে, তাহলে আগামী দিনে তারা তাদের সন্তানদের জিহাদী চেতনায় কিভাবে উজ্জীবিত করে তুলবে?
যদি গণতন্ত্রকেই তারা দ্বীন কায়েমের পথ ভেবে বসে থাকে, ইসলামিক কিছু গণতান্ত্রিক দলকে ভোট দেয়াকেই ইসলামের মহান খেদমত ভেবে বসে থাকে, তাহলে আগামী প্রজন্ম কে গণতন্ত্র যে কুফর এটা শিক্ষা দিবে কে?
সন্তানদের প্রথম শিক্ষক তো তাদের মা? এই মায়েরাই যদি বিভ্রান্ত হয় তাহলে পরবর্তী প্রজন্মের কি হবে??
আপনারাই বলেন , আমাদের মা-বোনেরা কি এই জরুরি ইলম অর্জন করা থেকে মাহরুম ই থেকে যাবে? তাদের ঈমান -আকিদা-তাওহীদ -মানহায এগুলো কি ঠিক করতে হবে না???
আলিম ভাইদের কাছে প্রশ্ন যদি তাদের তাওহীদ-ঈমান-আকীদা-মানহায ঠিক করতে হয়, তাহলে সেটা কিভাবে করতে হবে? কোনো বই পড়ার মাধ্যমে? নাকি অন্য কোনো পন্থায়?
আমার মনে হয় যদি এই বিষয়টা নিয়ে ফোরামের কোনো আলিম ভাই একটু চিন্তা ফিকির করে আলোচনা করতেন, তাহলে অনেকেই উপকৃত হতো।
আল্লাহ তা'আলা নারী-পুরুষ উভয়কেই সৃষ্টি করেছেন। উভয়ের জন্যই মনোনীত করেছেন দ্বীন ইসলাম কে। নারী-পুরুষ সকলের জন্যই ইসলামি জ্ঞান অর্জন করা ফরয।
এই ফরয পালন পুরুষের জন্য যতটা সহজ নারীর জন্য ততটাই কঠিন।
বর্তমান ফেতনার জামানায় নারীরাআসলে কোথায় থেকে সহীহ আকীদা ও বিশুদ্ধ তাওহীদ শিখবে? শিরক মুক্ত ঈমান গড়বে কিভাবে তারা?
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ নারী ফিতনায় লিপ্ত। তারা দুনিয়ার পিছনে ছুটছে। দুনিয়াকেই তারা প্রাধান্য দিয়ে বসে আছে।
এত ফিতনার মাঝেও কিছু কিছু নারী অবশিষ্ট আছে যাদের দ্বীনের বুঝ রয়েছে। কিন্তু তারাও এখন আংশিক কিছু আচার-অনুষ্ঠান, ব্যক্তিগত কিছু আমল, দান-সদাকা, আশেপাশের নারীদেরকে নামায-রোজার দাওয়াহ দেওয়াকেই পূর্ণাঙ্গ ইসলাম ভেবে নিয়েছে।
আসুন আমাদের মা-বোনেরা কোথায় থেকে কিভাবে দ্বীন শিখছে দেখি :-
=> তারা মূলত দ্বীন শিখছে তা'লিম এর মাধ্যমে। আর তা'লিম গুলোতে মূলত কুরআন, নামায,রোজা,হজ্জ, যাকাত, দান-সদাকা,নফল আমল ইত্যাদি শেখানো হয় এবং যেসব মহিলারা গাফেল তাদেরকে দাওয়াহ দিতে উৎসাহ দেয়া হয়।
সবকিছুই ঠিক আছে। নিঃসন্দেহে তারা সকলেই উত্তম কাজ করছে। তাদের মাধ্যমে অনেক গাফেল মহিলারা দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে।
কিন্তু যারা দ্বীনের পথে ফিরে এসেছে তারা কি ঈমান,আকীদা ঠিক না করে শুধু আমল ই করে যাবে?? যদি তাদের ঈমান ই শিরক মুক্ত না হয় তাহলে এত আমল দিয়ে কি লাভ হবে তাদের??
যদি তাগুত না চেনে? গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, সেকুলারিজম কমিউনিজম এর কুফরি সম্পর্কে না জানে, তাহলে তারা কি করে নিজেদের ঈমানকে ঠিক করবে?
আর পরবর্তীতে তারা তাদের সন্তানকেই বা কি করে সহীহ আকিদা আর মানহাযের শিক্ষা দিবে?
যদি আজকের নারীরা জিহাদ কে জঙ্গিবাদ আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বলেই বিশ্বাস করতে থাকে, তাহলে আগামী দিনে তারা তাদের সন্তানদের জিহাদী চেতনায় কিভাবে উজ্জীবিত করে তুলবে?
যদি গণতন্ত্রকেই তারা দ্বীন কায়েমের পথ ভেবে বসে থাকে, ইসলামিক কিছু গণতান্ত্রিক দলকে ভোট দেয়াকেই ইসলামের মহান খেদমত ভেবে বসে থাকে, তাহলে আগামী প্রজন্ম কে গণতন্ত্র যে কুফর এটা শিক্ষা দিবে কে?
সন্তানদের প্রথম শিক্ষক তো তাদের মা? এই মায়েরাই যদি বিভ্রান্ত হয় তাহলে পরবর্তী প্রজন্মের কি হবে??
আপনারাই বলেন , আমাদের মা-বোনেরা কি এই জরুরি ইলম অর্জন করা থেকে মাহরুম ই থেকে যাবে? তাদের ঈমান -আকিদা-তাওহীদ -মানহায এগুলো কি ঠিক করতে হবে না???
আলিম ভাইদের কাছে প্রশ্ন যদি তাদের তাওহীদ-ঈমান-আকীদা-মানহায ঠিক করতে হয়, তাহলে সেটা কিভাবে করতে হবে? কোনো বই পড়ার মাধ্যমে? নাকি অন্য কোনো পন্থায়?
আমার মনে হয় যদি এই বিষয়টা নিয়ে ফোরামের কোনো আলিম ভাই একটু চিন্তা ফিকির করে আলোচনা করতেন, তাহলে অনেকেই উপকৃত হতো।
Comment