Announcement

Collapse
No announcement yet.

একটি প্রশ্ন: মাদ্রাসার আইন মানা কি ওয়াজিব?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • একটি প্রশ্ন: মাদ্রাসার আইন মানা কি ওয়াজিব?

    আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
    মুফতি ভাইদের কাছে প্রশ্নটির উত্তরের অনুরোধ রইল-
    মাদ্রাসার আইন মেনে চলা কি ওয়াজিব)? না মানলে গোনাহ হবে? এই ধরেন, একটি মাহফিল হচ্ছে, ত সবাই অনুমতি ছাড়াই চলে গেলাম।
    দলীল-প্রমাণসহ উত্তরটি দিলে খুশি হব।( মুনাযারাহ'র জন্য নয়, জানার জন্য)
    Last edited by mahbubur rahman; 01-28-2021, 04:14 AM. Reason: good,nice
    হয় শাহাদাহ, না হয় শরীয়াহ

  • #2
    শরয়ী বিষয়গুলো আল্লাহর পক্ষ থেকে অবধারিত। করতেই হবে। যেমন ঃ ফরজ বিধানগুলো। নামায পড়তেই হবে, রোজা রাখতেই হবে। পর্দা করতেই হবে। ফরজ বিধান ছেড়ে দিলে ফরজ তরকের জন্য কবিরাহ গোনাহ হবে। ইচ্ছাকৃত ফরজ তরককারীর ব্যাপারে কুফরির ধমকি এসেছে। মাদ্রাসার কর্তিপক্ষ(কর্তৃপক্ষ) পড়াকালীন সময়ে গার্ডিয়ান হিসেবে ছাত্রের ভালো মন্দের খবর রাখে। ভালো ছাত্র / ক্লাশের ভালো ছাত্রদেরকে মাদ্রাসার করতিপক্ষ(কর্তৃপক্ষ) মুবাহ বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে অনেক ছাড় দেয়। এই জন্য পড়ালেখায় খুব বেশি মনোযোগী কাম্য। শরিয়তের প্রতিটি বিধান জানার চেষ্টা করা। শুধু প্রতিষ্ঠানের বেধে দেওয়া সিলেবাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে পূর্ণ ইসলাম জানার চেষ্টা করা। বিশেষ করে ফরজ বিধানগুলো। আর বর্তমানে জিহাদের জ্ঞান অর্জন অপরিহার্য।
    কোন কোন প্রতিষ্ঠানে জিহাদী সংগঠনে জড়িত হওয়া নিষেধ। এক্ষেত্রে, কয়েকটি বিষয় চলে আসে। প্রতিষ্ঠান যেনো চিহ্নিত না হয় তাই অনেক প্রতিষ্ঠান নিষেধ করে। যদি বাস্তবিকই জিহাদী বিরোধী হয়, তাহলে এসব প্রতিষ্ঠানে না পড়াই ভালো। আর পড়লেও খুব সাবধানে জিহাদী কার্যক্রম জাড়ি(জারি) রাখতে হবে। না হয় জানতে পারলে ওরা নিজেরাই আপনাকে ধরিয়ে দিবে।
    اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

    Comment


    • #3
      আসসালামু আলাইকুম, [[[ মাহমুদ]]] ভাই। সুপ্রিয় ভাই,আপনি যেই মাদ্রাসায় পড়ছেন সেখানকার আইনগুলো মেনে চলার শতভাগ চেষ্টা করুন। তবে হ্যা, যদি জিহাদী কার্যক্রমের সাথে জড়িত হতে ছাত্রদের কর্তৃপক্ষ নিষেধ করে এক্ষেত্রে শরীয়তের দাবীকে প্রাধান্য দিতে হবে। তবে, আপনার উস্তাদদের সাথে ভালো আচরণ করুন। খুব ভালো আচরণ। যাতে করে তারা আপনার/ আপনাদের প্রতি মায়েল হয়ে যায়। আমি মুজাহিদ ছাত্র ভাইদের প্রতি বিনয়ের সাথে বলছি আপনারা শিক্ষদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন। যখন জানতে পারছেন আপনার শিক্ষক বৈশ্বিক জিহাদে বিশ্বাসী নয় তখন তার সাথে অহেতুক তর্ক করার কোন মানে নাই। তবে শিক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে- সবাই জিহাদের শিক্ষক হতে পারে না। সবাই ঈমানের শিক্ষক হতে পারে না। আর পড়ালেখাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া আমাদের জন্য অপরিহার্য।
      আর ফুরসান ভাই সুন্দর বলেছেন। জাযাকাল্লাহ।
      আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

      Comment


      • #4
        অভিজ্ঞ ভাইয়েরা সাড়া দিলে ভাল হয়।
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          Originally posted by Musafir55 View Post
          আসসালামু আলাইকুম, [[[ মাহমুদ]]] ভাই। সুপ্রিয় ভাই,আপনি যেই মাদ্রাসায় পড়ছেন সেখানকার আইনগুলো মেনে চলার শতভাগ চেষ্টা করুন। তবে হ্যা, যদি জিহাদী কার্যক্রমের সাথে জড়িত হতে ছাত্রদের কর্তৃপক্ষ নিষেধ করে এক্ষেত্রে শরীয়তের দাবীকে প্রাধান্য দিতে হবে। তবে, আপনার উস্তাদদের সাথে ভালো আচরণ করুন। খুব ভালো আচরণ। যাতে করে তারা আপনার/ আপনাদের প্রতি মায়েল হয়ে যায়। আমি মুজাহিদ ছাত্র ভাইদের প্রতি বিনয়ের সাথে বলছি আপনারা শিক্ষদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন। যখন জানতে পারছেন আপনার শিক্ষক বৈশ্বিক জিহাদে বিশ্বাসী নয় তখন তার সাথে অহেতুক তর্ক করার কোন মানে নাই। তবে শিক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে- সবাই জিহাদের শিক্ষক হতে পারে না। সবাই ঈমানের শিক্ষক হতে পারে না। আর পড়ালেখাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া আমাদের জন্য অপরিহার্য।
          আর ফুরসান ভাই সুন্দর বলেছেন। জাযাকাল্লাহ।
          সহমত প্রকাশ করছি

          Comment


          • #6
            [QUOTE=Musafir55;105886]আসসালামু আলাইকুম, [[[ মাহমুদ]]] ভাই। সুপ্রিয় ভাই,আপনি যেই মাদ্রাসায় পড়ছেন সেখানকার আইনগুলো মেনে চলার শতভাগ চেষ্টা করুন। তবে হ্যা, যদি জিহাদী কার্যক্রমের সাথে জড়িত হতে ছাত্রদের কর্তৃপক্ষ নিষেধ করে এক্ষেত্রে শরীয়তের দাবীকে প্রাধান্য দিতে হবে। তবে, আপনার উস্তাদদের সাথে ভালো আচরণ করুন। খুব ভালো আচরণ। যাতে করে তারা আপনার/ আপনাদের প্রতি মায়েল হয়ে যায়। আমি মুজাহিদ ছাত্র ভাইদের প্রতি বিনয়ের সাথে বলছি আপনারা শিক্ষদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন। যখন জানতে পারছেন আপনার শিক্ষক বৈশ্বিক জিহাদে বিশ্বাসী নয় তখন তার সাথে অহেতুক তর্ক করার কোন মানে নাই। তবে শিক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে- সবাই জিহাদের শিক্ষক হতে পারে না। সবাই ঈমানের শিক্ষক হতে পারে না। আর পড়ালেখাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া আমাদের জন্য অপরিহার্য।QUOTE]


            জাযাকুমুল্লাহ ভাই। কথাগুলো অনেক উপকারী। আমি একজন ছাত্র, আমি আপনার এই কথাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ, দেয়া চায় ভাই সার্বিক পরিস্থিতির জন্য

            Comment

            Working...
            X