Announcement

Collapse
No announcement yet.

সকল ঘরনার আলেমদের কাছে ফতোয়া চাই,,,

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সকল ঘরনার আলেমদের কাছে ফতোয়া চাই,,,

    কিছু কথা না বললেই নয়,,,
    যা সবার জানা দরকার,,,,
    নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ মুসলমানদের দেশ কিন্তু রাষ্ট্র হিসেবে এটা ইসলামী রাষ্ট্র কিনা ভেবে দেখা উচিত,,,,

    প্রথমে আমরা দেখব ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ সম্পর্কে ইসলাম কি বলে,,,

    প্রশ্ন:শ্রদ্ধেয় শায়খ,
    আললাহ আপনাকে নিরাপদে রাখুক | একজন ব্যাক্তি, যে সম্পূর্ণ
    ব্যাক্তি স্বাধীনতা এবং পশ্চিমা ধ্যান-ধারনার
    প্রচার করে তাকে 'সেকুলারিস্ট' বা 'ধর্মনিরপেক্ষ বলার বিধান কি এবং সেকুলারিজম কি কুফর?

    শায়খ সালিহ আল ফাওযান:
    হ্যা, ধর্মনিরপেক্ষতা কুফর | এর মূল ভিত্তি হলাে এটা যে, ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা করা যারা বলে ধর্ম শুধু মসজিদেই সীমাবদ্ধ|
    আর ব্যবসা এবং শাসনব্যবস্থায় ধর্ম থাকা যাবেনা| এটাই ধর্মনিরপেক্ষতা, রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করা | যে সেকুলারিজমে বিশ্বাস করে সে কাফির | লিংক,,, https://bit.ly/3st3cqi

    আল্লামাহ ড. মুহাম্মাদ আমান ইবন ‘আলী আল-জামী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন,,,
    আমাদের জেনে রাখা উচিত, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরা সবাই মুরতাদ ও কুফফার। আমাদের আরও জানা উচিত যে, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হলো—সকল ধর্মকে অস্বীকার করা এবং কোনো ধর্মের সাথে সম্পৃক্ততা না রাখা। তারা এটাকে বলে স্বাধীনতা! অথচ তা পশুর মতো স্বাধীনতা।❞




    এখন আমরা দেখব বাংলাদেশের সংবিধান বা বাংলাদেশের সরকারের কর্মকাণ্ড,,,,

    রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি


    (খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান বিলুপ্ত করা হবে,,,,
    এই কথা দ্বারা রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করা হয়েছে,,, আর রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করা তারপর মানব রচিত বিধান দিয়ে বিচার করা,,,,
    এগুলো কে ইসলাম কি বলে সেটা আলেমরাই বলবেন ইনশাআল্লাহ,,,,
    লিংক দিচ্ছি,,,

    দ্বিতীয় লিংক,,,,https://bit.ly/307ZohB

    তারপর দেখব রাষ্ট্রপতির বক্তব্য,,,,

    এদিকে শুক্রবার রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বানানী পূজামন্ডপ পরিদর্শন করেছেন। তিনি এ সময় বলেছেন, বিশ্বকে অবশ্যই ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং ধর্মের অপব্যাখ্যা সম্পর্কে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

    শুক্রবার দিনভর চলেছে চন্ডীপাঠ আর ভক্তদের কীর্তনবন্দনা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে মহানবমীতে বিভিন্ন মন্দির ও মন্ডপে ছিল ভক্ত ও দর্শনার্থীদের ভিড়। অশ্রুসজল নয়নে ভক্তরা দুর্গোতিনাশিনী দেবী দুর্গার পায়ে অঞ্জলি দিয়েছেন। দেবীর বন্দনায় প্রতিটি পূজামন্ডপ ছিল কেবলই বিষাদের ছায়া।

    রাষ্ট্রপতি পূজামন্ডপ পরিদর্শন শেষে বলেন, ‘অশুভ শক্তি এখনও ধর্মভিত্তিক জাতি অথবা রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টায় লিপ্ত যা আমরা লক্ষ্য করি। কিন্তু বিশ্ববাসীকে ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে’। রাষ্ট্রপতি শুক্রবার হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানীর বনানী পূজামন্ডপে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন

    রাষ্ট্রপতি জনগণের সঙ্গে জনগণের অথবা জাতির সঙ্গে জাতির মধ্যে বিরোধের কারণে জনগণ বিভ্রান্ত হয়, এমন কোন ধর্মীয় বাণী অথবা বার্তার অপব্যাখ্যা সম্পর্কে সতর্ক থাকতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, অতীতে ধর্মভিত্তিকে রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে জাতিতে জাতিতে বহু সংঘাত হয়েছে, যুদ্ধ হয়েছে। ধর্মের নামে মনুষ্যত্ব, ভ্রাতৃত্ববোধ, সহমর্মিতা ভুলুন্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা এখনও প্রত্যক্ষ করছি, একটি অশুভ মহল ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কোন একক ধর্ম নয়, বরং ধর্মনিরপেক্ষতা হবে একটি জাতি ও দেশ গঠনের ভিত্তি।

    রাষ্ট্রপতি বলেন, কোন একক ধর্ম নয়, বরং সকল ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে গড়ে তুলতে হবে ধর্মীয় ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন সৌহার্দ্যময় সমাজ ও রাষ্ট্র। যেখানে সকল ধর্মের লোক পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, পরমতসহিষ্ণুতা, উদার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে।

    রাষ্ট্রপতি বলেন, ধর্মীয় উৎসব উদযাপনে ভিন্নতা থাকবে, তবে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টানসহ সকল ধর্মের অনুসারীদের চেতনা ও মূল সুর একই। বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে সকল ধর্মের লোক নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আসছে।
    লিংক,,,https://bit.ly/32Tmc6z

    দ্বিতীয় লিংক,,,https://bit.ly/35V4GRv

    এখন আসি জাতীয়তাবাদ নিয়ে,,,
    শুরুতে দেখব ইসলাম কি বলে,,,
    লিংক https://bit.ly/3iWb6mS

    এখন দেখব বাংলাদেশ সংবিধান কি বলে,,,

    [৯। ভাষাগত ও সংস্কৃতিগত একক সত্তাবিশিষ্ট যে বাঙালী জাতি ঐক্যবদ্ধ ও সংকল্পবদ্ধ সংগ্রাম করিয়া জাতীয় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করিয়াছেন, সেই বাঙালী জাতির ঐক্য ও সংহতি হইবে বাঙালী জাতীয়তাবাদের ভিত্তি।]

    লিংক http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957/section-29361.html

    আমাদের ঐক্যের ভিত্তি কি হবে তা আলেমদের কাছ থেকে জেনে নিবেন,,,,

    জাতীয়তাবাদ আমাদের ভিতরে এমন ভাবে গেঁথে গেছে যে কাশ্মীরে যখন উত্তেজনা সৃষ্টি হয় তখন রেবের প্রধান কি বলেছিল?!যে এটা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় আমাদের দেশে লোকজন জলঘোলা করতে চাইলে আমরা কঠোর হস্তে দমন করবো,,,,।
    লিংক,,,, https://bit.ly/3cvZPay

    আরও উপলব্ধি করুন যখন মায়ানমার থেকে আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনেরা হিজরত করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে আসতেছিল তখন কিন্তু এই জাতীয়তার ভিত্তিতেই তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে গুলি করা হয়েছে,,,

    সুযোগের সমতা,,,,

    (১৯৷ (১) সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন৷)

    লিংক,,,http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957/section-29371.html

    এই সুযোগের সমতা এতটাই উপরের লেভেলে গেছে যে প্রধান বিচারপতি হিন্দু মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিন্দু,,,
    লিংক,,,https://bit.ly/302Os53

    সমতা দেখতে হলে আরো দেখুন নারী-পুরুষ সমান অধিকার,,,,

    [(৩) জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে মহিলাদের অংশগ্রহণ ও সুযোগের সমতা রাষ্ট্র নিশ্চিত করিবেন।]
    লিংক যদিও আগে দিয়েছি তারপরও আবার দিলাম,,,http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957/section-29371.html

    ৩রা জুলাই, ২০১১ তারিখে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী সংরক্ষিত মহিলা আসন সংখ্যা ৪৫ হতে বাড়িয়ে ৫০ করা হয়েছে।
    লিংক,,,https://bit.ly/2G3Y2x7

    পার্লামেন্টে অংশগ্রহণকারীর একটা লিস্টের লিংক দিলাম,,,


    ৭১ জন মহিলা আছে সম্ভবত,,,
    এই এই লিস্টে মুসলিম আর হিন্দু কত জন আপনারই যাচাই করেন,,,

    "যাইহোক একটা আবেগী কথা কই,,, আমাদেরকে মানে মুসলিমদেরকে শাসন করবে হিন্দুরা তাও আবার আইন কইরে তাদেরকে শাসন ক্ষমতায় আনা হচ্ছে,,,"

    সমতার আর একটা উদাহরণ বিটিভি এর অনুষ্ঠানমালা,,, সকাল সাতটা থেকে সাড়ে সাতটার অনুষ্ঠান দেখতে পারেন,,, প্রতিদিনের লিস্ট দেওয়া হয় পিডিএফ আকারে,,,,
    আমি লিংক দিচ্ছি আপনারা দেখে নেবেন,,,


    ০১পবিত্র আল-কোরআন থেকে তেলাওয়াত, তরজমা ও তাফসির
    মো: নাজমুল হক সময় ০৭-০০ মি:

    ০২ অনুষ্ঠান পরিচিতি ও পবিত্র বাইবেল পাঠ
    মোকলেছুর রহমান খান সময় ০৭-১০ মি:
    তাছাড়া শুক্রবারে নজর রাখুন কোরআন থেকে তেলাওয়াত বাইবেল পাঠ হিন্দুদের কিতাবাদি পূজা পাঠ ইত্যাদি প্রচার করে থাকে বিটিভি,,,

    শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান “তাঁর আবির্ভাবে”
    পরিকল্পনা: জগদীশ এষ
    প্রযোজনা : মো: শাহজালাল সরদার
    বিটিভির ফেসবুক পেজ এর লিংক,,,


    সমতার আরেকটি উদাহরণ,,,
    সরকার থেকে মসজিদ মাদ্রাসা বানানো এবং ইমাম ও মাদ্রাসার শিক্ষক নিয়োগ,,,,
    তেমনি ভাবে হিন্দুদের জন্য মন্দির নির্মাণ ও তাদের ধর্মীয় শিক্ষা,,,
    খ্রিস্টানদের জন্য গির্জা নির্মাণ ও তাদের শিক্ষাব্যবস্থা,,,,
    বৌদ্ধদের জন্যও সমান অধিকার,,,

    এখানে আমি বেশি কিছু বলব না শুধু হিন্দুদের পুরাতন মন্দির মেরামত করা ইসলামে কি বলে,,,?
    (একটা কথা মনে রাখা উচিত নতুন মন্দির তৈরি করার কথা আমি বলতেছি না,,, আমি শুধু এটাই বলতেছি যেখানে শিরক প্রচলিত রয়েছে সেটা মেরামত,,, মানে পুরানো মন্দির মেরামত এর কথা বলা হচ্ছে)

    সারাদেশের ১৮১২টি মন্দিরের সংস্কার করতে ২২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা ব্যয়ের একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। ‘সমগ্র দেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও সংস্কার’ শীর্ষক প্রকল্পটি চলতি মাসে শুরু করে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাস্তবায়ন করবে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট।

    প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় মঙ্গলবার মোট ৮টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
    লিংক,,,https://bit.ly/2EyoH4T

    এছাড়া বিগত তিন অর্থবছরে সারা দেশের প্রায় ২৩,৪০৮টি মসজিদ, মন্দির, মঠ, আশ্রম, প্যাগোডা ও বৌদ্ধ মন্দির, কবরস্থান, ইদগাহ, শ্মশান এবং সিমেট্রি ইত্যাদি সংস্কার ও মেরামতের লক্ষ্যে প্রায় ৫৬.০৫ কোটি টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি ৬,৪২৫ জন দুঃস্থ ব্যক্তির আত্ম-কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ১২.১৫ কোটি টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

    লিংক,,,https://bit.ly/3cm0efE

    হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে শারদীয় দূর্গা পুজা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে আনুষ্ঠানিক ভাবে শারদীয় দূর্গা পুজার শুভ সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে ধর্মমন্ত্রী,খাদ্যমন্ত্রী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র,স্থানীয় সাংসদ,উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, ঢাকা মহানগর পূজা উৎযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দসহ হাজার হাজার ভক্ত ও পূজারি উপস্হিত ছিলেন।

    লিংক,,,https://bit.ly/33VEHqm

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অতীতের সরকারগুলো দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করেছিলো। হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টানদের নির্যাতন করেছিলো। বর্তমান সরকার সব ধর্মের মানুষের অধিকার নিশ্চিত করেছে। তাই সবাই ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করছে। বিকেলে রামকৃষ্ণ মিশন ও ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দুর্গা পূজা দেখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার,,,

    লিংক,,,https://bit.ly/3j6cB27

    ধর্ম যার যার উৎসব সবার- বাংলাদেশের এমন পরিবেশ পৃথিবীতে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংখ্যায় কম বা বেশি বড় কথা নয়, সবাই উৎসবের সাথে ধর্ম পালন করবে বলে আশা করেন তিনি। বিকেলে দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

    লিংক,,,https://bit.ly/3338Vbz

    প্রতিটি মানুষের মর্যাদা সমুন্নত রেখে দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়তে চান বলে জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।.............সকল ধর্মের মানুষকে সমান অধিকার নিয়ে চলারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। গণভবনে, খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সাথে বড়দিনের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

    লিংক,,,https://bit.ly/3cvRvYt

    মন্দির ও গির্জা নির্মাণে ইসলাম কি বলে আমরা দেখব,,,

    যেকোনো কুফরী কাজে কাউকে যেকোনো ভাবে সহযোগিতা করা কুফরী

    রুদ্দুল মুহতারে ইমাম কারাফী রাহিমাহুল্লাহ থেকে বর্ণনা করা হয়েছে যে সকল গীর্জা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় সেগুলো পুনর্নির্মাণ করা যাবেনা যে ব্যক্তি ওগুলো পুনর্নির্মাণ এ সহযোগিতা করবে সে কুফরির প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছে বলে গণ্য হবে আর কুফরির প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করা কুফরী

    রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন মানুষের মধ্যে সর্বাপেক্ষা বেশি শাস্তি হবে তাদের যারা চিত্র বা মূর্তি নির্মাণ করে।
    (সহিহ বুখারী)

    এখানে প্রশ্ন হতে পারে কাফেরদের সর্বাপেক্ষা অধিক শাস্তি দেওয়া হবে বলে পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু হাদিসে বলা হচ্ছে চিত্রকারদের সর্বাপেক্ষা ভয়ঙ্কর শাস্তি দেওয়া হবে। এর মধ্যে সমন্বয় সাধনের উদ্দেশ্যে ইমাম ইবনে জারির তাবারী
    রাহিমাহুমুল্লাহ বলেন,,, এই হাদীসে তাদের কথা বলা হচ্ছে,, যারা আল্লাহর পরিবর্তে যার উপাসনা করা হয় এমন মূর্তি বা চিত্র নির্মাণ করে কারণ যে স্বেচ্ছায় জেনে শুনে এমন চিত্র মূর্তি নির্মাণ করে যার উপাসনা করা হবে সে কাফের হয়ে যায় (ফাতহুল বারী ও উমদাদুল কারী)

    ("আমি এখানে কিছু আমার আবেগি কথা বলি,,, তেরোশো হিজরি সন এর আগের উলামায়ে কেরামের ফতুয়া বা কওল দ্বারা কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে যে পুরাতন বা ধ্বংস প্রাপ্ত গির্জা মন্দির মেরামত করা কুফরী না,,, তাহলে সে যেন আমাকে জানায় এবং আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকব ইনশাআল্লাহ",,,,)

    এখন কথা বলা যায় সমাজতন্ত্র নিয়ে,,,
    প্রথমে দেখব আমরা ইসলাম কি বলে,,,?
    লিংক,,,

    দ্বিতীয় লিংক,,,https://bit.ly/309ytC1

    বাংলাদেশ সংবিধান কি বলে,,,,

    সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি
    [১০।মানুষের উপর মানুষের শোষণ হইতে মুক্ত ন্যায়ানুগ ও সাম্যবাদী সমাজলাভ নিশ্চিত করিবার উদ্দেশ্যে সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হইবে।]
    লিংক,,,http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957/section-29362.html

    (আমি আমার কিছু আবেগি কথা না বললেই ভাল হয় তারপরও আপনাদেরকে দৃষ্টি আকর্ষণ করবো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভাবে যে সুদের প্রচলন যেই হারে বাড়তেছে আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে হেফাজত করুন,,,,
    ব্যাংক এনজিও কত কিছু আছে যা আপনারাই ভাল জানেন,,, আর এগুলো আইন করে আনা হচ্ছে,,, সমাজতন্ত্রের নামে,,,)

    এখন আসি গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্র নিয়ে,,,

    প্রথমে দেখব ইসলাম কি বলে,,,,

    গণতন্ত্র কেন শিরক, কুফরী?

    গণতন্ত্রের মূলনীতিসমূহ সুস্পষ্টভাবে শিরক এবং কুফরী হিসাবে প্রতীয়মান হয়। যেমন :

    (১) সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে : গণতন্ত্রের মূল কথা জনগণের সার্বভৌমত্ব। অর্থাৎ সকল ক্ষমতার মালিক সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ। একথা নিঃসন্দেহে শিরক। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَلَمْ يَكُنْ لَهُ شَرِيْكٌ فِي الْمُلْكِ ‘রাজত্বে তাঁর কোন শরীক নেই’ (বনী ইসরাঈল ১৭/১১১)। তিনি আরো বলেন, قُلِ اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَنْ تَشَاءُ وَتَنْزِعُ الْمُلْكَ مِمَّنْ تَشَاءُ ‘তুমি বল, হে আল্লাহ, রাজত্বের মালিক, আপনি যাকে চান রাজত্ব দান করেন, আর যার থেকে চান রাজত্ব কেড়ে নেন’ (আলে ইমরান ৩/২৬)। অন্যত্র তিনি বলেন, تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ ‘বরকতময় তিনি যার হাতে সর্বময় কর্তৃত্ব। আর তিনি সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান’ (মূলক ৬৭/১)।

    মহান আল্লাহ আরো বলেন,الَّذِي لَهُ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَلَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا وَلَمْ يَكُنْ ‘যার হাতে রয়েছে নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের রাজত্ব। যিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেন না এবং তাঁর রাজত্বে কোন শরীক নেই’ (ফুরক্বান ২৫/২)।

    আল্লাহর বাণী থেকে বুঝা গেল আল্লাহই সকল ক্ষমতার মালিক। মানুষকে ক্ষমতার মালিক বা উৎস বানানো তাঁর সাথে শরীক স্থাপনের শামিল, যা স্পষ্ট শিরক।

    পুরো লেখার লিংক,,,https://bit.ly/2Hvcyih

    ১১৷ প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে 1[* * *] 2[এবং প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হইবে]৷
    লিংক,,,http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957/section-29363.html

    প্রজাতন্ত্র কি আর প্রজাদের ক্ষমতা কি তা এই লিংকে গিয়ে দেখতে পারেন,,,

    প্রজাতন্ত্র

    সংবিধানের প্রাধান্য
    ৭৷ (১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে৷


    (২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে৷

    (উপরের এই কথাগুলো শির্ক এবং কুফর না হয় তাহলে আমি বলব সে ইসলাম সম্পর্কে জানেনা,,,, এটা আমার আবেগি কথা কিছু মনে করবেন না,,,)

    এখন আসি বাংলাদেশ ক্ষমতাশীন দল নিয়ে,,,

    দলের নামঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
    শাব্দিক অর্থ: বাংলাদেশ গণসংঘ।
    এটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী এবং বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। এই রাজনৈতিক দলটির গোড়াপত্তন হয় ২৩ জুন ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। পরবর্তী কালে এর নাম ছিল নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। ১৯৭০ সাল থেকে এর নির্বাচনী প্রতীক নৌকা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর এই সংগঠনটির নামাকরণ করা হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
    .
    প্রেসিডেন্টঃ শেখ হাসিনা।
    মহাসচিবঃ ওবায়দুল কাদের।
    প্রতিষ্ঠাতাঃ আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক
    স্লোগানঃ "জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু"
    প্রতিষ্ঠাঃ ২৩ জুন ১৯৪৯ (৭০ বছর আগে)
    বিভক্তিঃ মুসলিম লীগ
    পূর্ববর্তীঃ নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ
    সদর দপ্তরঃ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ, ঢাকা
    সংবাদপত্রঃ উত্তরণ
    ছাত্র শাখাঃ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
    যুব শাখাঃ যুবলীগ
    কৃষক শাখাঃ কৃষক লীগ
    শ্রমিক শাখাঃ জাতীয় শ্রমিক লীগ
    স্বেচ্ছাসেবক শাখাঃ স্বেচ্ছাসেবক লীগ
    জাতীয় অবিভক্তি বা জোটঃ মহাজোট

    #মতাদর্শঃ বাঙালি জাতীয়তাবাদ
    ধর্মনিরপেক্ষতা
    গণতন্ত্র
    সমাজতন্ত্র
    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

    রাজনৈতিক অবস্থানঃ মধ্য-বাম

    #ধর্মঃ ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ

    লিংক,,,,https://bit.ly/3mRhOwV

    আমরা উইকিপিডিয়ার লেখার ভিত্তিক দেখলাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মতাদর্শ

    (বাঙালি জাতীয়তাবাদ
    ধর্মনিরপেক্ষতা
    গণতন্ত্র
    সমাজতন্ত্র
    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা)

    ও তাদের ধর্ম,,, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ,,,
    এগুলোর পক্ষে আমরা আরো কিছু প্রমাণ দেখব
    ইনশাআল্লাহ,,,

    **বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ: গঠনতন্ত্র ও নিয়মাবলি

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২ ও ২৩ অক্টোবর ২০১৬-এ অনুষ্ঠিত জাতীয় কাউন্সিল কর্তৃক সংশোধিত ও অনুমোদিত
    নাম

    ১. এই প্রতিষ্ঠানের নাম হইবে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’।

    লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

    ২. প্রস্তাবনা

    (ক) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংহত করা এবং রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও অখ-তা সমুন্নত রাখা।

    (খ) প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। জনগণের সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা ও সংরক্ষণ করা।

    (গ) রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি এবং কল্যাণ নিশ্চিত করা।

    (ঘ) মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়িয়া তোলা।

    মূলনীতি

    বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা তথা সকল ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং সমাজতন্ত্র তথা শোষণমুক্ত সমাজ ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হইবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মূলনীতি।

    অঙ্গীকার

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্র, কর্মসূচি ও নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

    একটি উন্নত-সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি রূপকল্প সংবলিত এই ঘোষণাপত্র ও কর্মসূচির মৌলিক লক্ষ্য ও অঙ্গীকার হইবে –

    (১) স্বাধীনতার আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ সমুন্নত রাখা।

    (২) মানবসত্তার মর্যাদা ও মানবিক মূল্যবোধের স্বীকৃতি।

    (৩) বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য ও সংহতির বিধান।

    (৪) সংসদীয় গণতন্ত্রের সুষ্ঠু বিকাশ ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান। জনগণের পছন্দমতো ভোটাধিকার প্রয়োগের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।

    (৫) একটি গণমুখী, স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক দক্ষ জনপ্রশাসন ব্যবস্থা গড়িয়া তোলা ও সুশাসন নিশ্চিত করা।

    (৬) রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকারি ও বেসরকারি প্রতিটি স্তরের সকল প্রতিষ্ঠানে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও রীতিনীতির চর্চা ও অনুশীলন করা।

    (৭) তৃণমূল পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনার সকল স্তরে জনগণের অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে শক্তিশালী স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা গড়িয়া তোলা।

    (৮) নর-নারী, ধর্ম-বর্ণ, সম্প্রদায় ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তা নির্বিশেষে মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা বিধান এবং তাহাদের উন্নত জীবন বিকাশের পরিপূর্ণ সুযোগ প্রদান।

    (৯) ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ ও সকল প্রকার সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদের বিলোপ সাধন।

    (১০) আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ; জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠন।

    (১১) নারী নির্যাতন বন্ধ, নারীর অধিকার ও মর্যাদা সংরক্ষণ এবং রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ সুনিশ্চিত করিয়া নারীর ক্ষমতায়ন।***

    লিংক,,,https://bit.ly/2EXh6x8

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম কি? তা তাদের নেতার মুখ থেকে শুনতে পারলে ভালো হয়,,, শুনুন তাহলে,,,,

    "যেমনি ভাবে মুসলমান হতে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়তে হয়,,,
    তেমনি ভাবে আওয়ামীলীগ হতেও বিশ্বাস করতে হয়,,, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ গণতন্ত্র সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদ,,,,"
    লিংক,,, https://bit.ly/2HU49Fz

    উইকিপিডিয়ার মতে আওয়ামী লীগের অবস্থান হল মধ্য-বাম,,,
    আমরা যদি তাদের মহাজোটের দিকে লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পারব তারা আসলে মধ্যম বামপন্থী,,,
    মহাজোটের লিস্ট,,,
    ১:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,
    ২: জাতীয় পার্টি,
    ৩: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল,
    ৪: বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি,
    ৫: লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি,
    ৬: বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী)
    এবং আরও ৮টি দল মিলে মোট ১৮টি রাজনৈতিক দলের জোটকে মহাজোট বলা হয়।
    এই মহাজোটের নেতা হচ্ছে শেখ হাসিনা,,,
    তাদের মতাদর্শ দেখতে পারে,,,
    লিংক,,,https://bit.ly/34yDXYL

    উপরের দলগুলো যে বামপন্থী দল তা এই লিংকে গেলে দেখতে পাবেন,,,,https://bit.ly/33mfiac

    উপরের এই বামপন্থী দলের প্রত্যেক নেতাদের নিয়ে কথা বললে অনেক কথা বলা যাবে,,,
    তখন আর্টিকেলটি অনেক দীর্ঘ হয়ে যাবে,,, আমরা তাই তাদের ব্যাপারে কথা বলবো না,,,,
    তাছাড়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যের লিস্টের দিকে তাকালে বুঝতে পারবেন তারা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান মুসলিম বাম রাম সবাইকে নিয়ে নিয়েছে,,,
    লিষ্টের লিংক,,,https://bit.ly/30s3JMJ

    আমরা উপরে বাংলাদেশ সংবিধান থেকে অনেক কিছু উল্লেখ করেছি এবং বলেছি এগুলা আইন করে করা হয়েছে,,, এবং সেইসব আইন বাস্তবায়ন করার পক্ষে শপথ করা হয়ে থাকে,,,
    যেমন গণতন্ত্র সমাজতন্ত্র জাতীয়তাবাদ ধর্মনিরপেক্ষ সুযোগের সমতা ইত্যাদি উপরে উল্লেখ করেছি,,,
    আমরা তার কিছু প্রমাণ পেশ করব ইনশাআল্লাহ,,,
    স্ক্রিনশট এর লিঙ্ক দিচ্ছি 2011 তে এগুলোর আইন করে আনা হয়েছে,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/3jvxDav

    এখন দেখব আইন প্রণয়ন কিভাবে করে,,,

    আইন প্রনয়ন ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি

    আইন প্রণয়ন পদ্ধতি ৮০।
    (১) আইনপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে সংসদে আনীত প্রত্যেকটি প্রস্তাব বিল আকারে উত্থাপিত হইবে।


    (২) সংসদ কর্তৃক কোন বিল গৃহীত হইলে সম্মতির জন্য তাহা রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করিতে হইবে।


    1[(৩) রাষ্ট্রপতির নিকট কোন বিল পেশ করিবার পর পনের দিনের মধ্যে তিনি তাহাতে সম্মতিদান করিবেন কিংবা অর্থবিল ব্যতীত অন্য কোন বিলের ক্ষেত্রে বিলটি বা তাহার কোন বিশেষ বিধান পুনর্বিবেচনার কিংবা রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্দেশিত কোন সংশোধনী বিবেচনার অনুরোধ জ্ঞাপন করিয়া একটি বার্তাসহ তিনি বিলটি সংসদে ফেরত দিতে পারিবেন; এবং রাষ্ট্রপতি তাহা করিতে অসমর্থ হইলে উক্ত মেয়াদের অবসানে তিনি বিলটিতে সম্মতিদান করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে।]


    (৪) রাষ্ট্রপতি যদি বিলটি অনুরূপভাবে সংসদে ফেরত পাঠান, তাহা হইলে সংসদ রাষ্টপতির বার্তাসহ তাহা পুনর্বিবেচনা করিবেন; এবং সংশোধনীসহ বা সংশোধনী ব্যতিরেকে 2[***] সংসদ পুনরায় বিলটি গ্রহণ করিলে সম্মতির জন্য তাহা রাষ্ট্রপতির নিকট উপস্থাপিত হইবে এবং অনুরূপ উপস্থাপনের সাত দিনের মধ্যে তিনি বিলটিতে সম্মতিদান করিবেন; এবং রাষ্ট্রপতি তাহা করিতে অসমর্থ হইলে উক্ত মেয়াদের অবসানে তিনি বিলটিতে সম্মতিদান করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে।


    (৫) সংসদ কর্তৃক গৃহীত বিলটিতে রাষ্ট্রপতি সম্মতিদান করিলে বা তিনি সম্মতিদান করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইলে তাহা আইনে পরিণত হইবে এবং সংসদের আইন বলিয়া অভিহিত হইবে।
    লিংক,,, https://bit.ly/3jsWVpP

    এছাড়াও সংসদে যখন সবাই বসে,,,
    সেই ভিডিওগুলো দেখলে বুঝতে পারবেন কিভাবে আইন প্রণয়ন করা হয়,,,

    (আমার আবেগি কথা হল এরকম প্রক্রিয়ায় আইন রচনা করার পর সেটা যদি কোরআন এর সাথে মিলে যায় তাও তো সেটা কোরআনের আইন বলা চলে না কারণ সেখানে তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী আইন প্রণয়ন করেছে বা একটা আইন রাখা না রাখা তাদের হাতে,,,,)

    আমরা এখন দেখব তারা যে আইন করে সেই আইন তাদের কাছে সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন তার সাথে না মিললে বাতিল বলে গণ্য করে,,,,
    (এখানে আমার আবেগি কথা হলো,, অনেকে বলে থাকে এই কথাতে কুরআনী আইন ও বাতিল করার নামান্তর,,,)

    সংবিধানের প্রাধান্য
    ৭৷ (১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে৷


    (২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে৷
    লিংক,,, https://bit.ly/2EXAWs7

    আমরা এখন দেখব এই আইন বাস্তবায়ন করার জন্য শপথ কিভাবে করে,,,,

    [আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল -জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে ;]

    আমরা আরও অঙ্গীকার করিতেছি যে, আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা- যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে;

    আমরা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করিতেছি যে, আমরা যাহাতে স্বাধীন সত্তায় সমৃদ্ধি লাভ করিতে পারি এবং মানবজাতির প্রগতিশীল আশা-আকাঙ্খার সহিত সঙ্গতি রক্ষা করিয়া আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে পূর্ণ ভূমিকা পালন করিতে পারি, সেইজন্য বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তিস্বরূপ এই সংবিধানের প্রাধান্য অক্ষুণ্ন রাখা এবং ইহার রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান আমাদের পবিত্র কর্তব্য;]
    লিংক,,, https://bit.ly/33r3gfT

    তাছাড়া কথিত বঙ্গবন্ধু যে সংবিধান তৈরি করেছিল কোন আকিদা-বিশ্বাসে তা নিচের লেখা দেখলেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ,,,

    ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি টাঙ্গাইলের এক জনসভায় শেখ মুজিব বলেন:

    “কোনো ‘ভুঁড়িওয়ালা’ এ দেশে সম্পদ লুটতে পারবে না। গরিব হবে এই রাষ্ট্র ও সম্পদের মালিক, শোষকরা হবে না। এই রাষ্ট্রে হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ থাকবে না। এই রাষ্ট্রের মানুষ হবে বাঙালি। তাদের মূলমন্ত্র ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’।”
    লিংক,,, https://bit.ly/36cp7ss

    (মুসলিম ভাইদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলি আব্দুল মুজিব শেখ বা তথাকথিত বঙ্গবন্ধু এর যদি আকিদা বিশ্বাস জানতেন তাহলে কখনোই আপনারা তার নামের শেষে রাহিমাহুল্লাহ বলতেন না তার জন্য দোয়া করতেন না,,,**।
    যদি কখনো প্রয়োজন মনে করি তাহলে তার ব্যাপারেও লিখব ইনশাআল্লাহ,,,)

    হ বুঝলাম কিন্তু এই সরকারের প্রতি কি হুজ্জাহ কায়েম হয়েছে?,,,

    ইনশাআল্লাহ আমরা দেখব হুজ্জাহ কায়েম হয়েছে কিনা,,,

    প্রথমে আমরা দেখি হেফাজতে ইসলাম এর 13 দফায় কি ছিল,,,?!

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ১৩ দফা দাবিতে লংমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। দাবিগুলো হলো:
    ১. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
    ২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
    ৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
    ৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
    ৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
    ৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
    ৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
    লেখা বড় হয়ে যাওয়ার কারণে পুরো লেখা টি দিলাম না
    লিংক দিচ্ছি দেখে নিবেন,,,
    লিংক,,,https://bit.ly/36w0SGK
    ২০১১ সালে এই সংগঠনটি, সর্বক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের সমঅধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে গঠিত নারী উন্নয়ন নীতির তীব্র বিরোধিতা করে।
    লিংক,,, https://bit.ly/3niQOa2


    (আমার আবেগি কথা হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার হেফাজতের উপর যে হত্যা কান্ড চালিয়েছে তা বাংলাদেশের এবং বিশ্বের অনেকেই দেখেছেন,,, নতুন করে কিছু বলার নেই,,, আমি আব্দুল আজিজ বিন বায রাহিমাহুল্লাহ এর ফতোয়া নকল করব,,,)
    তিনি রহিমাহুল্লাহ কে প্রশ্ন করা হয়,,,

    সালমান আল-‘আওদাহ: আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন। এখন যাকাত দিতে অস্বীকারকারীদের ব্যাপারে বলতে হয়, তারা যখন যুদ্ধ করবে, তখন আমরা বলব, তাদের সাথে কুফরের যুদ্ধ করা হবে। কেননা তার ইমতিনা‘ (নিজেকে শারী‘আহ কর্তৃক সম্বোধিত মনে না করা) করা এবং এ কারণে যুদ্ধ করাটাই প্রমাণ করে যে, সে এর আবশ্যকীয়তা অস্বীকার করে?

    ইমাম ইবনু বায: হ্যাঁ। নিঃসন্দেহে সে যখন গাইরুল্লাহর আইন দিয়ে বিচার করাকে ডিফেন্ড করবে এবং বলবে, ‘আমি (এ থেকে) প্রত্যাবর্তন করব না’, তখন তার এই ডিফেন্ডিং মুস্তাহিল তথা হালাল জ্ঞানকারী ব্যক্তির ডিফেন্ডিং বলে গণ্য করা হবে, আর সে কাফির হয়ে যাবে।

    জনৈক উপস্থিত ব্যক্তি: তাহলে তারা (শাসকরা) তো মরণপণ যুদ্ধ করবে।

    ইমাম ইবনু বায: যখন এরকম ঘটনা ঘটবে, তখন তারা কাফির হয়ে যাবে। যখন তাদেরকে বলা হবে, “তোমরা আল্লাহর নাজিলকৃত বিধান দিয়ে বিচার করো, নচেৎ আমরা তোমাদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হব”, তখন যদি তারা অস্বীকার করে, তাহলে তারা কাফির হয়ে যাবে। এটা তাদের ব্যাপারে আমার ধারণা।
    পুরো লেখাটার লিংক,,,https://bit.ly/3lbPHHi

    এখন যে বিষয়টা বলবো সে বিষয়টা সবাইকে একটু বেশি করেই খেয়াল করতে হবে,,,
    আমাদের এই আধুনিক যুগে,,,
    কোন রাষ্ট্রপ্রধানকে গ্রহণযোগ্য আলেমরা কি তাকফির করে থাকেন,,,,?

    উত্তর হবে হ্যাঁ,,,
    অনেক রাষ্ট্রপ্রধানকে তাকফির করা হয়েছে বা কাফের বলা হয়েছে কিন্তু আমরা সবার কথা উল্লেখ করবো না,,,

    ইরাকের সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান সাদ্দাম হোসেন ও তার বাথ পার্টি কে তাকফির করা হয়েছিল আমরা শুধু সেটাই উল্লেখ করব ইনশাআল্লাহ,,,

    তাকফির করার কারণ সমূহ,,,,
    ১,আরব জাতীয়তাবাদ
    ২,ধর্মনিরপেক্ষ ও
    ৩,সমাজতন্ত্র
    এই তিন কুফরী মূলনীতির উপরে ছিল তাদের বাথ পার্টি ও সাদ্দাম হোসেনের রাষ্ট্র পরিচালনা করার মূলনীতি,,,,
    এই কুফরী মূলনীতির কারণেই শাইখ আব্দুল আজিজ ইবনু বায রাহিমাহুল্লাহ ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে তাকফীর করেছিলেন,,,
    প্রশ্নকারী Mohammad Abdullah Zubair ,,,
    উত্তর প্রদানকারী ,,, আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আবদুল জলিল মাদানি হাফিজাহুল্লাহ,,,
    স্থানঃ জুবাইল দাওয়া সেন্টার মসজিদ, সৌদি আরব,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/390pRD7

    এতো কথার কি আছে, বাংলাদেশে যারা শাসন ক্ষমতায় আছে তাদেরকে তাকফীর করলেই তো হয়,,,
    আরে আরে এত সহজ তাকফীর করা,,,?

    কেন কি হয়েছে,,,?
    কারণ তারা গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ নিয়ে জনগণের ভিতর সংশয় সৃষ্টি করছে,,,
    যেমন তথাকথিত বঙ্গবন্ধু বলেন,,,

    তোমার ধর্ম তোমার কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে, এটাই হলো ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। বাংলাদেশ তাই থাকবে, তাই আমি আশা করি।,,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/3rp3xd0
    দ্বিতীয় লিংক,,, https://bit.ly/37JzrZT
    যদিও সংবিধানে এরকম লেখা নেই,,,,
    সংবিধানে লেখা আছে,,,
    [১২। ধর্ম নিরপেক্ষতা নীতি বাস্তবায়নের জন্য
    (ক) সর্ব প্রকার সাম্প্রদায়িকতা,
    (খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান,
    (গ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় অপব্যবহার,
    (ঘ) কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার উপর নিপীড়ন,
    বিলোপ করা হইবে।]
    লিংক,,, http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957/section-29364.html
    মূলত এখানে বোঝা যায় রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করা হবে (যা কুফরে আকবর)ও ধর্মের ব্যাপারে কাউকে হস্তক্ষেপ না করা,,,,

    তথাকথিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, তথাকথিত ভন্ডদের খলিফা এরদোগান, দীপু মনি শেখ হাসিনা ও মমতা ব্যানার্জি তারা একটা কথা খুব ভালো করে প্রচার করে যে ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়,,,,
    এখানে শুধু বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় যারা আছে তাদের কথাগুলোই উল্লেখ করব ইনশাআল্লাহ,,,

    শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ধর্মের অপব্যাখ্যা করে কেউ যদি আমাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে নষ্ট করতে চায় তা কোনোভাবে সহ্য করা হবে না। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়।
    লিংক,,, https://bit.ly/2LhrVNv

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়, বরং ধর্ম পালনের স্বাধীনতা। আর ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা মানুষের কাছে তুলে ধরতেই সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
    লিংক,,,https://bit.ly/38qqu8j

    বাহ্যিক ভাবে কথাগুলো সৌন্দর্য মনে হয়, কিন্তু তারা যা বলে আসলেই কি তাই,,,
    ওকে বুঝলাম কিন্তু আপনাদের (শাসন ক্ষমতায় যারা আছেন) কি কোন ধর্ম নাই,,,?!

    আমি বলবো তাদের ধর্ম আছে আর তাদের ধর্মের নাম হল মুজিববাদ,,,,!
    অথবা তাদের যে দাবী ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয় আমি বলবো তাদের এই দাবির মিথ্যা এবং তারা ধর্মহীন,,,,

    মুজিববাদ সম্পর্কে জেনে নিন,,,
    উইকিপিডিয়ার লিংক,,, https://bit.ly/3q5Gjaj

    এই ভিডিওটা দেখলে মুজিববাদ সম্পর্কে ও ধর্মহীন রাষ্ট্র বানানোর জন্য ১৯৪৭ সালে থেকেই চিন্তা ভাবনা ছিল বুঝতে পারবেন,,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/3nsi44o

    মুজিববাদ হলো রাষ্ট্রীয়ভাবে ধর্মকে আলাদা করার নাম,,, কারণ ওআইসি সম্মেলনে তৎকালীন সৌদির বাদশা ফয়সাল ও তথাকথিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের কথাকোপন থেকে বোঝা যায়,,,,

    ১৯৭১-৭৫ সাল পর্যন্ত বাঙালিরা সৌদী আরবে হজ্জ করতে যেতে পারতেন না পাকিস্তানীদের থেকে স্বাধীন হওয়ার কারণে, সৌদি আরব বাংলাদেশকে স্বীকৃতি ও দেয়নি তৎকালে। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে ওআইসি সম্মেলনে সৌদি বাদশা ফয়সালের কাছে অনুরোধ করেন বাঙালিদের হজ্জ পালনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
    উত্তরে সৌদি বাদশা বঙ্গবন্ধুকে বলেঃ
    যেহেতু আপনি একজন মুসলিম, তাই আপনাকে বলছি-আপনার দেশ সৌদি আরবের স্বীকৃতি পেতে হলে বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে ““Islamic Republic of Bangladesh” করতে হবে।

    প্রতিউত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেনঃ এই শর্ত বাংলাদেশে প্রযোজ্য হবে না। বাংলাদেশের জনগনের প্রায় অধিকাংশই মুসলিম। আমাদের প্রায় এক কোটি অমুসলিমও রয়েছে। সবাই একসাথে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে বা যুদ্ধের ভোগান্তিতে পড়েছে। তাছাড়া সর্বশক্তিমান আল্লাহ শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্যই নন। তিনি বিশ্বভ্রমান্ডের স্রষ্টা। ইউর এক্সেলেন্সী, ক্ষমা করবেন, তাছাড়া আপনার দেশের নামও তো “Islamic Republic of Saudi Arabia” নয়। আরব বিশ্বের একজন গুনী ও খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ প্রয়াত বাদশা ইবনে সৌদের নামে নাম রাখা হয়েছে “Kingdom of Saudi Arabia” আমরা কেউই এই নামে আপত্তি করিনি।

    সৌদি বাদশা সেই বৈঠকে রাজাকারদের মুক্তি দেওয়ার অনুরোধ করেন কিন্তু বঙ্গবন্ধু ঘৃনাভরে সেই প্রস্তাব ও প্রত্যাখ্যান করেন। হিমালয়সম অসাম্প্রদয়িক রণহুঙ্কারের কাছে সৌদীর বাদশা এভাবেই পরাভূত হয়েছিলেন।
    লিংক,,, (একদম শেষের দিকে এই লেখাগুলো পাবেন,,,) https://bit.ly/3pdOtxx

    (আমার আবেগি কথা হল আপনারা যারা হুজ্জাহ কায়েম হয়েছে কিনা বলে থাকেন, তাদের জন্য উপরের এই কথাগুলো তথাকথিত বঙ্গবন্ধু এর জন্য বাদশা ফয়সাল এর পক্ষ থেকে হুজ্জাহ কায়েম ছিল না?)

    মুজিববাদ হল তথাকথিত সম্রাট মুরতাদ আকবরের দ্বীন-ই-ইলাহীর মতো আলাদা একটি ধর্ম,,,
    প্রমাণ হিসাবে আমরা কিছু তুলে ধরছি,,,,
    শেখ মুজিবের পূজা করা হয়,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/38oB2oy
    শোক দিবসে শেখ মুজিব কে নিয়ে পুজা,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/2XnqJdX
    বছরের পর বছর বঙ্গবন্ধুর জন্য পূজা করছেন যামিনী বালা
    লিংক,,, https://bit.ly/38qLjAw
    হাই মুজিব হাই মুজিব,, সেই ভিডিওটি ও দেখা যেতে পারে,,,, লিংক https://bit.ly/3hSQQmC

    আলোর অবয়বে মুজিব এলেন ফিরে,,, লিংক ১৭ মিনিট থেকে দেখুন,,,, https://bit.ly/38pzDxS

    আব্দুল মজিব শেখ কে খ্রিস্টানদের যীশুর সাথে তুলনা,,,,

    বাংলার যীশু : মিকাইল জাহাঙ্গীর

    মুজিব মানে হাজার গোলাপ, লক্ষ কোটি প্রাণ,

    মুজিব মানে “জয় বাংলা, জয় বাংলা” গান।

    মুজিব মানে ’৬৯ গণঅভ্যুত্থান,

    মুজিব মানে ’৭১-এ রেসকোর্স ময়দান।

    মুজিব মানে শ্রেষ্ঠ বাঙালি বাংলার জীবন,

    মুজিব মানে আকাশ বাতাস এ বাংলার ভুবন।

    মুজিব মানে সোনার বাংলা যাহার সেরা দান,

    মুজিব মানে টিকিয়ে রাখা স্বাধীনতার মান।

    মুজিব মানে হিন্দু-মুসলিম সকলের ভাই ভাই,

    মুজিব মানে জাত-বেজাতে কোনো বিভেদ নাই।

    মুজিব মানে জঙ্গিবাদের নাই বাংলায় ঠাঁই,

    মুজিব মানে কোটি প্রাণের স্বাধীনতা চাই।

    মুজিব মানে বীর বাঙালি জাতির মহান নেতা,

    মুজিব মানে ’৭১-এর স্বাধীনতা কথা।

    মুজিব মানে যীশুর হাসি, শিশুর কলতান,

    মুজিব মানে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান।
    লিংক,,,, https://bit.ly/36aeuGA

    আরো কত কিছু উল্লেখ করা যেত তার ইয়ত্তো নেই শুধু লেখা বড় হয়ে যাবে দেখে রেখে দিলাম,,,,
    এখন দেখব শেখ মুজিব সম্পর্কে তাদের ধারণা ও নেতাদের কুফরী ও শিরকি কথাবার্তা,,,

    ফজলে নূর তাপস বলেন, আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর যদি ঐশ্বরিক ক্ষমতার না থাকতো তাহলে জাতিকে স্বাধীনতা দিতে পারত না। আর দুই আয়াত মুখস্থ কইরা তুমি হইয়া গেলা বড় আলেম! বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙো?’’
    লিংক,,, https://bit.ly/2JW0056

    বঙ্গবন্ধু একজন পূজনীয় নেতা : তথ্যমন্ত্রী
    ড, হাসান মাহবুব
    লিংক,,, https://bit.ly/2LxtSWw

    এখন দেখব আওয়ামী লীগ নেতাদের অন্য ধর্মের দেবদেবীদের নিয়ে কথাবার্তা যা কুফর ও শিরক,,,,

    ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ ভুলে দুর্গাপূজা হবে: এমপি তাজুল ইসলাম
    লিংক,,, https://bit.ly/2Nd8Htb

    স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন বলেছেন, দেবী দুর্গা অসুর বধ করে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন।
    লিংক,,, https://bit.ly/2LZNceA
    এরকম অনেক আছে যা এখানে সব দেওয়া সম্ভব না,,,

    মোদ্দা কথা হলো তাদের যদি ধর্ম থেকে থাকে তাহলে সেটা হল মুজিববাদ,,,
    যা একটা ধর্মে পরিণত হয়েছে,,,
    আর যদি সেটা না হয়ে থাকে তাহলে তারা যে ইসলাম ধর্মে আছেন এরকম কথা কিভাবে বলতে পারি যখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হজ্জ করেন তাহাজ্জুদ পড়েন আবার সাথে সাথে মূর্তি পূজা করেন,,,,
    হজ ও তাহাজ্জুদ এর লিংক দিলাম না কারণ এটা অনেক পরিচিত,,, কিন্তু মূর্তি পূজা করেছেন তার লিঙ্ক,,, https://bit.ly/38O8qFj
    এই হল তাদের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার কিছু টা নমুনা যা তাদের কে ধর্মহীনতায় নিয়ে গেছে,,,

    একথা সবারই জানা তথাকথিত বাদশা আকবার এর ধর্ম দ্বীনে-ইলাহি এর সাথে তৎকালীন সময়ে ইসলাম ব্যতীত অন্য ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক ছিলনা একমাত্র ইসলামই তখন বাঁধা দিয়েছে এবং ইসলাম বাধা গ্রস্ত হয়েছে,,,
    ঠিক মুজিববাদ এর সময় চলছে এখন তাই ইসলাম ও মুসলিমরা বা মুসলিম দের সংগঠন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে,,,
    অন্যদিকে অন্য সকল ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক ও নয় বাধাপ্রাপ্ত ও হচ্ছে না,,,
    বরঞ্চ দাঁড়া মুসলিমদের রুখে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশল করছে,,,
    যেমন: ইসকন এর কথা উল্লেখ করা যেতে পারে,,,,

    সিলেটে ইসকন বিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ার পর খুন হয়েছেন ওসমানীনগর মসজিদের খতিব
    লিংক,,, https://bit.ly/3oqm4mQ

    ইসক*নের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড জোর করে ঘরবাড়ি মন্দিরের জন্য দখল,,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/2KNyHKI

    প্রসাদ খাইয়ে চট্রগ্রামের মুসলিম সংখ্যারিষ্ট প্রায় দশটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এভাবেই "হরেকৃষ্ণ হরেরাম" জপিয়েছে ইসকন।
    লিংক,,,, https://bit.ly/2M6oI3J

    প্রশ্ন উঠে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল কি তাহলে ইসকনের সাথে জড়িত? ভিডিও দেখুন,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/39gS0FE

    ইসকনের রথযাত্রাই রাজপথে এসে মুসলিমদেরকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/3iMylRb
    এগুলো শুধু ইসকনের সন্ত্রাস বাদের কিছু নমুনা পেশ করলাম আরো অনেক কিছু বাকি ছিলো যা এখানের দিলাম না,,,
    অপরদিকে মুসলিমদেরকে যে কোন গুনাহ থেকে ফিরে আল্লাহ তায়ালার দিকে আসলে
    অথবা যেকোনো গুনা থেকে ফেরানোর চেষ্টা করলে হয়ে যায় সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ,,,
    কিছু লিংক দিয়ে দিচ্ছি দেখে নেবেন,,,,
    উগ্রবাদ কে না বলুন ১ ,,,, https://bit.ly/36ejLwL
    উগ্রবাদ কে না বলুন ২,,,, https://bit.ly/3ofnwYR
    উগ্রবাদ কে না বলুন ৩,,, https://bit.ly/3pm0n8v
    লজ্জা ঢেকে রাখবো? না কষ্ট লুকাবো? ,,,, https://bit.ly/3qSpHDp

    এখন আমরা উল্লেখ করব ওই ভাইদের কথা যারা তাকফির করো এই কথা শুনলেই বলে থাকেন যে বর্তমান সরকার তো সালাত সিয়াম পর্দা হজ করতে বাধা দিচ্ছে না যেহেতু সাধারণ মানুষ এগুলোতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে না তাই তাদেরকে তাকফির করা যাবেনা,,,,

    গাজীপুরে পোশাক কারখানায় নামাজ বাধ্যতামূলক : আইনমন্ত্রী বললেন, এটি বেআইনি,,,
    লিংক,,, https://tinyurl.com/yy97sclm

    চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজে হিজাবে বাধা নামাজের ঘরে তালা,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/3nZ6VIY

    পুরুষদের টাকনু বা পায়ের গোড়ালির ওপর প্যান্ট পরতে হবে আর নারীকর্মীদের হিজাব পরার নির্দেশ দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডাক্তার মুহাম্মদ আব্দুর রহিম।
    লিংক https://bit.ly/3bMHGqF

    ক্ষমা চাইলেন জনস্বাস্থ্যের পরিচালক স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম ইনস্টিটিউটে কর্মরত মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের পর্দা মেনে চলার নির্দেশ বাতিল করেছেন।
    লিংক,,, https://bit.ly/3ikygUs
    দ্বিতীয় লিংক,,, https://bit.ly/35OOjVy

    বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৮ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, গতকাল মঙ্গলবার যারাই বড় ওড়না (ঐচ্ছিক পোষাক) পরে ক্লাসে গিয়েছিলেন তাদের সকলের ওড়না খুলে রেখে দেন ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক রুবিনা সুলতানা। ওই শিক্ষার্থী বলেন, একজন নারী শিক্ষক হয়েও তিনি ছাত্রীদের বলেন, ওড়না যারা পরে থাকবে তাদের ক্লাস করতে দেয়া হবে না। ক্লাস করতে চাইলে ওড়না খুলে রাখতে হবে,,,,
    লিংক,,, https://bit.ly/38WHseZ
    এরকম আরো অনেক শত শত আছে যা এখানে উল্লেখ করা সম্ভব নয় তবে একটা লিংক দিয়ে দিচ্ছি দেখতে পারেন ইনশাআল্লাহ,,,


    (আমার আবেগী কথা,,, ইসকনের মালাউনরা আমাদের মুসলিম ভাই বোনদের প্রসাদ বিতরণ করে তাদের কুফরী স্লোগান শিক্ষা দেয়,,,
    অথচ সরকার পক্ষ থেকে কিছুই বলা হয়না কিন্তু অপরদিকে মাহফিলে বিভিন্ন দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করে,,,)

    কয়েকটা কথা বলি যা আলেমরা সাধারণত বলে থাকেন না,,,
    বর্তমান সরকার শেখ হাসিনা ও বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এরা দনো জনই হচ্ছে দাইয়্যুস এইটা একদম ক্লিয়ার কাট কথা কোন ভেজাল নাই,,,
    এই দাইউস কি আপনার উলুল আমর হতে পারে,,,?!
    দাইয়্যুস যেহেতু জান্নাতে প্রবেশ করবে না জাহান্নাম হবে তার ঠিকানা,,, তাই আপনিও ঠিক করুন আপনার উলুল আমর কে,,,?!

    এখন আসি ফতুয়া প্রসঙ্গে,,,,
    আমরা সমস্ত ঘরনার আলেমদের নিকট ফতুয়া চাচ্ছি বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগ
    ও মহাজোটের দলের সম্পর্কে,,,,।

    ১/ তারা যে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ চালু করেছে সেই ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ কি ধর্মহীনতা নয়,,,?!

    ২/ বাংলাদেশ কি ইসলামী রাষ্ট্র না কাফের রাষ্ট্র,,,?!
    (বিশেষ দ্রষ্টব্য আমি এখানে মুসলিমদের দেশ বলছি না,,, রাষ্ট্র হিসাবে মুসলিম অথবা কাফের রাষ্ট্র কিনা,)

    ৩/ এই সব দলের কুফরী মতবাদ হিসেবে তারা কি দলগত মুরতাদ নয় কি,,,?!

    ৪/ এরা কি কুফরির দিকে ডাকার কারণে তাগুত নয় কি,,,? এদের থেকে কতটুকু আমাদেরকে বা'রা ঘোষণা করা উচিত,,,?

    ৫/ ব্যক্তি সত্তা কেন্দ্রিক প্রশ্ন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারা কি মুসলিম না মুরতাদ (কাফের)

    ৬/ তারা যে মুজিববাদ চালু করেছে সেটা দ্বীন-ই-ইলাহির মত অন্য একটি ধর্ম নয় কি?!,,

    কাফের ফতোয়া দিলেই তাদের সাথে আপনাদের যুদ্ধ করতে হবে এরকমটা নয়,,,
    বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রে মুসলিমরা কাফেরদের অধীনে রয়েছে,,,
    আমরা আলিমদের দিকনির্দেশনার উপর তাকিয়ে থাকবো ইনশাআল্লাহ,,,

    আলেমদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা আপনারা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালফে সালেহীন এর আদর্শের উপর যদি চলার দাবি করেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই লেখা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়বেন ও ও ফতুয়ার উত্তর দিবেন ইনশাআল্লাহ,,,
    অবশ্যই খেয়াল রাখবেন খারেজীদের মতাদর্শ, ইরজাও মুর্জিয়াদের মতাদর্শ
    পরিশেষে কুরআনুল কারীমের আয়াত দিয়ে শেষ করছি,,,
    আল্লাহ তা'আলা বলেন,,,
    وَلَا تَلْبِسُوا۟ ٱلْحَقَّ بِٱلْبَٰطِلِ وَتَكْتُمُوا۟ ٱلْحَقَّ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ

    আর তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না এবং জেনে বুঝে সত্য কে গোপন করো না।
    সূরা বাকারা, আয়াত, ৪২,,,

    আল্লাহ্ তায়ালা আরও বলেন,,,
    يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ وَقُولُوا۟ قَوْلًا سَدِيدًا

    হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং সঠিক কথা বল,,,
    সুরা আহযাব আয়াত ৭০,,,

    Mokbul Ibn Younus
    রচনাকাল,,, জুমাদাল আখিরাহ ১৩, ১৪৪২ হিজরী,,,,

  • #2
    মাশা আল্লাহ! খুব তাত্ত্বিকভাবে বিষয় গুলো আলোচনা করেছেন।
    বাকি ভাইজান!
    সকল ঘরনার আলেমদের কাছে ফতোয়া চাই,,,

    এই শিরোনাম করার অর্থ কি?! যেখানে পোস্টে শাইখদের ফতোয়া রয়েছে?!
    দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

    Comment


    • #3
      জাজাকাল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট আল্লাহ আপনাকে উত্তম।বদৌলত দান করুন
      জিহাদের মাধ্যমেই বিজয় আসবেই ইনশাআল্লাহ

      Comment


      • #4
        আল্লাহু আকবার! অনেক বড় পোস্ট।
        যে ভাই সাজিয়েছেন, তাকে অসংখ্য জাযাকাল্লাহ
        আল্লাহ আপনার খেদমত ও মেহনতকে কবুল করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment

        Working...
        X