Announcement

Collapse
No announcement yet.

শহীদি হামলার ব্যাপারে একটি প্রশ্ন।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • শহীদি হামলার ব্যাপারে একটি প্রশ্ন।

    আসসালামু আলাইকুম...
    সম্মানিত শায়েখ! বিভিন্ন আন্দলনের সময় মুরতাদ বাহিনী ও আওয়ামি গুন্ডা একদিকে, অপর দিকে তাওহিদি জনতা থাকে, ঐ সময় মুরতাদ ও আওয়ামি গুন্ডা বাহিনীর উপর কোন ভাই শহীদি হামলা চালাতে পারবে কি না...? হতেপারে সেই ভাই লোন-উলফ অথবা তানজিমের কোন ভাই..
    আসাকরি সঠিক উত্তর জানতে পারবো ইনশা-আল্লাহ্।

  • #2
    প্রিয় ভাই, লোন-উলফ ম্যাগাজিনে উল্লেখ করা ছিল প্রাথমিক অবস্থায় কোন আওয়ামী লীগ বা রাজনৈতিক ব্যাক্তিকে টার্গেট বানানো যাবে না,এখন এই পরিস্থিতিতে চাবে কি না বলতে পারি না। তবে পুলিশকে বা প্রতিরক্ষা কাজে যারা নিয়োজিত তাদেরকে আমভাবে তাকফির করা যাবে ইনশাআল্লাহ
    “দ্বীনের জন্য রক্ত দিতে দৌড়ে বেড়ায় যারা,সালাহউদ্দিন আইয়ুবীর উত্তরসূরী তারা”–TBangla

    Comment


    • #3
      ভাইজান,, আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে আক্রমণ করতে নিষেধ করছি। যদিও জায়েজ এরপরেও হিকমার শর্তে এ-ই মূহুর্তে বাংলাদেশ প্রশাসনের সাথে আমাদের উচিত হলো সংঘর্ষে না জরানো(জড়ানো)। এদশের (এ দেশের) মুরতাদ সরকার চাই আমরা তাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। পরে আমাদের সবাইকে জঙ্গি তকমা লাগিয়ে নির্বিচারে হত্যা করবে। আর যুদ্ধের জন্য আমাদের আরো অনেক সময় অপেক্ষা করতে হবে। যুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষিত মুজাহিদ হওয়ার সাথে সাথে পরিবেশও অনুকুলে থাকতে, জনগণ পক্ষে থাকতে হয়। আমাদের ভূমী(ভূমি) যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয়। কারণ এখানে নিজেদেরকে রক্ষা করার জন্য পাহাড়ি এলাকা নাই, জনগণ আমাদের পক্ষে অনেক কম। সত্যিকারের যুদ্ধের জন্য এদেশের জনগণ প্রস্তুত নয়।
      আমার পরামর্শ হচ্ছে তানজিমের পরামর্শে আপনি চলুন। ইলম আসকারী ফিকরি সকল দিক দিয়ে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হোন। এবারের আন্দোলনে আমাদের ভাইয়েরা নেমেছেন কি না? সেই প্রশ্ন যাওয়ার/ উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আমাদের জন্য অপরিহার্য হলো আমাদের যাদের হাতে যুদ্ধের জন্য বায়াত দিয়েছি তা পূর্ণ করা।
      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

      Comment


      • #4
        আমার মনে হয়,মুরতাদ সরকার ও মুরতাদ বাহিনীর উপর হামলা করা উচিত।আর বেশিরভাগ জনগণ আমাদের পক্ষে আসার কথা বললে, আমার মনে হয় কোনো দিন বাংলার জমিনে জিহাদ হবে না। কেননা বেশিরভাগ মানুষই গোমড়াহ।ইরাকে সর্বপ্রথম প্রায় ১২ জন জিহাদ শুরু করেছিলেন,তারপর তা পুরো ইরাকে ছড়িয়ে পড়ে। তাই এদেশে জিহাদ শুরু করা উচিত,তারপর ইনশাআল্লাহ পুরো বাংলাতে ছড়িয়ে পড়বে।আর জিহাদের ফায়দা হয়,এমন কাজ করা উচিত। কিন্তু জিহাদের ফায়দার জন্য, জিহাদ-ই না করা,এটা কী যৌক্তিক?!

        আল্লাহই ভালো জানেন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by খুররাম আশিক View Post
          ভাইজান,, আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে আক্রমণ করতে নিষেধ করছি। যদিও জায়েজ এরপরেও হিকমার শর্তে এ-ই মূহুর্তে বাংলাদেশ প্রশাসনের সাথে আমাদের উচিত হলো সংঘর্ষে না জরানো(জড়ানো)। এদশের (এ দেশের) মুরতাদ সরকার চাই আমরা তাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। পরে আমাদের সবাইকে জঙ্গি তকমা লাগিয়ে নির্বিচারে হত্যা করবে। আর যুদ্ধের জন্য আমাদের আরো অনেক সময় অপেক্ষা করতে হবে। যুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষিত মুজাহিদ হওয়ার সাথে সাথে পরিবেশও অনুকুলে থাকতে, জনগণ পক্ষে থাকতে হয়। আমাদের ভূমী(ভূমি) যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয়। কারণ এখানে নিজেদেরকে রক্ষা করার জন্য পাহাড়ি এলাকা নাই, জনগণ আমাদের পক্ষে অনেক কম। সত্যিকারের যুদ্ধের জন্য এদেশের জনগণ প্রস্তুত নয়।
          আমার পরামর্শ হচ্ছে তানজিমের পরামর্শে আপনি চলুন। ইলম আসকারী ফিকরি সকল দিক দিয়ে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হোন। এবারের আন্দোলনে আমাদের ভাইয়েরা নেমেছেন কি না? সেই প্রশ্ন যাওয়ার/ উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আমাদের জন্য অপরিহার্য হলো আমাদের যাদের হাতে যুদ্ধের জন্য বায়াত দিয়েছি তা পূর্ণ করা।
          প্রিয় ভাই! আমরা তাদের সাথে সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হচ্ছি না, ৫-ই মে থেকে এ পর্যন্ত হাজার হাজার মুসলিম ভাইকে একের পর এক তারা শহীদ করতেই আছে, মুসলিমরা শহীদ হচ্ছে অথচ তেমন কোনও ফায়দা হচ্ছেনা, মুসলিম হত্যা করে দিনে দিনে মুরতাদ বাহিনীর সাহস চরমে পৌঁছেছে.. হেফাজতের আন্দোলনে এইবার যেমন ১৮ জনকে ওরা শহীদ করেছে, ওদের উপর লোণ-উলফ হামলা চালিয়ে ডাবল হত্যা করতে হবে, তাহলেই ওদের সাহস কম হবে।
          লিংকের ভিডিওটা দেখুন।

          Comment


          • #6
            সুপ্রিয় ভাইয়েরা,, লোন উলফ আক্রমণ করার উপর তানজিমের বিধিনিষেধ আছে মনে হয় না। বাকী যারা চেইনের মধ্যে আছি এক্ষেত্রে চেইনের দিকনির্দেশনা মেনে চলা অপরিহার্য।
            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

            Comment


            • #7
              ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,




              এই টার্গেটগুলোর উপরে লোন উলফ ভাইদের ব্যাপকভাবে কাজ করা উচিত।
              আল্লাহ আমাদের ভাইদের জন্য সহজ করে দিন। আল্লাহুম্মা আমীন।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                প্রিয় ভাই, আমরা জানি এই উম্মতের উপর কাফের-মুরতাদদের অত্যাচার-নির্যাতন সকল সীমা অতিক্রম করেছে। কিন্তু ভাই আমাদেরকে মাথা গরম করা চলবে না। বরং আমাদের দায়িত্ব হল তামজিমের দেয়া দিকনির্দেশনা গুলো মেনে চলা। বর্তমানে আমরা এই ভূখন্ডে দাওয়াহ ও ই'দাদের মারহালায় আছি। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই ভূখন্ডে আমরাই প্রথম দল না যারা জিহাদি কার্যক্রম শুরু করেছি। আমাদের আগে জেএমবি, হুজিবির ভাইয়েরাও জিহাদি কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। কিন্তু তাদের কিছু কৌশলগত ভুলের কারণে শেষ পর্যন্ত কাংখিত লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। আমাদের উচিত ভাইদের ভুল থেকে শিক্ষাগ্রহণ করে সামনে অগ্রসর হওয়া। তবে, সরাসরি ক্বিতাল শুরু করার জন্য বেশিরভাগ মানুষের সমর্থন লাগবে, এটাও সঠিক মনে করি না। কারণ, বেশিরভাগ মানুষই ভ্রষ্টতার মধ্যে থাকে, সেটা কুরআনে আল্লাহ তা'আলা বারবার বলেছেন। আমি মনে করি, বেশিরভাগ মানুষ নয় বরং একটা পর্যাপ্ত সংখ্যক মানুষের সমর্থন প্রয়োজন, এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক আনসার ও মুজাহিদ প্রয়োজন। আর আমাদের কার্যক্রম যেন সাধারণ মুসলিমদের কাছে বোধগম্য হয়, সেদিকে খেয়াল রাখাটাও গুরুত্বপূর্ণ। অথ্যাত, আমাদের কাজের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য যেন মানুষ বুঝতে পারে। আর ক্বিতালের পরিবেশ তৈরি হওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা জানেন, ইতিমধ্যেই দুই-একটি মাদরাসা থেকে ছাত্রলীগের জানাযা পড়া হারাম মর্মে ফতোয়া এসেছে। সুতরাং ময়দান ধীরে ধীরে তৈরি হচ্ছে ইনশাআল্লাহ। আমরা ব্যাপকভাবে দাওয়াহ ও ই'দাদের কাজ জারি রাখি। ইনশাআল্লাহ সেদিন খুব বেশী দূরে নয়, যেদিন এদেশের আকাশে জিহাদের পতাকা পত পত করে উড়বে ইনশাআল্লাহ। আর লোন-উলফ ম্যাগাজিনে যেই টার্গেটগুলোর কথা বলা হয়েছে, সেগুলোকেই লোন-উলফ হামলার টাগেট করা উচিত।
                "আপনার প্রতিটি কাজে, আপনার জীবনের প্রতিটি ধাপে, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকেই আপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বানিয়ে নিন। একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টিকেই আপনার লক্ষ্য বানান। সামনের কঠিন দিনগুলোতে কেবল তিনিই আপনার ভরসা।"

                Comment


                • #9
                  মুজাহিদ ভাইদের হাতে যদি অস্ত্র থাকে তাহলে ইনশাআল্লাহ ত্বাগুতের বাহিনী পালাতে বাধ্য হবে।
                  اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Fahim Abrar View Post
                    প্রিয় ভাই, আমরা জানি এই উম্মতের উপর কাফের-মুরতাদদের অত্যাচার-নির্যাতন সকল সীমা অতিক্রম করেছে। কিন্তু ভাই আমাদেরকে মাথা গরম করা চলবে না। বরং আমাদের দায়িত্ব হল তামজিমের দেয়া দিকনির্দেশনা গুলো মেনে চলা। বর্তমানে আমরা এই ভূখন্ডে দাওয়াহ ও ই'দাদের মারহালায় আছি। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই ভূখন্ডে আমরাই প্রথম দল না যারা জিহাদি কার্যক্রম শুরু করেছি। আমাদের আগে জেএমবি, হুজিবির ভাইয়েরাও জিহাদি কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। কিন্তু তাদের কিছু কৌশলগত ভুলের কারণে শেষ পর্যন্ত কাংখিত লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। আমাদের উচিত ভাইদের ভুল থেকে শিক্ষাগ্রহণ করে সামনে অগ্রসর হওয়া। তবে, সরাসরি ক্বিতাল শুরু করার জন্য বেশিরভাগ মানুষের সমর্থন লাগবে, এটাও সঠিক মনে করি না। কারণ, বেশিরভাগ মানুষই ভ্রষ্টতার মধ্যে থাকে, সেটা কুরআনে আল্লাহ তা'আলা বারবার বলেছেন। আমি মনে করি, বেশিরভাগ মানুষ নয় বরং একটা পর্যাপ্ত সংখ্যক মানুষের সমর্থন প্রয়োজন, এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক আনসার ও মুজাহিদ প্রয়োজন। আর আমাদের কার্যক্রম যেন সাধারণ মুসলিমদের কাছে বোধগম্য হয়, সেদিকে খেয়াল রাখাটাও গুরুত্বপূর্ণ। অথ্যাত, আমাদের কাজের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য যেন মানুষ বুঝতে পারে। আর ক্বিতালের পরিবেশ তৈরি হওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা জানেন, ইতিমধ্যেই দুই-একটি মাদরাসা থেকে ছাত্রলীগের জানাযা পড়া হারাম মর্মে ফতোয়া এসেছে। সুতরাং ময়দান ধীরে ধীরে তৈরি হচ্ছে ইনশাআল্লাহ। আমরা ব্যাপকভাবে দাওয়াহ ও ই'দাদের কাজ জারি রাখি। ইনশাআল্লাহ সেদিন খুব বেশী দূরে নয়, যেদিন এদেশের আকাশে জিহাদের পতাকা পত পত করে উড়বে ইনশাআল্লাহ। আর লোন-উলফ ম্যাগাজিনে যেই টার্গেটগুলোর কথা বলা হয়েছে, সেগুলোকেই লোন-উলফ হামলার টাগেট করা উচিত।
                    জাযাকাআল্লাহ্ উত্তম বলেছেন প্রিয় ভাই!

                    Comment

                    Working...
                    X