|| খন্ডিত ইসলামের চর্চা নয়, পরিপূর্ণ ইসলামের চর্চায় অভ্যস্ত হোন ||
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান ও শাশ্বত ধর্ম, যা বিশ্ব পালনকর্তা আল্লাহ্ তা'আলা কর্তৃক মনোনীত। আল্লাহ্ তা'আলার কাছে ইসলামই একমাত্র গ্রহণযোগ্য দ্বীন। ইসলাম কোন আংশিক ধর্ম নয়। ইসলামে কোনো কিছুকে বাদ দিয়ে নিজের মন মতো কোনো কিছু করার কোনো সুযোগ নেই। এমনকি তা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলেও সত্য যে আমাদের সমাজে খন্ডিত ইসলামের ব্যাপক চর্চা হচ্ছে। মসজিদের ইমাম সাহেব মনে করেন যে ইমামতি করাই তার মুল কাজ, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। ইসলামে তার আর কোন দায়িত্ব নেই। একজন দায়ী ইলাল্লাহ মনে করেন যে মানুষকে দাওয়াত দেওয়াই তার মূল দায়িত্ব। ইসলামে তার আর কোনো দায়িত্ব নেই। একজন সমাজসেবক মনে করেন মানুষের সেবা করাই তার মূল দায়িত্ব ও কর্তব্য। ইসলামে তার আর কোনো দায়িত্ব ও কর্তব্য নেই। সুবহানাল্লাহ আমাদের এমনটা ভাবা উচিত নয়। ইসলামে প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্যের পাশাপাশি আরও অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে, যা নিজের জীবনে ও সমাজে বাস্তবায়ন করা জরুরি। খন্ডিত ইসলাম নয় বরং পূর্ণাঙ্গ ইসলাম নিয়ে আমাদের চিন্তা ফিকির করা উচিত। একজন ইমাম সাহেব যেমন ইমামতি করবে তেমনি মানুষকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দিবে। একজন ধনী ব্যক্তি যেমন জাকাত আদায় করবে তেমনি সালাত, সিয়াম, হজ্জ ইত্যাদিও আদায় করবে। একজন মুজাহিদ যেমন দ্বীন কায়েমের জন্য জিহাদ করবে তেমনি তিনি তার নিজ কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধেও লড়াই করবে। তবেই ইসলাম নিজ জীবনে, সমাজে ও রাষ্ট্রে পূর্ণতা পাবে। এজন্য আমাদের একে অপরের সাথে সমন্বয় করে কাজ করা উচিত। সমন্বয়হীনতার কারণেই আজ আমরা ছিন্নভিন্ন জাতিতে পরিণত হয়েছি। আমরা যদি সমন্বয় করে ঐক্যবদ্ধভাবে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে কাজ করতাম তবে অবশ্য অবশ্যই আমাদের মাঝে পরিপূর্ণ শান্তি বিরাজ করতো। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর অনুপস্থিতির কারণে আজ আমরা দুর্বল জাতিতে পরিণত হয়েছি। কিন্তু কাফেররা আমাদের এই বৈশিষ্ট্যগুলো আয়ত্ব করে নিয়েছে ফলে তারা আমাদের উপর প্রবল হয়েছে। আমাদেরকে এখন সমন্বয় করে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। মানুষদেরকে এক পতাকা তলে সমবেত করতে হবে। এজন্য আমাদেরকে দৃঢ়তার সাথে, সঙ্গবদ্ধভাবে ও অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দ্বীন কায়েমের পথে কাজ করতে হবে। তবেই আমাদের জীবনে, সমাজে ও রাষ্ট্রে ইসলাম পূর্ণতা পাবে ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান ও শাশ্বত ধর্ম, যা বিশ্ব পালনকর্তা আল্লাহ্ তা'আলা কর্তৃক মনোনীত। আল্লাহ্ তা'আলার কাছে ইসলামই একমাত্র গ্রহণযোগ্য দ্বীন। ইসলাম কোন আংশিক ধর্ম নয়। ইসলামে কোনো কিছুকে বাদ দিয়ে নিজের মন মতো কোনো কিছু করার কোনো সুযোগ নেই। এমনকি তা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলেও সত্য যে আমাদের সমাজে খন্ডিত ইসলামের ব্যাপক চর্চা হচ্ছে। মসজিদের ইমাম সাহেব মনে করেন যে ইমামতি করাই তার মুল কাজ, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। ইসলামে তার আর কোন দায়িত্ব নেই। একজন দায়ী ইলাল্লাহ মনে করেন যে মানুষকে দাওয়াত দেওয়াই তার মূল দায়িত্ব। ইসলামে তার আর কোনো দায়িত্ব নেই। একজন সমাজসেবক মনে করেন মানুষের সেবা করাই তার মূল দায়িত্ব ও কর্তব্য। ইসলামে তার আর কোনো দায়িত্ব ও কর্তব্য নেই। সুবহানাল্লাহ আমাদের এমনটা ভাবা উচিত নয়। ইসলামে প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্যের পাশাপাশি আরও অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে, যা নিজের জীবনে ও সমাজে বাস্তবায়ন করা জরুরি। খন্ডিত ইসলাম নয় বরং পূর্ণাঙ্গ ইসলাম নিয়ে আমাদের চিন্তা ফিকির করা উচিত। একজন ইমাম সাহেব যেমন ইমামতি করবে তেমনি মানুষকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দিবে। একজন ধনী ব্যক্তি যেমন জাকাত আদায় করবে তেমনি সালাত, সিয়াম, হজ্জ ইত্যাদিও আদায় করবে। একজন মুজাহিদ যেমন দ্বীন কায়েমের জন্য জিহাদ করবে তেমনি তিনি তার নিজ কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধেও লড়াই করবে। তবেই ইসলাম নিজ জীবনে, সমাজে ও রাষ্ট্রে পূর্ণতা পাবে। এজন্য আমাদের একে অপরের সাথে সমন্বয় করে কাজ করা উচিত। সমন্বয়হীনতার কারণেই আজ আমরা ছিন্নভিন্ন জাতিতে পরিণত হয়েছি। আমরা যদি সমন্বয় করে ঐক্যবদ্ধভাবে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে কাজ করতাম তবে অবশ্য অবশ্যই আমাদের মাঝে পরিপূর্ণ শান্তি বিরাজ করতো। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর অনুপস্থিতির কারণে আজ আমরা দুর্বল জাতিতে পরিণত হয়েছি। কিন্তু কাফেররা আমাদের এই বৈশিষ্ট্যগুলো আয়ত্ব করে নিয়েছে ফলে তারা আমাদের উপর প্রবল হয়েছে। আমাদেরকে এখন সমন্বয় করে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। মানুষদেরকে এক পতাকা তলে সমবেত করতে হবে। এজন্য আমাদেরকে দৃঢ়তার সাথে, সঙ্গবদ্ধভাবে ও অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দ্বীন কায়েমের পথে কাজ করতে হবে। তবেই আমাদের জীবনে, সমাজে ও রাষ্ট্রে ইসলাম পূর্ণতা পাবে ইনশাআল্লাহ।
Comment