بسم الله الرحمن الرحيم
একজন বিচারক যে মানবরচিত সংবিধানকে গ্রহণ করেছে এবং এ অনুযায়ী বিচার করে। মানবরচিত সংবিধানে লেখা আছে, চোর চুরি করলে এক মাস কারাদণ্ড। সে এক চোরের বিচার করেছে এবং শাস্তি দিয়েছে,এক মাস কারাদণ্ড। কিন্তু সে বিশ্বাস করে,আল্লাহর আইন উত্তম।
▬▬ι═══════>
এখন আমরা কী একে তাকফির করবো?
▬▬ι═══════>
উত্তর: হ্যাঁ। এই লোক ঠিক সেই লোকটির মতো যে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছে, কিন্তু এটা বলে যে, ইসলামই উত্তম। এর ফলেও সে যেমন মুশরিক ঠিক তেমনিভাবে এই বিচারকও মুশরিক। আল্লাহর আইন উত্তম,এটা বলা তাকে মুশরিক হয়ে যাওয়া হতে বাঁচাবে না।
আল্লাহ বলেন,"...আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই কাফির।" (সূরা মায়িদাহ,আয়াত ৪৪)
▬▬ι═══════>
▬▬ι═══════>
অন্য আরেকজন বিচারক যে আল্লাহর শরীয়াহ কে গ্রহণ করেছে এবং তা দ্বারা বিচার ফয়সালা করে। কিন্তু সে একবার ঘুষ খেয়ে এক চোরের হাত কেটে ফেলার শাস্তি না দিয়ে, এক মাস কারাদণ্ড দিয়েছে। কিন্তু সে বিশ্বাস করে,আল্লাহর আইন উত্তম।
▬▬ι═══════>
আমরা কী এই বিচারককে তাকফির করবো?
▬▬ι═══════>
উত্তর: না। এই বিচারক তার মতো,যে ইসলাম গ্রহণ করেছে, কিন্তু কোনো এক সময়, সে একটা ফরজ আমল পালন করে নাই।
ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, যে কেউ আল্লাহ যা নাযিল করেছে তা অস্বীকার করবে সে অবশ্যই কাফের হয়ে যাবে। আর যে কেউ তা স্বীকার করবে, কিন্তু বাস্তবায়ন করে তদনুসারে বিধান দিবে না সে যালেম ও ফাসেক হবে। [তাবারী]
যদি কোথাও ভুল হয়ে থাকে, বিজ্ঞ ভাইয়েরা ধরিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ
একজন বিচারক যে মানবরচিত সংবিধানকে গ্রহণ করেছে এবং এ অনুযায়ী বিচার করে। মানবরচিত সংবিধানে লেখা আছে, চোর চুরি করলে এক মাস কারাদণ্ড। সে এক চোরের বিচার করেছে এবং শাস্তি দিয়েছে,এক মাস কারাদণ্ড। কিন্তু সে বিশ্বাস করে,আল্লাহর আইন উত্তম।
▬▬ι═══════>
এখন আমরা কী একে তাকফির করবো?
▬▬ι═══════>
উত্তর: হ্যাঁ। এই লোক ঠিক সেই লোকটির মতো যে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছে, কিন্তু এটা বলে যে, ইসলামই উত্তম। এর ফলেও সে যেমন মুশরিক ঠিক তেমনিভাবে এই বিচারকও মুশরিক। আল্লাহর আইন উত্তম,এটা বলা তাকে মুশরিক হয়ে যাওয়া হতে বাঁচাবে না।
আল্লাহ বলেন,"...আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই কাফির।" (সূরা মায়িদাহ,আয়াত ৪৪)
▬▬ι═══════>
▬▬ι═══════>
অন্য আরেকজন বিচারক যে আল্লাহর শরীয়াহ কে গ্রহণ করেছে এবং তা দ্বারা বিচার ফয়সালা করে। কিন্তু সে একবার ঘুষ খেয়ে এক চোরের হাত কেটে ফেলার শাস্তি না দিয়ে, এক মাস কারাদণ্ড দিয়েছে। কিন্তু সে বিশ্বাস করে,আল্লাহর আইন উত্তম।
▬▬ι═══════>
আমরা কী এই বিচারককে তাকফির করবো?
▬▬ι═══════>
উত্তর: না। এই বিচারক তার মতো,যে ইসলাম গ্রহণ করেছে, কিন্তু কোনো এক সময়, সে একটা ফরজ আমল পালন করে নাই।
ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, যে কেউ আল্লাহ যা নাযিল করেছে তা অস্বীকার করবে সে অবশ্যই কাফের হয়ে যাবে। আর যে কেউ তা স্বীকার করবে, কিন্তু বাস্তবায়ন করে তদনুসারে বিধান দিবে না সে যালেম ও ফাসেক হবে। [তাবারী]
যদি কোথাও ভুল হয়ে থাকে, বিজ্ঞ ভাইয়েরা ধরিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ