আমারা সবাইতো জানি যে উম্মী অর্থাৎ যাদের ক্বেরাত অশুদ্ধ তারা যদি কোন ক্বারী যোগার করতে পারে তাহলে তাদের নামাজ ক্বারীর ইমামতি ব্যতিত সহীহ হবে না কিন্তু কোন ক্বারী যদি পরে আসে তখন যদি সে তাদের পিছনে ইকতেদা না করে তাহলে তো উম্মীদের নামাজ শর্ত সাপেক্ষে সহীহ হয়ে যাবে এখন প্রশ্ন হল যদি একজন ক্বারী এবং একজন উম্মী পরে একত্রে আসে তখন সে ক্বারীকে আলাদা ইমামতি করতে না বলে উম্মীদের জামাতে শামেল হয়ে যায় তখন ঐ উম্মীর নামাজ হবে কিনা কারণ সে তো কারী যোগার করতে সক্ষম হয়েছে।
Announcement
Collapse
No announcement yet.
ভাইদের থেকে একটি ফতুয়া জানার প্রয়োজন।
Collapse
X
-
উম্মী হলো যে মোটেই ক্বেরাত জানে না। যে কিছু পরিমাণে ক্বেরাত জানে তাকে উম্মী বলে না। আমরা ভুল বুঝে থাকি।
যে ক্বেরাত জানে কিন্তু তার ক্বেরাত শুদ্ধ নয় তাকে উম্মী বলে না।
-------------------------------
মাসআলা হলোঃ কোন অশুদ্ধ তিলওয়াতকারীর পেছনে নামাজ শুদ্ধ হবে কি না তা তার ক্বেরাতের উপর নির্ভর করবে। এক্ষেত্রে কিছু নিয়মতান্ত্রিকতা আছে। যেগুলোর মাধ্যমে বুঝা যাবে যে তার নামাজ শুদ্ধ হলো কিনা।
-------------------------------
অশুদ্ধ তিলাওয়াতক্বারী যদি এমন ভুল করে থাকে যার দ্বারা তার নামাজ বিনষ্ট হয়ে যায় তাহলে তার এবং তার পেছনে যারা ইক্তেদা করেছে তাদের সকলকে আবার শুদ্ধ ক্বেরাতের মাধ্যমে নামাজ আদায় কাতে হবে।
আর যদি শুদ্ধ তিলাওয়াতকারী কাউকে না পাওয়া যায় তাহলে চেষ্টা করতে হবে শুদ্ধ তিলাওয়াতকারী ইমাম নিয়োগ দেওয়ার এবং নিজেরা শুদ্ধ করার চেষ্টা করার। এভাবে চেষ্টা করাকালীন সময়ে অশুদ্ধ তিলাওয়াতের মাধ্যমেও নামাজ শুদ্ধ হয়ে যাবে।
--------------- আল মুহীতুল বুরহানীর মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা আছে।
Comment