আল্লামা সারাখসীর ও শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়্যার দুইটি বক্তব্যের কারণে আমার ধারণা হয়েছিল, কাফিরের রক্ত মৌলিকভাবে ঝরানো নিষেধ। কিন্তু এখন তাদের দুইজনের এই সম্পর্কে মতামত বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর বুঝতে পারলাম, আমার ধারণা ভুল ছিল।
ফোরামের সম্মানিত উলামা ভাইদেরকে শুকরিয়া জানাই। তাদের ঐকান্তিকতার কারণে আমি এই বিষয়ে আরো ঘাটাঘাটি করতে সক্ষম হয়েছি এবং অবশেষে সত্য অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েছি, ইনশাআল্লাহ। ভাইদের কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
ইনশাআল্লাহ ব্যস্ততা দূর হলে, এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখব।
তবে একটি কথা – যদিও হারবী কাফিরের রক্ত হালাল, কিন্তু তাই বলে তাকে হত্যা করা উচিৎ না। কারণ হয়তবা সে একদিন মুসলিম হবে। কিন্তু তাকে হত্যা করার মধ্যে যদি মুসলিমদের স্বার্থ থাকে তবে হত্যা করতে কোন দোষ নেই।
তবে, রক্ত হালাল হওয়ার জন্য জুমহুর উলামা কুফেরর পাশাপাশি আরেকটা শর্ত আরোপ করেছেন – তা হচ্ছে ঐ কাফিরকে যুদ্ধক্ষম হতে হবে। সে যদি নারী, শিশু, অতিবৃদ্ধ, পঙ্গু হয়, তবে তাকে হত্যা করা যাবে না।
কিন্তু, আমার একটা সন্দেহ আছে, সেটা হল – রাসুল সাঃ সন্ন্যাসীদের হত্যা করতে নিষেধ করেছেন কেন? আল্লামা সারাখসী লিখেছেন, মুসলিমরা তার ব্যাপারে নিশ্চিত যে সে যুদ্ধে অংশ নিবে না, তাই নিষেধ করা হয়েছে।
এখন, কেউ যদি বলে, অমুক কাফিরের ব্যাপারে আমি নিশ্চিত সে যুদ্ধ করবে না, এবং সেই কাফির সন্ন্যাসী নয়, তাহলে তাকে হত্যা করা কি জায়েয হবে?
নাকি আমরা বলব, শুধু অনুমান যথেষ্ট নয়। সন্ন্যাসী সমাজ ত্যাগ করে গীর্জাতে নিজেকে নির্বাসিত করার মাধ্যমে অর্থাৎ তার কর্মের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে সে যুদ্ধে অংশ নিবে না। কিন্তু উক্ত কাফিরের এমন কোন কর্ম নেই, তাই সে যে যুদ্ধ করবে না, তার কোন প্রমাণ নেই। আর একারণেই তাকে হত্যা করা হবে।
মাওলানা আবু মুহাম্মদ কিংবা মাওলানা যাকারিয়া আব্দুল্লাহ ভাই যদি জবাব দিতেন খুশি হতাম।
ফোরামের সম্মানিত উলামা ভাইদেরকে শুকরিয়া জানাই। তাদের ঐকান্তিকতার কারণে আমি এই বিষয়ে আরো ঘাটাঘাটি করতে সক্ষম হয়েছি এবং অবশেষে সত্য অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েছি, ইনশাআল্লাহ। ভাইদের কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
ইনশাআল্লাহ ব্যস্ততা দূর হলে, এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখব।
তবে একটি কথা – যদিও হারবী কাফিরের রক্ত হালাল, কিন্তু তাই বলে তাকে হত্যা করা উচিৎ না। কারণ হয়তবা সে একদিন মুসলিম হবে। কিন্তু তাকে হত্যা করার মধ্যে যদি মুসলিমদের স্বার্থ থাকে তবে হত্যা করতে কোন দোষ নেই।
তবে, রক্ত হালাল হওয়ার জন্য জুমহুর উলামা কুফেরর পাশাপাশি আরেকটা শর্ত আরোপ করেছেন – তা হচ্ছে ঐ কাফিরকে যুদ্ধক্ষম হতে হবে। সে যদি নারী, শিশু, অতিবৃদ্ধ, পঙ্গু হয়, তবে তাকে হত্যা করা যাবে না।
কিন্তু, আমার একটা সন্দেহ আছে, সেটা হল – রাসুল সাঃ সন্ন্যাসীদের হত্যা করতে নিষেধ করেছেন কেন? আল্লামা সারাখসী লিখেছেন, মুসলিমরা তার ব্যাপারে নিশ্চিত যে সে যুদ্ধে অংশ নিবে না, তাই নিষেধ করা হয়েছে।
এখন, কেউ যদি বলে, অমুক কাফিরের ব্যাপারে আমি নিশ্চিত সে যুদ্ধ করবে না, এবং সেই কাফির সন্ন্যাসী নয়, তাহলে তাকে হত্যা করা কি জায়েয হবে?
নাকি আমরা বলব, শুধু অনুমান যথেষ্ট নয়। সন্ন্যাসী সমাজ ত্যাগ করে গীর্জাতে নিজেকে নির্বাসিত করার মাধ্যমে অর্থাৎ তার কর্মের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে সে যুদ্ধে অংশ নিবে না। কিন্তু উক্ত কাফিরের এমন কোন কর্ম নেই, তাই সে যে যুদ্ধ করবে না, তার কোন প্রমাণ নেই। আর একারণেই তাকে হত্যা করা হবে।
মাওলানা আবু মুহাম্মদ কিংবা মাওলানা যাকারিয়া আব্দুল্লাহ ভাই যদি জবাব দিতেন খুশি হতাম।
Comment