Announcement

Collapse
No announcement yet.

সকল ( খাস করে আলেম ) ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, একটু সাহায্য করুন

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    ইবন মুমিন ভাই এবং মাসলামা ভাই,

    আল্লাহ্*র কসম আমি অনেকক্ষণ চিন্তা করেছি এখনে আপনাদের মাঝে কমেন্ট করবো কিনা..কমেন্ট দেখে আমার অনেক কস্ট লাগছে, আবার কমেন্ট করতে ভয় ও পাচ্ছি যে, আমার কমেন্টের মধ্যে দিয়ে আবার উত্তেজনা বেড়ে যায় কিনা। যাই হোক শেষ পর্যন্ত আল্লাহ্*র উপরে ভরসা করে কিছু কথা বলা বলতে চাচ্ছিলাম।

    ভাই সর্ব প্রথমে বলতে চাই, আল্লাহ বলেন, "তারা কাফের দের প্রতি কঠোর আর মুমিন দের প্রতি সহনশীল"

    সবার আগে, ভাই আমাদের সকল কাজ কি আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য না? এমন কি আমাদের আমাদের প্রশ্ন, আমাদের কমেন্ট, আমাদের পোস্ট? আল্লাহ কি আমাদের পরিবেষ্টন করে আছেন না? এগজ্যাক্টলি এই বিষয় টা নিয়ে আপনারা কি আল্লাহ্*র সামনে দন্ডায়মান অবস্থায় এইভাবে বাদানুবাদ করতে পারতেন? যেখানে আপনাদের লক্ষ্য হচ্ছে আল্লাহ্*র সন্তুষ্টি!

    ভাই কোন একজন ভাই ভুল করতেই পারে, যে কোন ভাই, এবং যে কোন ভুল... এক্ষেত্রে আরেক ভাই কি ভুল করা ভাইকে কঠোর ভাষায় আক্রমন করে বসবে? আসলেই কি? তাহলে ইহসান কে করবে ভাই?

    ভাই আমি আলিম না, তবে খুব অল্প জ্ঞানে যা বুঝি, তাহচ্ছে মুমিন ভাই আপনি একটা বিষয় জানতে চেয়েছেন, আর মাসলামা ভাই আপনার প্রশ্ন তাকে গুছিয়ে নিতে চেয়েছেন।

    ভাই আপনারা কি কসম করে বলতে পারবেন আপনারা একজন আরেকজন কে আরেকটু সুন্দর ভাবে ভুল ধরিয়ে দিতে পারতেন না? (যদি আসলেই ভুল হয়ে থাকে)

    মুমিন ভাই, আমার কথা কষ্ট পাবেন না, "আপনি কি সত্যিই মাসলামা ভাই কে এমন বলতে পারতেন না, ভাই তাহলে প্রান কোম্পানি কি আসলেই তাগুত আপনি বলতে চাচ্ছেন... " আপনি যদি আরেকটু সুন্দর ভাবে বলতেন তাহলে সেটা আপনার সম্মান কেই বৃদ্ধি করে দিত ইনশাআল্লাহ

    একই ভাবে মাসলামা ভাই ও কি উনার কস্ট টা একদিকে সরিয়ে রেখে মুমিন ভাইকে বলতে পারতেন না, "ভাই আমি কি সত্যি এমন কিছু করে ফেলেছি যার কারনে আপনি আমাকে এমন ভাবে আক্রমন করে বসলেন? ভাই আমি আপনার ভাই নই? আপনার ভাই হলেও কি আপনি আমাকে এমন ভাবে বলতেন?

    ভাই আমি আপানদের দুই জনকেই ভালোবাসি, আল্লাহ্*র জন্যই! আমার এক ভাই যদি আমার কাছে দুইটা কথা বলে শান্তি না পান তবে তিনি যাবেন কার কাছে? আমার ভাই তো নাকি?

    ভাই আমি এই লেখাটা আমার কস্ট থেকে লিখলাম, আল্লাহ্*র কসম আপনাদের মধ্যে এমন কঠিন বাক্য দেখে আমার অনেক কস্ট লাগছে। আমি সহ্য করতে পারিনি! এমন দুর্দিনে একটা ভাইয়ের অন্তরের প্রশান্তি কি অনেক মুল্যবান নয়! মিথ্যা বলার মত কবিরা গুনাহ কেও রাসুল (সাঃ) দুই ভাইয়ের মুহাব্বাতের জন্য জায়েজ বলেছেন সেখানে, এক ভাইয়ের অন্তরের প্রশান্তির জন্য কিংবা তাকে কস্ট না দেয়ার জন্য নিজের কিবোর্ডের কি গুলো কে কি একটু অন্যভাবে সাজিয়ে একটু সুন্দর ভাবে লিখতে পারতাম না!

    আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করবেন ইনশাআল্লাহ। আমি মুমিন ভাইয়ের পক্ষে থেকে মাসলামা ভাইয়ের কাছে মাফ চাচ্ছি আর মাসলামা ভাইয়ের পক্ষ থেকে মুমিন ভাইয়ের কাছে মাফ চাচ্ছি, আল্লাহ্*র ওয়াস্তে কি আপনারা পরস্পরের সাথে আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য পরস্পর কে একটা স্মাইলি দিয়ে মেসেজ দিবেন। প্লিজ...

    আল্লাহ আপনি সাক্ষি আমি আপনার সন্তুষ্টির জন্য আমার দুই ভাইয়ের মধ্যে মিল করায়ে দেয়ার জন্য সাধ্য মত চেষ্টা করেছি ... আপনি আমাদের জন্য সহজ করে দেন।

    মা'আস সালামা ...
    মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি

    Comment


    • #17
      mohammod bin maslama
      আপনার /আপনার সাথীর প্রশ্নটা অসম্পুরন। প্রশ্নটা এরকম হলে সুন্দর হয়। তাগুত কম্পানিতে চাকরী করার শরয়ি হুকুমকি?
      প্রিয় মুহাম্মাদ বিন মাসলাম ভাই!আপনি আপনার কমেন্টা আরো *সুন্দর ভাবে করতে পারতেন।তাহলে ঝগড়ার ফিতনা থেকে ফোরামটা মুক্ত থাকতো।
      যেমনঃআপনি বলতে পারতেনঃপ্রিয় ইবনে মুমিন ভাই/আখি !আপনার /আপনার সাথীর প্রশ্নটা এমন হলে কি ভালো হতোনা যে,
      “তাগুত কম্পানিতে চাকরী করার শরয়ি হুকুম কি?”
      ibn mumin
      আমার তো এখন ধীরে ধীরে মনে হচ্ছে আপনার এই ফোরামে আসার মাকসাদই হল খাপ ছাড়া কমেন্ট করে ফোরামের পরিবেশের স্ট্যান্ডার্ড মান কমিয়ে দেয়া।
      যাই হোক ভাই আমি আপনার সাথে আর তেমন কথা আগাতে চাচ্ছি না। দুয়া করবেন ... সালাম।
      আখি ইবনে মুমিন!এত অল্প কথায় রেগে গেলে কি চলবে?
      প্রিয় ভাই!আমাদের আদর্শ হল থুতুর বিনিময়ে আমরা থুতু ছিটাইনা বরং হাসি বিলিয়ে দেই।
      আর মুহাম্মাদ বিন মাসলামা ভাইতো তেমন কিছু বলেনি যে তাকে এত কড়া ভাষায় এটাক করতে হবে।
      আখি ফিল্লাহ্!আমার কথা দ্বারা মনে কষ্ট নিবেননা।
      হে আল্লাহ।!আপনি আমাদের কে ঝগড়ার ফেতনা তেকে নিরাপদ রাকুন।
      Last edited by banglar omor; 10-15-2016, 12:33 PM.
      শামের জন্য কাঁদো.....

      Comment


      • #18
        এখানে কি কোন আলেম নাই?
        সিনিয়র ভাইদের মধ্যে জগরা,খুব খারাপ লাগছে।
        আমি সেই ভাইকে ভাই মনে করি না,যে নিজ ধর্মের শত্রুকে বন্ধু মনে করে।

        Comment


        • #19
          প্রিয় s_forayeji ভাই! আল্লাহ সুবহানুতা'আলা আপনার ইলম ও প্রজ্ঞার মাঝে বারাকাহ দান করুন। ওয়াল্লহি! আমার একান্ত ইচ্ছা ছিল, 'ibn mumin' ভাই এবং 'mohammod bin maslama' ভাইয়ের উদ্দেশ্যে কিছু লিখবো। যাইহোক অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু কাজে ব্যস্ত থাকায় সে সুযোগ হয়ে উঠেনি। আর আল্লাহ্*র তাওফীক ছাড়া বান্দার কোনো ইচ্ছাই পূর্ণ হয় না। আপনার এই সুন্দর কমেন্টস পড়ে অন্তত আমার অনেক কষ্ট লাঘব হয়েছে। আশাকরি আমাদের প্রিয় দু'ভাই 'ibn mumin' ভাই এবং 'mohammod bin maslama' ভাই এই পোস্টেই পরস্পরকে আন্তরিক মুবারকবাদ জানাবেন। আর আপনাদের ব্যাপারে আমার এমনই নেক ধারনা, " আপনারা হলেন আল্লাহর এমন দু'জন বান্দা, যারা সীসাঢালা প্রাচীরের মজবুত দু'খানা ইট; যা এতোটাই নিবিড় যে, শয়তান তা চূর্ণ বিচূর্ণ তো দূরের কথা; কখনো তাতে চিড়ও ধরাতে পারবে না...বিইযনিল্লাহ।
          জাযাকাল্লাহ! ভাই 'banglar omor'কেও; অত্যান্ত তথ্যবহুল জরুরী বিষয় লিখে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। আশাকরি এ লিখাতেই ইবনে মুমিন ভাই তার উত্তর পেয়ে যাবেন।
          Last edited by Mullah Murhib; 10-15-2016, 05:43 PM.
          বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

          Comment


          • #20
            Originally posted by banglar omor View Post

            আখি ইবনে মুমিন!এত অল্প কথায় রেগে গেলে কি চলবে?
            ভাই সত্য কথা আমার এখন হাসি আসতেছে। উনি আমাকে বেশ কিছু অপবাদ দিলেন যে আমি নিজেকে বড় মনে করি, আমাকে হায়রে মুজাহিদ বলে টিটকারি করলেন, আমাকে তিনি ভাই না বলে সরাসরি নাম ধরেই বললেন। আর যখন আমি এই কথা গুলোর বদলে কিছু বললাম তখন আপনারা আমাকেই বলতেছেন এত অল্পতে রাগ করলে কি হয় !! ভাই বুঝি না দিন শেষে কেন জানি আমারই দোষ হয়। একবার একটা লিখায় তো একজন কিছু আলিম ভাই থেকে শুরু করে এডমিন ভাই পর্যন্ত সেই ভাবে বলা শুরু করে দিলেন। আল্লাহর দয়ায় লাস্টে আবু খুবাইব আর জাকারিয়া আব্দুল্লাহ ভাইয়ের লিখায় সবাই চুপ হইছিল...
            যাই হোক ভাই, মাফ চাই। আমারই দোষ ছিল। মাসলামা ভাই আমাকে নানা অপবাদ দেওয়ার পরে আমার কোন উত্তর না দেওয়াই উচিত ছিল।
            ভাই আপনারা ভাববেন না যে আমি আপনাদের উপর রাগ করছি। আল্লাহর শপথ না ।। আমি রাগ করি নি।। আসলে ফোরামের বেলায় আল্লাহ আমার তাকদিরই এমন লেখে রাখছেন বলে মনে হয়।
            যাই হোক ভাই আল্লাহ আলিমুল গায়েব। আমি আল্লাহকে সাক্ষী রেখে মুহাম্মাদ বিন মাসলামা ভাইকে মাফ করে দিয়েছি।
            আর আমার কথায় আপনারা কষ্ট পেলে আমাকেও মাফ করে দিয়েন।

            এখন প্লিয কোন ভাই যদি মাসয়ালাটা জানেন তবে আমাকে জানালে ভালো হয়।
            "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
            বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

            Comment


            • #21
              Ibn momin , nijeke beshi joggo mona , kibirer bohiprokash, kotha bolar shomoy sistachar bojay rakhon, Ar ami takfir koy korlam , amito tagot bolechi , كل كافر طاغوت،وكل طاغوت ليس بكافر
              আমার প্রানপ্রিয় ভাইয়েরা ,
              আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে আত- তইফাতুল মান্সুরার ৬ টি বৈশিস্থ এর মদ্ধে ১ টি হল মুমিনদের প্রতি বিনয়ী হওয়া । তাই আমাদের এমন কোন কথা বা কমেন্ট অবশ্যই পরিহার কাম্য যা দ্বারা বা যার মাধ্যমে আমাদের ভাইয়েরা কষ্ট পেতে পারেন ... দয়াময় রব আমাদের কে মুমিনদের প্রতি বিনয়ী ও কাফিরদের প্রতি কঠোর করে দিন...
              হে সম্মানিত শাম, আত্মমর্যাদাশীল খোরাসান আর বরকতময় গাজওয়ায়ে হিন্দ তথা সাড়া বিশ্বের মুজাহিদীন

              আর তোমরা নিরাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না। যদি তোমরা মুমিন হও, তবে তোমরাই জয়ী হবে।
              আলে ইমরান (১৩৯)

              Comment


              • #22
                ভাই আমি আর সামান্য কিছু কথা বলার লোভ সামলাতে পারছিনা ...

                কসম আল্লাহ্*র, "আপনি যদি আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে ছোট করেন, নিচু করে রাখেন আল্লাহ আপনাকে উচু করে দিবেন, বড় করে দিবেন, আপনি এই নিয়ামতের শুকরিয়া হিসেবে যদি নিজেকে আর ছোট করে ফেলেন, আল্লাহ আপনাকে আরো বড় করে দিবেন, আপনি এমনকি লজ্জায় যদি নিজেকে মিশিয়ে দেন বিলীন করে দেন আল্লাহ তার নেক বান্দাদের দিলে আপনার রওশনি কে উজ্জ্বল করে দিবেন!
                আপনি বুঝবেন ও না কিভাবে! আল্লাহ স্রেফ এটা করে দিবেন! হঠাত দেখবেন সম্মান আর ভালোবাসা ঢেউ এর মত আপনার দিকে ধেয়ে আসছে! বিশ্বাস করেন আল্লাহর প্রতিদান বড়ই উত্তম!

                কসম আল্লাহ্*র,

                আপনি আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য নিজের ন্যায্য দাবি কে ছেড়ে দেন (ইহসান হিসেবে), আল্লাহ নিজ জিম্মায় আপনার দাবি কে আরো বহু গুনে আদায় করে আপনার কাছেই ফিরিয়ে দিবেন!

                ভাই জিহাদ তো আল্লাহ্*র সাথে ব্যাবসা তাই না? কিন্তু এর বাইরে কি আর কোন ব্যাবসা নাই? এই যে ছোট ছোট কস্টের মুহূর্ত গুলো যখন হয়তো রাগ হয়, বা কষ্ট হয়.. আপনি চাইলে এই সময় গুলো আল্লহর কাছে বিক্রি করে দিতে পারেন, বলতে পারেন..."ও আল্লাহ আমার অনেক রাগ হয়েছে, ও আল্লাহ আমি অনেক কস্ট পেয়েছি, এখন পর্যন্ত দুনিয়ার কোন বান্দা সেটা জানেনা, কিন্তু আপনি জানেন.. আমার দিল চাচ্ছে আমি একটা কমেন্ট করে আমার কস্ট টা একটু কমাই, কিন্তু ও আল্লাহ আপনি আমার উপরে সন্তুষ্ট হবেন এই শর্তে আমি আমার কস্ট আপনার জিম্মায় দিয়ে দিলাম, আর এর বিনিময় আপনি আমাকে কিয়ামতের দিনে দিবেন" ওয়াল্লাহি ভাই ফেরেশতারা লিখে নিবেন! হুবহু লিখে নিবেন!

                কিয়ামতের দিন এক বান্দা উঠবে আর সে দেখবে, তার অনেক অনেক বড় বড় আমল! সে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকবে.. আল্লাহ কে জিজ্ঞেস করবে, "ইয়া আল্লাহ আমি তো জিন্দেগী কখনই এত নেক আমাল করিনি! আল্লাহ বলবেন, ও আমার বান্দা দুনিয়াতে উমুক দিন উমুক রাতে তুমি কস্টের মধ্যে ছিলে তোমার কস্টের সময় কেউ তোমার পাশে ছিলোনা, তুমি কস্টে ছটফট করেছো, গভীর রাতে এপাশ ওপাশ করেছো আর "ইয়া আল্লাহ" "ইয়া আল্লাহ" করে তোমার আল্লাহ কে ডেকেছো... এরপর রাত গভীর হলে তোমার উপর ঘুম চেপে এসেছিলো আর কিছুদিন পর তোমার এই কস্ট দূর হয়ে গেছিলো আর তুমি তোমার সেই রাতের কথা ভুলে গেছিলে। কিন্তু ও আমার বান্দা, তোমার আল্লাহ সেই রাতের কথা ভুলেন নি, এগুলো হচ্ছে তোমার সেই রাতের "ইয়া আল্লাহ", "ইয়া আল্লাহ" বলে ডাকার বিনিময়! ও আমার বান্দা জেনে রাখো তোমার আল্লাহ কোন কিছুই ভুলেন না..

                ভাই, আল্লাহ্*র সাথে এত সুন্দর ব্যাবসা করার সুযোগ কি আমরা ছেড়ে দিবো?

                সবশেষে ভাই, আমার কোন কথাকে আপনার কস্টের কারন হিসাবে নিবেন না ইনশাআল্লাহ, আমার ভাইরা ভালো থাকবেন, দিল খোশ থাকবেন আর দুই হাত তুলে খুশি খুশি ভাইদের জন্য দুয়া করবেন এটাই আমার প্রত্যাশা, আপনারা আমার ভাই, আমার দ্বীনের ভাই! অবাক করা কথা কি জানেন এই সম্পর্ক আল্লাহ ঠিক করে দিয়েছেন, আল্লাহ বলে দিয়েছেন আপনারা আমার ভাই, দ্বীনের ভাই! ভাই এটা অনেক বড় নিয়ামত! আল্লাহ আমাকে ভাই হিসেবে আপনাদের কে দিয়েছেন!

                ওমা তাউফিকি ইল্লা বিল্লাহ..
                মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি

                Comment


                • #23
                  Originally posted by Mullah Murhib View Post
                  প্রিয় s_forayeji ভাই! আল্লাহ সুবহানুতা'আলা আপনার ইলম ও প্রজ্ঞার মাঝে বারাকাহ দান করুন।
                  প্রিয় মুল্লাহ মুরহিব ভাই, আল্লাহ আপনার সাথেও এমন করুন যেমন আপনি আমার ব্যাপারে দুয়া করেছেন, ভাই অত্যন্ত খুশি হব যদি নামাজের পরে দুয়াতে এই ভাইকে শামিল রাখেন আর এই দুয়াটি ও করেন
                  মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি

                  Comment


                  • #24
                    Ibn Mumin ভাই,

                    জানি না আমার এই লেখাটা আপনার নজরে আসবে কিনা। কারণ গত কয়েকদিন হল যাই লিখতেছি সম্ভবত মডারেটর ভাইদের ব্যস্ততায় তা কালের গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। যাই হোক কাজের কথায় আসি-
                    আমি এবং অপর একজন ভাই কিছুদিন আগে একটা প্রশ্ন একজন আলেমের (যথেষ্ট সিনিয়র- যার ফতোয়া আমরা গ্রহণ করতে পারি ইনশাল্লাহ) কাছে উত্থাপন করেছিলাম। অপর ভাইয়ের প্রশ্নটা ছিল এরমম-

                    যদি তাগুতের কোন প্রতিষ্ঠানে কোন ভাই চাকুরি করেন এবং তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে এমন কিছু টাকা উনার হাতে আসে যা এক কথায় ঘুষের সাথে তূলনাজোগ্য সেই টাকা কি করা হবে?

                    ===একজন সিনিয়র আলেম ভাইয়ের উত্তর ছিল প্রায় হুবহু এরকমঃ এই টাকার খাত হিসেবে সর্বোত্তম খাত হচ্ছে জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ। ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা এই মতই প্রকাশ করেছেন। বাকিটা আল্লাহ্* আলম।

                    ==উনি এই চাকরী করা যাবে না বা এই চাকুরি ছেড়ে দিতে হবে এই ধরণের কোন ইঙ্গিত দেন নি।

                    আমি যে প্রশ্ন করেছিলাম সেটাও এখানে উল্লেখ করি তাহলে ইনশাল্লাহ একটা বিষয় আমি নিজে ভুল ধারণা পোষণ করতাম। আমার মত আর কোন ভাই এরূপ ধারণা রাখলে ইনশাল্লাহ শুধরে নিতে পারবেন। আমার প্রশ্নটা ছিল এরকমঃ
                    যদি কোন ভাই হারবী কুফফারদের (যেমন- জাতিসংঘ) সাথে কোন ব্যবসা করে। সেক্ষেত্রে কি ব্যবসায় কোন প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া যাবে এবং যে আর্থিক পরিমাণ সমান প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল সেটা কি 'ফাই' হিসেবে হিসাব করা যাবে কিনা এবং এই অর্থের ব্যপারে হুকুম কি হবে?
                    ===সিনিয়র শায়খের (উনার ফতোয়া গ্রহণযোগ্য ইনশাল্লাহ) উত্তর ছিল হুবহু এরকমঃ কোন চুক্তি হলে সে হারবী কুফফারই হোক না কেন সেই চুক্তি পুরা করা দরকার। বিস্তারিত অন্যান্য মুফতি সাহেবদের সাথে আলোচনা করে পরে জানাব।
                    ===আর একজন সিনিয়র আলেম এই ব্যপারে বলেছেনঃ এটা কোণ ভাবেই ফাই হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে না আর না এই অর্থ জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহর কাজে নেওয়ার সুযোগ আছে। এই অর্থ সুদের টাকা যে সব খাতে দিয়ে দিতে হয় সেই সব খাতে দিয়ে দিতে হবে।

                    আপনি কোন বে- আলেম ভাইকে ইজতিহাদি কথা লিখতে নিষেধ করেছেন তাই অতিরিক্ত কিছু যোগ করা থেকে বিরত রইলাম।
                    আর সবার উদ্দেশ্যে একটা কথা বলি ভাইঃ সব মানুষ সমান না। আমি যে কথা যা মনে করে লিখতেছি তা কিন্তু যখন কোন ফোরামে যাবে তখন বিভিন্ন মানুষ সেই লেখা পড়বে। তাই যখন কোন কিছু লিখব তখন সামনে শুধু ২ টা জিনিস মাথায় রাখতে হবে
                    * আল্লাহ্*র সন্তুষ্টি
                    * পাঠক এই লেখা পরে কি ভাববে
                    ভাই এমন হতে পারে আমি একটা লেখা লিখছি যেটা পড়ে আমার নিজের খুব ভাল লাগতেছে। কিন্তু এমন হতে পারে এই লেখার ভিতরে এমন কিছু শব্দের ব্যবহার আছে যা বিভিন্ন অর্থে বিভিন্ন জনের নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তখন কিন্তু লেখার মাকসাদ ঠিক থাকল না। তাই ইনশাল্লাহ সবাই যেন এক গতিতে চিন্তা করতে পারে লেখার ক্ষেত্রে এটা একটু চিন্তা করতে হবে ইনশাল্লাহ। আরেকটা বিষয় হলঃ
                    মানুষ বিভিন্ন ধরণের। কেউ আছে অনর্থক কোন কিছু দেখলে প্রথমেই বলবে দেই একবারে চাপাতি দিয়ে কল্লা কেটে। আবার কেউ হয়ত ভাববে আচ্ছা ঠিক আছে দেখি চাপাতি চালানোর আগে অন্য কোনভাবে ম্যানেজ করা যায় কিনা। আবার কেউ হয়ত ভিন্ন কিছু চিন্তা করবে। আর যে মানুষ যে চিন্তাই করুক তাঁদের প্রতিক্রিয়াগুলো কিন্তু সাথে সাথে প্রকাশ পায়। যেমনটা ওমর (রাঃ) এবং আবু বকর (রাঃ) এর ক্ষেত্রে সবসময়ই হয়েছে। উনারা খুব কম বিষয়ই ছিল যা নিয়ে একই মত প্রকাশ করতেন। তাঁর মানে কিন্তু এটা না যে উনাদের নিজেদের ভিতর শত্রুতা বা এরকম কিছু ছিল। বা উনাদের ভিতর ঝগড়া হত না। ঝগড়া হত কিন্তু তা ছিল খুবই সাময়িক। যেন শুরু হওয়ার আগেই শেষ। তাই প্রিয় ভাই কথা-কাটাকাটি ঝগড়া এগুলো আমাদের ভিতর হবে। এটা খুব স্বাভাবিক। আমরা মানুষ। অতি মানব ত আর না। কিন্তু আমরা যেন একটা জিনিস মাথায় রাখি তা হল যে মুহূর্তে মনে হবে হায় রে কি করে ফেললাম এই কথা ত না লিখলেও হত বা একটু অনুশোচনা আসল। সাথে সাথে ভাই পরস্পরের কাছে মাফ চেয়ে নেওয়া। শয়তান যেন এই একটা কাজে ধোকা না দিতে পারে। এইটা শুধু আপনাদের কাছে অনুরোধ। আরে ভাই ঝগড়া না করলে মহব্বত বাড়ে না। বিবাহিত ভাইরা এটা ভাল বুঝবেন। জীবনে সবচেয়ে বেশি ঝগড়া হয় নিজের বিবির সাথে। কিন্তু কেউ কি বলবেন মহব্বত করার বেলায় পাড়ায় সুইটি বা ডেইজিকে বেশি মহব্বত করে। তা কিন্তু না মহব্বতটাও নিজের বিবিকেই সবচেয়ে বেশি করে। যাই হোক আল্লাহ্* আমাদের পরস্পরের বন্ধনোকে আরও অটুট করুন এই দোয়া করি। আর দোয়া করি এই লেখাটা যেন আলোর মুখ দেখে। কারণ ফোরামে লেখার আগ্রহ হারায়ে ফেলতেছি।

                    Comment


                    • #25
                      দীর্ঘ লিখার মত ধৈর্য, সময় ও জ্ঞান নেই। তাই ইবনে মুমিন ভাইয়ের প্রশ্নটির ব্যাপারে ফিকহে হানাফির একটি কিতাব বাদায়িউস সানায়ি এর একটি ইবারত তুলে ধরলাম। আরবি ইবারতটির হুবহু বঙ্গানুবাদ:
                      “কোন ব্যবসায়ীর জন্য দারুল হরেবে এমন কোন জিনিস পণ্য হিসাবে নিয়ে যাওয়া জায়েয নেই, যার দ্বারা হারবীরা যুদ্ধে সাহায্য লাভ করে।যেমন যুদ্ধাস্ত্র, ঘোড়া, যিম্মীদের গোলাম ইত্যাদি। এমনিভাবে এমন যেকোন জিনিস নিয়ে যাওয়া জায়েয নেই, যার দ্বারা যুদ্ধে সহযোগীতা লাভ হয়। কারণ এতে তাদেরকে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সাহায্য করা হয়ে যায়। আল্লাহ তা’আলা বলেন: আর তোমরা গুনাহ ও সীমালঙ্ঘনের ক্ষেত্রে একে অন্যের সহযোগীতা করো না। একারণে উপরোল্লিখিত জিনিসগুলো পণ্য হিসাবে নিয়ে যাওয়া জায়েয নেই।” ( বাদায়িউস সানায়ি: ৬/৬৫)
                      আর বর্তমান যুদ্ধবিশেষজ্ঞগণের মতে সুদৃঢ় অর্থনীতি যুদ্ধ পরিচালনা ও তাতে টিকে থাকার জন্য অন্যতম মাধ্যম বা হাতিয়ার। তাই তাদের পণ্য কিনে বা উক্ত কোম্পানীতে চাকরি করে মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদেরকে সহযোগীতা করা তো জায়েয না হওয়ার কথা।
                      এছাড়া শায়খ মাকদিসী হাফিজাহুল্লাহর কিতাব থেকে পেয়েছি, কোন মুসলিমের জন্য কাফেরদের অধীনে, মৌলিকভাবে জায়েয চাকুরীও পারমেন্টেলী করা মাকরুহে তাহরীমে থেকে মুক্ত নয়।উপরন্তু এখানে তো মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সহযোগীতা করা হচ্ছে।
                      তবে পূর্বে যখন অর্থনীতিকে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে অতটা প্রতিক্রিয়াশীল মনে করা হত না, তখন এগুলোকে সাহায্য করার অন্তর্ভূক্ত ধরা হত না।
                      আরেকটি বিষয় হল, মৌলিকভাবে কাফেরদের সাথে সাধারণ পণ্য সামগ্রী ক্রয়-বিক্রয় করা জায়েয আছে।

                      Comment


                      • #26
                        জাযাকাল্লাহ @বায়জীদ ভাই...
                        দুয়া করবেন ভাই...
                        সত্য কথা আমার এখন কারো প্রতি কোন রাগ বা অভিমান নেই...
                        আমরা তো ভাই... যারা একসাথে ছিলাম তারা আজ নেই... যারা আছে তাদেরও কোন খবর জানি না...
                        ইংশা আল্লাহ এখন থেকে আমি আমার সকল ভাইদের প্রতি আরও নরম হওয়ার চেষ্টা করবো ইংশা আল্লাহ...
                        "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
                        বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

                        Comment


                        • #27

                          ibn mumin ভাই এবং mohammod bin maslama ভাই.........আপনারা ২-জন কেমন আছেন? আপনাদের কোন পোস্ট পাচ্ছি না ভাই!
                          আল্লাহ্* আপনাদেরকে সুস্থ রাখুন এবং নিরাপদে রাখুন।
                          ওয়াসসালাম।
                          Last edited by Amer ibn Abdullah; 10-21-2016, 12:41 AM.
                          "মদীনাবাসী ও পাশ্ববর্তী পল্লীবাসীদের উচিত নয় রসূলুল্লাহর সঙ্গ ত্যাগ করে পেছনে থেকে যাওয়া এবং রসূলুল্লাহর প্রাণ থেকে নিজেদের প্রাণকে অধিক প্রিয় মনে করা। এটি এজন্য যে, আল্লাহর পথে যে তৃষ্ণা, ক্লান্তি ও ক্ষুধা তাদের স্পর্শ করে এবং তাদের এমন পদক্ষেপ যা কাফেরদের মনে ক্রোধের কারণ হয় আর শত্রুদের পক্ষ থেকে তারা যা কিছু প্রাপ্ত হয়-তার প্রত্যেকটির পরিবর্তে তাদের জন্য লিখিত হয়ে নেক আমল। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সৎকর্মশীল লোকদের হক নষ্ট করেন না।"(সূরাঃতাওবা,আয়াতঃ১২০)

                          Comment


                          • #28
                            Originally posted by Amer ibn Abdullah View Post

                            ibn mumin ভাই এবং mohammod bin maslama ভাই.........আপনারা ২-জন কেমন আছেন? আপনাদের কোন পোস্ট পাচ্ছি না ভাই!
                            আল্লাহ্* আপনাদেরকে সুস্থ রাখুন এবং নিরাপদে রাখুন।
                            ওয়াসসালাম।
                            আলহামদুলিল্লাহ ভাই ভালো আছি
                            কিছু কারন বশত আমার এই আইডি অফ করে দিতে হচ্ছে।
                            বেশ কিছু সময় পরে ইংশা আল্লাহ আবার আসবো।
                            "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
                            বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

                            Comment


                            • #29
                              Amer ibn Abdullah
                              Senior Member
                              আখি আপনাকে বিশেষ ভাবে যাজাকাল্লাহ। এতো সুন্দর সমাধান!!

                              Comment

                              Working...
                              X