সময়ের শ্রেষ্ঠ ফতওয়া দিলেন মুফতি আযম আল্লামা আব্দুস সালাম চাটগামী দা.বা.
আল্লাহু আকবার!আল্লাহু আকবার!!!
এদেশের মুসলিমউম্মাহর এ ক্রান্তিকালে — যখন হাইকোর্ট থেকে বলা হচ্ছে, 'ইমাম সাহেব ও আলেমদের কাজ হল ইমামতি করা।
কুরআন-হাদিসের নামে, শরীয়াহর নামে তারা ধর্মের এমন কোন জ্ঞান দিতে যাবেননা যা প্রচলিত আইনের সাথে সাংঘর্ষিক'— এমনই এক সময়ে যথাপোযুক্ত ফতওয়া প্রদান করে দিকভ্রান্ত এই উম্মাহকে সঠিক রাহনুমায়ী ও দিকনির্দেশনা দিলেন মুফতিয়ে আযম আবদুস সালাম চাটগামী দা. বা.
"মুসলমান শাসকবর্গ এবং তত্ত্বাবধায়কদের সবসময় এব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরী যে, তারা কিতাব ও সুন্নাহ অনুসারে বিচারকার্য মীমাংসা করবেন এবং ইসলামের বিধিবিধান বাস্তবায়ন করবেন। যদি প্রজাসাধারণ বা অধীনস্তরা তাদের আদেশ না মানে, তবে আল্লাহ তাদের শাস্তি দিবেন। এজন্য মুসলিম শাসকবর্গ আল্লাহ কর্তৃক জিজ্ঞাসিত হবেন না এবং কেয়ামতের দিবসে তাদেরকে জবাবদিহি করতে হবেনা। কিন্তু মুসলমান শাসকবর্গ ও বিচারকমণ্ডলী যদি কুরআন-সুন্নাহ অনুসারে ইসলামী বিধিবিধান পালন না করেন এবং বিচারকার্য মীমাংসা না করেন, তবে তাদের কঠিন শাস্তি হবে।
আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেনঃ এবং যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদানুযায়ী ফায়সালা করেনা, তারাই কাফের। ( সূরা মায়েদাহ— ৪৪) ।
অর্থাৎ যেসব ব্যক্তি কুরআন ও সুন্নাহ অনুসারে বিধিবিধান জারি করেনা অথবা এটাকে আমলযোগ্য বলে বিবেচনা করেনা বা এটাকে অসম্পূর্ণ গণ্য করে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় তুলে, যেকারণেই হোক ইচ্ছাধীন থাকা অবস্থায় শরয়ী বিধান জারি করেনা, এসব লোক কাফের। যদিও মুসলিম নাম ধারণ করে। তাদের বিধান কাফেরের মত। কাফেরের সাথে যেমন আচার-ব্যবহার করা হয়, তদ্রুপই তাদের সাথে আচরণ করা হবে।
আল্লাহ বলেন, এবং যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদানুযায়ী ফায়সালা করেনা, তারাই জালেম।
সূরা মায়েদাহ— ৪৫"
—মাসিক মুঈনুল ইসলাম (চলতি সংখ্যা)
আল্লাহু আকবার!আল্লাহু আকবার!!!
এদেশের মুসলিমউম্মাহর এ ক্রান্তিকালে — যখন হাইকোর্ট থেকে বলা হচ্ছে, 'ইমাম সাহেব ও আলেমদের কাজ হল ইমামতি করা।
কুরআন-হাদিসের নামে, শরীয়াহর নামে তারা ধর্মের এমন কোন জ্ঞান দিতে যাবেননা যা প্রচলিত আইনের সাথে সাংঘর্ষিক'— এমনই এক সময়ে যথাপোযুক্ত ফতওয়া প্রদান করে দিকভ্রান্ত এই উম্মাহকে সঠিক রাহনুমায়ী ও দিকনির্দেশনা দিলেন মুফতিয়ে আযম আবদুস সালাম চাটগামী দা. বা.
"মুসলমান শাসকবর্গ এবং তত্ত্বাবধায়কদের সবসময় এব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরী যে, তারা কিতাব ও সুন্নাহ অনুসারে বিচারকার্য মীমাংসা করবেন এবং ইসলামের বিধিবিধান বাস্তবায়ন করবেন। যদি প্রজাসাধারণ বা অধীনস্তরা তাদের আদেশ না মানে, তবে আল্লাহ তাদের শাস্তি দিবেন। এজন্য মুসলিম শাসকবর্গ আল্লাহ কর্তৃক জিজ্ঞাসিত হবেন না এবং কেয়ামতের দিবসে তাদেরকে জবাবদিহি করতে হবেনা। কিন্তু মুসলমান শাসকবর্গ ও বিচারকমণ্ডলী যদি কুরআন-সুন্নাহ অনুসারে ইসলামী বিধিবিধান পালন না করেন এবং বিচারকার্য মীমাংসা না করেন, তবে তাদের কঠিন শাস্তি হবে।
আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেনঃ এবং যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদানুযায়ী ফায়সালা করেনা, তারাই কাফের। ( সূরা মায়েদাহ— ৪৪) ।
অর্থাৎ যেসব ব্যক্তি কুরআন ও সুন্নাহ অনুসারে বিধিবিধান জারি করেনা অথবা এটাকে আমলযোগ্য বলে বিবেচনা করেনা বা এটাকে অসম্পূর্ণ গণ্য করে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় তুলে, যেকারণেই হোক ইচ্ছাধীন থাকা অবস্থায় শরয়ী বিধান জারি করেনা, এসব লোক কাফের। যদিও মুসলিম নাম ধারণ করে। তাদের বিধান কাফেরের মত। কাফেরের সাথে যেমন আচার-ব্যবহার করা হয়, তদ্রুপই তাদের সাথে আচরণ করা হবে।
আল্লাহ বলেন, এবং যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদানুযায়ী ফায়সালা করেনা, তারাই জালেম।
সূরা মায়েদাহ— ৪৫"
—মাসিক মুঈনুল ইসলাম (চলতি সংখ্যা)
Comment