সকল ভাইদের নিকট আহ্বান ।

[গাযওয়াতুল হিন্দ]

সকল ভাইদের যে যার যতটুকু ইলম আছে,
আশাকরি ভাইয়েরা আপনাদের মেধা দিয়ে আমার বিষয়টি সম্পর্কে তথ্য দিবেন ইনশ.
তবে বিশেষভাবে আলেম ভাইদের নিকট?

বিবাহ সম্পর্কেঃ
একজন যুবক সে কখন কতটুকু বয়স হলে সে বিবাহ করতে পারবে ।
তার জীবন সঙ্গিনী (স্ত্রী) কেমন হবে, তারসাথে কেমন আচরণ করতে হবে ।
তার সন্তানের জন্য কেমন আচরণ ইত্যাদি, বিস্তারিত একটি আর্টিকেল ভাইদের নিকট আশাকরছি ।
ইনশাআল্লাহ ভাইয়ের আপনাদের জানা ইলমটুকু জানাবেন ইনশ ।

[imam]

ভাই আপনি আল বালাগ মেগাজিন ২ তিতুমির মিডিয়া প্রকাশিত পড়তে পারেন।

[hinder mujahid]

আপনি মুফতী মনসূরুল হক প্রণীত 'ইসলঅমী বিবাহ' এবং ''সন্তানের শ্রেষ্ঠ উপহার' বই দুটি সংগ্রহ করতে পারেন। এর মধ্যেই আপনার যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশা...

[খালিদ মুন্তাসির]

অালেম ভাইদেরকে অালোচনা করার অনুরোধ করছি........অাল্লাহ ভাইদের তৌফিক দান করুন... অামিন.

[গাযওয়াতুল হিন্দ]

................

[Ahmad Al-hindi]

* যখন বিবাহের প্রয়োজন বোধ হবে তখনই বিবাহ করে নেবে। এর জন্য নির্ধারিত কোন বয়স নেই। তবে বিবির খোর-পোষ জোগানোর সামর্থ্য থাকা আবশ্যক। যদি খোর-পোষের ব্যবস্থা থাকে আর বিবাহ না করলে জিনা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার আশংকা থাকে তাহলে বিবাহ করা ফরযে আইন। আর এমন কোন আশংকা না থাকলে সুন্নত।

অল্প বয়সেও বিবাহ করতে পারবে। কোন কোন সাহাবি এগার বছর বয়সে বিবাহ করেছিলেন। শাহ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলবী রহ. চৌদ্দ বছর বয়সে বিবাহ করেছিলেন। বর্তমান ফিতনার যামানায় বালেগ হওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি বিবাহ করা যায় ততই খায়র। আলী ত্বানত্বাবী রহ. এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তার লেখাগুলোর বাংলা তরজমাও হয়েছে। সম্ভবত তরজমার নাম ‘হে ছেলে তোমাকে বলছি’। ‘হে মেয়ে তোমাকে বলছি’ নামেও মনে হয় তরজমা আছে।


* জীবনসঙ্গীনী দ্বীনদার হওয়া কাম্য। সাথে ছেলের অবস্থা অনুযায়ী সৌন্দর্য, আর্থিক অবস্থা, বংশ ইত্যাদীতে সমতা থাকলে ভাল। বিস্তারিত হাদীস ও ফিকহের কিতাবাদিতে দেখুন। কিংবা কোন ভাল মুফতী সাহেবের কাছ থেকে জেনে নিন।

* বিবির সাথে ভালবাসার সম্পর্ক রাখা বাঞ্চনীয়। মনে রাখতে হবে, বিবি দাসী নয়। তার সাথে খারাপ আচরণ নিতান্তই গর্হিত ও শরীয়ত পরিপন্থি কাজ। মনের ভালবাসা নিজ বিবির কাছে প্রকাশ না করতে পারলে তা পরকিয়া আকারে প্রকাশ হয়ে নিজের দ্বীন-দুনিয়া বরবাদের সমুহ আশংকা রয়েছে। বিবির সাথে প্রেম-মহব্বতের ব্যাপারে কুরআন ও হাদীসে সুদীর্ঘ আলোচনা করা হয়েছে। বিষয়টিকে শরীয়ত অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। বিবির সাথে এই প্রেম মহব্বতের বিনিময়ে প্রভূত সওয়াবের ওয়াদা করা হয়েছে। এমনকি সহবাস এবং মহব্বতে বিবির মুখে খানার লোকমা তুলে দেয়ার মাঝেও সওয়াবের ওয়াদা রয়েছে। তবে বিবিকে শরীয়তের গন্ডির ভিতর রাখার জন্য শাসন এবং শর্তসাপেক্ষে হালকা প্রহারেরও বিধান রয়েছে। বিস্তারিত ওলামাদের কাছ থেকে জেনে নিন। লজ্জা শরম ভেঙ্গে জিজ্ঞেস করুন।

* আল্লাহ তাআলা দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি মহব্বত দিয়েছেন সন্তানের প্রতি। কাজেই সন্তানের প্রতি স্নেহ-ভালবাসা থাকবে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সন্তানকে চুমু খাওয়া মহব্বতের নিদর্শন। চুমু না খাওয়া মহব্বতহীনতার নিদর্শন। হাদীসে এমনই এসেছে। তবে তাদেরকে দ্বীনদার হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব পিতা মাতার। এ জন্য আল্লাহ তাআলার কাছে জিজ্ঞাসিত হবে। দ্বীন না শিখানোর কারণে যদি সন্তান গুনাহে লিপ্ত হয় তাহলে তার গুনাহের ভার পিতা মাতার উপরও বর্তাবে। বিস্তারিত উলামাদের কাছ থেকে জেনে নিন। তাদের পরামর্শে কিছু কিতাব অধ্যয়ন করুন। আল্লাহ তাআলা তাওফীক দান করুন।

[গাযওয়াতুল হিন্দ]

আল্লাহ সকল ভাইদের হেফাজত করুণ ।

জাযাকাল্লাহ ভাই,
অল্প কথায় অনেক কিছু ফুটিয়ে তুলেছেন, (আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু করুন ।) আমীন ।
আপনার কথার দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে,
এ বিষয়ে কথা বলতে কেহ ভয় পাচ্ছে ও লজ্জাবোধ করছেন,
সাহাবিদের ইতিহাস মনে হয় তেমন আমাদের ধারণা নে্ই (আল্লাহু আলাম) ।

আল্লাহ সকল ভাইদের হেফাজত করুণ । দ্রুতই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার তাউফিক দান করুণ ।
যেন ভাইয়েরা উত্তম উত্তম নসিহা পেশ করতে পারেন । আমীন ।

[খালিদ মুন্তাসির]

জাযাকাল্লাহ ভাই,
অল্প কথায় অনেক কিছু ফুটিয়ে তুলেছেন, (আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু করুন ।) আমীন ।
আপনার কথার দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে,
এ বিষয়ে কথা বলতে কেহ ভয় পাচ্ছে ও লজ্জাবোধ করছেন,
সাহাবিদের ইতিহাস মনে হয় তেমন আমাদের ধারণা নে্ই (আল্লাহু আলাম) ।

আল্লাহ সকল ভাইদের হেফাজত করুণ । দ্রুতই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার তাউফিক দান করুণ ।
যেন ভাইয়েরা উত্তম উত্তম নসিহা পেশ করতে পারেন । আমীন ।

অামীন............

[মরু সাইমুম]

আসলে যারা জানেন তাদের কাছে বিষয়টি অনেক দীর্ঘ বলে মনে হয় তাই দু একটি বইয়ের হাওয়ালা দিয়ে দিয়েছেন।

[karimul islam]

আল্লাহ সকল ভাইকে জাজা দিন।আমিন

[সিমান্ত সৈনিক]

জাযাকাল্লাহ ভাই মাসআলাটা সবার জানা হয়ে গেল

[Abu Osama]

জাযাকাল্লাহ ভাই,
অল্প কথায় অনেক কিছু ফুটিয়ে তুলেছেন, (আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু করুন ।) আমীন ।
আপনার কথার দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে,
এ বিষয়ে কথা বলতে কেহ ভয় পাচ্ছে ও লজ্জাবোধ করছেন,
সাহাবিদের ইতিহাস মনে হয় তেমন আমাদের ধারণা নে্ই (আল্লাহু আলাম) ।

আল্লাহ সকল ভাইদের হেফাজত করুণ । দ্রুতই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার তাউফিক দান করুণ ।
যেন ভাইয়েরা উত্তম উত্তম নসিহা পেশ করতে পারেন । আমীন ।

জি ভাই।। বিবাহ টা অনেক গুরুপুর্ন বিষয়। তবে সেটা আপনি যেকোন আলেম থেকে জেনে নিতে পারবেন অথবা হাতের নাগালে অনেক বই কিনতে পাওয়া যায়। কিন্ত এখানের আলেম ভাইদের সময় মুল্য অনেক বেশি কারন তারা খুব উচু আমল নিয়ে লেখছেন। তারপরো আহমাদ আল হিন্দি আখি কে অসংখ শুকরিয়া,, তিনি তার মুল্যবান সময় থেকে এখানে কিছু ব্যায় করেছেন। এতেই সথেস্ট মনে করি।। অার অন্যান্য ভাইরা ভয়, লজ্জা, বা সাহাবা রা: দের জীবনী না পড়ার কারনে নয় বরং সময়ের অভাবেই এ বিষয় কিছু লিখছেন না, হয়তোবা।। তাই আপনার আরো জানার দরকার হলে স্হানিয় আলেম বা কিতাব কিন পড়তে পারেন।।। যাঝাকাল্লাহ্।।।

[ABU UBAIDAH]

jazakallah

[bokhtiar]

ভাই আশা করি প্রিয় শাইখ আহমদ আল হিন্দি হাফি. এর কমেন্টে আপনার উত্তর পেয়েছেন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।

[khaled123]

ভাইয়েরা.
আমার মনে হচ্ছে যে, আপনারা জেনেও জানাতে চাচ্ছেন না অথবা জানলেও প্রকাশ করতে পারছেন না ।
এগুলো যদি নাই হয় তহালে মনে হচ্ছে আপনারা বিবাহ কোনদিন কাউকে বিবাহ করাইবেন না
আবার নিজেরও করবেন না ।
মনে হচ্ছে আপনারা সকলে জান্নাতের হুরদের নিয়েই আছেন, এ মনে করে যে, সেখানে তো আমার আল্লাহ আমাকে বিবাহ করিয়ে ই দিবেন.
তো এখন আর বিবাহ করার ই দরকাটা বা কি?

আপনি একটা হাসির কথা বললেন।