১. আমরা তো জানি যে, রমযানে মৃত ব্যক্তি কবরের আযাব থেকে মাফ দেওয়া হয়, তাহলে যারা রমযানে মরা যায় তাদের ক্ষেত্রে কেমন করার হবে ? যখন তাদেরকে কবরে রাখা হয় তখন তো আমরা জানি মৃত ব্যক্তিক ফেশেতাদ্বয় এসে তাকে প্রশ্ন করে থাকে তারপর তার ঠিকানা সে পতিত হয়, তাহলে এখানে যারা রমজানে মারা যাবে তাদের তখন কি অবস্থা হবে ? তাদের কি প্রশ্ন করা হবে না ? নাকি, প্রশ্ন করা হবে ? যদি প্রশ্ন করা হয় তাহলে তার জন্য কখন থেকে সে তার শাস্তি উপভোগ করতে থাকবে ?
২. আল্লাহ তা’আলা কাফেরদেরকে শাস্তি প্রদান করেন বা যারা গুনাহ করে থাকে তাদের শাস্তি দিয়ে থাকেন, তো শাস্তি যখন দেন তখন কি শাস্তি হয় সেই ব্যক্তির শরীরের উপর নাকি তার রুহের উপর? যদি রুহের উপর হয় তাহলে যে আল্লাহ তা’আলা আবার কিয়ামতের দিন পুনরায় মানুষকে সৃষ্টি করবেন বা মানুষকে পুনরায় উত্থাপন করবেন তো সেখানে আল্লাহ তা’আলা মানুষ আকারে সৃষ্টি করবেন ? তাহলে কিসের জন্য আল্লাহ তা’আলা রুহকে আযাব দিবেন ?
৩. একটি কথা প্রচলিত আছে যে, যারা শুক্রবারে মৃত্যুবরণ করবে তারা জান্নাতি এ কথাটি কতটুকু সত্য ? যদি জান্নাতি হয় তাহলে যারা নামায পড়ে না, সুদ, ঘোস এবং অন্যায় কাজ করে থাকে তাদের কেমন প্রতিদান হবে ?
৪. নামাযে যখন আমরা শেষের বৈঠকে বসি তখন আমরা তাশাহুদ, দরুদে ইবরাহি, দো’আয়ে মাসুরা পড়ি তারপর সালাম ফিরায় তো আমরা যে সালাম ফিরায় বা দেয় , সেই সালাম কাদের দেওয়া হয় ?
৫. যারা নামায-রত অবস্থায় মারা যায় তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ কি ব্যবস্থা রয়েছে? যখন তারা অন্যায় কাজও কিছু কিছু করত । আর যদি ভালো কাজ করে থাকে তাহলে তাদের অবস্থা কেমন হবে?
৬. যারা ঈদের দিনে মারা যাবে তাদের অবস্থা কোথায় থাকবে ? প্রচলিত এমন যে, তারা জান্নাতে থাকবে ।
২. আল্লাহ তা’আলা কাফেরদেরকে শাস্তি প্রদান করেন বা যারা গুনাহ করে থাকে তাদের শাস্তি দিয়ে থাকেন, তো শাস্তি যখন দেন তখন কি শাস্তি হয় সেই ব্যক্তির শরীরের উপর নাকি তার রুহের উপর? যদি রুহের উপর হয় তাহলে যে আল্লাহ তা’আলা আবার কিয়ামতের দিন পুনরায় মানুষকে সৃষ্টি করবেন বা মানুষকে পুনরায় উত্থাপন করবেন তো সেখানে আল্লাহ তা’আলা মানুষ আকারে সৃষ্টি করবেন ? তাহলে কিসের জন্য আল্লাহ তা’আলা রুহকে আযাব দিবেন ?
৩. একটি কথা প্রচলিত আছে যে, যারা শুক্রবারে মৃত্যুবরণ করবে তারা জান্নাতি এ কথাটি কতটুকু সত্য ? যদি জান্নাতি হয় তাহলে যারা নামায পড়ে না, সুদ, ঘোস এবং অন্যায় কাজ করে থাকে তাদের কেমন প্রতিদান হবে ?
৪. নামাযে যখন আমরা শেষের বৈঠকে বসি তখন আমরা তাশাহুদ, দরুদে ইবরাহি, দো’আয়ে মাসুরা পড়ি তারপর সালাম ফিরায় তো আমরা যে সালাম ফিরায় বা দেয় , সেই সালাম কাদের দেওয়া হয় ?
৫. যারা নামায-রত অবস্থায় মারা যায় তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ কি ব্যবস্থা রয়েছে? যখন তারা অন্যায় কাজও কিছু কিছু করত । আর যদি ভালো কাজ করে থাকে তাহলে তাদের অবস্থা কেমন হবে?
৬. যারা ঈদের দিনে মারা যাবে তাদের অবস্থা কোথায় থাকবে ? প্রচলিত এমন যে, তারা জান্নাতে থাকবে ।
Comment