Announcement

Collapse
No announcement yet.

জামাআতবদ্ধ/বাইয়াতবদ্ধ, সবচেয়ে পুরাতন জামাআত-- সংশয়মূলক ফতোয়া

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জামাআতবদ্ধ/বাইয়াতবদ্ধ, সবচেয়ে পুরাতন জামাআত-- সংশয়মূলক ফতোয়া

    প্রশ্ন ১ঃ জামাআতবদ্ধ/বাইয়াতবদ্ধ কেন হবো? এর প্রয়োজনীয়তা কি??? জামাআতবদ্ধ/বাইয়াতবদ্ধ না হলে সমস্যা কোথায়??

    প্রশ্ন ২ঃ একাধিক হকপন্থি জামাআত থাকলে তখন কি করবো??? কোন জামাআতে অন্তর্ভুক্ত হবো??? অনেকে বলেন সবচেয়ে পুরাতন জামাআতের অন্তর্ভুক্ত হতে্*। কিন্তু ইসলামী শরীয়তে এর কোন দলিল আছে??? আর যদি থাকেও, সেটাকি এলাকার ভিত্তিতে নাকি সমগ্র মুসলিম ভূমি বিবেচনা করতে হবে???

    আশাকরি কোন ভাই একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে এ বিষয়টি খোলাসা করবেন। আলাদা পোষ্ট সহকারে...। অপেক্ষায় থাকবো ইন-শা-আল্লাহ

  • #2
    ভাই!
    “আলউমদাহ ফি ইদাদিল উদ্দাহ” নামক একটি আরবী কিতাবে এ বিষয়ে দলিল সহ আলোচনা আছে। কোন ভাই চাইলে সেখান থেকে দেখেও উত্তরটা লিখতে পারেন।

    Comment


    • #3
      ??????

      Comment


      • #4
        একই ভূখণ্ডে একাধিক ইসলামি দলের হুকুম কি?
        সব মুসলমান একই পতাকা তলে একই প্লাটফরমে একতাবদ্ধ হয়ে থাকবে। একে অপরের বন্ধু হয়ে থাকবে, শরীয়তে এটাই কাম্য। কোরআনের নির্দেশ এমনই। যেমন, ইরশাদ হয়েছে;
        1: وَاعْتَصِمُوا بِحَبْلِ اللَّهِ جَمِيعًا وَلَا تَفَرَّقُوا. ال عمران، 103.
        তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে আকড়ে ধর। বিচ্ছিন্ন হয়ো না। (সূরা আলে ইমরান, ১০৩.)
        2: وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ. توبة، 71.
        সমস্ত মুমিন একে অপরের বন্ধু। (তাওবাহ, ৭১.)
        তাই ইসলোমের জন্য যারা কাজ করবে তাদের একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করাই শরীয়তের দাবি। বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে কাজ করা ঠিক হবে না। কারণ বিভিন্ন দলে বিভক্ত হওয়া মুসলমানের শক্তিকে খর্ব করে এবং কাফেরদের বিজয়কে সহজ করে।
        তবে যদি ঘটনাক্রমে একই দেশে একাধিক ইসলামী দল তৈরি হয়ে যায়, তাহলে তখন কর্তব্য হল, সমস্ত দল প্রথম দলের সাথে মিলে যাওয়া। যদিও তাদের সংখ্যা কম হয় বা তাদের এলেম কম থাকে। তবে শর্ত হল, প্রথম দল হকপন্থি হতে হবে। যদি তারা গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কাজ করে বা প্রথমে হক পথে ছিল পরে গোমরা হয়ে গেছে, তাহলে তাদের সাথে মিলা যাবে না। এমনিভাবে কোনও কারণে যদি তাদের সাথে মিলা সম্ভব না হয়- যেমন, তারা গোপনে কাজ করে তাদেরকে খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়, বা তারা তাগুত বাহিনীর কাছে পরিচিত হয়ে গেছে, তাদের সাথে মিলতে গেলে তাগুতের হাতে ধরা পড়তে হবে- তখন তাদের সাথে মিলে যাওয়া জরুরী নয়।
        সাধারণ জনগণের উচিৎ হবে হকপন্থী জিহাদি জামাতের সাথে যোগ দেয়া। যদি প্রথম দল হকপন্থী হয় এবং তাদের সাথে যোগ দেয়ার পথে কোন বাঁধা না থাকে তাহলে তাদের সাথে মিলে যাবে। আর যদি প্রথম দল হকপন্থী না হয় বা তাদের সাথে কাজ করে তেমন কোন ফায়েদা নেই- তাহলে যে দল হকপন্থী এবং যাদের সাথে মিলে কাজ করলে দ্বীনের উপকার বেশি হবে, তাদের সাথে মিলে যাবে। যদি উভয় দলই হকপন্থী হয়, তাহলে কোন বাঁধা না থাকলে প্রথম দলের সাথে মিলবে। তবে যদি তাগুতদের বাঁধা বা অন্য কোন গ্রহণযোগ্য ওজরের কারণে প্রথম দলের সাথে মিলা সম্ভব না হয়, তাহলে হকপন্থী দ্বিতীয় দলের সাথে মিলে যাবে। ওআল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআলা আ’লাম।
        আপাতো এতোটুকু পরে ইনশাআল্লাহ বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।


        Comment


        • #5
          এই বিষয়গুলোর উপর বাংলা ভাষায় কোনো বই বা বিস্তারিত নোট আকারে কিছু লিখা আছে কি?????? থাকলে লিংক দিয়েন,pls

          Comment


          • #6
            ভাই আরবি কিতাবটির লিংক টা কি দিতে পারেন???

            Comment


            • #7
              মুহতারাম ভাইগণ! এখান থেকে ইনশাআল্লাহ কিতাবটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

              الكتاب : العمدة في إعداد العدة
              المؤلف: سيد إمام - عبد القادر بن عبد العزيز
              পিডিএফ ডাউনলোড লিংক:


              ওয়ার্ড ডাউনলোড লিংক:

              Comment


              • #8
                প্রশ্নগুলোর উত্তর, কোনো ভাই উক্ত কিতাব থেকে অনুবাদ করে দিবেন। আমরা অনেকেই আরবী বুঝি না। কয়েকমাস হয়ে গেল, কিন্তু দলিলসহ সম্পূর্ণ উত্তর এখনো পাইনি।

                Comment

                Working...
                X