Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইলম ও জিহাদ এবং দ্বীনের পথে ভাইকে উদ্দেশ্য করে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইলম ও জিহাদ এবং দ্বীনের পথে ভাইকে উদ্দেশ্য করে


    আসসালামু আলাইকুম।

    *ইলম ও জিহাদ ভাইকেঃ

    আগের পোষ্টের লিংকঃ https://dawahilallah.com/showthread....A6%BE%E0%A6%87

    ১. ভাই আপনি বলেছেন, সে জঘন্য শিয়া। অথচ শিয়ারা দলগতভাবে কাফের। বাসার আল আসাদকে কি ব্যক্তিগতভাবে কাফের বলা যাবে???

    ২. সে আহলে সুন্নাহকে হত্যা করছে। তাই সে কাফের এটাই বুঝিয়েছেন। অথচ হাজ্জাজ বিন ইউসুফ, অনেক মুসলিমকে এমনকি একজন সাহাবিকেও হত্যা করেছেন। আমি আপনার কাছে জিজ্ঞাসা করতেছি, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কি কাফের ছিল??? যদি সে কাফের না হয়, তাহলে বাসার আল আসাদ কে কাফের বলা হচ্ছে কেন??

    ৩. আর ভাই্*, আম, আপনার কাছ থেকে দলিল সমৃদ্ধ(কুর’আন-সুন্নাহ থেকে) আলোচনা আশা করেছিলাম অথচ বিষয়টা আপনি সাধারনভাবে বলে গেলেন। যা খুবই দুঃখজনক।

    ৪. এই বিষয়টা জানা প্রয়োজন যে, “বাসার আল আসাদের বিরুদ্ধে শরয়ী কি কি কারন আছে জিহাদ করার জন্য এবং তাকে কি ব্যক্তি বিশেষে কাফের বলা যাবে?”

    *দ্বীনের পথে ভাইঃ

    ১. ভাই আপনি বলেছেন, বাশার আল আসাদ বর্তমান যমানার
    ফেরআউন। ফেরআউন বলেছে انا ربكم الاعلى "আমি তোমাদের বড় প্রভু"
    তদ্রুপ এই খবীস বাশার তাই দাবী করে।= এই উক্তির রেফারেন্স দিতে পারবেন????????

    ২.আপনি আরো বলেছেন, তার দলের লোকেরা মুসলমানদের ধরে একথা বলতে বাধ্য করে যে বাশার ছাড়া কোন ইলাহ নেই। এই কথা তাঁর অনুসারিরা বললে , এতে কি বাসার আলা আসাদ কাফের হয়ে যাবে???? এটাতো সে নিজে বলেননি।

    বি.দ্র.ঃ (এক ভাইয়ের পক্ষ থেকে। তিনি এই বিষয়ে আসলেই সংশয়ের মধ্যে আছেন। সমস্যা হচ্ছে আমার কাছে কোন দলিল সমৃদ্ধ লিখা নেই।)


    জাযাকাল্লাহু খায়ের

  • #2
    Originally posted by fg2464885 View Post

    আসসালামু আলাইকুম।

    *ইলম ও জিহাদ ভাইকেঃ

    আগের পোষ্টের লিংকঃ https://dawahilallah.com/showthread....A6%BE%E0%A6%87

    ১. ভাই আপনি বলেছেন, সে জঘন্য শিয়া। অথচ শিয়ারা দলগতভাবে কাফের। বাসার আল আসাদকে কি ব্যক্তিগতভাবে কাফের বলা যাবে???

    ২. সে আহলে সুন্নাহকে হত্যা করছে। তাই সে কাফের এটাই বুঝিয়েছেন। অথচ হাজ্জাজ বিন ইউসুফ, অনেক মুসলিমকে এমনকি একজন সাহাবিকেও হত্যা করেছেন। আমি আপনার কাছে জিজ্ঞাসা করতেছি, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কি কাফের ছিল??? যদি সে কাফের না হয়, তাহলে বাসার আল আসাদ কে কাফের বলা হচ্ছে কেন??

    ৩. আর ভাই্*, আম, আপনার কাছ থেকে দলিল সমৃদ্ধ(কুর’আন-সুন্নাহ থেকে) আলোচনা আশা করেছিলাম অথচ বিষয়টা আপনি সাধারনভাবে বলে গেলেন। যা খুবই দুঃখজনক।

    ৪. এই বিষয়টা জানা প্রয়োজন যে, “বাসার আল আসাদের বিরুদ্ধে শরয়ী কি কি কারন আছে জিহাদ করার জন্য এবং তাকে কি ব্যক্তি বিশেষে কাফের বলা যাবে?”




    জাযাকাল্লাহু খায়ের

    মুহতারাম ভাই, আগ্রাসী কাফের আমেরিকার বিরুদ্ধে যেসব কারণে জিহাদ ফরয, একই কারণে কাফের বাশার আলআসাদের বিরুদ্ধেও জিহাদ ফরয। আমেরিকা যেমন মুসলমানদের ভূমি দখল করে তাদের উপর নির্যাতন করছে, বাশার আলআসদও এমনই করছে। আগ্রাসী কাফেরের বিরুদ্ধে জিহাদ ফরয হওয়ার বিষয়টি যেহেতু অত্যধিক সুস্পষ্ট বিষয়, তাই আমি এর দালিলিক আলোচনায় যাইনি। এজন্য আপনি আব্দুল্লাহ আযযাম রহ. এর (আদদিফা আন আরাদিল মুসলিমিন) কিতাবটি দেখতে পারেন। (মুসলিম ভূমির প্রতিরক্ষা) নামে এর বাংলা তরজমা হয়েছে।


    এখন প্রশ্ন হল বাশার আলআসাদ কাফের কেন?
    কুফরী আইন দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা কুফর। এ কারণে আমরা মুসলিম নামধারী শাসকদেরকে মুরতাদ বলি। এ কুফর বাশারের মাঝেও বিদ্যমান। তবে এটি পরের কথা। বাশার এর আগেই আরোও জঘন্য কুফরে লিপ্ত আছে। আপনারা জানেন, বাশার নুসাইরি শীয়া। আর নুসাইরিরা হল শীয়াদের মধ্যে যারা কাফের, তাদের মধ্যে অত্যন্ত জঘন্য ও চরমপন্থী কাফের।

    ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন,
    فإن النصيرية من أعظم الناس كفرا. اهـ
    “নুসাইরিরা অত্যন্ত জঘন্য প্রকৃতির কাফের।” (মাজমুউল ফাতাওয়া: ২৮/৫৫৩)

    অন্যত্র বলেন,
    هؤلاء الدرزية و النصيرية كفار باتفاق المسلمين لا يحل اكل ذبائحهم ولا نكاح نسائهم بل ولا يقرون بالجزية فانهم مرتدون عن دين الاسلام ليسوا مسلمين ولا يهود ولا نصارى لايقرون بوجوب الصلوات الخمس ولا وجوب صوم رمضان ولا وجوب الحج ولا تحريم ما حرم الله ورسوله من الميتة والخمر وغيرهما وان اظهروا الشهادتين مع هذه العقائد فهم كفار باتفاق المسلمين. اهـ
    “এসব দারাজি ও নুসাইরিরা মুসলমানদের সর্বসম্মতিতে কাফের। এদের যবাইকৃত পশু ভক্ষণ হালাল নয়, এদের মহিলাদের বিবাহ করা জায়েয নয়। বরং জিযিয়া দিয়েও এদেরকে বাঁচিয়ে রাখা যাবে না। কেননা, এরা ইসলাম পরিত্যাগকারী মুরতাদ। এর মুসলমানও নয়, ইয়াহুদিও নয়, নাসারাও নয়। এরা পাঁচ ওয়াক্ত নামায, রমজানের রোযা, হজ্ব- কোনটাকেই ফরয বলে স্বীকার করে না। মৃতপ্রাণী, মদ ও অন্যান্য বস্তু যেগুলো আল্লাহ ও তার রাসূল হারাম করেছেন, সেগুলোকে হারাম বলে মানে না। এসব আকীদা পোষণ করা অবস্থায় তারা বাহ্যত শাহাদাতাইন পড়ে থাকলেও তারা মুসলমানদের সর্বসম্মতিতে কাফের।” (মাজমুউল ফাতাওয়া: ৩৫/১৬১)


    আল্লামা শামী রহ. বলেন,
    ونقل عن علماء المذاهب الأربعة أنه لا يحل إقرارهم في ديار الإسلام بجزية ولا غيرها، ولا تحل مناكحتهم ولا ذبائحهم. اهـ

    “মাওয়াক্বিফ গ্রন্থকার চারোও মাযহাবের উলামায়ে কেরাম থেকে বর্ণনা করেছেন যে, দারুল ইসলামে এদেরকে জিযিয়া দিয়েও বাঁচিয়ে রাখা যাবে না, জিযিয়া ছাড়াও না। এদের সাথে বিবাহ-শাদিও দুরস্ত নেই, এদের যবাইকৃত পশুও হালাল নয়।” (ফাতাওয়া শামী: ৪/২৪৪)


    বরং এরা যদি মুসলমানদের উপর আক্রমণ নাও করতো তবুও এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা এবং এদেরকে হত্যা করা ফরয হতো। কারণ, এরা কাদিয়ানিদের মতো- বরং আরো জঘন্য- মুরতাদ। এদের অনেকে এমন আছে যে, এরা তাওবা করে মুসলমান হয়ে গেলেও এদেরকে হত্যা করে দিতে হবে।
    যাহোক, এ হল বাশারের ব্যাপারে সারকথা।


    মুহতারাম ভাই, আমাদের ব্যাপারে বদ ধারণা না করার অনুরোধ করছি। অনেক সময় বিষয়বস্তু দীর্ঘ আলোচনার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তাই দীর্ঘ আলোচনায় যাই না। আবার অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে দীর্ঘ আলোচনায় যাওয়ার সুযোগ হয় না। তবে যতটুকু বলি, কুরআন-সুন্নাহ থেকেই বলার চেষ্টা করি। তবে কারো যদি কোন বিষয় অস্পষ্ট থাকে বা দীর্ঘ আলোচনার প্রয়োজন পড়ে, তাহলে আমাদেরকে জানালে আমরা সময়-সুযোগ ও সামর্থ্যানুযায়ী আলোচনার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। ওয়া বিল্লাহি তাআলাত তাওফিক।



    এবার আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিচ্ছি:

    ১. শীয়াদের বিভিন্ন দল-উপদল আছে। কোনো কোনো দল কাফের আবার কোন কোন দল মুসলমান- যদিও গুমরাহ ও বিদআতি। এদের মধ্যে নুসাইরি ও ইসলামঈলীরা হল অত্যন্ত জঘন্য কাফের। আর বাশার নুসাইরি শীয়া। তাই সে অত্যন্ত জঘন্য কাফের।

    ২. বাশার হাজ্জাজ বিন ইউসুফের মতো শুধু জালেম নয়। তাকে আমরা তার জুলুমের কারণে কাফের বলছি না, তার আকিদার কারণে কাফের বলছি। সাথে কুফরি আইন দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার কুফর তো আছেই।

    ৩. বিষয়টি অত্যন্ত স্পষ্ট বলে মনে করেছিলাম, তাই বিস্তারিত দালিলিক আলোচনায় যাইনি।

    ৪. বাশারের মাঝে অন্তত দুই ধরণের কুফর বিদ্যমান:
    ক. কুফরী আকীদা।
    খ. কুফরী আইন দিয়ে রাষ্ট্র শাসন।
    এ কারণে সে মুরতাদ। আর মুরতাদদের বিরুদ্ধে কিতাল করা এবং (তাওবা করে মুসলমান না হলে) তাদেরকে হত্যা করা ফরয- যদিও তারা মুসলমানদের উপর আক্রমণ না করে। আর আক্রমণ করলে তখন কিতাল ফরয হওয়ার আরেকটি কারণ যোগ হল। অতএব, শরয়ী দৃষ্টিকোণ থেকে বাশারের বিরুদ্ধে দুই দিক থেকে কিতাল ফরয:
    ক. সে মুরতাদ।
    খ. সে আমেরিকার মতো মুসলমানদের ভূমি দখলকারী এবং মুসলমানদের উপর নির্যাতনকারী আগ্রাসী অপশক্তি।
    আশাকরি আপনার প্রশ্নের উত্তর হয়েছে।




    Comment


    • #3
      ১. ভাই আপনি বলেছেন, বাশার আল আসাদ বর্তমান যমানার
      ফেরআউন। ফেরআউন বলেছে انا ربكم الاعلى "আমি তোমাদের বড় প্রভু"
      তদ্রুপ এই খবীস বাশার তাই দাবী করে।= এই উক্তির রেফারেন্স দিতে পারবেন????????
      যমানার ফেরাউন হতে হলে انا ربكم الاعلى "আমি তোমাদের বড় প্রভু" বলতে হবে বিষয়টা এমন নয়, রবের আসনে যেকোনভাবে বসতে চাওয়াই ফেরাউনী, ফেরাউন চেয়েছিলো নিজের বানানো বিধান দিয়ে যমিন পরিচালনা করতো, মানে আল্লাহ তা‘আলার হাকিম গুনের আসনে সে বসতে চাইছে তো যারাই এমন কাজ করবে তাদের কাজ ফেরাউনের কুফুরির সাথে এদিক থেকে মিলে যায়, এই ব্যাপারে বিস্তারিত পাবেন মাওলানা আসেম ওমর সাহেবের গনতন্ত্র ও ইসলাম বইয়ে।
      আর বাশার আল আসাদের ব্যাপারে কথা হলো সে নিজেকে খোদা খুব প্রকাশ্যে দাবি না করলেও কিছু ঘটনা এমনই বলে যে সে নিজেকে ইলাহ/রব দাবি করতে চায়, আব্দুর রহমান আল আরেফির একটি বয়ান ছিলো “ইগদাব” রাগান্বিত হোন, তিতুমীর থেকে এটির সাবটাইটেলও বের হয়েছিলো, সেটিতে বলা হয়েছিলো যে, বাশারের বাহিনী একজন মহিলাকে বলেছিলো যে, বল, লা ইলাহা ইল্লা বাশশার, তখন মহিলাকে এটি না বলার কারণে মাটিতে আংশিক পুতে হত্যা করা হয়েছে।
      কিছুদিন আগে সিরিয়ার কিছু চ্যানেলে একটি ভিডিও পাওয়া গিয়েছিলো যেটি বাংলা কিছু চ্যানেলেও এবং টেলিগ্রামের আল্লাহর দিকে আহবান গ্রুপেও পোস্ট করে ছিলো কোন একজন, সেটি হলো, একজন ব্যাক্তি যাকে বাশার আল আসাদের ডান হাত মনে করা হয় সে বলেছে যে, বাশার আল্লাহ রাসূল (নাউযুবিল্লাহ)।
      সুতরাং তাকে যামানার ফেরাউন বলাটা যুক্তিসম্মত।
      দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
      জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহু খায়ের। ইনশা-আল্লাহ আমি ভাইয়ের কাছে পৌছিয়ে দিবো

        Comment


        • #5
          "জিহাদ ফরজে আইন হওয়ার শর্ত কি, বা
          কোন কোন সময় জিহাদ ফরজে আইন হয়?"
          ::
          ১»
          মুসলিমদের বাড়িতে বা শহরে শত্রুবাহিনী
          উপস্থিত হলে! [সুরা তাওবা, আয়াত নং:
          ১২৩]
          ::
          ২»
          মুসলিমদের ইমাম বা নেতা যদি কোন
          ব্যাক্তি বা কোন দলকে জিহাদে যাওয়ার
          জন্য নির্দেশ দেয়, তাহলে সেই ব্যাক্তি বা
          দলের ওপর জিহাদ ফরযে আইন হয়!
          [মুত্তাফাকু আলাইহ, হাদিস নং: ২৭১৫,৩৮১৮]
          ::
          ৩»
          যুদ্ধের সময় শত্রুবাহিনী সামনা সামনি
          অবস্থান নিলে! [সুরা আনফাল, আয়াত নং:
          ১৫, ৪৫]
          ::
          ৪»
          কোন মুসলিমকে কাফেররা বন্দি করে নিয়ে
          গেলে, ঐ কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদ ফরজে
          আইন হয়ে যায়! [তিরমিযী, হা/১৪২১,
          মিশকাত, হা/৩৫২৯]
          ::
          উপরে উল্লিখিত কারন চারটি যদি কোন
          স্থানে পাওয়া যায়, তবে সেই স্থানের
          মুসলিমদের জন্য জিহাদ ফরজে আইন হয়ে
          যায়। তবে সেখানের মুসলিমরা যদি ঐ
          কুফ্ফারদের মোকাবিলায় সক্ষম না
          হয়, তবে তার পার্শ্ববর্তী স্থানের
          মুসলিমদের জন্যও জিহাদ ফরজে আইন হয়ে
          যায়! পর্যায়ক্রমে দুনিয়ার সমস্ত মুসলিমদের
          উপরে জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়।


          উপরোক্ত কারণ গুলোকে দলীল হিসেবে নিতে পারেন ইনশাআল্লাহ
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            [quote=আবুল ফিদা;45824]যমানার ফেরাউন হতে হলে انا ربكم الاعلى "আমি তোমাদের বড় প্রভু" বলতে হবে বিষয়টা এমন নয়, রবের আসনে যেকোনভাবে বসতে চাওয়াই ফেরাউনী, ফেরাউন চেয়েছিলো নিজের বানানো বিধান দিয়ে যমিন পরিচালনা করতো, মানে আল্লাহ তা‘আলার হাকিম গুনের আসনে সে বসতে চাইছে তো যারাই এমন কাজ করবে তাদের কাজ ফেরাউনের কুফুরির সাথে এদিক থেকে মিলে যায়, এই ব্যাপারে বিস্তারিত পাবেন মাওলানা আসেম ওমর সাহেবের গনতন্ত্র ও ইসলাম বইয়ে।

            @আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আবু জাহলকে বলেছেন -"هذا فرعون هذه الامۃ"
            হাদীসটি ইবনে মাসুদ রা:থকে মুসনাদে আহমাদ,সুনানে বাইহাকীসহ বিভিন্ন গ্রন্হে বর্ণিত আছে।সনদ হাসান পর্যায়ের।

            Comment


            • #7
              shaik motiur rahman madanir ekta lecture a sunci j basar naki shob sumai e kafir cilo kokhono muslim cilo na ei bishoye ektu bolben sonmani vayera

              Comment


              • #8
                Originally posted by fg2464885 View Post
                জাযাকাল্লাহু খায়ের। ইনশা-আল্লাহ আমি ভাইয়ের কাছে পৌছিয়ে দিবো
                আশা করি ক্লিয়ার হয়েছে। আল্লাহ আমাদের হিদায়তের উপর অটল রাখুন।
                আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                Comment

                Working...
                X