অনেকে ইতিহাস না জানার কারনে তারা ভারতীয় উপমহাদেশকে হিন্দুদের বলে মনে কারে থাকে । বিশেষ করে বর্তমান বিজেপি সমর্থিত উগ্রহীন্দুত্ব-বাদী এবং তাদের দোসর এদেশিয় সেকুলাম শাহবাগ গোষ্টী জোরেশোরে একথা প্রমান করার চেষ্টা করছে ।কিন্তু ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় মুসলিমরাই সর্বপ্রথম ভারতীয় উপমহাদেশে সভ্যতা গড়ে তোলেছেন । এর আগে হিন্দু-মুশরীকদের বিভিন্ন রাজ্য অবশ্য ছিল কিন্তু তাদের মধ্যে সভ্যতার কোন গুন পাওয়া যেতো না ।কোনে ভাবেই এগুলোকে সভ্য বলা যেত না ।
অর্থসম্পদ ও সব থাকা সত্তেও মুশরীকদের অবস্থা ছিল অসভ্য, বর্বর, মানবাকৃতীর বস্ত্রহীন জংলি পশুর মতো ।তাদের না ছিল কোন দেশত্ববোধ না ছিল কোন সভ্যতা , না কোন শালিনতা, না কোন জাতি গত বৈশিষ্ঠ । তারা এতটাই হিংস্র এবং অসভ্য প্রকৃতির ছিল যে, পৃথিবীর কোন পযর্টক বা কোন ধর্মের বার্তা নিয়ে মানুষ তাদের কাছে যেতে শাসহ করতো না ।
উপনিবেশিক ব্রিটিশ ও তাদের অনুসারী মুশরীক হিন্দু এবং তাদের অনুগামী বঙ্গীয় সেকুলার ইসলাম বিদ্বেষী গোষ্টি ভারত ইতিহাস নিয়ে ব্যাপকভাবে কাটাছিড়া সুক্ষ্য ভাবে ভুল অনুবাদ করে ব্যাপক ভাবে ইতিহাস বিকৃতী করেছে । চেপে রেখেছে সঠিক ইতিহাস ।
ভারতে ৭১২ খিস্ট্রাব্দে সর্বপ্রথম মুসলমানদের আগমন ঘটে । মুসলিম সেনাপতি হযরত মুহাম্মদ বিন কাসেম (রহমাতুল্লাহ্) ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলীম শাষনের সূচনা করেন দক্ষিন পাঞ্জাবের সিন্ধুক ও মুলতাব দখল করার মধ্য দিয়ে । পযার্য়ক্রমে ভারতীয় উপমহাদেশে দিল্লি সুলতানী ও মূঘল সম্রাজ্যের মতো মুসলীমদের সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা হয় ।
মুঘল সম্রাজ্যের শাষনামলে উপমহাদেশের প্রায় সমগ্র উপমহাদেশটি উত্তরাঞলটি উক্যবদ্ধ হয়েছিল।
মূঘল শাসকরা ভারতের মধ্যপ্রাচ্যে শিল্প ও স্থাপত্যকলার প্রবত্ত্বন ঘটান । মুসলিমগন কুসংস্কারাচ্ছন্য ভারতে সভ্যতা, শিক্ষা, শিল্প তথা সামগ্রিক উন্নতি সাধন করে । বহু পৈত্তলিক, মুসরিক মুসলমানদের উদারতা এবং শিক্ষা দেখে মুগ্ধ হয়ে ইসলামের মধ্যে দিক্ষিপ্ত হয়েছিল । মুসলমানদের আবির্বাবের কারনে বহু জালেম হিন্দু পৈত্তলিকদের জুলুম থেকে রক্ষা পায় বেচেঁ যায় ।যদিও আজকে তারা তা ভূলে গেছে ।আজকে তারা এ সত্য স্বীকার করতে চায়না । যখনই তারা বিপদে পরে মুসলিমদের কাছে সাহায্য নিতে আসে কিন্তু যখন তারা কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকে, যখন তারা ক্ষমতায় থাকে, তখন সর্বশক্তি নিয়ে মুসলমানদের ধ্বংসের জন্য উঠে পরে লাগে ।
“ বিবেকারেন্ড ” তার বইতে লিখেন, দেখা যাবে ইসলাম যেথায় গিয়েছে, সেথায় আদিমবাসিদের রক্ষা করেছে, সেসব জাত সেথায় বর্তমান, এসব ভাষা জাতীয়ত আজও বর্তমান্ ।
ড: তেজ বাহাদুর বলেন, হিন্দুদিগকে রক্ষা করিবার েএকমাত্র উপায় ইসলাম ধর্মের কতিপয় মূলনীতি ।আল্লাহর একত্ববাদ ও মানবের বিশ্ব জননীত্ব ।
আচার্জ্ব্য প্রসঙ্গরায় বলেন, পৃথিবীর বুকে ইসলাম সর্বোউৎকৃষ্ঠ ধর্ম ।প্রশান্ত মহাসাগড় হতে আরম্ব করে আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল পযর্ন্ত সমস্ত মানব মন্ডলিকে উদারতার একসূত্রে আবদ্ধ করে পার্থিব উন্নতীর চরম উৎকর্ষ লাভ করেছে।
৭০০ বছরে চাইতে কিছু বেশি সময় মুসলিম জাতি ভারতে প্রশাসন প্রতিষ্ঠিত করেছে । আর কোন সম্প্রদায় এই উন্নতীর উদারতা বাস্তবায়ন করতে পারেনি । তর্কের খাতীরে যদি ইংরেজদেরও পেশ করা হয় তাহলেও দেখা যাবে ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ খ্রিস্ট্রাব্ধ পযর্ন্ত তারা যে শাসন করেছে, এর পিছনে মূল উদ্যেশ্য ছিল , ভারত বর্ষ থেকে লুটপাত করে ইংরেজদের বেশ গুলোতে পরিনত করা । করেছেও তাই ।
ইংরেজ শাসন ভারতকে চুষে, লুট্যরাজ করে ধ্বংস করেছে । তারপরও এই মুসরিক হিন্দুগোষ্ঠি ইংরেজদের দালালী আর মুসলীমদের সাথে শত্রুতা বেছে নিয়েছে ।
মুসলমানদের কারনেই হিন্দুরা দেশত্ববোধ শিখেছে । আর এখন কিনা তারা ঘোষনা করতে চায় ।
এই হচ্ছে সেই নিদর্শন যাকে আপনি মেহমান হিসেবে ঘরে তুলে নিলেন অথচ সে কিনা আপনাকে শন্ত্রাসী বলে ঘরে থেকে বের করে দেওয়ার স্লোগান তুলে ।
আর তার বিচার না করে আশপাশের লোকেরা তাল মিলায় ।
অর্থসম্পদ ও সব থাকা সত্তেও মুশরীকদের অবস্থা ছিল অসভ্য, বর্বর, মানবাকৃতীর বস্ত্রহীন জংলি পশুর মতো ।তাদের না ছিল কোন দেশত্ববোধ না ছিল কোন সভ্যতা , না কোন শালিনতা, না কোন জাতি গত বৈশিষ্ঠ । তারা এতটাই হিংস্র এবং অসভ্য প্রকৃতির ছিল যে, পৃথিবীর কোন পযর্টক বা কোন ধর্মের বার্তা নিয়ে মানুষ তাদের কাছে যেতে শাসহ করতো না ।
উপনিবেশিক ব্রিটিশ ও তাদের অনুসারী মুশরীক হিন্দু এবং তাদের অনুগামী বঙ্গীয় সেকুলার ইসলাম বিদ্বেষী গোষ্টি ভারত ইতিহাস নিয়ে ব্যাপকভাবে কাটাছিড়া সুক্ষ্য ভাবে ভুল অনুবাদ করে ব্যাপক ভাবে ইতিহাস বিকৃতী করেছে । চেপে রেখেছে সঠিক ইতিহাস ।
ভারতে ৭১২ খিস্ট্রাব্দে সর্বপ্রথম মুসলমানদের আগমন ঘটে । মুসলিম সেনাপতি হযরত মুহাম্মদ বিন কাসেম (রহমাতুল্লাহ্) ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলীম শাষনের সূচনা করেন দক্ষিন পাঞ্জাবের সিন্ধুক ও মুলতাব দখল করার মধ্য দিয়ে । পযার্য়ক্রমে ভারতীয় উপমহাদেশে দিল্লি সুলতানী ও মূঘল সম্রাজ্যের মতো মুসলীমদের সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা হয় ।
মুঘল সম্রাজ্যের শাষনামলে উপমহাদেশের প্রায় সমগ্র উপমহাদেশটি উত্তরাঞলটি উক্যবদ্ধ হয়েছিল।
মূঘল শাসকরা ভারতের মধ্যপ্রাচ্যে শিল্প ও স্থাপত্যকলার প্রবত্ত্বন ঘটান । মুসলিমগন কুসংস্কারাচ্ছন্য ভারতে সভ্যতা, শিক্ষা, শিল্প তথা সামগ্রিক উন্নতি সাধন করে । বহু পৈত্তলিক, মুসরিক মুসলমানদের উদারতা এবং শিক্ষা দেখে মুগ্ধ হয়ে ইসলামের মধ্যে দিক্ষিপ্ত হয়েছিল । মুসলমানদের আবির্বাবের কারনে বহু জালেম হিন্দু পৈত্তলিকদের জুলুম থেকে রক্ষা পায় বেচেঁ যায় ।যদিও আজকে তারা তা ভূলে গেছে ।আজকে তারা এ সত্য স্বীকার করতে চায়না । যখনই তারা বিপদে পরে মুসলিমদের কাছে সাহায্য নিতে আসে কিন্তু যখন তারা কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকে, যখন তারা ক্ষমতায় থাকে, তখন সর্বশক্তি নিয়ে মুসলমানদের ধ্বংসের জন্য উঠে পরে লাগে ।
“ বিবেকারেন্ড ” তার বইতে লিখেন, দেখা যাবে ইসলাম যেথায় গিয়েছে, সেথায় আদিমবাসিদের রক্ষা করেছে, সেসব জাত সেথায় বর্তমান, এসব ভাষা জাতীয়ত আজও বর্তমান্ ।
ড: তেজ বাহাদুর বলেন, হিন্দুদিগকে রক্ষা করিবার েএকমাত্র উপায় ইসলাম ধর্মের কতিপয় মূলনীতি ।আল্লাহর একত্ববাদ ও মানবের বিশ্ব জননীত্ব ।
আচার্জ্ব্য প্রসঙ্গরায় বলেন, পৃথিবীর বুকে ইসলাম সর্বোউৎকৃষ্ঠ ধর্ম ।প্রশান্ত মহাসাগড় হতে আরম্ব করে আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল পযর্ন্ত সমস্ত মানব মন্ডলিকে উদারতার একসূত্রে আবদ্ধ করে পার্থিব উন্নতীর চরম উৎকর্ষ লাভ করেছে।
৭০০ বছরে চাইতে কিছু বেশি সময় মুসলিম জাতি ভারতে প্রশাসন প্রতিষ্ঠিত করেছে । আর কোন সম্প্রদায় এই উন্নতীর উদারতা বাস্তবায়ন করতে পারেনি । তর্কের খাতীরে যদি ইংরেজদেরও পেশ করা হয় তাহলেও দেখা যাবে ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ খ্রিস্ট্রাব্ধ পযর্ন্ত তারা যে শাসন করেছে, এর পিছনে মূল উদ্যেশ্য ছিল , ভারত বর্ষ থেকে লুটপাত করে ইংরেজদের বেশ গুলোতে পরিনত করা । করেছেও তাই ।
ইংরেজ শাসন ভারতকে চুষে, লুট্যরাজ করে ধ্বংস করেছে । তারপরও এই মুসরিক হিন্দুগোষ্ঠি ইংরেজদের দালালী আর মুসলীমদের সাথে শত্রুতা বেছে নিয়েছে ।
মুসলমানদের কারনেই হিন্দুরা দেশত্ববোধ শিখেছে । আর এখন কিনা তারা ঘোষনা করতে চায় ।
এই হচ্ছে সেই নিদর্শন যাকে আপনি মেহমান হিসেবে ঘরে তুলে নিলেন অথচ সে কিনা আপনাকে শন্ত্রাসী বলে ঘরে থেকে বের করে দেওয়ার স্লোগান তুলে ।
আর তার বিচার না করে আশপাশের লোকেরা তাল মিলায় ।
Comment