সমকামিতাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বর্ণনা করা ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা বাতিল করে দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এই আদেশ দিয়েছে। দেশটিতে পূর্বে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে শাস্তিস্বরূপ ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান ছিল।
১৮৬১ সালের জারি করা ধারাটি ২০০৯ সালে সমকামিতা অপরাধ নয় বলে রায় দিয়েছিল দিল্লির হাইকোর্ট। তবে তার বিরুদ্ধে আপীল করা হলে ২০১৩ সালে ওই আইনটি বহাল করেছিল সুপ্রিম কোর্টের একটি বেঞ্চ। নিজেদের সেই আদেশ আজ বাতিল করে দিল সুপ্রিম কোর্ট।
ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের এরকম আইনকে অনৈতিক হিসেবে দেখছেন চিন্তাশীলরা। এ ধরণের আইন মানুষের সামাজিক জীবনে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করেন অনেকেই। এ ধরণের নিকৃষ্ট আইনই মানুষের সামাজিক জীবন ধ্বংস হওয়ার জন্য যথেষ্ট। ভারতে একদিকে নারী-শিশুকে অবাধে ধর্ষণ চলছে, আবার এখন সমকামিতার মত একটি জঘন্য কাজকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। ভারতকে একটি নিকৃষ্ট পশুরাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই, সেই কার্যক্রম অনেকটুকু বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এই আদেশ দিয়েছে। দেশটিতে পূর্বে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে শাস্তিস্বরূপ ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান ছিল।
১৮৬১ সালের জারি করা ধারাটি ২০০৯ সালে সমকামিতা অপরাধ নয় বলে রায় দিয়েছিল দিল্লির হাইকোর্ট। তবে তার বিরুদ্ধে আপীল করা হলে ২০১৩ সালে ওই আইনটি বহাল করেছিল সুপ্রিম কোর্টের একটি বেঞ্চ। নিজেদের সেই আদেশ আজ বাতিল করে দিল সুপ্রিম কোর্ট।
ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের এরকম আইনকে অনৈতিক হিসেবে দেখছেন চিন্তাশীলরা। এ ধরণের আইন মানুষের সামাজিক জীবনে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করেন অনেকেই। এ ধরণের নিকৃষ্ট আইনই মানুষের সামাজিক জীবন ধ্বংস হওয়ার জন্য যথেষ্ট। ভারতে একদিকে নারী-শিশুকে অবাধে ধর্ষণ চলছে, আবার এখন সমকামিতার মত একটি জঘন্য কাজকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। ভারতকে একটি নিকৃষ্ট পশুরাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই, সেই কার্যক্রম অনেকটুকু বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
Comment