আস্ সালামু আলাইকুম, ভাইয়েরা, আমি ফোরামে নতুন, পোস্টে কোন ত্রুটি থাকলে, আশা করি পরামর্শ দিবেন। পরবর্তীতে ঠিক করে নেব। ইনশাআল্লাহ..
আজ আমাদের মা-বোনদেরকে নিয়ে বড়ই টেনশন হয়। তারা আজ ইসলামকে ভুলে যেভাবে চলাফেরা করছে, তারা তো ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাচ্ছে। আজ নারীদের ফেৎনা চরম মাত্রায় পৌছে গেছে। রাস্তায় বের হলেই এসব ফেৎনা চোখে পড়ে। বিভিন্ন জায়গায় যেমন- বাসায়, বাজারে, সাধারণ দোকান পাটে, হোস্টেল, গেস্টরুম আর রিক্সা থেকে শুরু করে অন্যান্য ভিআইপি যানবাহনও আজ নারী ফেৎনায় ভরপুর। এখন তো তরকারী কিনতে গেলেও নারীদেরকে বেপর্দা অবস্থায় দেখা যায়। স্কুল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, পার্ক সহ বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী জায়গাগুলোতে নারীদের ফেৎনা ছেয়ে গেছে। আর গণমাধ্যমগুলো তো নারী ফেৎনা ছড়িয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এখন তো মুত্তাকী ব্যক্তিদের চলাফেরা করাটায় মুশকিল হয়ে গেছে। একটু লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন, ফজরের নামাযের পর অনেক মহিলারা হাটতে বের হয়, কেউ চর্বি কমানোর জন্য, কারো ডায়াবেটিস আছে, কেউ ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য আবার কেউ কেউ এমনিতেই অথবা কোন উদ্দেশ্য নিয়ে নানা উজুরে হাটতে বের হন। বিশেষ করে শীতকালে এটা একধরণের ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। বলুনতো মুক্তাকী ব্যক্তিরা কোন সময়ে কোন দিকে তাকিয়ে চলাফেরা করবে?
হে মা-বোনেরা, আপনাদেরকে বলছি…
আল্লাহ তা’আলার ফরজ বিধানকে মেনে নিন, রাসূলের সুন্নতকে মেনে চলুন, মহিলা সাহাবীদের থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। ইসলামকে আঁকড়ে ধরে সম্মানের জীবনকে বেছে নিন। দুনিয়ার বিলাসিতায় মত্ত হয়ে, আল্লাহকে ভুলে গিয়ে, আল্লাহর রাসূলের আদর্শকে ভুলে গিয়ে, কাফেরদেরকে অনুসরণ করে ক্ষতিগস্থদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবেন না। মৃত্যুর ডাক আসার আগেই নিজেকে সঠিক পথে পরিচালনা করুন। নয়তো মৃত্যু, কবর, হাশর, মীযান, পুলসিরাত কোনটাই আপনার জন্য সম্মানের হবে না। বরং ঠিকানা হবে চিরস্থায়ী জাহান্নাম, যা অত্যন্ত ভয়াবহ।
পরিশেষে, আল্লাহ তা’আলা আপনাকে আমাকে এবং আমাদের মা-বোনেদেরকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সকল প্রকার ফেৎনা থেকে আমাদের হেফাজত করুন। আমীন। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন।
নারী ফেৎনা সম্পর্কে কিছু কথা
আজ আমাদের মা-বোনদেরকে নিয়ে বড়ই টেনশন হয়। তারা আজ ইসলামকে ভুলে যেভাবে চলাফেরা করছে, তারা তো ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাচ্ছে। আজ নারীদের ফেৎনা চরম মাত্রায় পৌছে গেছে। রাস্তায় বের হলেই এসব ফেৎনা চোখে পড়ে। বিভিন্ন জায়গায় যেমন- বাসায়, বাজারে, সাধারণ দোকান পাটে, হোস্টেল, গেস্টরুম আর রিক্সা থেকে শুরু করে অন্যান্য ভিআইপি যানবাহনও আজ নারী ফেৎনায় ভরপুর। এখন তো তরকারী কিনতে গেলেও নারীদেরকে বেপর্দা অবস্থায় দেখা যায়। স্কুল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, পার্ক সহ বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী জায়গাগুলোতে নারীদের ফেৎনা ছেয়ে গেছে। আর গণমাধ্যমগুলো তো নারী ফেৎনা ছড়িয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এখন তো মুত্তাকী ব্যক্তিদের চলাফেরা করাটায় মুশকিল হয়ে গেছে। একটু লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন, ফজরের নামাযের পর অনেক মহিলারা হাটতে বের হয়, কেউ চর্বি কমানোর জন্য, কারো ডায়াবেটিস আছে, কেউ ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য আবার কেউ কেউ এমনিতেই অথবা কোন উদ্দেশ্য নিয়ে নানা উজুরে হাটতে বের হন। বিশেষ করে শীতকালে এটা একধরণের ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। বলুনতো মুক্তাকী ব্যক্তিরা কোন সময়ে কোন দিকে তাকিয়ে চলাফেরা করবে?
হে মা-বোনেরা, আপনাদেরকে বলছি…
আল্লাহ তা’আলার ফরজ বিধানকে মেনে নিন, রাসূলের সুন্নতকে মেনে চলুন, মহিলা সাহাবীদের থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। ইসলামকে আঁকড়ে ধরে সম্মানের জীবনকে বেছে নিন। দুনিয়ার বিলাসিতায় মত্ত হয়ে, আল্লাহকে ভুলে গিয়ে, আল্লাহর রাসূলের আদর্শকে ভুলে গিয়ে, কাফেরদেরকে অনুসরণ করে ক্ষতিগস্থদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবেন না। মৃত্যুর ডাক আসার আগেই নিজেকে সঠিক পথে পরিচালনা করুন। নয়তো মৃত্যু, কবর, হাশর, মীযান, পুলসিরাত কোনটাই আপনার জন্য সম্মানের হবে না। বরং ঠিকানা হবে চিরস্থায়ী জাহান্নাম, যা অত্যন্ত ভয়াবহ।
পরিশেষে, আল্লাহ তা’আলা আপনাকে আমাকে এবং আমাদের মা-বোনেদেরকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সকল প্রকার ফেৎনা থেকে আমাদের হেফাজত করুন। আমীন। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন।
Comment