মূর্তি পূজার অতীত বর্তমান এবং আমাদের করনীয়ঃ-
আলহামদুলিল্লাহ ওয়াসসলাতু ওয়াসসালামু আলা রসুলিল্লাহ আম্মা বাআদ।
নূহ আলাইহিস সালাম এর কওম শয়তানের ওয়াসওয়াসায় ওয়াদ,সুওয়া,ইয়াগুস,ইয়াউক, নাসরের ভাস্কর্য নির্মাণ করে।যাতে এবাদতে বেশী তাসির এবং লোকেরা এই মূর্তিগুলো দেখে তাদের মত ভাল নেককার মানুষ হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে।এই চেতনায় লোকেরা আল্লাহর ইবাদাত করতে থাকে।
পরবর্তী প্রজন্মের লোকদের শয়তান বলল আরে তোমরা কেন এদের কাছে বৃষ্টি সহ যাবতীয় মঙ্গল কামনা করছ না অথচ তোমাদের পূর্ব পুরুষেরা এমনটিই করেছেন! তা নাহলে তারা কেনই বা এই মূর্তি তৈরী করবেন?যদি তোমরা এদের কাছে মঙ্গল কামনা না কর তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যাবে।(সূরা নূহ, আয়াত:২৩,তাফসীরে ইবনে কাছীর)
শয়তান পরবর্তীদের চেতনা ঘুরিয়ে শিরকের দিকে নিয়ে গেল।
*এবার আমাদের বর্তমানের সাথে উক্ত ঘটনা মিলানো যাক।
প্রথমে মুক্তি যুদ্ধের চেতনায় মূর্তির সাথে একটা সখ্যতা তৈরী করা হয় বাংলার মুসলমানদের।
আর এখন বাঙালি সংস্কৃতি,হাজার বছরের ঐতিহ্যের(যদিও ৩০বছর আগে১৯৮৯ সালে ঢাবির চারুকলার কয়েকজন মিলে তরুণ ঘোষ এর নেতৃত্বে এটা নতুন রুপে শুরু করে) নামে,মঙ্গলশোভাযাত্রার নামে মুসলমানদেরকে; হিন্দু দেবদেবীদের কাছে প্রার্থণা করা শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।৷ এখন এটা শির্ক মানুষ বুঝতেও চায় না।আর যারা এর বিরোধিতা করছে তাদের প্রতি নূহের আ.মত কঠোরতা আরোপ করা শুরু হয়ে গেছে। সামনে এর মাত্রা বহুগুণে বাড়বে যদি না দেফা হয়।
আর সেই দেফা বা প্রতিরোধ করতে হলে মাসুলদের১০০%আনুগত্যের মাধ্যমে সামনে আগাতে হবে।আমাদের শ্রবণ ও আনুগত্য আল্লাহর দ্বীনের জন্য হবে। আর অনেক ভাই ঝরে পড়েন শ্রবণ ও আনুগত্যের অভাবে।তাই আর গাফিলতি নয়। আল্লাহ আমাদের দ্বীনের উপর অটল অবিচল রাখুন ও গাফিলতির রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করুন। আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।
আলহামদুলিল্লাহ ওয়াসসলাতু ওয়াসসালামু আলা রসুলিল্লাহ আম্মা বাআদ।
নূহ আলাইহিস সালাম এর কওম শয়তানের ওয়াসওয়াসায় ওয়াদ,সুওয়া,ইয়াগুস,ইয়াউক, নাসরের ভাস্কর্য নির্মাণ করে।যাতে এবাদতে বেশী তাসির এবং লোকেরা এই মূর্তিগুলো দেখে তাদের মত ভাল নেককার মানুষ হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে।এই চেতনায় লোকেরা আল্লাহর ইবাদাত করতে থাকে।
পরবর্তী প্রজন্মের লোকদের শয়তান বলল আরে তোমরা কেন এদের কাছে বৃষ্টি সহ যাবতীয় মঙ্গল কামনা করছ না অথচ তোমাদের পূর্ব পুরুষেরা এমনটিই করেছেন! তা নাহলে তারা কেনই বা এই মূর্তি তৈরী করবেন?যদি তোমরা এদের কাছে মঙ্গল কামনা না কর তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যাবে।(সূরা নূহ, আয়াত:২৩,তাফসীরে ইবনে কাছীর)
শয়তান পরবর্তীদের চেতনা ঘুরিয়ে শিরকের দিকে নিয়ে গেল।
*এবার আমাদের বর্তমানের সাথে উক্ত ঘটনা মিলানো যাক।
প্রথমে মুক্তি যুদ্ধের চেতনায় মূর্তির সাথে একটা সখ্যতা তৈরী করা হয় বাংলার মুসলমানদের।
আর এখন বাঙালি সংস্কৃতি,হাজার বছরের ঐতিহ্যের(যদিও ৩০বছর আগে১৯৮৯ সালে ঢাবির চারুকলার কয়েকজন মিলে তরুণ ঘোষ এর নেতৃত্বে এটা নতুন রুপে শুরু করে) নামে,মঙ্গলশোভাযাত্রার নামে মুসলমানদেরকে; হিন্দু দেবদেবীদের কাছে প্রার্থণা করা শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।৷ এখন এটা শির্ক মানুষ বুঝতেও চায় না।আর যারা এর বিরোধিতা করছে তাদের প্রতি নূহের আ.মত কঠোরতা আরোপ করা শুরু হয়ে গেছে। সামনে এর মাত্রা বহুগুণে বাড়বে যদি না দেফা হয়।
আর সেই দেফা বা প্রতিরোধ করতে হলে মাসুলদের১০০%আনুগত্যের মাধ্যমে সামনে আগাতে হবে।আমাদের শ্রবণ ও আনুগত্য আল্লাহর দ্বীনের জন্য হবে। আর অনেক ভাই ঝরে পড়েন শ্রবণ ও আনুগত্যের অভাবে।তাই আর গাফিলতি নয়। আল্লাহ আমাদের দ্বীনের উপর অটল অবিচল রাখুন ও গাফিলতির রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করুন। আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।
Comment