Announcement

Collapse
No announcement yet.

জামায়াতের খৃষ্ঠান ধর্মালম্বীদে প্রতি স&

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জামায়াতের খৃষ্ঠান ধর্মালম্বীদে প্রতি স&

    জামায়াতে ইসলামির খৃষ্ঠান ধর্মালম্বীদের জন্য শুভেচ্ছা!!!

    ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫, বৃহস্পতিবার,

    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর জনাব মকবুল আহমাদ শুভ বড় দিন উপলক্ষ্যে খ্রীস্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজ ২৪ ডিসেম্বর প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “সকল ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কই বিশ্বে শান্তি এবং সমৃদ্ধি আনতে পারে।
    আগামীকাল ২৫ ডিসেম্বর খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের শুভ বড় দিন। শুভ বড় দিন উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বীগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

    বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতির দেশ। এ দেশে বসবাসকারী সকল ধর্মের লোক শান্তি ও সম্প্রীতির সাথে যুগযুগ ধরে বসবাস করছে। এ দেশে ধর্ম নিয়ে কোন হানাহানি ও বিদ্বেষ নেই। আমরা সকলেই সকলের ধর্মীয় বিশ্বাস ও আবেগ-অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। সকলে মিলেমিশেই দেশকে উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
    বড় দিনের উৎসব যাতে খ্রীস্টান সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিরাপত্তার সাথে শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন করতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”


    সূত্রঃ jamaat-e-islami.org
    Last edited by Taalibul ilm; 12-27-2015, 09:39 AM.
    ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

  • #2
    এর আগে এরা হিন্দুদেরকে শারদীয় শুভেচ্ছা দিয়েছে।
    জগাখিচুরি মতবাদে এরা আক্রান্ত
    Last edited by tamim rayhan; 12-26-2015, 11:14 AM.

    Comment


    • #3
      হুম ঠিকই বলেছেন ভাই
      ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

      Comment


      • #4
        এরা তো মালুরে মুসলিম কয়। নিলাদ্দ্রিকে কয় নীল হোসেন। অন্তরের নিফাক বাহিরের কাজের দ্বারা প্রকাশমান।
        আল্লাহ্* সুবঃ আমাদের যাবতীয় ফিতনা থেকে হিফাজত করুন। আমীন।।

        Comment


        • #5
          আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন
          ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

          Comment


          • #6
            থ্রেড এর বিষয় / নামটা যথাযথ হয় নি। এটাকে আল ওয়ালা ওয়াল বা'রা এর লংঘন বলা যায়। কিন্তু খ্রীষ্টান ধর্মগ্রহণ বলা যায় না।

            আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে যথাযথ কথা বলার তাউফিক দান করুন। এমন কথা বলা থেকে আমরা আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই, যা সত্য নয়।
            কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

            Comment


            • #7
              فإنه منهم أى من أهل دينهم و ملتهم

              Comment


              • #8
                ভাই দুর্গা পূজার সময় শারদীয় শুভেচ্ছা দিয়েছিল। তাহলে ওরা খ্রিস্টান ও হিন্দুর মাঝখানে কিছু মনে হয়
                লা গালিবা ইল্লাল্লাহ !

                Comment


                • #9
                  ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ভাই
                  ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

                  Comment


                  • #10
                    মোডারেটর ভাইদের বলছি, আমার মনে হয় এই পোষ্টাটা আমাদের দাওয়াতি মানহাজের বিপরীত হয়েছে।
                    ভাই আল্লাহর নবী বলেছেনঃ আমাকে গালীগালাজ বা দুষারূপ করার জন্য পাঠানো হয় নাই। আমাকে পাঠানো হয়েছে মুয়াল্লিম হিসেবে। আমরা নবীর উত্তরাধিকারী হিসেবে তাদেরকে ভূলগুলো বুঝিয়ে দিব।
                    ভাই আমাদেরকে কুফফারদের চাল গুলো বুঝতে হবে। আমাদের সবচেয়ে গুরুত্তপূরন জিনিস জনসাধারনের সাপোর্ট। তারা এটা থেকে দূরে সারানোর জন্য অনেক কিছুই করবে। আজ হয়ত জামাতের ব্যপারে কিছু একটা বলল আরেক দিন তাবলীগের ব্যপারে। আর আমরা এখান থেকে গালাগালী করলাম। ভাই এটা আপনার বাসা নয় যে, যা মনে চায় বলে ফেলবেন। এটা তারাও পড়ে। এতে আম ভাবে তারা আমাদের বিরোধ্যে চলে যাবে।
                    সব ভাইদের বলছি । আমাদের এত বোকা হলে চলবেনা। দূর ভবিষ্যৎ চিন্তা করতে হবে।
                    মডারেটর ভাইয়েরা, আবারো বলছি এবং বারবার বলছি আপনার আপনারা শুধু একটা ফোরাম চালাচ্ছেন না । একটা জাতি চালাচ্ছেন। আরো বুদ্ধির সাথে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে ভাইদেরকে বলছি আমাদের মানহাজ গুলো আবারো পরে নেন।

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by কাল পতাকা View Post
                      মোডারেটর ভাইদের বলছি, আমার মনে হয় এই পোষ্টাটা আমাদের দাওয়াতি মানহাজের বিপরীত হয়েছে।
                      জাঝাকাল্লাহু খাইরান ভাই। মূলতঃ পোষ্টের হেডিংটা যথাযথ ছিল না। সেটা বদল করা হয়েছে।

                      তবে, এই তথ্যগুলো সবারই জানা উচিত। যাতে আমরা নিজেদেরকে হেফাজত করতে পারি। এবং সাধারণ জনগণ এই ভুলগুলো থেকে দূরে থাকতে পারে।

                      এই থ্রেডের বিষয়বস্তুকে আল ওয়ালা ওয়াল বা'রা এর আলোকে কেউ আলোচনা করলে উত্তম হতো।
                      কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                      Comment


                      • #12
                        যে এই পোস্ট দিয়েছে সে শিরোনামটা পাল্টাচ্ছে না কেন?

                        Comment


                        • #13
                          মাসআলা

                          মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন:

                          يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُودَ وَالنَّصَارَىٰ أَوْلِيَاءَ ۘ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ ۚ وَمَن يَتَوَلَّهُم مِّنكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ
                          হে মুমিনগণ, তোমরা ইহুদী ও খ্রিষ্টানদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্য থেকে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, নিশ্চয়ই সে তাদেরই একজন। নিশ্চয়ই আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়াত দেন না। [সূরা মায়েদা: ৫১]
                          এখানে আল্লাহ তা’আলা স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন, ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের যেই হুকুম,যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবেঅর্থাৎ মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদেরকে সাহায্য করবে,তারও একই হুকুম। আল্লামা শাওকানী (রহঃ) উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন:
                          وَ مَن يَتَوَلَّهُمْ مّنكُم ْفَإِنَّهُ مِنْهُمْ أي: فإنه من جملتهم و في عدادهم و هو وعيد شديد فإن المعصية الموجبة للكفر، هي التي قد بلغت إلى غاية ليس وراءها غاية
                          আর তোমাদের মধ্য থেকে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, নিশ্চয়ই সে তাদেরই একজন। অর্থা সে তাদের মধ্য থেকে এবং তাদেরই দলভূক্ত হবে। এটি একটি কঠিন হুঁশিয়ারী, কেননা এটা এমন গুনাহ যা কুফরকে আবশ্যক করে এবং একটি চুড়ান্ত সীমারেখা যার পর আর কোন সীমা বাকি থাকে না।[তাফসীরু ফাতহিল কাদীর, খন্ড:২ পৃষ্টা:৭৩]


                          মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন:


                          فَتَرَى الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِم مَّرَضٌ يُسَارِعُونَ فِيهِمْ يَقُولُونَ نَخْشَىٰ أَن تُصِيبَنَا دَائِرَةٌ ۚ فَعَسَى اللَّهُ أَن يَأْتِيَ بِالْفَتْحِ أَوْ أَمْرٍ مِّنْ عِندِهِ فَيُصْبِحُوا عَلَىٰ مَا أَسَرُّوا فِي أَنفُسِهِمْ نَادِمِينَ [٥:٥٢]
                          আর যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে, তাদেরকে আপনি অতিসত্ত্বর দেখতে পাবেন, তারা দ্রুত ওদের [ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের] সাথে গিয়ে মিলিত হবে, এই বলে যে, আমরা আশংকা করছি আমাদের ভাগ্যে কোন বিপর্যয় ঘটবে। হয়তো অচিরেই আল্লাহ তা’আলা বিজয় অথবা তাঁর পক্ষ থেকে এমন কিছু দান করবেন, ফলে তারা অন্তরে যা গোপন রেখেছিল তার কারণে অনুশোচনা করবে।উপরুক্ত আয়াতে আল্লাহ তা’আলা কাফেরদের সাথে বন্ধুত্বকে ঐ ব্যক্তিদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করছেন যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে। আর উক্ত ব্যক্তিরা হলো মুনাফিক, কেননা আয়াতটি তাদের সম্পর্কেই অবর্তীণ হয়েছে। যেমনটি তাফসীরের কিতাব সমূহে উল্লেখ আছে।আর কুরআনে বর্ণীত নিফাক্ব দ্বারা সব জায়গায় কুফুর উদ্দেশ্য হবে।

                          ইবনে কাছীর (রহঃ) এ আয়াতের ব্যখ্যা করেন:

                          وقوله تعالى فَتَرَى الَّذِين َفِي قُلُوبِهِمْ مَرَضٌ أي : شك و ريب و نفاق، [يُسَارِعُونَ فِيهِمْ] أي: يبادرون إلى موالاتهم ومودتهم في الباطن و الظاهر،] يَقُولُونَ نَخْشَى أَنْتُصِيبَنَ ادَائِرَةٌ [ أي : يتأولون في مودتهم و موالاتهم أنهم يخشون أن يقع أمر من ظفر الكافرين بالمسلمين فتكون لهم أياد عند اليهود و النصارى فينفعهم ذلك “.[2/69]

                          আল্লাহ তা’আলার বাণী: “আর যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে,তাদেরকে আপনি অতিসত্ত্বর দেখতে পাবেন অর্থাৎ [যাদের অন্তরে] সংশয়, সন্দেহ ও নিফাক আছে। তারা দ্রুত ওদের সাথে গিয়ে মিলবে,অর্থাৎ তারা অতিদ্রুত প্রকাশ্যে ও গোপনে তাদের সাথে সম্পর্ক সৃষ্টি করবে। এই বলে যে,আমরা আশংকা করছি আমাদের ভাগ্যে কোন বিপর্যয় ঘটবে,অর্থাৎ তারা কাফেরদের সাথে সম্পর্ক সৃষ্টির বিষয়টি ব্যাখ্যা করবে,যে তাদের আশংকা হচ্ছে কাফেররা মুসলমানদের উপর বিজয় লাভ করবে,আর তখন ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের কাছে তাদের একটি গ্রহণযোগ্যতা থাকবে যা তাদের কাজে আসবে। [তাফসীরে ইবনে কাছীর,খন্ড:২,পৃষ্টা:৬৯]


                          মহান আল্লাহ তায়ালার বানীঃ

                          وَقَدْ نَزَّلَ عَلَيْكُمْ فِي الْكِتَابِ أَنْ إِذَا سَمِعْتُمْ آيَاتِ اللَّهِ يُكْفَرُ بِهَا وَيُسْتَهْزَأُ بِهَا فَلَا تَقْعُدُوا مَعَهُمْ حَتَّىٰ يَخُوضُوا فِي حَدِيثٍ غَيْرِهِ ۚ إِنَّكُمْ إِذًا مِّثْلُهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ جَامِعُ الْمُنَافِقِينَ وَالْكَافِرِينَ فِي جَهَنَّمَ جَمِيعًا

                          আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন। (নিসাঃ ১৪০)


                          অর্থাৎ শরিয়তের হুকুম অমান্য করা হচ্ছে এমন ধরনের যায়গায় যাওয়া বা বসা কখনোই জায়েজ হবে না। যদি কেউ কোন প্রতিরোধ করা ছাড়া এই ধরনের কাজ করে তাহলে সে তাদের অন্তরভূক্ত বলে গন্য হবে।

                          মোট কথা তাদের এই কাজে স্পষ্ট কুফুর ও কাফেরদেরকে সমর্থন করা হচ্ছে। পূর্বউক্ত দলীল গুলোর মাধ্যমে যে এই কাজ করবে সে ইরতিদাদ ও কুফুরে পতিত হবে।
                          এর প্রতিকার হচ্ছে লিপ্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই তাওবা করতে হবে এবং এই জামাআহ এর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে।

                          বিস্তারিত দেখে নেয়ার আনুরোধ যানাচ্ছি।

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by আবু সাইদ View Post
                            ভাই দুর্গা পূজার সময় শারদীয় শুভেচ্ছা দিয়েছিল। তাহলে ওরা খ্রিস্টান ও হিন্দুর মাঝখানে কিছু মনে হয়
                            অাখি, এই ধরনের মন্তব্য পরিহার কাম্য। অামরা দালিল থেকে যেকোন সতর্কবানি বা সংশয় নিরসন করতে পারি।
                            অামাদের এই সমাজে যারা মানুষের সামনে ইসলামের ধারক বা বাহক, তাদেরকে নিয়ে এই ধরনের ঠাট্টা অনেককে দুরে সরিয়ে দেবে বা অামাদের ব্যাপারে ভুল ধারনা দেবে।

                            জাঝাকাল্লাহ
                            কাফেলা এগিয়ে চলছে আর কুকুরেরা ঘেঊ ঘেঊ করে চলছে...

                            Comment

                            Working...
                            X