শাসকদের দরবারে যাতায়াতকারী আলেম হতে সাবধান !!!
শায়খ ইব্রাহিম আর রুবাইশ রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
আমি মুসলমানদেরকে বলি, তোমরা ঐ সকল লোকদের থেকে হক্ব ঘোষণার অপেক্ষায় থেকো না, যারা শাসকদের দরবারে যায়, তাদের সাথে উঠা-বসা করে, তাদের হাদিয়া তোহফা গ্রহণ করে। যদিও এরূপ কারো কারো থেকে এমনটি হয়েছে, কিন্তু বেশিরভাগ এমনটিই ঘটেছে যে, তারা তাদের ক্ষমতার অনুগত হয়ে যায় এবং এই প্রবাদ বচনের মত হয়, “যে তাদের খেজুর খেয়েছে, সে তাদের আদেশেই চলেছে”।
রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে পল্লী এলাকায় বাস করে সে সভ্যতা বঞ্চিত হয়, যে শিকারের পিছনে পড়ে সে গাফেল হয়ে যায়, আর যে শাসকদের নিকট আসে সে (ফিতনার) পরীক্ষার সম্মুখীন হয়”। হাদিসটি ইমাম আবু দাউদ ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন।
সালাফে সালেহীনগণ শাসকদের দরবার থেকে দূরে থাকার উপদেশ দিতেন, কারণ সেখানকার ফিতনা ভয়ংকর। আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক রাহিমাহুল্লাহ বলেন, “আল্লাহ তোমাকে হেদায়াত দান করুন, তুমি যথাসম্ভব শাসকদের দরবার থেকে দূরে থাকবে, তাদের সাক্ষাতে যাবে না, তাদের সংশ্রব থেকে বেঁচে থাকবে, কারণ এটি সর্বনিকৃষ্ট স্থান। যা দ্বীনকে ছোট করে এবং তোমাকে মহা অপরাধের নিকটবর্তী করে দিবে। হে প্রবঞ্চিত, কূপের গর্তে পড়ার আগেই সতর্ক হও।”
এ কথা বলেছেন ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক খলীফা হারূনুর রশীদের যামানায়, যিনি শরীয়তের হেফাজত করেছেন আর খ্রিস্টানদের উপর জিযিয়া আরোপ করেছেন। যিনি রোমের বাদশার নিকট এই মর্মে পত্র লিখেছিলেন, “আমিরুল মুমিনীন হারূনুর রশীদের পক্ষ থেকে রোমের কুকুর নাকফূরের প্রতি”। যিনি এক বছর হজ্জ করতেন আর এক বছর জিহাদ করতেন।
তাহলে আমাদের যামানার শাসকদের ব্যাপারে তারা কী বলতেন, যারা ক্রুশের পূজারীদের ভালবাসা অর্জনের প্রতিযোগিতা করছে? আপনি কি ভেবে দেখেছেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক ও ফুযাইল ইবনে ইয়ায রাহিমাহুমাল্লাহ যদি আমাদের যামানার আলেমদের দেখতেন, দেখতেন শাসকদের দরজায় তাদের ভিড়, তাদের নিকট সম্মান লাভের আকাঙ্ক্ষা এবং তাদের এমন অতিশয় প্রশংসা, যা খলীফা হারূনুর রশীদের ব্যাপারে করা হলেও অতিরঞ্জন হত, তাহলে তারা কী বলতেন?
আমি মুসলমানদেরকে বলি, তোমরা ঐ সকল লোকদের থেকে হক্ব ঘোষণার অপেক্ষায় থেকো না, যারা শাসকদের দরবারে যায়, তাদের সাথে উঠা-বসা করে, তাদের হাদিয়া তোহফা গ্রহণ করে। যদিও এরূপ কারো কারো থেকে এমনটি হয়েছে, কিন্তু বেশিরভাগ এমনটিই ঘটেছে যে, তারা তাদের ক্ষমতার অনুগত হয়ে যায় এবং এই প্রবাদ বচনের মত হয়, “যে তাদের খেজুর খেয়েছে, সে তাদের আদেশেই চলেছে”।
রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে পল্লী এলাকায় বাস করে সে সভ্যতা বঞ্চিত হয়, যে শিকারের পিছনে পড়ে সে গাফেল হয়ে যায়, আর যে শাসকদের নিকট আসে সে (ফিতনার) পরীক্ষার সম্মুখীন হয়”। হাদিসটি ইমাম আবু দাউদ ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন।
সালাফে সালেহীনগণ শাসকদের দরবার থেকে দূরে থাকার উপদেশ দিতেন, কারণ সেখানকার ফিতনা ভয়ংকর। আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক রাহিমাহুল্লাহ বলেন, “আল্লাহ তোমাকে হেদায়াত দান করুন, তুমি যথাসম্ভব শাসকদের দরবার থেকে দূরে থাকবে, তাদের সাক্ষাতে যাবে না, তাদের সংশ্রব থেকে বেঁচে থাকবে, কারণ এটি সর্বনিকৃষ্ট স্থান। যা দ্বীনকে ছোট করে এবং তোমাকে মহা অপরাধের নিকটবর্তী করে দিবে। হে প্রবঞ্চিত, কূপের গর্তে পড়ার আগেই সতর্ক হও।”
এ কথা বলেছেন ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক খলীফা হারূনুর রশীদের যামানায়, যিনি শরীয়তের হেফাজত করেছেন আর খ্রিস্টানদের উপর জিযিয়া আরোপ করেছেন। যিনি রোমের বাদশার নিকট এই মর্মে পত্র লিখেছিলেন, “আমিরুল মুমিনীন হারূনুর রশীদের পক্ষ থেকে রোমের কুকুর নাকফূরের প্রতি”। যিনি এক বছর হজ্জ করতেন আর এক বছর জিহাদ করতেন।
তাহলে আমাদের যামানার শাসকদের ব্যাপারে তারা কী বলতেন, যারা ক্রুশের পূজারীদের ভালবাসা অর্জনের প্রতিযোগিতা করছে? আপনি কি ভেবে দেখেছেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারাক ও ফুযাইল ইবনে ইয়ায রাহিমাহুমাল্লাহ যদি আমাদের যামানার আলেমদের দেখতেন, দেখতেন শাসকদের দরজায় তাদের ভিড়, তাদের নিকট সম্মান লাভের আকাঙ্ক্ষা এবং তাদের এমন অতিশয় প্রশংসা, যা খলীফা হারূনুর রশীদের ব্যাপারে করা হলেও অতিরঞ্জন হত, তাহলে তারা কী বলতেন?
কালেক্টেড...
************************************************** **********
সম্মানিত ভাইয়েরা, উম্মাহর আসল হিতকামী উলামায়ে মুজাহিদীনকে চিনুন...তাদের সাথে সুসম্পর্ক কায়েম করুন...তাদেরকে সর্বপ্রকার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন...তাদের জন্য সর্বদা দু‘আ করুন...!
আল্লাহ তা‘আলা আপনাদেরকে কবুল করুন এবং তাওফিক দান করুন। আমীন
আল্লাহ তা‘আলা আপনাদেরকে কবুল করুন এবং তাওফিক দান করুন। আমীন
আজ মুসলিম উম্মাহ চতুর্দিক থেকে আক্রান্ত। তাদের মুক্তির জন্য কোন দরবারী আলেমরা ডাক দিবে না। আপনারা এই মিথ্যে আশায় থাকবেন না...বাস্তবতা অনুধাবন করার চেষ্টা করুন...এখনই সতর্ক হোন, নতুবা কঠিন পরিস্থিতির অপেক্ষা করুন...! যেমনটা ইতিমধ্যেই কাশ্মিরে শুরু হয়ে গেছে... আল্লাহ তা‘আলা কাশ্মিরী মুসলিদেরকে হেফাযত করুন। আমীন)পরবর্তী টার্গেট হয়ত আপনি/আমি..! অতএব, আজ থেকেই প্রস্তুতি শুরু করুন...ইনশা আল্লাহ
হে আল্লাহ, আপনি আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন এবং হিদায়াতের পথে অটল, অবিচল থাকার তাওফিক দান করুন...আল্লাহুম্মা আমীন
আপনাদের নেক দুআয় মুজাহিদীনে কেরামকে ভুলে যাবেন না।
Comment