ইদানীংকালে দ্বীনের তাহরিফ ও গোমরাহিকেও কুরআন-হাদিসের মোড়কে পেশ করা হচ্ছে। স্পষ্ট কুফর ও শিরককেও হিকমাহ বলে প্রচার করা হচ্ছে। সন্তানের ভুল-ত্রুটিকে পিতা ও পিতামহের দোহাই দিয়ে সঠিক প্রমাণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। দল বা প্রতিষ্ঠানের অবদান দিয়ে ব্যক্তির দোষ ঢাকা হচ্ছে। এর চেয়েও ভয়ংকর ব্যাপার হলো, যারা এসব তাহরিফ ও গোমরাহিকে উম্মাহর সামনে প্রকাশ করতে চাচ্ছে, তাদেরকে ফিতনাবাজ, খারিজি ও জঙ্গি বলে অভিহিত করা হচ্ছে। এ যেন ফিতনার মধ্যে আরেক ফিতনার বাস। জাহালাতকে জাহালাত বলে না জানাকে যেমন জাহলে মুরাক্কাব বলা হয়, তেমনই ফিতনাকে ফিতনা বলে না বুঝাকেও ফিতনায়ে মুরাক্কাব বলা হবে।
বর্তমান সময়ে ফিতনাকে না যতটা ভয় পাই, ফিতনায়ে মুরাক্কাবকে তার চাইতে হাজারোগুণ বেশি ভয় পাই। কেননা, অজান্তে ফিতনায় আক্রান্ত হলে কোনো সতর্ককারীর সতর্কবাণীতে সঠিক পথে ফিরে আসা সম্ভব, কিন্তু জ্ঞাতসারে কোনো ফিতনাকে ফিতনা মনে না করলে তার ফিরে আসার পথ একেবারে রুদ্ধই হয়ে যায়। আল্লাহর একান্ত খাস রহম ও ফজল না থাকলে তার সঠিক পথে ফিরে আসার কোনোই সম্ভাবনা থাকে না। তাই আমাদের ফিতনায়ে মুফরাদার চাইতে ফিতনায়ে মুরাক্কাবার ব্যাপারেই অধিক সতর্ক থাকতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ ফিতনার যুগে সঠিক পথ চিনে সিরাতে মুসতাকিমের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
এটা আল্লাহর এক অশেষ অনুগ্রহ যে, তাহরিফ কখনো একতরফা হয় না। দ্বীনের ব্যাপারে কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা দল তাহরিফ করলে, সে যত বড় ও শক্তিশালীই হোক না কেন, তার তাহরিফকে খণ্ডন করে বিপরীতে সঠিক বিষয়টি জানানোর জন্য এক বা একাধিক লোক প্রতিটি যুগেই থাকে। বর্তমান সময়ে সংঘটিত সকল তাহরিফেরই জবাব রয়েছে, আর যেগুলোর নেই সেগুলোরও জবাব আসছে ইনশাআল্লাহ। বস্তুত কেউ হিদায়াতের পথ খুঁজলে আল্লাহ তাকে নিরাশ করেন না -সংগৃহীত
বর্তমান সময়ে ফিতনাকে না যতটা ভয় পাই, ফিতনায়ে মুরাক্কাবকে তার চাইতে হাজারোগুণ বেশি ভয় পাই। কেননা, অজান্তে ফিতনায় আক্রান্ত হলে কোনো সতর্ককারীর সতর্কবাণীতে সঠিক পথে ফিরে আসা সম্ভব, কিন্তু জ্ঞাতসারে কোনো ফিতনাকে ফিতনা মনে না করলে তার ফিরে আসার পথ একেবারে রুদ্ধই হয়ে যায়। আল্লাহর একান্ত খাস রহম ও ফজল না থাকলে তার সঠিক পথে ফিরে আসার কোনোই সম্ভাবনা থাকে না। তাই আমাদের ফিতনায়ে মুফরাদার চাইতে ফিতনায়ে মুরাক্কাবার ব্যাপারেই অধিক সতর্ক থাকতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ ফিতনার যুগে সঠিক পথ চিনে সিরাতে মুসতাকিমের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
এটা আল্লাহর এক অশেষ অনুগ্রহ যে, তাহরিফ কখনো একতরফা হয় না। দ্বীনের ব্যাপারে কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা দল তাহরিফ করলে, সে যত বড় ও শক্তিশালীই হোক না কেন, তার তাহরিফকে খণ্ডন করে বিপরীতে সঠিক বিষয়টি জানানোর জন্য এক বা একাধিক লোক প্রতিটি যুগেই থাকে। বর্তমান সময়ে সংঘটিত সকল তাহরিফেরই জবাব রয়েছে, আর যেগুলোর নেই সেগুলোরও জবাব আসছে ইনশাআল্লাহ। বস্তুত কেউ হিদায়াতের পথ খুঁজলে আল্লাহ তাকে নিরাশ করেন না -সংগৃহীত
Comment