16)আফসোস! ( 5)
স্বীকৃতি দাতাদের জন্য।
স্বীকৃতি দাতাদের নিকট প্রশ্ন?
দাওরার মান । মাষ্টাস এর সমান , না বেশি, না এর চেয়ে কম।
★জেনে রাখা ভাল।
ইলম দুই প্রকার
1)আসমানি ইলম । অর্থাৎ আল্লাহ প্রদত্ত (যা আল্লাহর পক্ষ হতে এসেছে)
2)জাগতিক ইলম। যার শুরুটাই মূর্খতা থেকে শুরু। কারন আসমানি ইলম ব্যতিত যত ইলম রয়েছে , সব মূর্খতা থেকে এসেছে।
উদহারন:- সর্বপ্রথম যে প্রথমশ্রেণীর বই লিখেছে সে মূর্খই ছিল। ঐরকম ভাবে 2য়, 3য়, 4র্থ, 5ম ইত্যাদি একেরপর সবগুলোই নিচের অলারাই লিখেছে।
শুধু আসমানি ইলম আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে এসেছে।
আর আসমানি ইলম আল্লাহ তাআলা বান্দাকে কতটুকু দেন।
রাসুল সাঃ বলেছেন
ومااتيت من العلم الا قليلا
আমাকে ইলম দেওয়া হয়নি তবে সামান্ন।
এখন আপনার নিকট প্রশ্ন।
মূর্খ ব্যক্তি , আসমানি ইলমের স্বীকৃতি কিভাবে দিবে?
স্বীকৃতি দেওয়ার অধিকার আছে কি?
আর দিলেই বা তা গ্রহণযোগ্য হবে কি?
আর দিলেও তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি?
স্বীকৃতি দেওয়া মানে আল্লাহর আসনে বসা নয় কি?
স্বীকৃতি দেওয়া মানে হত্যার বৈধতা নয় কি?
5মে হত্যার বিচার হয়েছে কি?
স্বীকৃতির পূর্বে দাদাদের সাথে কি আলোচনা করেছেন তা প্রকাশ করবেন কি?
ভোলায় শাহিন, মাহবুব, মাহফুজ ও মিজান সহ অন্যান্যদের হত্যা বৈধকরণের স্বীকৃতি নয় কি?
স্বীকৃতির পর এধরনের হত্যা উলামাদের সাথে প্রতারণা নয় কি?
আল্লাহও তার রাসূলের পক্ষে কথা বললে তাদের হত্যা বৈধকরণের স্বীকৃতি নয় কি?
এপ্রশ্নগুলোর সঠিক উওরের আশা করা যায় কি?
স্বীকৃতিদাতাদের মরতে এ কথা মনে আছে কি?
আল্লাহর দরবারে কি উওর দিবেন ফিকির করেছেন কি?
17)আফসোস !
স্বীকৃতি গ্রহিতাদের জন্য।
আপনাদের নিকট প্রশ্ন ।
আপনারা যে স্বীকৃতি নিয়েছেন ।
কার নিকট থেকে নিয়েছেন?
কিসের স্বীকৃতি নিয়েছেন?
এটা কি রাসুল সাঃ এর আদর্শ ছিল?
এটা আল্লাহ তাআলার সুস্পষ্ট বিধানের বিরোধ নয় কি?
নিজে সংবিধান রচনা করা। বা রচিত সংবিধানের উপর মানুষকে চলতে বাধ্য করা কুফুরি নয় কি?
সুস্পষ্ট কুফুরি হলে ঈমান বাকি থাকবে কি?
ক্বওমির সনদের স্বীকৃতির নামে রাসূল প্রেমিকদের হত্যার স্বীকৃতি নিয়েছেন কি?
এদের বিচার মুনাফিক/গাদ্দার/ত্বাগুত /মুরতাদ /বেঈমান সরকারের মাধ্যমে হবে কি?
শাপলাচত্বরের বিচার পেয়েছেন কি?
বিচার পাবেন বলে আশা করেন কি?
ভারতে গিয়ে যে কপালে তিলক লাগিয়েছে আপনারা তা জানেন কি?
তার যে প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীদের সাথে বন্দুত্ব আছে আপনি তা জানেন কি?
আর বিধর্মীদের সাথে যার বন্দুত্ব রাখা সে যে বিধর্মীদের অন্তর্ভুক্ত আপনি তা জানেন কি?
তাহলে শুনোন
আল্লাহ তাআলার বাণী
يا ايها الذين امنوا لا تتخذوا اليهود والنصارى اولياء بعضهم اولياء بعض ومن يتولهم منكم فانه منهم ان الله لا يهدي القوم الظالمين (المائدة/٥١)
হে ঈমানদারগণ তোমরা ইয়াহুদ ও নাসারাদের বন্দু বানিওনা, তারা একে অপরের বন্দু , তোমাদের মধ্য যে তাদেরকে বন্দু বানায় সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত ...
আপনিত আল্লাহর বাণী শুনলেন যে অমুসলিমদেরকে বন্দু বানানো অর্থ তাদেরই দলের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাওয়া।
এরপরও কিভাবে স্বীকৃতি নিয়েছেন তা বলবেন কি?
স্বীকৃতির বড় মাধ্যম হল মাসউদ সাব আর উনার কর্মকান্ডগুলো কিছু এই.....
((★(1)তিনি জামাতে ইসলামির বিরোধিতা করতে গিয়ে আওয়ামীলীগের সাথে যোগ দিলেন।
আর আওয়ামীলীগের কর্মকান্ডগুলো নিন্মে দেওয়া হল।
★★(2)
শাহবাগ গিয়ে নাস্তিকদের সাথে একাত্মতা পোষণ করেছেন।
★★ ★(3)
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহ করেছেন।
আর তা কুরআন ও হাদিস বিরোধ ।
★ফাতওয়া সংগ্রহ করতে গিয়ে যা যা করেছেন
2) হেফজ, তাইসির, মিজান, নাহবেমির, হেদাতুন্নাহুসহ সকল জামাতের ছাএদেরকে শুধু একটি দস্তখতের মাধ্যমে মুফতী বানিয়ে দিলেন।
3) যে দেশে মহিলাদের জন্য ফাতওয়ার অনুশীলনের কোন ব্যবস্থা নেই ।সে দেশে দশ হাজার মহিলা মুফতীর স্বাক্ষর গ্রহণ ।
★★
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহের পরও শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই জঙ্গি হয়েগেলেন।
★ পৃয়া সাহা শেষ পর্যস্ত মাসউদ সাবকেও জঙ্গি বানিয়েদিল।))
আপনি কি জানেন আপনার প্রতি আল্লাহ তাআলার নির্দেশ কি ?
তাহলে শুনুন
আল্লাহ তাআলার বাণী
قاتلوهم يعذبهم الله بايديكم ويخزهم وينصركم عليهم ويشف صدور قوم مؤمنين (التوبة/١٤)
তোমরা তাদেরকে হত্যা কর তিনি তাদেরকে তোমাদের হাত দ্বারা শাস্তি দিবেন এবং তিনি তাদেরকে লান্চিত করবেন
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন
يايها امنوا ادخلوا فى السلم كافة....(البقرة/٢٠٨)
হে ঈমানদারগণ ! তোমরা পরিপুর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ কর
আল্লাহর বিধান না মানলে পরিপুর্ণ ভাবে ইসলামে প্রবেশ করবে কি?
এর দ্বারা ঈমান থেকে সরা নয় কি?
ঈমান শিশাঢালা প্রচিরের মাঝে আবদ্ধ কি?
যে তা সহজে ভাঙ্গার নয়?
গ্রহিতাদের নিকট আবারও প্রশ্ন।
এতগুলো আয়াতের বিরোধিতা করার পরও ঈমান বাকি থাকবে কি?
নিন্মোক্ত আয়াতগুলো দেখুন।
1) নামাজ প্রতিষ্ঠা না করার কারনে তারা কাফের।
যথা:- আল্লাহ তাআলা বলেন
اقيموا الصلوة..(البقرة/٤٣)
2) ছেলে, মেয়ের অংশকে সমান বলার কারনে তারা কাফের।
যথা :- আল্লাহ তাআলা বলেন*
للذكر مثل حظ الانثيين ...(النساء/١١)
3) সমঅধিকারের নামে পর্দার বিধানের সাথে ঠাট্রা-বিদ্রুপ করার কারনে তারা কাফের।
যথা :- আল্লাহ তাআলা বলেন*
و قرن فى بيوتكن ولاتبرجن تبرج الجاهلية الاولى..(الاحزاب/٣٣)
4) আল্লাহ তাআলার প্রতি, ও পরকালের প্রতি ঈমান না আনার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
قاتلوا الذين لا يؤمنون بالله ولا باليوم الاخر ولا يحرمون ما حرم الله ورسوله ولا يدينون دين الحق من الذين اوتوا الكتاب حتى يعطوا الجزية عن يد وهم صاغرون (التوبة/٢٩)
যাহাদের প্রতি কিতাব অবতীর্ণ হইয়াছে তাহাদের মধ্যে যাহারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনেনা, শেষদিনেও
এবং আল্লাহ ও তার রাসুল যা হারাম করেছেন, তা হারাম গণ্য করে না, এবং সত্য দীন অনুসরন করে না, তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই কর, যতক্ষণ না তারা নত হয়ে নিজের হাতে জিযিয়া প্রদান করে (সুরা তাওবা:২৯)
উক্ত বিধানগুলোর বিরুদ্ধে বিধান রচনা করার কারনে তারা কাফের।
অথবা উক্ত রচয়িতা বিধানগুলো বাস্তবায়নে বাধ্য করার কারনে তারা কাফের।
★জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধন কারীদের নিকট প্রশ্ন। এতকিছুর পরও ঈমান বাকি থাকবে কি?
যদি ঈমান বাকি থাকে
দলিল আদিল্লাসহ পেশ করবেন কি?
((★(1)তিনি জামাতে ইসলামির বিরোধিতা করতে গিয়ে আওয়ামীলীগের সাথে যোগ দিলেন।
আর আওয়ামীলীগের কর্মকান্ডগুলো এই-
★★(2)
শাহবাগ গিয়ে নাস্তিকদের সাথে একাত্মতা পোষণ করেছেন।
★★ ★(3)
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহ করেছেন।
আর তা কুরআন ও হাদিস বিরোধ ।
★ফাতওয়া সংগ্রহ করতে গিয়ে
2) হেফজ, তাইসির, মিজান, নাহবেমির, হেদাতুন্নাহুসহ সকল জামাতের ছাএদেরকে শুধু একটি দস্তখতের মাধ্যমে মুফতী বানিয়ে দিলেন।
3) যে দেশে মহিলাদের জন্য ফাতওয়ার অনুশীলনের কোন ব্যবস্থা নেই ।সে দেশে দশ হাজার মহিলা মুফতীর স্বাক্ষর গ্রহণ ।
★★
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহের পরও শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই জঙ্গি হয়েগেলেন।
★ পৃয়া সাহা শেষ পর্যস্ত মাসউদ সাবকে জঙ্গি বানিয়েদিল।))
5) আল্লাহ তাআলা যা হারাম করেছে তা হালাল মনে করে করার কারনে তারা কাফের।
ولا يحرمون ما حرم الله ورسوله ولا يدينون دين الحق من الذين اوتوا الكتاب حتى يعطوا الجزية عن يد وهم صاغرون (التوبة/٢٩)
6) সুদকে হালাল বলে তার লাইসেন্স দেওয়ার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
.. احل الله البيع وحرم الرباء..)البقرة/٢٧٥)
7) মদকে লাইসেন্স এর মাধ্যমে হালাল বলার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
يايهاالذين امنواانما الخمر والميسر والانصاب والازلام رجس من عمل الشيطان فاجتنوه. الماءدة/٩٠)
8) জুয়ার বৈধতা দেওয়ার কারনে ।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
يايهاالذين امنواانما الخمر والميسر ..(الماءدة/٩٠)
9) লটারির অনুমোদন দেওয়ার কারনে
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
يايهاالذين امنواانما الخمر والميسر والانصاب والازلام...
10) আল্লাহ তাআলা যা হালাল করেছেন তা হারাম বলার কারনে তারা কাফের।
যথা:- বাল্যবিবাহর নামে 18 বৎসরের পূর্বে বিবাহর জন্য বাধা সৃষ্টি করার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
و انكحوا الايامى منكم والصالحين من عبادكم وامائكم..(النور/٣٢)
অথচ উক্ত আয়াতে কোন সময়সিমা নেই।
11) রাসুল সাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ বিবাহ করেন, তখন তার বয়স ছিল মাএ ছয় বৎসর।*
18 বৎসরের শর্তযুক্ত করে রাসুল সাঃ কে দূষি সাব্যস্ত করার কারনে তারা কাফের।
12)আল্লাহ তাআলা ক্বিতাল ফরজ করেছেন
তা অস্বিকার করা ও এর বিরোধিতা করার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-*
كتب عليكم القتال وهو كره لكم...(البقرة/٢١٦)
তোমাদের উপর ক্বিতাল ফরজ করা হয়েছে অথচ তা তোমাদের নিকট অপছন্দনিয় ....
13) বা প্রথম স্ত্রীর অনুমোদনের শর্তযুক্ত করে দেওয়ার কারনে।
যথা:-*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-*
فانكحوا ماطاب لكم من النساء مثنى وثلاث ورباع...(النساء/٣)
তোমরা পছন্দসই দুইটি, তিনটি, চারটি বিবাহ কর..
★ উক্ত আয়াতে কোথাও স্ত্রীর অনুমিতর কথা নেই।
★ অথচ তারা বলে স্ত্রীর অনুমতি অাবশ্যক।
14)পতিতালয়ের অনুমোদন দেওয়ার কারনে কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
ولاتقربواالزنا انه كان فاحشة وساء سبيلا..(الاسراء/٣٢)
তোমরা যিনার নিকটবর্তী হয়োনা, কেননা তা খারাফ....
15) আল্লাহ তাআলার বিধান পরিবর্তন করার কারনে তারা কাফের।
অথবা অন্যর তৈরী বিধান বাস্তবায়ন করার কারন তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন
..ان الحكم الا لله..(الانعام/٣٥)
16)বিবাহিত নারী,পুরুষ যিনা করলে তাদের ব্যপারে হুকুম :-*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
الشيخ والشيخة اذا زنيا فارجموهما
- রজম অর্থাৎ প্রস্তাগাতে হত্যা করা।*
উক্ত আয়াতের হুকুম বাকি আছে।
★বর্তমান আইন হল জেল /জরিমানা
17)বিবাহিত নারী,পুরুষ যিনা করলে তাদের ব্যপারে হুকুম :-*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
الزانية والزانى فاجلدوا كل واحد منهما ماةجلدة.(النور/٢)
(অবিবাহিত )ব্যভিচারিণী নারী ও ব্যভিচারী পুরুষ উভয়কে একশত ব্যতরাঘাত কর।
★বর্তমান আইন হল জেল/জরিমানা
18) চোর চোরনি উভয়ের ব্যপারে হুকুম :-
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
السارق والسارقة فاقطعوا ايديهما جزاء بماكسب نكالا من الله.( المائدة/٣٨)*
তাদের উভয়ের হাত কেটে দাও।
★বর্তমান আইন হল জেল/জরিমানা
19) আল্লাহর দেওয়া সংবিধান অনুযায়ী ফায়সালা না করে নিজেরা সংবিধান রচনা করার কারনে তারা কাফের।
অথবা গাইরুল্লার রচিত সংবিধান বাস্তবায়নের কারনে তারা কাফের। অথচ*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
ক)
ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم
الكافرون(المائدة/٤٤)
খ)
ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم الفاسقون(المائدة/٤٧)
গ)
ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم الظالمون(المائدة/٤٥)
20) যারা আল্লাহর আয়াতকে অস্বিকার করেছে তাদের অনুসরণের কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
ولاتتبع اهواء الذين كذبوا بايتنا و لا يؤمنون باليوم الاخر (المائدة/١٥٠)
যারা আমার আয়াতকে মিথ্যপ্রতিপন্ন করেছে, ও পরকালের প্রতি ঈমাম আনেনি তোমরা তাদের প্রবৃত্তির অনুসরন করোনা।
21) আল্লাহ তাআলার বিধান অনুযায়ী ফায়সালা না করে যারা শয়তানের অনুসরণ করার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
وان احكم بينهم بما انزل الله ولا تتبع خطوات الشيطان...(المائدة/٤٩)
আর তুমি তাদের মাঝে আল্লাহ তাআলা যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী ফয়সালা কর। আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরন করোনা।
জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধন কারীদের নিকট প্রশ্ন।
এতকিছুর পরও ঈমান বাকি থাকবে কি?
যদি আপনাদের ধারনা অনুযায়ী ঈমান বাকি থাকে ,তার কারন পেশ করবেন কি ?
দলিল আদিল্লাসহ বর্ণণার আশা রাখতে পারি কি?
কতদিন?
এর সময়-সিমা বলবেন কি?
1)যারা জঙ্গি বিরোধী ফতোয়া সংগ্রহকারী।
2)যারা জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধনকারী।
3)যারা সরকারের ব্যপারে নমনীয় ।
4)যারা সরকারি আলেম।
5)যারা দরবারি আলেম।
★পৃয়া শাহা তো আপনাদের মানববন্ধনের পরও জঙ্গি বানিয়ে দিল ?
এর প্রতিকারের কিছু ফিকির করেছেন কি?
আপনাদের কাছে প্রশ্ন ।
এতকিছুর পরও তাদের ঈমান বাকি থাকবে কি?
আপনি তাদের ঈমানের দায়িত্ব নিবেন কি?
বা আপনি তাদের ঈমানের দায়িত্ব নিয়েছেন কি?
একটু ভেবে দেখেছেন কি?
আজকে যে চুপ থাকতেছেন আল্লাহর দরবারে উওর দেবেন কি?
এতকিছুর পরও এগুলো মেনে নিলে ঈমানের 12টা বাজবে কি?
ঈমান থাকবে কি?
আল্লাহর দরবারে আটকের সম্ভবনা আছে কি?
আটক হয়েগেলে বাচার কিছু ফিকির করেছেন কি?
এখনো সময় আছে তাওবা করবে কি?
আল্লাহ তুমি সকল উম্মতে মুসলিমাকে হেদায়েত দাও। তার সাথে আমাদেরকে ও কবুল কর।আমিন।
স্বীকৃতি দাতাদের জন্য।
স্বীকৃতি দাতাদের নিকট প্রশ্ন?
দাওরার মান । মাষ্টাস এর সমান , না বেশি, না এর চেয়ে কম।
★জেনে রাখা ভাল।
ইলম দুই প্রকার
1)আসমানি ইলম । অর্থাৎ আল্লাহ প্রদত্ত (যা আল্লাহর পক্ষ হতে এসেছে)
2)জাগতিক ইলম। যার শুরুটাই মূর্খতা থেকে শুরু। কারন আসমানি ইলম ব্যতিত যত ইলম রয়েছে , সব মূর্খতা থেকে এসেছে।
উদহারন:- সর্বপ্রথম যে প্রথমশ্রেণীর বই লিখেছে সে মূর্খই ছিল। ঐরকম ভাবে 2য়, 3য়, 4র্থ, 5ম ইত্যাদি একেরপর সবগুলোই নিচের অলারাই লিখেছে।
শুধু আসমানি ইলম আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে এসেছে।
আর আসমানি ইলম আল্লাহ তাআলা বান্দাকে কতটুকু দেন।
রাসুল সাঃ বলেছেন
ومااتيت من العلم الا قليلا
আমাকে ইলম দেওয়া হয়নি তবে সামান্ন।
এখন আপনার নিকট প্রশ্ন।
মূর্খ ব্যক্তি , আসমানি ইলমের স্বীকৃতি কিভাবে দিবে?
স্বীকৃতি দেওয়ার অধিকার আছে কি?
আর দিলেই বা তা গ্রহণযোগ্য হবে কি?
আর দিলেও তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি?
স্বীকৃতি দেওয়া মানে আল্লাহর আসনে বসা নয় কি?
স্বীকৃতি দেওয়া মানে হত্যার বৈধতা নয় কি?
5মে হত্যার বিচার হয়েছে কি?
স্বীকৃতির পূর্বে দাদাদের সাথে কি আলোচনা করেছেন তা প্রকাশ করবেন কি?
ভোলায় শাহিন, মাহবুব, মাহফুজ ও মিজান সহ অন্যান্যদের হত্যা বৈধকরণের স্বীকৃতি নয় কি?
স্বীকৃতির পর এধরনের হত্যা উলামাদের সাথে প্রতারণা নয় কি?
আল্লাহও তার রাসূলের পক্ষে কথা বললে তাদের হত্যা বৈধকরণের স্বীকৃতি নয় কি?
এপ্রশ্নগুলোর সঠিক উওরের আশা করা যায় কি?
স্বীকৃতিদাতাদের মরতে এ কথা মনে আছে কি?
আল্লাহর দরবারে কি উওর দিবেন ফিকির করেছেন কি?
17)আফসোস !
স্বীকৃতি গ্রহিতাদের জন্য।
আপনাদের নিকট প্রশ্ন ।
আপনারা যে স্বীকৃতি নিয়েছেন ।
কার নিকট থেকে নিয়েছেন?
কিসের স্বীকৃতি নিয়েছেন?
এটা কি রাসুল সাঃ এর আদর্শ ছিল?
এটা আল্লাহ তাআলার সুস্পষ্ট বিধানের বিরোধ নয় কি?
নিজে সংবিধান রচনা করা। বা রচিত সংবিধানের উপর মানুষকে চলতে বাধ্য করা কুফুরি নয় কি?
সুস্পষ্ট কুফুরি হলে ঈমান বাকি থাকবে কি?
ক্বওমির সনদের স্বীকৃতির নামে রাসূল প্রেমিকদের হত্যার স্বীকৃতি নিয়েছেন কি?
এদের বিচার মুনাফিক/গাদ্দার/ত্বাগুত /মুরতাদ /বেঈমান সরকারের মাধ্যমে হবে কি?
শাপলাচত্বরের বিচার পেয়েছেন কি?
বিচার পাবেন বলে আশা করেন কি?
ভারতে গিয়ে যে কপালে তিলক লাগিয়েছে আপনারা তা জানেন কি?
তার যে প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীদের সাথে বন্দুত্ব আছে আপনি তা জানেন কি?
আর বিধর্মীদের সাথে যার বন্দুত্ব রাখা সে যে বিধর্মীদের অন্তর্ভুক্ত আপনি তা জানেন কি?
তাহলে শুনোন
আল্লাহ তাআলার বাণী
يا ايها الذين امنوا لا تتخذوا اليهود والنصارى اولياء بعضهم اولياء بعض ومن يتولهم منكم فانه منهم ان الله لا يهدي القوم الظالمين (المائدة/٥١)
হে ঈমানদারগণ তোমরা ইয়াহুদ ও নাসারাদের বন্দু বানিওনা, তারা একে অপরের বন্দু , তোমাদের মধ্য যে তাদেরকে বন্দু বানায় সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত ...
আপনিত আল্লাহর বাণী শুনলেন যে অমুসলিমদেরকে বন্দু বানানো অর্থ তাদেরই দলের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাওয়া।
এরপরও কিভাবে স্বীকৃতি নিয়েছেন তা বলবেন কি?
স্বীকৃতির বড় মাধ্যম হল মাসউদ সাব আর উনার কর্মকান্ডগুলো কিছু এই.....
((★(1)তিনি জামাতে ইসলামির বিরোধিতা করতে গিয়ে আওয়ামীলীগের সাথে যোগ দিলেন।
আর আওয়ামীলীগের কর্মকান্ডগুলো নিন্মে দেওয়া হল।
★★(2)
শাহবাগ গিয়ে নাস্তিকদের সাথে একাত্মতা পোষণ করেছেন।
★★ ★(3)
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহ করেছেন।
আর তা কুরআন ও হাদিস বিরোধ ।
★ফাতওয়া সংগ্রহ করতে গিয়ে যা যা করেছেন
2) হেফজ, তাইসির, মিজান, নাহবেমির, হেদাতুন্নাহুসহ সকল জামাতের ছাএদেরকে শুধু একটি দস্তখতের মাধ্যমে মুফতী বানিয়ে দিলেন।
3) যে দেশে মহিলাদের জন্য ফাতওয়ার অনুশীলনের কোন ব্যবস্থা নেই ।সে দেশে দশ হাজার মহিলা মুফতীর স্বাক্ষর গ্রহণ ।
★★
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহের পরও শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই জঙ্গি হয়েগেলেন।
★ পৃয়া সাহা শেষ পর্যস্ত মাসউদ সাবকেও জঙ্গি বানিয়েদিল।))
আপনি কি জানেন আপনার প্রতি আল্লাহ তাআলার নির্দেশ কি ?
তাহলে শুনুন
আল্লাহ তাআলার বাণী
قاتلوهم يعذبهم الله بايديكم ويخزهم وينصركم عليهم ويشف صدور قوم مؤمنين (التوبة/١٤)
তোমরা তাদেরকে হত্যা কর তিনি তাদেরকে তোমাদের হাত দ্বারা শাস্তি দিবেন এবং তিনি তাদেরকে লান্চিত করবেন
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন
يايها امنوا ادخلوا فى السلم كافة....(البقرة/٢٠٨)
হে ঈমানদারগণ ! তোমরা পরিপুর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ কর
আল্লাহর বিধান না মানলে পরিপুর্ণ ভাবে ইসলামে প্রবেশ করবে কি?
এর দ্বারা ঈমান থেকে সরা নয় কি?
ঈমান শিশাঢালা প্রচিরের মাঝে আবদ্ধ কি?
যে তা সহজে ভাঙ্গার নয়?
গ্রহিতাদের নিকট আবারও প্রশ্ন।
এতগুলো আয়াতের বিরোধিতা করার পরও ঈমান বাকি থাকবে কি?
নিন্মোক্ত আয়াতগুলো দেখুন।
1) নামাজ প্রতিষ্ঠা না করার কারনে তারা কাফের।
যথা:- আল্লাহ তাআলা বলেন
اقيموا الصلوة..(البقرة/٤٣)
2) ছেলে, মেয়ের অংশকে সমান বলার কারনে তারা কাফের।
যথা :- আল্লাহ তাআলা বলেন*
للذكر مثل حظ الانثيين ...(النساء/١١)
3) সমঅধিকারের নামে পর্দার বিধানের সাথে ঠাট্রা-বিদ্রুপ করার কারনে তারা কাফের।
যথা :- আল্লাহ তাআলা বলেন*
و قرن فى بيوتكن ولاتبرجن تبرج الجاهلية الاولى..(الاحزاب/٣٣)
4) আল্লাহ তাআলার প্রতি, ও পরকালের প্রতি ঈমান না আনার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
قاتلوا الذين لا يؤمنون بالله ولا باليوم الاخر ولا يحرمون ما حرم الله ورسوله ولا يدينون دين الحق من الذين اوتوا الكتاب حتى يعطوا الجزية عن يد وهم صاغرون (التوبة/٢٩)
যাহাদের প্রতি কিতাব অবতীর্ণ হইয়াছে তাহাদের মধ্যে যাহারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনেনা, শেষদিনেও
এবং আল্লাহ ও তার রাসুল যা হারাম করেছেন, তা হারাম গণ্য করে না, এবং সত্য দীন অনুসরন করে না, তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই কর, যতক্ষণ না তারা নত হয়ে নিজের হাতে জিযিয়া প্রদান করে (সুরা তাওবা:২৯)
উক্ত বিধানগুলোর বিরুদ্ধে বিধান রচনা করার কারনে তারা কাফের।
অথবা উক্ত রচয়িতা বিধানগুলো বাস্তবায়নে বাধ্য করার কারনে তারা কাফের।
★জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধন কারীদের নিকট প্রশ্ন। এতকিছুর পরও ঈমান বাকি থাকবে কি?
যদি ঈমান বাকি থাকে
দলিল আদিল্লাসহ পেশ করবেন কি?
((★(1)তিনি জামাতে ইসলামির বিরোধিতা করতে গিয়ে আওয়ামীলীগের সাথে যোগ দিলেন।
আর আওয়ামীলীগের কর্মকান্ডগুলো এই-
★★(2)
শাহবাগ গিয়ে নাস্তিকদের সাথে একাত্মতা পোষণ করেছেন।
★★ ★(3)
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহ করেছেন।
আর তা কুরআন ও হাদিস বিরোধ ।
★ফাতওয়া সংগ্রহ করতে গিয়ে
2) হেফজ, তাইসির, মিজান, নাহবেমির, হেদাতুন্নাহুসহ সকল জামাতের ছাএদেরকে শুধু একটি দস্তখতের মাধ্যমে মুফতী বানিয়ে দিলেন।
3) যে দেশে মহিলাদের জন্য ফাতওয়ার অনুশীলনের কোন ব্যবস্থা নেই ।সে দেশে দশ হাজার মহিলা মুফতীর স্বাক্ষর গ্রহণ ।
★★
জঙ্গি বিরোধী একলক্ষ ফাতওয়া সংগ্রহের পরও শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই জঙ্গি হয়েগেলেন।
★ পৃয়া সাহা শেষ পর্যস্ত মাসউদ সাবকে জঙ্গি বানিয়েদিল।))
5) আল্লাহ তাআলা যা হারাম করেছে তা হালাল মনে করে করার কারনে তারা কাফের।
ولا يحرمون ما حرم الله ورسوله ولا يدينون دين الحق من الذين اوتوا الكتاب حتى يعطوا الجزية عن يد وهم صاغرون (التوبة/٢٩)
6) সুদকে হালাল বলে তার লাইসেন্স দেওয়ার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
.. احل الله البيع وحرم الرباء..)البقرة/٢٧٥)
7) মদকে লাইসেন্স এর মাধ্যমে হালাল বলার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
يايهاالذين امنواانما الخمر والميسر والانصاب والازلام رجس من عمل الشيطان فاجتنوه. الماءدة/٩٠)
8) জুয়ার বৈধতা দেওয়ার কারনে ।
আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
يايهاالذين امنواانما الخمر والميسر ..(الماءدة/٩٠)
9) লটারির অনুমোদন দেওয়ার কারনে
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
يايهاالذين امنواانما الخمر والميسر والانصاب والازلام...
10) আল্লাহ তাআলা যা হালাল করেছেন তা হারাম বলার কারনে তারা কাফের।
যথা:- বাল্যবিবাহর নামে 18 বৎসরের পূর্বে বিবাহর জন্য বাধা সৃষ্টি করার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
و انكحوا الايامى منكم والصالحين من عبادكم وامائكم..(النور/٣٢)
অথচ উক্ত আয়াতে কোন সময়সিমা নেই।
11) রাসুল সাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ বিবাহ করেন, তখন তার বয়স ছিল মাএ ছয় বৎসর।*
18 বৎসরের শর্তযুক্ত করে রাসুল সাঃ কে দূষি সাব্যস্ত করার কারনে তারা কাফের।
12)আল্লাহ তাআলা ক্বিতাল ফরজ করেছেন
তা অস্বিকার করা ও এর বিরোধিতা করার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-*
كتب عليكم القتال وهو كره لكم...(البقرة/٢١٦)
তোমাদের উপর ক্বিতাল ফরজ করা হয়েছে অথচ তা তোমাদের নিকট অপছন্দনিয় ....
13) বা প্রথম স্ত্রীর অনুমোদনের শর্তযুক্ত করে দেওয়ার কারনে।
যথা:-*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-*
فانكحوا ماطاب لكم من النساء مثنى وثلاث ورباع...(النساء/٣)
তোমরা পছন্দসই দুইটি, তিনটি, চারটি বিবাহ কর..
★ উক্ত আয়াতে কোথাও স্ত্রীর অনুমিতর কথা নেই।
★ অথচ তারা বলে স্ত্রীর অনুমতি অাবশ্যক।
14)পতিতালয়ের অনুমোদন দেওয়ার কারনে কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
ولاتقربواالزنا انه كان فاحشة وساء سبيلا..(الاسراء/٣٢)
তোমরা যিনার নিকটবর্তী হয়োনা, কেননা তা খারাফ....
15) আল্লাহ তাআলার বিধান পরিবর্তন করার কারনে তারা কাফের।
অথবা অন্যর তৈরী বিধান বাস্তবায়ন করার কারন তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন
..ان الحكم الا لله..(الانعام/٣٥)
16)বিবাহিত নারী,পুরুষ যিনা করলে তাদের ব্যপারে হুকুম :-*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
الشيخ والشيخة اذا زنيا فارجموهما
- রজম অর্থাৎ প্রস্তাগাতে হত্যা করা।*
উক্ত আয়াতের হুকুম বাকি আছে।
★বর্তমান আইন হল জেল /জরিমানা
17)বিবাহিত নারী,পুরুষ যিনা করলে তাদের ব্যপারে হুকুম :-*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
الزانية والزانى فاجلدوا كل واحد منهما ماةجلدة.(النور/٢)
(অবিবাহিত )ব্যভিচারিণী নারী ও ব্যভিচারী পুরুষ উভয়কে একশত ব্যতরাঘাত কর।
★বর্তমান আইন হল জেল/জরিমানা
18) চোর চোরনি উভয়ের ব্যপারে হুকুম :-
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
السارق والسارقة فاقطعوا ايديهما جزاء بماكسب نكالا من الله.( المائدة/٣٨)*
তাদের উভয়ের হাত কেটে দাও।
★বর্তমান আইন হল জেল/জরিমানা
19) আল্লাহর দেওয়া সংবিধান অনুযায়ী ফায়সালা না করে নিজেরা সংবিধান রচনা করার কারনে তারা কাফের।
অথবা গাইরুল্লার রচিত সংবিধান বাস্তবায়নের কারনে তারা কাফের। অথচ*
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
ক)
ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم
الكافرون(المائدة/٤٤)
খ)
ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم الفاسقون(المائدة/٤٧)
গ)
ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم الظالمون(المائدة/٤٥)
20) যারা আল্লাহর আয়াতকে অস্বিকার করেছে তাদের অনুসরণের কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
ولاتتبع اهواء الذين كذبوا بايتنا و لا يؤمنون باليوم الاخر (المائدة/١٥٠)
যারা আমার আয়াতকে মিথ্যপ্রতিপন্ন করেছে, ও পরকালের প্রতি ঈমাম আনেনি তোমরা তাদের প্রবৃত্তির অনুসরন করোনা।
21) আল্লাহ তাআলার বিধান অনুযায়ী ফায়সালা না করে যারা শয়তানের অনুসরণ করার কারনে তারা কাফের।
আল্লাহ তাআলা বলেন:-
وان احكم بينهم بما انزل الله ولا تتبع خطوات الشيطان...(المائدة/٤٩)
আর তুমি তাদের মাঝে আল্লাহ তাআলা যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী ফয়সালা কর। আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরন করোনা।
জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধন কারীদের নিকট প্রশ্ন।
এতকিছুর পরও ঈমান বাকি থাকবে কি?
যদি আপনাদের ধারনা অনুযায়ী ঈমান বাকি থাকে ,তার কারন পেশ করবেন কি ?
দলিল আদিল্লাসহ বর্ণণার আশা রাখতে পারি কি?
কতদিন?
এর সময়-সিমা বলবেন কি?
1)যারা জঙ্গি বিরোধী ফতোয়া সংগ্রহকারী।
2)যারা জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধনকারী।
3)যারা সরকারের ব্যপারে নমনীয় ।
4)যারা সরকারি আলেম।
5)যারা দরবারি আলেম।
★পৃয়া শাহা তো আপনাদের মানববন্ধনের পরও জঙ্গি বানিয়ে দিল ?
এর প্রতিকারের কিছু ফিকির করেছেন কি?
আপনাদের কাছে প্রশ্ন ।
এতকিছুর পরও তাদের ঈমান বাকি থাকবে কি?
আপনি তাদের ঈমানের দায়িত্ব নিবেন কি?
বা আপনি তাদের ঈমানের দায়িত্ব নিয়েছেন কি?
একটু ভেবে দেখেছেন কি?
আজকে যে চুপ থাকতেছেন আল্লাহর দরবারে উওর দেবেন কি?
এতকিছুর পরও এগুলো মেনে নিলে ঈমানের 12টা বাজবে কি?
ঈমান থাকবে কি?
আল্লাহর দরবারে আটকের সম্ভবনা আছে কি?
আটক হয়েগেলে বাচার কিছু ফিকির করেছেন কি?
এখনো সময় আছে তাওবা করবে কি?
আল্লাহ তুমি সকল উম্মতে মুসলিমাকে হেদায়েত দাও। তার সাথে আমাদেরকে ও কবুল কর।আমিন।
Comment