হিন্দুত্ববাদীরা আমাদেরকে কিছুই বলবে না (!)
আমরা যারা মনে করছি, গাজওয়াতুল হিন্দ সংঘটন, বাংলাদেশে গণহত্যা বা উপমহাদেশীয় মুসলমানদের বড় রকমের বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়ার মতো গুরুতর ব্যাপারগুলো ঘটতে এখনো অনেক দেরি, আমি তাদের সমর্থনে (!) বলতে চাই, আপনাদের ধারণাই হয়তো সঠিক(!)।কারণ একেকটা ইস্যুতে সামান্য কিছু শোরগোল করার পর আমরা পুনরায় যেভাবে চাদরমুড়ি দিচ্ছি,তাতে মনে হচ্ছে শত্রুপক্ষ আমাদের উপর সদয় (!)না হয়ে পারবে না। তারা মুসলিম জাতিসত্তার প্রতি বিদ্বিষ্ট।আমরা যদি শত্রুপক্ষের আগ্রাসনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দ্বীন থেকে দূরে সরতে সরতে মুসলিম জাতিসত্তা থেকে বেরিয়ে পড়ি, আমরা যদি শত্রুর পথে কাঁটা না হই,নিজেদের নিরাপত্তার লক্ষ্যে তাদের চাওয়া-পাওয়াগুলো যদি তাদের হাতে তুলে দিতে থাকি, তাহলে স্বীকার করতেই হবে, কেবল মুসলিম নাম রাখার মত ছোট ছোট ইসলাম-সম্পৃক্ততার কারণে আমাদের ওপর নির্যাতনের খড়গ নেমে আসতে এখনো ভালই দেরি। আমার পিঠে আঘাত আসার আগ পর্যন্ত আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে থাকবো এজন্য যে, তিনি আমাকে ভালো রেখেছেন।
সব থেকে ভালো হয়, জাগতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা যদি ইসলাম ত্যাগ করে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করি (!)
নাউজুবিল্লাহ!!
আমরা শত্রুপক্ষের প্রতিটা আগ্রাসনের পর তার সহনীয় ব্যাখ্যা খুঁজি। শান্তনু কায়সার সদিচ্ছায় হোক কিংবা কুমতলবে হোক,ইসকনের পক্ষে যে ভিডিওটা বানিয়েছে, তাতে ইসকন গুরু সুখী সুশীল দাসের ইসকনের পক্ষে সাফাই গেয়ে যে বক্তব্যগুলো রেখেছে, তাতে আমরা নিরাপত্তার' বাণী শুনতে পাই।
আসলে আমরা থিতু হয়ে বসে থাকার জন্য যেটা করি, শত্রুপক্ষের আগ্রাসনের কোন বড় পদক্ষেপ যখন চাউর হয়ে যায়, তখন আমরা গা ঝাড়া দিয়ে উঠে না দাঁড়িয়ে উল্টো তাদের দিকেই তাকিয়ে থাকি অসাম্প্রদায়িকতার গান শোনার জন্য। সাম্প্রদায়িকদের কাছ থেকে আমরা অসাম্প্রদায়িকতার সবক নিই। কেউ সতর্ক করতে এলে তাকেই উল্টো শত্রু ভাবি।
হতাশার বাণী আসলে শোনাতে চাই না। কিন্তু কি করবো যখন দেখি, একজন ইসলামিস্ট শত্রুপক্ষের দালালদেরকে এখনো নিজেদের অভিভাবক ভাবে?!
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে হেফাজত করুন!
আমরা যারা মনে করছি, গাজওয়াতুল হিন্দ সংঘটন, বাংলাদেশে গণহত্যা বা উপমহাদেশীয় মুসলমানদের বড় রকমের বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়ার মতো গুরুতর ব্যাপারগুলো ঘটতে এখনো অনেক দেরি, আমি তাদের সমর্থনে (!) বলতে চাই, আপনাদের ধারণাই হয়তো সঠিক(!)।কারণ একেকটা ইস্যুতে সামান্য কিছু শোরগোল করার পর আমরা পুনরায় যেভাবে চাদরমুড়ি দিচ্ছি,তাতে মনে হচ্ছে শত্রুপক্ষ আমাদের উপর সদয় (!)না হয়ে পারবে না। তারা মুসলিম জাতিসত্তার প্রতি বিদ্বিষ্ট।আমরা যদি শত্রুপক্ষের আগ্রাসনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দ্বীন থেকে দূরে সরতে সরতে মুসলিম জাতিসত্তা থেকে বেরিয়ে পড়ি, আমরা যদি শত্রুর পথে কাঁটা না হই,নিজেদের নিরাপত্তার লক্ষ্যে তাদের চাওয়া-পাওয়াগুলো যদি তাদের হাতে তুলে দিতে থাকি, তাহলে স্বীকার করতেই হবে, কেবল মুসলিম নাম রাখার মত ছোট ছোট ইসলাম-সম্পৃক্ততার কারণে আমাদের ওপর নির্যাতনের খড়গ নেমে আসতে এখনো ভালই দেরি। আমার পিঠে আঘাত আসার আগ পর্যন্ত আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে থাকবো এজন্য যে, তিনি আমাকে ভালো রেখেছেন।
সব থেকে ভালো হয়, জাগতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা যদি ইসলাম ত্যাগ করে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করি (!)
নাউজুবিল্লাহ!!
আমরা শত্রুপক্ষের প্রতিটা আগ্রাসনের পর তার সহনীয় ব্যাখ্যা খুঁজি। শান্তনু কায়সার সদিচ্ছায় হোক কিংবা কুমতলবে হোক,ইসকনের পক্ষে যে ভিডিওটা বানিয়েছে, তাতে ইসকন গুরু সুখী সুশীল দাসের ইসকনের পক্ষে সাফাই গেয়ে যে বক্তব্যগুলো রেখেছে, তাতে আমরা নিরাপত্তার' বাণী শুনতে পাই।
আসলে আমরা থিতু হয়ে বসে থাকার জন্য যেটা করি, শত্রুপক্ষের আগ্রাসনের কোন বড় পদক্ষেপ যখন চাউর হয়ে যায়, তখন আমরা গা ঝাড়া দিয়ে উঠে না দাঁড়িয়ে উল্টো তাদের দিকেই তাকিয়ে থাকি অসাম্প্রদায়িকতার গান শোনার জন্য। সাম্প্রদায়িকদের কাছ থেকে আমরা অসাম্প্রদায়িকতার সবক নিই। কেউ সতর্ক করতে এলে তাকেই উল্টো শত্রু ভাবি।
হতাশার বাণী আসলে শোনাতে চাই না। কিন্তু কি করবো যখন দেখি, একজন ইসলামিস্ট শত্রুপক্ষের দালালদেরকে এখনো নিজেদের অভিভাবক ভাবে?!
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে হেফাজত করুন!
Comment