Announcement

Collapse
No announcement yet.

জ্ঞানী মহলের বিবেচনার দাবি

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জ্ঞানী মহলের বিবেচনার দাবি

    ""ইসলাম তলোয়ারের মাধ্যমে আসেনি ইসলাম এসেছে উত্তম আখলাকের মাধ্যমে""

    এটা আমাদের সমাজে পরিচিত একটি বাক্য,আমি বলি একটি ইমান বিনষ্টকারী কুফুরী বাক্য।তবুও দূঃখজনক বাস্তবতা হলো আমাদের মুত্তাবা' অনেক আলেমদের মূখ থেকে এ বাক্যটি উচ্চারিত হয়।শুধু উচ্চারণই নয়, একে আবার দলিল বানিয়ে রিতিমত জিহাদের, জিহাদি আলেম ও সমর্থকদের বিরোধিতাও করা হচ্ছে।তাই অধমের পক্ষথেকে জ্ঞানী মহলের বিবেচনার দাবি করছি।

    প্রথমতঃ এটি হলো কাদীয়ানিদের স্লোগান ।

    দ্বিতীয়তঃ এটা হলো এমন একটি বাক্য যা,সমস্ত কিতালের আয়াত ও জিহাদের হাদিসের বিপরীত। কারণ কোর-আনের ৪৮৬টির অধিক আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু তা'য়ালা কিতাল ও জিহাদের আলোচনা স্পষ্টভাবে করেছেন।আর আমদের প্রানের স্পন্দন দু'জাহানের সরদার হযরত মুহাম্মাদ সাঃ এর দশ বছরের আমল তো আমাদের সামনেই।নববী আদর্শে আদর্শবা্ন সাহাবা ও ততপরবর্তি তাবেয়ীন ও তাবে তাবেয়ীনের আমল ও আমাদের সামনে।ইসলামের শুরুলগ্ন থেকে অধ্যতক ইসলাম প্রতিষ্ঠা, বিস্তৃতির পদ্ধতিও কারো অজানা নয়। তদপুরি উম্মাহর সমস্ত মুফাসসীর,মুহাদ্দীস,ফক্বীহগণ কিতাল ও জিহাদের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তার স্বারাংশ হলো,""কাফেরদের বিরুধ্যে যুদ্ধ করা তরবারি তথা অস্ত্রের মাধ্যমে। কোর-আন,হাদিস,সালাফদের কর্ম,ইতিহাস,ও বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে ভিত্তিহীন একটি বাক্যকে পুজি করে জিহাদের ও জিহাদী আলেমদের বিরোধতা করা কতবড় আলেমদের পরিচয় তা একমাত্র আল্লাহ ই ভালো জানেন।

    পরিশেষে উম্মুল মু'মিনীন হযরত আয়েশা রাযিঃ থেকে একটি হাদিস উল্লেখ করে দিলাম ।
    ...উম্মমুল মুমিনীন রাযিঃকে জিজ্ঞাসা করা হলো রাসুল সাঃ এর চরিত্র কেমন ছিল? জবাবে তিনি বলেনঃ তার চরিত্র ছিলো কোর-আন।
    হাদিসের আলোকে অধমের কয়টি প্রশ্নঃ
    ১।কোর-আনের চরিত্র কি উত্তম চরিত্র নয়?
    ২।কোর-আনে কি অস্ত্র ধারনের আদেশ দেওয়া হয়নি?
    ৩।কোর-আনে কি ফিতনা নির্মুল হওয়া পর্যন্ত কিতালের আদেশ দেওয়া হয়নি?

    যদি হাদিসে বিশ্বাসী হোন তাহলে আপনাদের নিকট আমাদের আহব্বান সময় থাকতে কোর-আনী রঙে রঙিত হোন।এবং জাতিকে রক্ষা করুন।অন্যথায় আপনাদের উত্তম চরিত্র গচ্ছিত রাখুন।কাল হাশরে আল্লাহ আমাদের ও আপনাদের ফয়সালা করবেন ইনশাআল্লাহ।আর জেনেনিন আমরা স্বানন্দে মুহাম্মদে আরাবির সাঃ এর চরিত্র ও আদর্শকে গ্রহন করে নিয়েছি ।এক্ষেত্রে আমরা কোন নিন্দুকের নিন্দাকে পরোয়া করিনা ।আল্লাহই আমাদের জন্য যতেষ্ট , এবং উত্তম প্রতিদানদাতা।
    আল্লাহ তোমার পথে আধমকে কবুল করে নাও,এবং গোড়ামী, অহংকার ও রিয়া থেকে হেফাযত কর...আমিন।

  • #2
    ""ইসলাম তলোয়ারের মাধ্যমে আসেনি ইসলাম এসেছে উত্তম আখলাকের মাধ্যমে""
    মুহতারাম ভাইয়েরা- এ কথাটির ব্যাপারে কারো কোন তাহকীক থাকলে বা কারো পক্ষে তাহকীক করে জানাতে পারলে সবাই উপকৃত হবে, ইনশা আল্লাহ।

    এমনিভাবে নিচের কথাটি-
    আমি বলি একটি ইমান বিনষ্টকারী কুফুরী বাক্য।
    এটার ব্যাপারেও বিজ্ঞ ভাইদের তাহকীক/মতামত জানানোর অনরোধ করা যাচ্ছে।
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      আসলে আমি যা বুঝি, হয়ত কেও কেও এর দ্বারা নরম আচরণের কথা বুঝিয়ে থাকেন। বিষয়টি অজ্ঞতার সাথে মিশ্রিত। তাই হুট কিছু বলার আগে ভেবে দেখতে হবে। তাছাড়া আমরা তো আর ভণ্ড সালাফিদের মত নয়, যারা একদিকে তাওহিদের কথা বলে! অন্য দিকে জিহাদের জন্য এমন তাওহিদকে শর্ত হিসাবে জুরে দিচ্ছে যার দ্বারা অনেক মুসলিম ঐ তাওহিদবাদী বলে পড়ে না। দাওয়াত ও জিহাদ। পর্যায়ক্রমে আগানো। আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ২৩ বছরে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করে দেখিয়ে গেছেন। কিন্তু আমরা পারছি না। ইসলাম এসেছিলো বিশ্বের মানুষের মুক্তির জন্য, আর আমরা অনেকেই ইসলামকে দুনিয়া উপার্জনের মাধ্যম বানিয়ে ফেলেছি। আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন

      Comment


      • #4
        "ইসলাম তলোয়ারের মাধ্যমে আসেনি ইসলাম এসেছে উত্তম আখলাকের মাধ্যমে" কথাটা আসলে এইভাবে ব্যাখ্যা করা যায় যে, ইসলামি শাসনব্যবস্থা প্রসারিত হয়েছে তলোয়ারের মাধ্যমে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) নতুন কোনো ভূমিতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য তাদেরকে তিনটি প্রস্তাবের যেকোনো একটা গ্রহন করতে বলতেন। হয় ইসলাম গ্রহণ করতে হবে, নাহলে জিজিয়া দিয়ে থাকতে হবে, আর তাতেও রাজি না হলে মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করতে হবে। এভাবে জিহাদের মাধ্যমে অনেক ভূমি ইসলামী সাম্রাজ্যের অধীনে এসেছিল।
        তবে ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর কাউকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করা হত না। বরং কুফফাররা যখন ইসলামের সৌন্দর্য, ন্যয়বিচার এবং মুসলিমদের জীবনযাত্রা, আচার-ব্যবহার ইত্যাদি কাছ থেকে দেখত, তখন তারা সেচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করত। ইতিহাসে এমনটাই বারবার হয়েছে।

        এ ব্যপারে শাইখ আনোয়ার আল আওলাকি রহঃ এর বক্তব্যঃ
        https://archive.org/details/20200106_20200106_0654

        https://www.youtube.com/watch?v=6JiG7cKv3Mc

        "আপনার প্রতিটি কাজে, আপনার জীবনের প্রতিটি ধাপে, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকেই আপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বানিয়ে নিন। একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টিকেই আপনার লক্ষ্য বানান। সামনের কঠিন দিনগুলোতে কেবল তিনিই আপনার ভরসা।"

        Comment


        • #5
          "ইসলাম তলয়ারের মাধ্যমে আসেনি বরং উত্তম আখলাকের মাধ্যমে এসেছে"
          কথাটিকে দুভাবে ব্যখা করা যেতে পারে :-প্রথমত,তলয়ার এবং আখলাক প্রায় একই জিনিস ৷ কারণ وما ارسلناك الا رحمة للعالمين আয়াতের ব্যখায় মুফাস্সিরেনে কেরাম লিখেন,রাসূল(সঃ) কাউকে হত্যা করলেও সেটা তার জন্য রহমাত সরূপ ৷ এ বখ্যা দ্বারা বুঝা যায়,উত্তম আখলাক ও তলয়ার দুটি বিপরিত জিনিস না ৷ কথাটা বুঝার জন্য আমরা একটু মানতিক বা যুক্তিবিদ্যার দিকে খিয়াল করি ৷
          "তলয়ার ব্যবহার"এবং "উত্তম আখলাক" শব্দ দুটির মধ্যে আম খাস মুতলাকের সম্পর্ক ৷ তলয়ার এটি আম বা ব্যপক শব্দ ৷ তলয়ারের একটি শাখা হল উত্তম আখলাক আর দ্বিতিয় শাখাটি হল বদ আখলাক ৷ এখন দেখার বিষয় হল,তলয়ার শরিয়ত অনুযায়ি ব্যবহার হয়েছে কি না? যদি শরিয়ত অনুযায়ি ব্যবার হয়ে থাকে তাহলে সেটা উত্তম আখলাক ৷ আর যদি শরিয়ত অনুযায়ি ব্যবহার না হয়ে থাকে তাহলে সেটা খারাপ আখলাক ৷
          সার কথা হল :-"তলয়ার ব্যবহার" শব্দটা যেহেতু ব্যপক বা আম এ কারণে সব তলয়ার ব্যবহার করাকে ব্যপকভাবে উত্তম আখলাক বলা যাবে না, কারণ ব্যপক ভাবে উত্তম আখলাক উদ্দেশ্য নিলে তলয়ার ব্যবহারের খারাপ দিকগুলোও উত্তম আখলাকের অন্তরভুক্ত হয়ে যাবে ৷ কিন্তু উত্তম আখলাককে ব্যপকভাবে তলয়ার ব্যবহার বলা যাবে ৷

          দ্বিতিয় ব্যখা :-এ কথাটা আমাদের কোনো সালফে সালেহিনের কথা নয় ৷ আর এ বাক্য আমরা যখন ব্যবহার করছি,তখন আমরা ইসলাম প্রচারের একমাত্র উপায় হিসাবে উত্তম আখলাককেই ধরে নিচ্ছি ৷ এবং তলয়ারকে উত্তম আখলাকের বিপরিতে নিচ্ছি ৷ সারকথা দাড়ায় রাসূল যেহেতু তলয়ার ব্যবহার করেছেন বিধায় রাসূলের মধ্যে উত্তম আখলাক ছিল না(নাউজুবিল্লাহ) ৷ এবং এর দ্বারা কেমন যেন আমরা নবি (সঃ) এর পুর জিহাদি জিন্দেগি এবং জিহদের আয়াত সমূহ অস্বীকার করছি ৷ আর এই অস্বীকার করা ইমান ধংসের কারণ ৷ তবে তাকফিরের মূলনিতির উপর লক্ষ্য রাখতে হবে ৷
          "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

          Comment


          • #6
            Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
            "ইসলাম তলোয়ারের মাধ্যমে আসেনি ইসলাম এসেছে উত্তম আখলাকের মাধ্যমে"
            মুহতারাম ভাইয়েরা- এ কথাটির ব্যাপারে কারো কোন তাহকীক থাকলে বা কারো পক্ষে তাহকীক করে জানাতে পারলে সবাই উপকৃত হবে, ইনশা আল্লাহ।

            আমি বলি একটি ইমান বিনষ্টকারী কুফুরী বাক্য।
            এটার ব্যাপারেও বিজ্ঞ ভাইদের তাহকীক/মতামত জানানোর অনরোধ করা যাচ্ছে।
            প্র্রথম কথা: আসলে ইসলাম তলোয়ারের মাধ্যমে প্রচার হয়নি এর অর্থ দুটি, এক: ইসলাম কারো গর্দানে তরবারী রেখে তাকে জোরপূর্বক মুসলমান বানায়নি। এ অর্থে কথাটা ঠিক আছে।
            দুই: ইসলাম প্রচারে তরবারীর কোন ভূমিকাই নেই। বলাবাহুল্য এখন যারা কথাটা বলে তাদের প্রায় সবাই এ অর্থই উদ্দেশ্য নিয়ে থাকে। কিন্তু এ অর্থে কথাটা শতভাগ ভুল। বরং ইতিহাস সাক্ষী তরবারীর জোরেই ইসলাম এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপে প্রচার হয়েছে। ইসলামে ইকদামী জিহাদ, জিযয়া ও দাসপ্র্রথার অনুমোদন কাফেরদের চাপ দিয়ে মুসলমান বানানোর জন্যই রাখা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ এ বিষয়ে আমি ‘ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা’ শিরোনামে একটি প্রবন্ধ লিখছি, যা প্রায় শেষের দিকে, কেউ চাইলে নিচের লিংক থেকে তা দেখতে পারেন। বিশেষকরে মুন্সী আব্দুর রহমান ভাইয়ের নিকট আবেদন থাকবে সময়-সুযোগ হলে তাতে নযর বুলিয়ে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দিয়ে লেখাটাকে সমৃদ্ধ করা।

            https://my.pcloud.com/publink/show?c...XX8Vq3Dfn2iefk

            দ্বিতীয় কথা: এ কথাটি ইমান বিধ্বংসী কুফরী কথা এমন নয়। তবে এধরণের কথা বলা ও চিন্তাভাবনা লালন করা খুবই ভয়াবহ, এমনকি তা একপর্যায়ে ইমান হারানোর কারণও হতে পারে। কেননা আজ যখন আমরা সবাই মেনে নিচ্ছি, তরবারীর জোরে প্রচার হওয়া বাতিল হওয়ার আলামত, তো কাল একজন ইতিহাসের পাতা উল্টিয়ে আমাদের চোখে আাঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবে, এই দেখো, শাম, ইরাক, *মিসর, আফ্রিকা ও স্পেনে ইসলাম তরবারীরে জোরেই প্রচার হয়েছে, তখন ইসলামের সত্যতার ব্যাপারেই কারো কারো সংশয় তৈরী হবে।

            আমি নিজে ইজতেমায় সাদ সাহেবকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, “মাওলানা ইলিয়াস রহ. বলেছেন, তাবলীগ এটাও জিহাদের একটা প্রকার, কিন্তু আমি বলি, তাবলীগ জিহাদের চেয়েও উত্তম। কারণ, তাবলীগের মাধ্যমে কাফের মুসলমান হয়ে জান্নাতে প্রবেশ করে, আর জিহাদের মাধ্যমে তো কাফেরকে হত্যা করে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেওয়া হয়”।
            তো দেখুন, লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে যাদের মাঝে হাজারো আলেম ও তলাবা ছিল সাদ এ ধরণের কথা বলে পার পেয়ে গেছে। এখন যেমন তার বিরোধীতা করা হচ্ছে তখন কেউ তার বিপক্ষে আওয়াজ তুলেনি। যা থেকে বুঝা যায় তারা সাদের এ ধরণের বক্তব্য মেনে নিয়েছে, তো এ বক্তব্য মেনে নিলে কি রাসুলের উপর আপত্তি উঠে না, তিনি কেন জিহাদের ময়দানে কাফেরদের হত্যা করে জাহান্নামী বানালেন, কেন তাদেরকে দাওয়াত দিয়ে মুসলমান ও জান্নাতী বানালেন না? নাউযুবিল্লাহ, কারো মনে যদি এ সংশয় জাগে তাহলে তো সে নাস্তিক-মুরতাদ হয়ে যাবে।

            এজন্যই হয়তো ভাই এ ধরণের কথাকে কুফরী কথা বলেছেন। তবে তিনি যদি কথাটা আরেকটু হাল্কা করে এভাবে বলতেন যে, এধরণের কথা অত্যন্ত ভয়াবহ, এর কারণে একপর্যায়ে ইমানহারা হওয়ারও আশংকা থাকে তবে ভালো হতো। কেননা ভাই নিজেও হয়তো যারা একথা বলে তাদেরকে কাফের বলছেন না। বরং তাদের কথাকে কুফরী বলছেন। কিন্তু এধরণের কথাকে কেন্দ্র করে জিহাদ বিরোধীরা আমাদের বিপক্ষে প্রপাগান্ডা করতে পারে যে, আমরা যাকে তাকে কাফের বলি, এমন কথার কারণে মানুষকে কাফের বলি যা কোটি কোটি মুসলমান এবং লাখো আলেম বলে থাকেন।
            Last edited by Munshi Abdur Rahman; 01-07-2020, 11:20 AM.
            الجهاد محك الإيمان

            জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

            Comment


            • #7
              ফাহিম আবরার ভাই ও আদনানমারুফ ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
              আশা করি আপনারা সব সময় আমাদের পাশে থাকবেন।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment

              Working...
              X