বর্তমান বিশ্বে সামরিক দিক থেকে
মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু হচ্ছে
আমেরিকা এবং আক্বীদাহগত দিক থেকে আমার মনে হয়
সবচাইতে বড় শত্রু হচ্ছে ইরান।
.
ইরান মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু তার কারণ
হচ্ছে, আমেরিকার খ্রীস্টান বা ইসরায়েলের
ইহুদীরা মুসলমানদেরকে হত্যা করে কাফের
পরিচয় নিয়ে। কিন্তু, ইরানী শীয়ারা
নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করে ইহুদী এবং
খ্রীস্টানদের চাইতে বেশি মুসলমানদেরকে
হত্যা করে। এছাড়া তারা ক্বুরআন মানার দাবী
করে কিন্তু ক্বুরআন একটি বিকৃত কিতাব দাবী
করে তারা ক্বুরআনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে।
.
.
যদিও শীয়া রাষ্ট্র ইরান এবং ইহুদীদের মূল
চালিকাশক্তি আমেরিকা মিডিয়াতে একজন
আরেকজনকে সবচাইতে বড় শত্রু হিসেবে
প্রদর্শন করে, কিন্তু বিশ্ব রাজনীতি সম্পর্কে
সচেতন সকলেই জানেন, মূলত আমেরিকা ও
ইউরোপের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে আজকে
শীয়া রাষ্ট্রের এই উত্থান।
.
ইরান হচ্ছে সত্যিকারের ইসলামের
অগ্রযাত্রাকে নস্যাত করার জন্য পাশ্চাত্য
ষড়যন্ত্রের একটা অংশ। ইরানের প্রত্যক্ষ
সামরিক ও আর্থিক সহায়তায় সিরিয়ার
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-খবিস কর্তৃক লক্ষ লক্ষ
মুসলমান হত্যার পরেও তার ব্যাপারে
আমেরিকার মৌন সম্মতির উদাহরণে এই
বিষয়টা এখন দিনের আলোর মতোই স্পষ্ট।
.
যাই হোক, বিগত দুই দশক ধরে
.
(১) মধ্যপ্রাচ্যের সুন্নী রাষ্ট্রগুলোতে আক্রমন
করে হাজার হাজার মুসলমান হত্যা করা
.
(২) সাদ্দামকে উতখাতের পর ইরাকে শীয়াদের
ক্ষমতা নিশ্চিত করা,
.
(৩) লেবাননে শীয়া রজত্ব কায়েম করা,
.
(৪) ইয়েমেনে হুউষী শীয়াদের বিপ্লবের
মাধ্যমে দেশটিকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেকে
দেওয়া,
.
(৫) মধ্যপ্রাচ্যের কসাই বাশারকে সিরিয়ায়
ক্ষমতায় রাখার জন্য আর্থিক, সামরিক
সর্বাত্মক সাহায্য করা
এমন বহুবিধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ
সুন্নী মুসলমান হত্যার জন্য সরাসরি দায়ী
ইরানের শীর্ষস্থানীয় সামরিক একজন
কর্মকর্তা হচ্ছেঃ ইরানের এলিট ফোর্স
"ইসলামিক রেভুলোশানারি গার্ড ফোর্স" এর
প্রধান মেজর জেনারেল কাসেম সোলাইমানি।
আজ আমেরিকার এক হামলায় এই কাসেম
সোলাইমানি নিহত হয়েছে। আলহা'মদুলিল্লাহ!
.
.
আল্লাহ তাআ'লা কখনো এক জালেমকে দ্বারা
অন্য জালেম গোষ্ঠীকে প্রতিহত করেন, এটা
আল্লাহর সুন্নাহ। তিনি যদি এটা না করতেন
তাহলে তার নিরীহ বান্দাদের জন্য এই পৃথিবীতে
শান্তিতে বসবাস করতে কষ্টকর হয়ে যেত ৷
মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু হচ্ছে
আমেরিকা এবং আক্বীদাহগত দিক থেকে আমার মনে হয়
সবচাইতে বড় শত্রু হচ্ছে ইরান।
.
ইরান মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু তার কারণ
হচ্ছে, আমেরিকার খ্রীস্টান বা ইসরায়েলের
ইহুদীরা মুসলমানদেরকে হত্যা করে কাফের
পরিচয় নিয়ে। কিন্তু, ইরানী শীয়ারা
নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করে ইহুদী এবং
খ্রীস্টানদের চাইতে বেশি মুসলমানদেরকে
হত্যা করে। এছাড়া তারা ক্বুরআন মানার দাবী
করে কিন্তু ক্বুরআন একটি বিকৃত কিতাব দাবী
করে তারা ক্বুরআনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে।
.
.
যদিও শীয়া রাষ্ট্র ইরান এবং ইহুদীদের মূল
চালিকাশক্তি আমেরিকা মিডিয়াতে একজন
আরেকজনকে সবচাইতে বড় শত্রু হিসেবে
প্রদর্শন করে, কিন্তু বিশ্ব রাজনীতি সম্পর্কে
সচেতন সকলেই জানেন, মূলত আমেরিকা ও
ইউরোপের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে আজকে
শীয়া রাষ্ট্রের এই উত্থান।
.
ইরান হচ্ছে সত্যিকারের ইসলামের
অগ্রযাত্রাকে নস্যাত করার জন্য পাশ্চাত্য
ষড়যন্ত্রের একটা অংশ। ইরানের প্রত্যক্ষ
সামরিক ও আর্থিক সহায়তায় সিরিয়ার
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-খবিস কর্তৃক লক্ষ লক্ষ
মুসলমান হত্যার পরেও তার ব্যাপারে
আমেরিকার মৌন সম্মতির উদাহরণে এই
বিষয়টা এখন দিনের আলোর মতোই স্পষ্ট।
.
যাই হোক, বিগত দুই দশক ধরে
.
(১) মধ্যপ্রাচ্যের সুন্নী রাষ্ট্রগুলোতে আক্রমন
করে হাজার হাজার মুসলমান হত্যা করা
.
(২) সাদ্দামকে উতখাতের পর ইরাকে শীয়াদের
ক্ষমতা নিশ্চিত করা,
.
(৩) লেবাননে শীয়া রজত্ব কায়েম করা,
.
(৪) ইয়েমেনে হুউষী শীয়াদের বিপ্লবের
মাধ্যমে দেশটিকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেকে
দেওয়া,
.
(৫) মধ্যপ্রাচ্যের কসাই বাশারকে সিরিয়ায়
ক্ষমতায় রাখার জন্য আর্থিক, সামরিক
সর্বাত্মক সাহায্য করা
এমন বহুবিধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ
সুন্নী মুসলমান হত্যার জন্য সরাসরি দায়ী
ইরানের শীর্ষস্থানীয় সামরিক একজন
কর্মকর্তা হচ্ছেঃ ইরানের এলিট ফোর্স
"ইসলামিক রেভুলোশানারি গার্ড ফোর্স" এর
প্রধান মেজর জেনারেল কাসেম সোলাইমানি।
আজ আমেরিকার এক হামলায় এই কাসেম
সোলাইমানি নিহত হয়েছে। আলহা'মদুলিল্লাহ!
.
.
আল্লাহ তাআ'লা কখনো এক জালেমকে দ্বারা
অন্য জালেম গোষ্ঠীকে প্রতিহত করেন, এটা
আল্লাহর সুন্নাহ। তিনি যদি এটা না করতেন
তাহলে তার নিরীহ বান্দাদের জন্য এই পৃথিবীতে
শান্তিতে বসবাস করতে কষ্টকর হয়ে যেত ৷
Comment