প্রিয় ভাইয়েরা!
আল্লাহর তায়ালার প্রতিটি হুকুমই সঠিক। চাই সেটা আমাদের যুক্তিতে ধরুক বা না ধরুক। মালিকের হুকুম ই সব কিছুর উদ্র্ধে। জিহাদ আল্লাহ তায়ালার প্রিয় ইবাদত। অর্থাৎ মালিকের হুকুম। এখানে আমাদের অনেকের মধ্যে যুক্ত আসতে পারে যে, একটি মানুষকে মারব কেন। বরং তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে দাওয়াত দেওয়া তার চাইতে উত্তম। কিন্তু বুঝতে হবে মানুষকে মারা বা বোঝানো যুক্ত দিয়ে আমাদের ইবাদত করলে হবে না। এখানে আল্রাহর হুকুম যে টা সেটা করতে হবে। অবশ্যই আল্লাহর হুকুমই সঠিক। যেমন একটি উদাহরন- ধরেন একটি মেমোরী কার্ড 2 জিবি, সেখানে কিছুতেই 3 জিবির একটি ফাইল রাখা সম্ভব না। ঠিক তেমনিভাবে আমাদের যে আকল অর্থাৎ মেধাশক্তি সেটা যদি 2 জিবি ধরে নেই, সেখানে সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা, মহা মহিয়ান, সমস্ত ক্ষমতার উদ্র্ধে, যিনি সব কিচুই একত্রে দেখণ শোনেন তার মেমোরি কত হবে যার হিসাব নেই। তিনি বেনিয়াজ, তার কোন শেষ নেই, শুরুও নেই। সেই মহান মালিকের হুকুম আমাদের যুক্তিতে ধরবে না। এজন্য আমাদের ছোট 2 জিবি মেমোরিতে সব হুকুম বুঝে নাও আসতে পারে। তাই কোন যুক্তি দেখানো যাবে না। যুক্তি দিয়ে মালিকের কোন হুকুম নির্নয় করা অসম্ভব।
যেমন ধরুন আপনার আপন চাচির সাথে দেখা দেওয়া আপনার জায়েজ নাই। কিন্তু আপনি যদি ভাবেন চাচিতো মায়ের মতো, তাহলে তাকে দেখলে কোন সমস্যা নাই। অর্থাৎ আপনার যুক্তি। তাহলে দেখেন এখানে আপনি আল্লাহর হুকুমের সামনে যুক্তি পেশ করতে চাচ্ছেন অর্থাৎ হুকুমটাকে এড়ানো হচ্ছে। যেমনে শয়তান বলেছিল যে আমি আগুনের তৈরী আর আদম মাটির তৈরী। এখানে তার যুক্তি দিযে মালিকের হুকুমকে এড়াতে চেয়েছিল। এজন্য মালিকের সকল হুকুম আমাদের নির্দিধায় মাথা পেতে নিতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সকলকে মাপ করে দেন। (আমিন)
আল্লাহর তায়ালার প্রতিটি হুকুমই সঠিক। চাই সেটা আমাদের যুক্তিতে ধরুক বা না ধরুক। মালিকের হুকুম ই সব কিছুর উদ্র্ধে। জিহাদ আল্লাহ তায়ালার প্রিয় ইবাদত। অর্থাৎ মালিকের হুকুম। এখানে আমাদের অনেকের মধ্যে যুক্ত আসতে পারে যে, একটি মানুষকে মারব কেন। বরং তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে দাওয়াত দেওয়া তার চাইতে উত্তম। কিন্তু বুঝতে হবে মানুষকে মারা বা বোঝানো যুক্ত দিয়ে আমাদের ইবাদত করলে হবে না। এখানে আল্রাহর হুকুম যে টা সেটা করতে হবে। অবশ্যই আল্লাহর হুকুমই সঠিক। যেমন একটি উদাহরন- ধরেন একটি মেমোরী কার্ড 2 জিবি, সেখানে কিছুতেই 3 জিবির একটি ফাইল রাখা সম্ভব না। ঠিক তেমনিভাবে আমাদের যে আকল অর্থাৎ মেধাশক্তি সেটা যদি 2 জিবি ধরে নেই, সেখানে সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা, মহা মহিয়ান, সমস্ত ক্ষমতার উদ্র্ধে, যিনি সব কিচুই একত্রে দেখণ শোনেন তার মেমোরি কত হবে যার হিসাব নেই। তিনি বেনিয়াজ, তার কোন শেষ নেই, শুরুও নেই। সেই মহান মালিকের হুকুম আমাদের যুক্তিতে ধরবে না। এজন্য আমাদের ছোট 2 জিবি মেমোরিতে সব হুকুম বুঝে নাও আসতে পারে। তাই কোন যুক্তি দেখানো যাবে না। যুক্তি দিয়ে মালিকের কোন হুকুম নির্নয় করা অসম্ভব।
যেমন ধরুন আপনার আপন চাচির সাথে দেখা দেওয়া আপনার জায়েজ নাই। কিন্তু আপনি যদি ভাবেন চাচিতো মায়ের মতো, তাহলে তাকে দেখলে কোন সমস্যা নাই। অর্থাৎ আপনার যুক্তি। তাহলে দেখেন এখানে আপনি আল্লাহর হুকুমের সামনে যুক্তি পেশ করতে চাচ্ছেন অর্থাৎ হুকুমটাকে এড়ানো হচ্ছে। যেমনে শয়তান বলেছিল যে আমি আগুনের তৈরী আর আদম মাটির তৈরী। এখানে তার যুক্তি দিযে মালিকের হুকুমকে এড়াতে চেয়েছিল। এজন্য মালিকের সকল হুকুম আমাদের নির্দিধায় মাথা পেতে নিতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সকলকে মাপ করে দেন। (আমিন)
Comment