Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমাদের গণতান্ত্রিক কর্মসূচি : আন্দোলন নাকি আত্মপ্রবঞ্চনা?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমাদের গণতান্ত্রিক কর্মসূচি : আন্দোলন নাকি আত্মপ্রবঞ্চনা?

    স্বাধীনতার পর থেকেই আমরা বিভিন্ন ইস্যুতে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলন করে আসছি। সেই যে ঠেকায় পড়ে বাধ্য হয়ে আমরা ইসলাম ছেড়ে কুফুরি গণতন্ত্র ধরেছি, সেই ঠেকায় এখনো পড়ে আছি। আজ প্রায় অর্ধ শতাব্দী হয়ে গেল। জনগণকে আজও বলা হয়নি, গণতন্ত্র কুফুরি মতবাদ। আল্লাহর আইন ছেড়ে মানবরচিত আইনে বিচার করা এবং বিচার চাওয়া সুস্পষ্ট শিরক। উম্মতের ফকিহগণ কেউ এ ব্যাপারে দ্বিমত করেননি। আমরা যা করেছি, ঠেকায় পড়ে করেছি। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, ঠেকায় পড়ে যে কুফুরি পথে পা বাড়ানো হয়েছিল, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সেই কুফুরি কর্মপন্থাই হয়ে গেল শরয়ি জিহাদ। নির্বাচনের জিহাদ নামে জঘন্যভাবে শরিয়াকে বিকৃত করা হলো। যে ভোটের মাধ্যমে মানুষকে আইন পাশের অধিকার দেয়ার মতো শিরক হয়, কালের বিবর্তনে সে ভোটও হয়ে গেল ইবাদত। ভোট দেয়া যে একটি অস্থায়ী কর্মপদ্ধতি এবং ঠেকায় পড়া অবস্থায় অধিক ক্ষতি থেকে বাঁচতে জায়েজ ফতোয়া দেয়া হয়েছিল সেটা মানুষ ভুলে গেল।

    যা হোক, আজকের আলোচনা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের শরয়ি দিক পর্যালোচনা করা নয়, বরং এর যৌক্তিকতা পরিমাপ করা। বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা আন্দোলন করি। আন্দোলনের ইস্যু নির্ধারণ করার নিজস্ব কোনো মাপকাঠি আমাদের নেই। যখন যে ইস্যুটি ট্রেন্ডিং হয়, সেটা নিয়েই আমরা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি। নিজেরা যথার্থ ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু বাছাই করে আন্দোলন করব এমন জ্ঞানবুদ্ধি বোধ হয় আমাদের নেই। এমনকি অনেক সময় আমাদের আন্দেলনের ইস্যু এতটা হাস্যকর হয় যে তথাকথিত সুশীল সমাজের কাছে তা কৌতুকে পরিণত হয়। বাম ঘরানার লেখক আহমদ ছফা তার এক প্রবন্ধে লিখেন, একদিন বাসার জানালা দিয়ে তিনি দেখেন হুজুরদের মিছিলে রাস্তা সাদা হয়ে গেছে । হাজার হাজার হুজুর মিছিল করে যাচ্ছে। তিনি ভাবলেন, কী হলো? একটু পরই স্লোগান শোনা গেল অমুক লেখকের ফাঁসি চাই। তিনি আশ্চর্য হলেন, আরে ওই লেখক তো ত্রিশ বছর আগে মারা গেছেন। কোন এক প্রকাশনী মৃত লেখকের একটি ইসলাম বিদ্বেষী বই নতুন করে ছাপিয়েছে। এতেই হুজুররা খেপে গিয়ে মৃত লেখকের ফাঁসি দাবি করছে। (আহমদ ছফা প্রবন্ধসমগ্র)

    লেখাটি পড়ে খুব লজ্জা পেয়েছিলাম। আরো লজ্জার ঘটনা আছে। আমার নিজের চোখে দেখা। থাক এসব। আসল কথায় ফিরে যাই।

    আমরা অনেক সময় একটি মাত্র ইসলাম-বিরোধী আইন পাশ হলে প্রতিবাদে ফেটে পড়ি। ভাবখানা এমন যেন পুরো সংবিধানটাই ইসলামি। এই নতুন আইনটিই প্রথম অনৈসলামি আইন। এটিকে কোনো ভাবেই পাশ হতে দেয়া যাবে না। আফসোস! আমাদের কি জানা নেই, সংবিধানের মূল ভিত রাখা হয়েছে চারটি ইসলামবিধ্বংসী খুঁটির ওপর---জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। আর সংবিধানের ৭ (খ) ধারায় সুস্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছে, এই মূলনীতিগুলো পরিবর্তনের অযোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবে। অর্থাৎ তিনশ জন সাংসদের সবার সম্মিলিত ভোটেও এতে পরিবর্তন আনা যাবে না। এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করা সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন; দেশের মূল ভিতকে উপড়ে ফেলার অপচেষ্টা। এছাড়া তালাক, বিবাহ, মিরাস সম্পর্কিত আইনসহ শত শত ইসলাম-বিরোধী আইন আছে এই সংবিধানে। এখন প্রশ্ন হলো, যারা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ইসলাম কায়েমের দিবাস্বপ্ন দেখেন, তারা যদি কখনো ৩০০ আসনও লাভ করেন তবুও এই সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবেন না। যদিও তিনশ আসন লাভ করাও একটি দিবাস্বপ্ন। যারা বলে নির্বাচনে জয়লাভ করে ক্ষমতায় গিয়ে ইসলাম কায়েম করবে তারা জালিয়াতি করে কিংবা জাহালতের কারণে আত্মপ্রবঞ্চনায় লিপ্ত হয়। তবে এটুকু বললে ঠিক আছে, তারা সাময়িকভাবে ক্ষতি ঠেকাতে ওই আন্দোলন করছেন। এটি ইসলাম কায়েমের পথ নয়। আল্লাহ তাআলা ইসলামি আন্দোলনে নিয়োজিত ভাইদের সঠিক বুঝ দান করুন।

    আর যারা একটিমাত্র ইসলাম-বিরোধী আইন পাশ হলে গেল গেল রব তুলেন তারা সংবিধানের কুফুরির বিরুদ্ধে এবং শত শত ইসলাম-বিরোধী আইনের বিরুদ্ধে মুখ খুলেন না কেন? আপনার শরীরে এইডস ও ব্লাড ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতি ব্যাধি আছে। আপনি সেই মরণব্যাধির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন না, নীরবে সেগুলো লালন করছেন। আর এদিকে সর্দিকাশি নিয়ে হাসপাতালে তোলপাড় করছেন। এটি কোন ধারার বোকামি?

    সংবিধানে কুফর ও শিরকের মতো ইমানবিধ্বংসী ব্যাধি রেখে নতুন পাশ হওয়া ইসলাম বিরোধী আইন নিয়ে আন্দোলন করা কি শরীরে ক্যান্সার রেখে সর্দি-কাশির চিকিৎসা করা নয়? বিশেষ করে ওই সর্দি-কাশিও যখন সেই ক্যানসারের প্রভাবেই হচ্ছে। ভাই! একটু ভাবুন! এটি কোন ধরনের আন্দোলন? এটি নিছক আত্মপ্রবঞ্চনা নয় তো কী? এখানে আন্দোলনের ইস্যু হওয়া উচিত ছিল, পবিত্র কুরআনকেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশের সংবিধান করতে হবে। এক দফা এক দাবি। যতদিন না কুরআনকে মুসলমানদের সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করা হচ্ছে, মানবরচিত নাপাক আইনকে টয়লেটে নিক্ষেপ করা হচ্ছে, যতদিন না এই কুফুর থেকে আমাদের মুক্তি মিলছে, আমাদের আন্দোলন চলবে---এই ধরনের কিছু একটা হলে বিষয়টি কিছুটা হলেও বিবেকসম্মত হতে পারত।

    একদিকে কুফুরি সংবিধান নামক বৃক্ষটির গোড়ায় পানি ঢালছেন, এর পুরাতন ইসলামবিরোধী ফলগুলোও নীরবে সহ্য করছেন, কেবল নতুন কোনো ইসলাম-বিরোধী ফল ধরতে দেখলে আন্দোলন করেন কোন দুঃখে? কুফুরি বৃক্ষ আপনাদের ভালো লাগে, আপনারা শ্রদ্ধা করেন। কুফরি আইনের প্রতি এতই সম্মান যে হাতে তুলে নিতেও রাজি হন না। কেউ নবিবিদ্ধেষী শাতিমে রাসুলদের জাহান্নামে পাঠিয়ে শরিয়াহর নির্দেশ পালন করলে আইন গেল আইন গেল বলে চিল্লাচিল্লি করেন। কোন্ আইন কোথায় গেল? এই কুফুরি আইনের প্রতি এত শ্রদ্ধা কোথায় পান জনাব বক্তা সাহেব? সংবিধান-বৃক্ষের শতশত হারাম ফল জাহেল জাতি খাচ্ছে , খাওয়ানো হচ্ছে যুগের পর যুগ ধরে। কিন্তু দু`য়েকটি ইসলাম-বিরোধী নতুন ফল নিয়ে খামোখা হৈচৈ করা কেন? কুফুরি বৃক্ষ থেকে ইসলামবান্ধব ফল আশা করি কি বোকামি নয়? গাছের কাছেই ফলের বিরুদ্ধে নালিশ দেয়ার এই অথর্ব সংস্কৃতি থেকে কবে আমরা বেরিয়ে আসতে পারব!

    আল্লাহর ওয়াস্তে জনগণকে আর ধোঁকা দেবেন না। তাদেরকে স্পষ্ট ভাষায় বলুন, দেশের সংবিধান কুফুরের ওপর প্রতিষ্ঠিত। আমরা বাধ্য হয়ে কুফুরে পতিত হয়েছি। এই কুফরকে সমূলে উৎপাটনের জন্য আমরা এই এই পদক্ষেপ হাতে নিয়েছি। প্রয়োজনে এক যুগ সময় লাগুক। আমরা আমাদের কাজ চালিয়ে যাব। জনগণকে যদি ইমান ও কুফরের সীমারেখা নির্ধারণ করে দেয়া না হয়, তাহলে আলেমদের কাজটা কী? হেকমতের নামে কুফরকে কুফর না বলার অনুমতি কি শরিয়তে আছে? জনগণ যদি তাওহিদ কি জিনিস তাও না জানে এই মাদরাসাগুলো কী জন্য? আমাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য?

    এই সংবিধান সরাসরি কুরআনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ৭ (২) ধারায় বলা হয়েছে: ''জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোনো আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, তাহলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ ততখানি বাতিল বলিয়া গণ্য হবে।'' সুতরাং বোঝা গেল, কুরাআনের যে আইনগুলো সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সেগুলো বাতিল। যে সংবিধান কুরআনকে বাতিল করে সে সংবিধান মানলে, আপনার ইমান থাকে কীভাবে?

    সুদভিত্তিক অর্থব্যবস্থার মাধ্যমে যে সরকার চব্বিশ ঘণ্টা জাতিকে আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লাগিয়ে রেখেছে, এ নিয়ে কি আন্দোলন হবে? কই এই জঘন্য হারাম নিয়ে তো আন্দোলন করতে দেখা গেল না কাউকে। অথচ এর চেয়ে ঠুনকো ইস্যু নিয়েও আন্দোলন হয়েছে।

    সরকার মদের লাইসেন্স দিয়েছে, যৌনকর্মীদের বৈধতা দিয়েছে, বাল্যবিবাহ হারাম করেছে এ নিয়ে কি আন্দোলন হবে? ফাজায়েল আমল ও রাসুলের সিরাতকেও উগ্রবাদী বই বলা হয়েছে এসব নিয়ে কি আন্দোলন হবে? কয়টা নিয়ে আন্দোলন করবেন? পুরো বৃক্ষটিই যেখানে কুফুরি, সবগুলো ফল কুফুরি না হয়ে উপায় আছে। তো কুফুরি বৃক্ষকে মেনে নিয়ে এর ফল নিয়ে আন্দোলন করা কি আত্মপ্রবঞ্চনা নয়?

    এসব আন্দোলন দেখলে মনে হয়, দেশটা পুরোপুরিই ইসলামি। আমিরাতুল মুসলিমিনের নেতৃত্বে মদিনা সনদ অনুযায়ী এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। দরবারি হুজুররা দেখি তাগুত হুকুমতের সঙ্গে চা চক্রে বসছেন। মোটা অংকের টাকা দিচ্ছে বলে তাদের প্রশংসা করছেন।

    যে কুফুরি সংবিধান পুরো কুরআনকেই বাতিল ঘোষণা করেছে, তার কাছে কুরআনের দাবি নিয়ে যেতে আমাদের কি লজ্জা হওয়া উচিত নয়। এই কুফুরি সংবিধানের বাস্তবায়নকারী তাগুতদের পাশে বসতে কি আমাদের একটু লজ্জা হওয়া উচিত নয়?

    পরম পরিতাপের বিষয় হলো, এই সংবিধান, এই রাষ্ট্রও আজ আর নেই। এখন মালাউন মুশরিক গুজরাটের কসাইয়ের হাতে বলি হতে চলেছে এই দেশ। আল্লাহ তা`আলা আমাদের হেফাজত করুন। মৃত্যু পর্যন্ত সিরাতে মুস্তাকিমের ওপর অটল রাখুন।
    শাহাদাত জান্নাতের সংক্ষিপ্ততম পথ

  • #2
    এক দফা এক দাবি। যতদিন না কুরআনকে মুসলমানদের সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করা হচ্ছে, মানবরচিত নাপাক আইনকে টয়লেটে নিক্ষেপ করা হচ্ছে, যতদিন না এই কুফুর থেকে আমাদের মুক্তি মিলছে, আমাদের আন্দোলন চলবে---এই ধরনের কিছু একটা হলে বিষয়টি কিছুটা হলেও বিবেকসম্মত হতে পারত।
    মাশা'আল্লাহ। খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন ভাই। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আপনার এই মেহনতকে কবুল করুন।আমীন।
    আমার নিদ্রা এক রক্তাক্ত প্রান্তরে,
    জাগরণ এক সবুজ পাখি'র অন্তরে।
    বিইযনিল্লাহ!

    Comment


    • #3
      মা শা আল্লাহ
      খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন ৷
      "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ,
        খুব সুন্দর ও জ্ঞানগর্ভ আলোচনা
        মুমিনের একটাই স্লোগান,''হয়তো শরীয়াহ''নয়তো শাহাদাহ''

        Comment


        • #5
          পুরো লেখাটা মন দিয়ে পড়েছি। ভাল লেগেছে। মাশাআল্লাহ চিন্তাশীল লেখা।আল্লাহ কবুল করুন।

          Comment


          • #6
            খুউব প্রয়োজনীয় পোষ্ট।হে আল্লাহ জাতির আলেম,দায়ী ও বক্তাদের কানে তা পৌঁছে দাও।

            Comment


            • #7
              মাশাআল্লাহ ৷
              আল্লাহ আপনার কাজে বারাকাহ দান করুক ৷ অনেক সুন্দর লিখেছেন ৷ আল্লাহ সবাইকে সীরাতুল মুস্তাকিমের উপর চলার তাওফিক দান করুক ৷ আমীন ৷
              আমি জঙ্গি, আমি নির্ভীক ৷
              আমি এক আল্লাহর সৈনিক ৷

              Comment


              • #8
                কথিত গণতান্ত্রিক নির্বাচনী পদ্ধতির ধারক বাহক কথিক মুজাহিদ ভাইদের জন্য উপকারী আলোচনা মাশাল্লাহ্।
                আল্লাহর তাওফীক্ব ও সাহায্য ছাড়া গুনাহের কাজ পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়, নেক কাজ করাটাও সম্ভব নয়।
                একমাত্র আল্লাহর দরবারই প্রার্থনাস্থল। আর কল্যাণ ও মঙ্গল পৌঁছানো আল্লাহরই দায়িত্ব।
                জাযাকুমুল্লাহ্।

                Comment


                • #9
                  মাশাআল্লাহ, সময়োপযোগী লেখা।
                  আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার তাওফীক দান করুন এবং লেখককে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
                  আমাদের এই জাতির বোধোদয় হোক।
                  “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                  Comment


                  • #10
                    মাশাআল্লাহ, সময়োপযোগী লেখা।
                    আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার তাওফীক দান করুন এবং লেখককে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
                    আমাদের এই জাতির বোধোদয় হোক।
                    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ, সময়োপযোগী লেখা।
                      আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার তাওফীক দান করুন এবং লেখককে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
                      আমাদের এই জাতির বোধোদয় হোক।
                      “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                      Comment


                      • #12
                        মাশাআল্লাহ, সময়োপযোগী লেখা।
                        আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার তাওফীক দান করুন এবং লেখককে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
                        আমাদের এই জাতির বোধোদয় হোক।
                        “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                        Comment

                        Working...
                        X