হযরত সৈয়দ আহমদ শহীদের আন্দোলনের মাধ্যমে মুসলমানদের মধ্যে যে প্রতিরোধ শক্তি গড়ে উঠেছিল,তা নির্মূল করার লক্ষ্য নিয়েই সাম্রাজ্যবাদী শয়তানেরা কাদিয়ানী ধর্মমতের সৃষ্টি করে।এ নতুন ধর্মের প্রবর্তক নিজেকে নবী বলে দাবী করে জেহাদের বিরুদ্ধে ফতোয়া প্রচার করে।তার যুক্তি ছিল , প্রথম জামানায় মুসলমানদের শুধু আত্মরক্ষার লক্ষ্যেই জেহাদ ফরজ করা হয়েছিল। কিন্তু এ জামানায় আমরা কার বিরুদ্ধে জেহাদ করব?
ইংরেজরা তো আমাদের ধর্মেকর্মে বাধা দেয় না।
আপাতদৃষ্টিতে যুক্তিটা ছিল আকর্ষণীয়। কিন্তু প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বলে গেছেন যে,"জেহাদ কিয়ামত পর্যন্ত জারী থাকবে"-এই হাদিসের ব্যাখ্যা কী হবে?কাদিয়ানী দাজ্জালদের প্রকৃত স্বরুপ তো আমাদের পিতৃপুরুষেরা পরিষ্কারভাবে উদঘাটন করেছেন। কিন্তু এ যুগের প্রতিরোধ আন্দোলনের অপ্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করার উদ্দেশে যখন ওলামা-মাশায়েখগণেরও কারো কারো মুখে সেই কাদিয়ানী দাজ্জালদেরই বক্তব্যের প্রতিধ্বনি শুনতে পাই,তখন দুঃখ রাখার আর জায়গা থাকে না।আমার মনে হয় যোগ্যতা ছাড়াই অনেকে শুধুমাত্র পৈতৃক উত্তরাধিকার সূত্রে "গদ্দিনশীন" পীর হয়ে যান,তারা গদির প্রসারের লক্ষ্যেই হয়ত বা ঝুকিপূর্ণ কোন কিছুতে জড়াতে চান না।জনগণের বোধ-বিশ্বাস,ঈমান-আকীদা নিয়ে যে মুরতাদ শয়তানেরা খেলছে, ক্রমেই দ্বীনের অনুভূতি থেকে সরিয়ে দিচ্ছে, এ সম্পর্কে সম্ভবত তারা একটু খেয়াল করার সময় পান না।
-জীবনের খেলাঘরে ২২৪-২২৫
ইংরেজরা তো আমাদের ধর্মেকর্মে বাধা দেয় না।
আপাতদৃষ্টিতে যুক্তিটা ছিল আকর্ষণীয়। কিন্তু প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বলে গেছেন যে,"জেহাদ কিয়ামত পর্যন্ত জারী থাকবে"-এই হাদিসের ব্যাখ্যা কী হবে?কাদিয়ানী দাজ্জালদের প্রকৃত স্বরুপ তো আমাদের পিতৃপুরুষেরা পরিষ্কারভাবে উদঘাটন করেছেন। কিন্তু এ যুগের প্রতিরোধ আন্দোলনের অপ্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করার উদ্দেশে যখন ওলামা-মাশায়েখগণেরও কারো কারো মুখে সেই কাদিয়ানী দাজ্জালদেরই বক্তব্যের প্রতিধ্বনি শুনতে পাই,তখন দুঃখ রাখার আর জায়গা থাকে না।আমার মনে হয় যোগ্যতা ছাড়াই অনেকে শুধুমাত্র পৈতৃক উত্তরাধিকার সূত্রে "গদ্দিনশীন" পীর হয়ে যান,তারা গদির প্রসারের লক্ষ্যেই হয়ত বা ঝুকিপূর্ণ কোন কিছুতে জড়াতে চান না।জনগণের বোধ-বিশ্বাস,ঈমান-আকীদা নিয়ে যে মুরতাদ শয়তানেরা খেলছে, ক্রমেই দ্বীনের অনুভূতি থেকে সরিয়ে দিচ্ছে, এ সম্পর্কে সম্ভবত তারা একটু খেয়াল করার সময় পান না।
-জীবনের খেলাঘরে ২২৪-২২৫
Comment