সম্প্রতি শুনেছি মাধ্যমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত শাহানা কার্টুনকে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করেছে তাগুত সরকার।
আমি এটা এই ধরনের কার্টুনের নাম জীবনেও শুনিনি। ইউটিউবে সার্চ দিলাম জিনিসটা কি সেটা দেখার জন্য। নেটে খোঁজ করেও বুঝতে পারলাম যে শাহানা কার্টুন আসলে তৈরি হয়েছে নারীর জন্মগত ভূষণ লজ্জা ও সঙ্কোচবোধকে তুলে দেওয়ার জন্য।
এর মাধ্যমে একজন নারীকে বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ও লজ্জাহীন হিসেবে গড়ে তোলা হবে। যেন একটা কিশোরী অবাধে গিয়ে একটা দোকানে বলতে পারে, আমাকে একটা সেনেটারি ন্যাপকিন দেন।
যাইহোক শাহানা কার্টুন একটা কিছুটা অংশ শুনছিলাম। আল্লাহপাক আমাকে এর কারণে যে গুনাহ হয়েছে তা ক্ষমা করে দিন। না দেখে জাস্ট শোনার চেষ্টা করছিলাম।
একটা মেয়ে ঘরে বসে আছে হতাশ হয়ে। দরজা খুলছে না। তার আশেপাশের বোন-বান্ধবী ও তার বাবা-মা এই হতাশার কারণ কি জিজ্ঞেস করল। সম্মিলিতভাবে সমাধানের চেষ্টা করছে।
মেয়েটা তখন বলল, "টুপটুপ করে রক্ত ঝরছে"
আমি এতোটুকুই শুনেছি মাত্র সঙ্গে সঙ্গে হোম বাটনে ক্লিক করে কেটে দিয়েছি।
আল্লাহপাক আমাকে এটা শোনার কারণে যে গুনাহ হয়েছে তা থেকে ক্ষমা করুন।
এটা আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ভেতর থেকে নৈতিক মূল্যবোধকে কেড়ে নেওয়ার আরও গভীর প্ল্যানের একটা অংশ।
এমনিতেই সহশিক্ষার ক্লাস, তদুপরি যখন ছেলে-মেয়েরা এই ধরনের কার্টুন একসঙ্গে বসে দেখবে পরস্পরের প্রতি আকৃষ্ট হবে, ঠাট্টা-উপহাস ও হাসাহাসি করবে।
এমনিতেই আমাদের প্রজন্মের সংখ্যাগরিষ্ঠ পুরুষ ২০ বছরে পা দেবার আগেই পর্ন এবং মাস্টারবেশনের মাধ্যমে নিজেদের নৈতিকতা এবং পৌরুষত্ব শেষ করে ফেলেছে। আর আমাদের সামনের যে প্রজন্মটা আসছে সেটা তো ইসলামী মূল্যবোধবিহীন একটা উন্মাদ প্রজন্ম হিসেবে তৈরি হতে যাচ্ছে।
যা হচ্ছে তা সবই তাগুতি শাসন ও শিক্ষাব্যবস্থার বিষফল।
তাগুত জানে একটা প্রজন্মকে যতটা নপুংসক ও উন্মাদ বানিয়ে রাখা যাবে তাদের ক্ষমতায় দীর্ঘদিন থাকার পসিবিলিটি ততই বৃদ্ধি পাবে। প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে গেলে তাগুতের কি আসে যায়?
আল্লাহপাক আমাদেরকে খুব তাড়াতাড়ি বরকতময় জি-হা-দের মাধ্যমে এই তাগুতি শাসন ব্যবস্থার হাত থেকে মুক্তি দিন।
আমি এটা এই ধরনের কার্টুনের নাম জীবনেও শুনিনি। ইউটিউবে সার্চ দিলাম জিনিসটা কি সেটা দেখার জন্য। নেটে খোঁজ করেও বুঝতে পারলাম যে শাহানা কার্টুন আসলে তৈরি হয়েছে নারীর জন্মগত ভূষণ লজ্জা ও সঙ্কোচবোধকে তুলে দেওয়ার জন্য।
এর মাধ্যমে একজন নারীকে বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ও লজ্জাহীন হিসেবে গড়ে তোলা হবে। যেন একটা কিশোরী অবাধে গিয়ে একটা দোকানে বলতে পারে, আমাকে একটা সেনেটারি ন্যাপকিন দেন।
যাইহোক শাহানা কার্টুন একটা কিছুটা অংশ শুনছিলাম। আল্লাহপাক আমাকে এর কারণে যে গুনাহ হয়েছে তা ক্ষমা করে দিন। না দেখে জাস্ট শোনার চেষ্টা করছিলাম।
একটা মেয়ে ঘরে বসে আছে হতাশ হয়ে। দরজা খুলছে না। তার আশেপাশের বোন-বান্ধবী ও তার বাবা-মা এই হতাশার কারণ কি জিজ্ঞেস করল। সম্মিলিতভাবে সমাধানের চেষ্টা করছে।
মেয়েটা তখন বলল, "টুপটুপ করে রক্ত ঝরছে"
আমি এতোটুকুই শুনেছি মাত্র সঙ্গে সঙ্গে হোম বাটনে ক্লিক করে কেটে দিয়েছি।
আল্লাহপাক আমাকে এটা শোনার কারণে যে গুনাহ হয়েছে তা থেকে ক্ষমা করুন।
এটা আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ভেতর থেকে নৈতিক মূল্যবোধকে কেড়ে নেওয়ার আরও গভীর প্ল্যানের একটা অংশ।
এমনিতেই সহশিক্ষার ক্লাস, তদুপরি যখন ছেলে-মেয়েরা এই ধরনের কার্টুন একসঙ্গে বসে দেখবে পরস্পরের প্রতি আকৃষ্ট হবে, ঠাট্টা-উপহাস ও হাসাহাসি করবে।
এমনিতেই আমাদের প্রজন্মের সংখ্যাগরিষ্ঠ পুরুষ ২০ বছরে পা দেবার আগেই পর্ন এবং মাস্টারবেশনের মাধ্যমে নিজেদের নৈতিকতা এবং পৌরুষত্ব শেষ করে ফেলেছে। আর আমাদের সামনের যে প্রজন্মটা আসছে সেটা তো ইসলামী মূল্যবোধবিহীন একটা উন্মাদ প্রজন্ম হিসেবে তৈরি হতে যাচ্ছে।
যা হচ্ছে তা সবই তাগুতি শাসন ও শিক্ষাব্যবস্থার বিষফল।
তাগুত জানে একটা প্রজন্মকে যতটা নপুংসক ও উন্মাদ বানিয়ে রাখা যাবে তাদের ক্ষমতায় দীর্ঘদিন থাকার পসিবিলিটি ততই বৃদ্ধি পাবে। প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে গেলে তাগুতের কি আসে যায়?
আল্লাহপাক আমাদেরকে খুব তাড়াতাড়ি বরকতময় জি-হা-দের মাধ্যমে এই তাগুতি শাসন ব্যবস্থার হাত থেকে মুক্তি দিন।